পাচারী s [ د ه د
- श्रुisiग्नौ
গশ্বfচার ( পৃং ) পশুনাং তন্ত্রোক্তাধিকারিবিশেষাণামাচারঃ । তন্ত্রেীক্ত আচারভেদ । “বেদোক্তন যাজদেবীং কামসংকল্পপূৰ্ব্বকৰ্ম্ম । স এব বৈদিক!চারঃ পশ্বাচার: স উচ্যতে ॥" ( আচারভেদত: ) কাম. এবং সঙ্কল্পপূৰ্ব্বক বেদোক্ত বিধানে যাহার দেবীর পূজা করে, তাঙ্গাই বৈদিকাচার। এই বৈদিকাচারকেই পশ্বচার কছে । দিলা, বীর ও পশু এই তিন ভাবে সাধক সাধনা করিবেন । কিন্তু কলিকালে দিব্য ও বীরাচার বিহিত হয় নাই, অর্থাৎ কোন সাধকই দিব্য ও ধীরভাবে সাধনা করিবে না । কলিতে কেবল পশ্বtচারই প্রশস্ত । সকল সাধকই পশুভাবে পুজা করিবেন। এই পশুভfব দ্বারাই সাধকের মন্থসিদ্ধি হইবে। “দিব্য বীরমায়ো ভাবঃ কলে নাস্তি কদাচন। কেবলং পশুভাবেন মন্ত্রসিদ্ধিৰ্ডবের্ণাম।” ( মহানিৰ্ব্বাণত” ) নিম্ন লিপি নিয়ম পালন করিলে তাহাকে পশ্বাচার কহে । যথা—নিভায়ান, নিস্তাদান, ত্রিসন্ধ্য। জপ ও পূঞ্জ, নিৰ্ম্মল বস্ত্রপরিধান, বেদশাস্ত্র দৃঢ় জ্ঞান, গুরু ও দেবতাতে ভক্তি, মস্ত্রে gঢ় বিশ্বাস, পিতৃ ও দেবপূজা, বলি, শুদ্ধি ও নিত্যকাৰ্য্য, শক্ৰ ও মিয়কে সমদর্শন, অপরের অন্ন পরিত্যাগ, কিন্তু গুরুর অন্ন সৰ্ব্বদা ভোজন ও ইহা সকলপ্রকার সিদ্ধিপ্রদ এইরূপ জ্ঞান, কদৰ্য্য ও নিষ্ঠুর কার্য পরিবর্জন । দেবনিন্দক দেখিলে আtলীণ পর্য্যস্ত করিবে না। সৰ্ব্বদা সত্য বাক্য বলিবে । কদাচ মিথ্যা প্রয়োগ করিবে না। যাহার এই সকল আচার সম্পন্ন হইয়া থাকেন, তাহাদিগকে পথচারী কহে । ( কুঞ্জিকাতন্ত্র ৭ পটল ) [ পশু ও পশ্বাচারী দেখ । ] পশ্বাচারী, শক্তি-উপাসক সম্প্রদায় বিশেষ। পশুভাবে শক্তিসাধনা কারীরা পশ্বাচারী নামে খ্যাত । অপরে বীরাচারী নামে প্রসিদ্ধ। [ পশুভাব দেখ। ] পশুভাব ও পশ্বাচারের সহিত বীরভাব ও বীরাচারের প্রভেদ এই যে, বীর ভাবে ও বীরাচারে মদ্য-মাংসের ব্যবহার আছে, পশুভাবে ও পশ্বাচারে তাহ নিষিদ্ধ। কুলার্ণবে এই দুই প্রধান আচারকে বিভাগ করিয়া সাত পুকারে নিম্পন্ন হইয়াছে। যথা—বেদাচার (১) সৰ্ব্বাপেক্ষ উত্তম, বেদাচার অপেক্ষ বৈঞ্চবাচার উত্তম, তদপেক্ষ শৈবাচার উত্তম, শৈবাচার হইতে দক্ষিণাচার উত্তম, তদপেক্ষা সিদ্ধাস্তাচার আরও উত্তম, সিদ্ধাস্তাচার হইতে কেীলাচার শ্রেষ্ঠ। কোলাচারের উপর আর নাই। (কুলীর্ণব পঞ্চম খণ্ড ) এই সকল আচার কিরূপ, তন্ত্ৰে সেই সকল বিবরণ বিশদরূপে লিখিত হইয়াছে। ক্রমানুসারে বৈঞ্চবাদি অtচারের বিষয় লিখিত হইল । বৈষ্ণবাচার-বেদাচারের ব্যবস্থানুসারে