পাণ্ডুয়া * [ s१५' ] পাণ্ডুরাগ - ॐश ‘सप्लां★ श्रृंख्न' अर्थ९ ‘सांछे रहड्ड' ; किङ्ग छः कनिरशंभ বলেন, ‘সাতাশ ঘর। লোকে বলে ইহা সেকন্দর শার রাজ প্রাসাদ ছিল। ভগ্নাংশ দেখিয় বোধ হয় ইহা প্রাসাদের স্নানাগার ছিল। এখনও একটা ২৪ ফুটু ব্যাসবিশিষ্ট অষ্টকোণী ঘর অাছে, তাহার প্রতোক কোণে এক একটা ঘর। এখানে অবশিষ্ট ঘরের ভগ্নাবশেষ ভিন্ন আর কিছু নাই। ইহার নিকটে মুগ্ধয় দুর্গ-প্রাকারের কতকাংশ বর্তমান দেখা যায়। এখানে একটী উত্তর দক্ষিণে দীর্ঘ বৃহৎ পুষ্করিণী আছে। এই সকল ভগ্নাবশেষ সম্বন্ধে আরও একটী কথা বলিবার আছে। এই স্থানের অধিকাংশ কীৰ্ত্তির ভিত্তিভাগ হিন্দু মন্দিরের ভিত্তির স্তায় এমন কি অনেকের বেদী প্রাচীন হিন্দুমন্দিরের বেদীই রহিয়া গিয়াছে । অনেক স্থলের থাম, কার্গিস, আলিসা, দরজার চৌকাট, দেওয়ালের খোদিত প্রস্তরফলকাদি সমস্ত হিন্দু চিত্রবিশিষ্ট, হিন্দুপ্রণালীতে গঠিত বা খোদিত । পুরাবি কনিংহাম ও বুকানন এই সকল দেখিয়া অনুমান করেন, যে গৌড়ের হিন্দুকীৰ্ত্তি ধ্বংস করিয়া তাহার মালমসলা আলিয়া এখানে রাজধানী স্থাপনের সময় এই সকল কীৰ্ত্তিরাশি নির্মিত হইয়াছিল। বুকানন বলেন, ১৫৮৫ খৃষ্টাব্দের ৯ৈ৯৩ হিজরীয় ) প্রায় দশবৎসর পূর্বে গৌড় পরিত্যক্ত হয় এবং ১৫৮৫ খৃষ্টাব্দে পাণ্ডুয়ার সোণামস্জিদ নিৰ্ম্মিত হয়। ইহা দ্বারা প্রমাণিত হইতেছে যে এই সকল মুসলমানী কীৰ্ত্তি হিন্দুমন্দিরের মাল মসলায় প্রস্তুত হইলেও পাণ্ডুয়ার গৌরবের মধ্যকালে প্রস্তুত হয় নাই । গৌড়ের আফগান-শাসনকৰ্ত্তার মোগলসমাটুদিগের দ্বারা পরাভূত হইবার পরই পাণ্ডুয়ার এই সকল কীৰ্ত্তিরাশি নষ্ট হয় । উল্লর দক্ষিণে দীর্ঘ পুষ্করিণী গুলি যে মুসলমানের খোদিত নহে, তাহা ঐ সকল প্রত্নতত্ত্ববিদ্ পণ্ডিতেরা ও স্বীকার করিয়াছেন । অট্টালিকাদি অপেক্ষ পুষ্করিণীগুলি দ্বারা প্রমাণিত হয়, পাণ্ডুয়ায় মুসলমান কীৰ্ত্তির পূৰ্ব্বে হিন্দুকীৰ্ত্তিই ছিল । হিন্দুকীর্তির ভগ্নাবশেষ অনিয়া মুসলমানের মসজিদাদি নিৰ্ম্মাণ করিতে পারে ; কিন্তু উত্তর দক্ষিণে লম্ব করিয়া কখনই পুষ্করিণী আদি খনন করাইবে না। এরূপস্থলে যাহারা পাণ্ডুয়াকে পৌণ্ডবৰ্দ্ধন বলিয়া প্রমাণিত করিতে চাহেন, তাহীদের প্রমাণ বলবৎতর । মালদহের যে অংশে পাণ্ডুয়ার জঙ্গল অবস্থিত, সে অংশ উচ্চ বরিন্দভূমি। অার গৌড়ের জঙ্গল দিয়াড় ভূমিতে অবস্থিত। দিয়াড় নিম্নভূমি, এখনও gেখানে নদীর বঙ্গ প্রবেশ করে, বরিদে তাহ করে না। বরিদাই পূৰ্ব্বতন বরেঙ্গ রাজ্য। এই স্থান পালরাজগণের অধীনে ছিল। [ পালরাজবংশ দেখ। ] হিউএন্ংসিয়াঙ, খৃষ্টীয় সপ্তম শতাব্দীর প্রারম্ভে এদেশে মাসেন, তিনি পৌণ্ডবৰ্দ্ধন দেখিয়াছিলেন, তখন সেখানে বৌদ্ধাধিকার । পালরাজগণের সময় পৰ্য্যন্ত এই অঞ্চলে বৌদ্ধাধিকার ছিল । গৌড় ভাঙ্গিয়া পংগুয়৷ গড়িতে হয় নাই ; পাণ্ডুয়াতেই বৌদ্ধ ও হিন্দু কীৰ্ত্তির যথেষ্ট ভগ্নাবশেষ ছিল। পাণ্ডুয়ার আদিনা মসজিদের পশ্চিমের প্রাচীরের কারুকার্য এবং একলাখী মন্দিরের কারুকার্য একটু বিশেষভাবে পরিদর্শন করিলে একথার যাথার্থ প্রতিপন্ন হয় । { পৌণ্ডবৰ্দ্ধন দেখ। ] ইত্যস্ত বাৰ্ত্তিকোত্তা র। ১ শ্বেতপীত মিশ্রিষ্ণবর্ণ । ( ত্রি ) ২ তন্ত্রাক্ত । ( ক্লী ) ৩ শ্বেতবর্ণ। ৪ শ্বেতবর্ণযুক্ত । (হলtয়ুধ ) • কামলারোগ। ৬ খিত্ররোগ। স্ক্রিয়tং টপ্। ৭ মাষপণী। ( রাজনি” ) ৮ ধববৃক্ষ, চলিত ধাওয়াগাছ । ৯ ধবলধাৰনাল । ( রাজনি") ১• কপোত। ১১ মরুবকবৃক্ষ। ১২ শুক্লখড়ী । ১৩ বক । ( বৈদ্যকনি” ) ১৪ দিতোদপৰ্ব্বতের পশ্চিমে অবস্থিত পৰ্ব্বতভেদ । ( লিঙ্গপু ৪৯.৫০, • • ১২ ) পাণ্ডুরঙ্গ (পুং) ১ পট্টরঙ্গ, পাটরাঙা । ইহার গু৭—কৃমি, শ্লেয় ও পিত্তনাশক, তিক্ত এবং লঘু। ( রাজব” ) ২ বিষ্ণুর অবতারভেদ। এই নামের বিষ্ণুমূৰ্ত্তি কোলাপুরের অন্তর্গত পণ্টরি নামক স্থানে পূজিত হইয়া থাকেন। ঐ মূৰ্ত্তির নামানুসারে পণ্টরি’ গ্রাম পাণ্ডুরঙ্গ নামে খ্যাত। স্কন্দপুরাণীয় পাণ্ডুরঙ্গমাহাক্স্যে এই স্থান ও উক্ত দেবতার भांशांशृा दॉिड शहेग्रांटष् । পাণ্ডুরঙ্গ, পঞ্চর প্রকাশ নামক সংস্কৃত গ্ৰন্থরচয়িত।। ২ “অদ্বৈতজলজাত’ নামক সংস্কৃত গ্রন্থকার। ইহার পিতার নাম নারায়ণ। কাহারও মতে আনন্দ তীর্থরচিত বিষ্ণুতত্ত্বনির্ণয়ের । "বিষ্ণুতাৎপৰ্য্যনির্ণয়’ নামে যে টীকা অাছে, তাহ। এই পাণ্ডুরঙ্গবিরচিত । পাণ্ডুরচ্ছদ (পুং ) কেতকবৃক্ষ। পাণ্ডুরতা (স্ত্রী ) পাণ্ডুর-ভাবে তল, টাপ । পাণ্ডুরের ভাব, পাণ্ডুরের ধৰ্ম্ম । পাণ্ডুরক্রম (পুং ) কুটম্ববৃক্ষ, কুড়চিগাছ। (ত্রিকাও ) পাণ্ডুরপৃষ্ঠ ( ত্রি ) পাণ্ডুরং পৃষ্ঠং যন্ত । দুলক্ষণরূপ পাণ্ডুর পৃষ্ঠযুক্ত । ( হেম ) পাণ্ডুরফলী ( স্ত্রী) পাণ্ডুরং ফলং যন্তাঃ ঔীপ্ত। ক্ষুদ্র ক্ষুপভেদ । “কছাত্রদোষপিত্তানাং মূত্রঘাতস্ত নাশিনী। ৰলা বৃষ্যা চ পাণ্ডুরফলৗ তু শিশিরা তখ৷ ” (রাজনি" ) পাণ্ডুয়া ( স্ত্রী ) ১ মাষপণী, মাৰাণী । ২ শুক্লযুদ্ধক বৃক্ষ । ७ क्रीकि । (६दनाकनि” ) পাণ্ডুরাগ (পুং ) দমনক স্কুপ, দলা । ( রাজনি" )
পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/১৭৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।