- পাচন অন্ত্রবৃদ্ধিরোগে—২৪৬ ফ্ৰবুীতলযুক্ত দশমূল, ২৪৭ রান্নাদি । বিস্ত্ৰধিয়োগে—২৪৮ পুনর্ণবাদি, ২৪৯ ত্রিবৃৎকস্কযুক্ত ত্রিফলাকাণ, ২৫• দশমুণী কৰায়, ২৫১ বংশভগাদি কাথ। উপদংশরোগে—২৫২ পটোলাদি, ২৫৩ ত্রিফলাকাখ, ২৫৪ জয়াদি কাথ। ভগ্নরোগে—২৫৫ ন্যগ্রোধাদি, ২৫৬ নবকষায়, ২৫৭ পটোলাদি, ২৫৮ ধtীখদিরকাথ। শীতপিত্ত্বে-২৫৯ পটোলারিষ্টজল। অম্লপিত্তরোগে—২৬• নিস্তুষযবাদি, ২৬১ শৃঙ্গবেরপটেtলকাথ, ২৬২-২৬৩ পটোলাদি, ( এই পাচন দুই প্রকার ) । ২৬৪ যবাদি, ৩৬৫ দশাঙ্গ, ২৬৬ ফলত্রিকাদি, ২৬৭ পটোলাদি, ২৬৮ ছিল্লোস্তুবাদি, ২৬৯ পটোলাদি, ২৭s সিংহাস্তাদি । বিসর্পরোগে—২৭১ পঞ্চমূলত্রয়, ২৭ং মুস্তাদি, ২৭৩ ধাত্রাদি, ২৭৪ নবকষায়, ২৭৫ অমৃতাদি, ২৭৬-২৭৭ পটোলাদি (এই পাচন দুই প্রকার ), ২৭৮ ভূনিস্থাদি, ২৭৯ হুরালভাদি, ২৮• কুণ্ডল্যাদি । মহুরীরোগে—২৮১ ফুল্লালভাদি, ২৮২ নিম্বাদি, ২৮৩-২৮৪ পটােলাদি (এই পাচন দুই প্রকার), ২৮৫ পটোলমূলাদি, ২৮৬ থদিরাষ্টক, ২৮৭ অমুতাদি, ২৮৮ জাতীপত্রাদি, ২৮৯ গবেথুমধুককাথ, ২৯০ বরাক্কাথ বা খদিরাষ্টক, ২৯১ নিম্বাদি । মুখরোগে—২৯২ বৃহত্যাদি, ২৯৩ দাৰ্ব্বাদি বা হরীতকীকষায়, ২৯৪ কটুকাদি। মুখপাকরোগে—২৯৫ জাতীপত্রাদি, ২৯৬ পটোলাদি, ২৯৭ পঞ্চকন্ধ বা ত্রিফলাকযায়, ২৯৮ দাবীকাথ, ২৯৯ সপ্তচ্ছদ যষ্টি বা আহবাদি কযায়, ৩০ • পটোলাদি, ৩•১ ত্রিফলাদি। প্রদররোগে—৩০২ দাৰ্ব্বাদি। যেনিব্যাপদ রোগে—৩• ৩ গুড়,চী, ত্রিফল বা দন্তীকাথ। গর্ভাবস্থায়— ৩০৪ চন্দনাদি, ৩•৫ বৃহৎ জীবেরাদি । স্তনরোগে—৩•৬ হরিদ্রাদি বা বচাদি কাথ, দশমূলকাখ, ৩•৮ অমৃতাদি, ৩০৯ ত্রিফলাদি, ভার্গ্যাদি, ৩১১ সঘুত ত্রিফলাস্বাধ। স্থতিকারোগে—৩১২ স্থতিকাদশমূল, ৩১৩ সহচরদি, ৩১৪ দশমূলী । মৰুল্লশূলরোগে–৩১৫ পিপ্পল্যাদিগণকাথ। বাতরোগে—৩১৬ হরিদ্রাদি, ৩১৭ বিশ্বাদিক্কাথ, ৩১৮ সমজাদি, ৩১৯ নাগরাদি, ৩২• সশর্করলাজযুক্ত বিশ্বমূলকধার, ৩২১ পটোলাদি। বিষরোগে ৩২২ কটভ্যাদি । ( চক্রপাণিদত্ত) চক্রপাণি দত্ত এই ৩২৩ প্রকার পাচন নির্দেশ করিয়াছেন। এতদ্ভিন্ন আরও অনেক পাচন বৈদ্যক গ্রন্থে দেখিতে পাওয়া যায়। পূৰ্ব্বে যে সকল পাচনের নাম উল্লিখিত হইল, তাছাদের মধ্যে এক নামে অনেক পাচন আছে, কিন্তু অধিকারভেঙ্গে পাচন এক নামের হইলেও তাছাতে ভিন্ন ভিন্ন পদার্থ আছে । ভাবপ্রকাশে লিখিত আছে— ○。? vo : o •|झम
- ন প্রশামতি যঃ শোথং প্রলেপাদিবিধানতঃ । দ্রব্যাণি পাচনীয়ানি দদ্যাৎ তত্ৰোপনাহনে ॥” ( ভাবপ্র” )