সর্বদ লিখিত কাৰ্য্য করিতে তৎপর থাকিবে। কখন মৈথুন ও তৎসংক্রান্ত কথার জল্পনাও করিবে না। হিংসা, নিন্দ, কুটিলন্ত, মাংসভোজন, রাত্রিতে মালা ও যন্ত্রম্পর্শ প্রভৃতি কাৰ্য সমুদায় সৰ্ব্বতোভাবে বর্জনীয়। ( নিত্যাতন্ত্র ১ পটল ) শৈবাচার—বেদাচারের নিয়মানুসারে শৈব ও শাক্তাচারের ব্যবস্থা করা হইয়াছে। শাক্তের বিশেষ এই যে, তাহাতে পশুহত্যার বিধান আছে । ( নিত্যাতন্ত্র ১ প” ) দক্ষিণাচার—বেদাচারের নিয়মীমুসারে ভগৰতীর পূজা করিবে এবং রাত্রিযোগে বিজয়ী গ্রহণ করিয়া তদগতচিত্ত্বে মন্ত্র জপ করিবে । ( নিত্যাতন্ত্র ১ পটল ) è বামাচার—কুলস্ত্রীর পূজা বিধেয়, তাহাতে মদ্য-মাংসাদি পঞ্চতত্ব (২) ও খপুষ্প (৩) ব্যবহার করিতে হইবে । ইহাই বামাচার নামে কথিত । বামাস্বরূপ হইয়া পরমাশক্তির পূজা করিতে হয় । ( অtচারভেদতন্ত্র । ) সিদ্ধাস্তাচার—শুদ্ধ কি অশুদ্ধ সকল দ্রব্যই শোধন দ্বারা বিশুদ্ধ হইয়া থাকে। সিদ্ধান্তাচারের ইহাই লক্ষণ । সময়াচার তন্ত্রের দ্বিতীয় পটলে লিখিত আছে, যে ব্যক্তি অহরহঃ দেবপূজায় অনুরক্ত থাকিয়া এবং দিবাভাগে বিষ্ণুপরায়ণ হইয়া রাত্রিকালে সাধ্যাম্বুসারে ও ভক্তি সহকারে যথাবিধি মদ্যাদি দীন ও সেবন করে, সেই সিদ্ধাস্তাচারী সমস্ত ফল প্রাপ্ত হইয়া থাকে । ( সময়tচারতন্ত্র ২ পটল । ) (১) বেদাচার শব্দে এখানে বৈদিক কৰ্ম্মেয় অনুষ্ঠান নয় ; তন্ত্রে আচার বিশেষ বেদাচার বলিয়। উক্ত হইয়াছে। “বেদাচারং প্রবক্ষ্যামি শৃণু সৰ্ব্বাঙ্গসুন্দরি । ত্রাহ্মেমুহূর্তে উথায় গুরুং নত্ব স্বনামভিঃ ॥ আনন্দনাখশাস্তে পূজয়েদখ সাধকঃ। नश्थांब्रांत्रून्न शोष। ७गsारेब्रख भक्षडिः ॥ প্ৰজপ্য বাগভববীজং চিস্তয়েৎ পয়মাংকলাম।” XI २७ হে সৰ্ব্বাঙ্গলেরি ! বেলচার প্রকাশ করিতেছি, শ্রবণ কর । সাধক ব্রাহ্মমুহূৰ্ত্তে গাত্ৰোখান করিয়া গুরুর নাম গ্রহণপূর্বক শেষে ‘আনন্দ এই শব্দ উচ্চারণ করিয়া উহাকে প্রণাম কfরবে। সচত্রার পদ্মে ধ্যান করিয়া পঞ্চ উপচার দ্বারা পূজা করিবে এবং বাগ্ভব বীজ অর্থাৎ এই মন্ত্ৰ জপ করিয়। পরম কলা-শক্তিকে চিন্তু করিবে । ইত্যাদি । ( নিত্যtভঞ্জ ) (২) I পঞ্চমকার দেথ । ] (৩) তন্ত্রোল্লিখিত গুপ্ত বিষয়বিজ্ঞাপক সাঙ্কেতিক শব্দ । খপুষ্প শৰো রজম্বল। খ্ৰীলোকের স্বজঃ বুঝিতে হইবে। এইরূপ স্বয়ত্বপুষ্প বা কুহুম শষে ঐ প্রথম রজঃ, কুওপুষ্প অর্থে সধবা স্ত্রীলোকের রজ, গোলকপুষ্প बलिtण विषयाब्र ब्रज यद१ बङ***एक 5७ौणिर्नेौग्न ब्रछ छामिएफ इ३एव ।