ব্ৰণ যে স্থলে প্রলেপাদি দ্বারা উপশম না হয়, সেই স্থানে পাচন দ্রব্যের ( পাচক ) উপনাহ প্রদান বিধেয় । , পাচন দ্রব্য শশমূল, সজিনাফল, তিল, সর্ষপ ও তিসি এই সকল দ্রব্যের ছাতু, পুরাবীজ এবং অঞ্চান্ত উষ্ণ দ্রব্য ত্রণের পাচন, অর্থাৎ পাচক স্থির করিতে হইবে । ( ভাবপ্র” ) ( ত্ৰি ) ৩ পাচরিত। ভাবপ্রকাশে লিখিত অাছে অর্থাৎ কোন দ্রব্য ভক্ষণ করিয়া অজীর্ণ হইলে যে দ্রব্য ভক্ষণে তাহ। পরিপাক হয়, সেই দ্রব্যকে তাহার পাচন কহে । ‘অথ বিশিষ্টদ্রব্যাজীর্ণং বিশিষ্টং পাচনদ্রব্যমাহ । অলং পনসপাকীয় ফলং কদলসস্তবং । কদলন্ত তু পাকায় বুধৈরডিহিতং স্থতং ॥” (ভাবপ্র মধ্যখ” ) কাঠাল পরিপাকের জন্ত কদলীফল, এবং কদলীর জন্ত ত্বত ও স্বতপাকের জন্ত গোড়ানেবুর রস প্রশস্ত। নারিকেল ও তালবীজ পরিপাকের জন্য তণ্ডুল, আম্রপরিপাকের জন্তু দুগ্ধ এবং চারমজ্জা পরিপাক ন হইলে হরীতকী ভক্ষণ করিবে । মীেয়া, বেল, পিয়ালফল, ফলস, ধর্জর এবং কদবেল এই সকল পরিপাকের জন্য নিম্ববীজজনিত পয়, ঘুত এবং তক্র প্রযোজ্য ও তজ্জনিত অজীর্ণ হইলে উহা দ্বারাই জীর্ণ হয় । খঞ্জর ও পানিফল অজীর্ণ হইলে শুঠ অথবা নাগরমুথ সেবন এবং যজ্ঞডুমুর, অশ্বখাদির ফল ও পাকুড় ভক্ষণে অজীর্ণ হইলে শুঠ অথবা নাগরমুথার কাথ বাসি করিয়া পান করিলে পরিপাক হয়। তণ্ডুল ভক্ষণে অঞ্জীর্ণ হইলে দুগ্ধ, দুগ্ধ অজীর্ণ হইলে জোয়ান এবং চিড়া অঞ্জীর্ণ হইলে পিপুলযুক্ত জোয়ান থাইলে জীর্ণ হইয়া থাকে। ষষ্টিক তণ্ডুল অজীর্ণ হইলে দধির মাতে, কাকুড় ফল গোধূমে এবং গোধুম, মাষকলায়, ছোলা, বৰ্ত্ত লকলায় ও মুগ এই সকল পরিপাক না হইলে ধুতুরার ফলে পরিপাক হয়। কাল্পনিধান্য, শুীমাধান্য, খর্জুরিকা, মৃণাল, কেশুর, চিনি, পানিফল এবং মধুফল অজীর্ণ হইলে নাগরমুখায় জীর্ণ হয়। বিদল কৃত সামগ্ৰী কাজী দ্বার, পিষ্টান্ন শীতল জলে ও খিচুড়ী সৈন্ধব স্বারা পরিপাক হয়। জম্বীর দ্বার। মাঘেওর (পাপর ), মুগের দ্বারা পায়স, লবণে বেশবার, লবঙ্গে ফেণী, পর্পট অঙ্গীর্ণে সঙ্গিনাৰীজ, লাড়, পিষ্টক, ও সর্টক (পানক ) অতীর্ণে পিপুলমূল ও শঙ্কুলী অতীর্ণে মণ্ড ভক্ষণ দ্বারা পরিপাক হয়। স্নেহ (তৈলাদি ), হরিদ্র, হিন্ধু, লবঙ্গ, এলাচ, ধনে, জীয়া, আদা, শুঠ, দাড়িমাদি অঙ্গরস, মরিচ এবং সৈন্ধস্বচুর্ণ, এই সকল পরিপাকের জন্য সংস্কারার্থ জয়ে লংযোগ করিবে । মৎস্য ও মাংস বহু পরিমাণে ভোজন