পাতাল [ ১৯১ ] পাতাল --- তাহার কনিষ্ঠ ভ্রাতার বংশধরদিগকে পুরোহিতের কার্য্যে | নিযুক্ত করে । তদবধি মঝবারের ইহাদের পুরোহিতের কার্যা করিয়া অভ্যাসিতেছে । ইহাঁদের বিবাহপদ্ধতি মকবারদিগের বিবাহপদ্ধতির স্থায় । তবে মঝবারদিগের অপেক্ষণ ইহাদের অল্প বয়সে বিবাহ হইয়। থাকে। ইতাদিগের মধ্যে বহুবিবাহ ও বিধবাবিবাহ প্রচলিত আছে। ইহাদের অবস্থা অত্যন্ত মন্দ । ইহারা হিন্দু মহাব্রাহ্মণদিগের গুtয় শবের বস্ত্রাদি গ্ৰহণ করে বলিয়া সকলে ইহাদিগকে ঘৃণার চক্ষে দেখিয়া থাকে। পাতাল ( কী ) পতন্ত্যস্মিন ছক্রিয়াবন্ত ইতি পত-অtলঞ, ( পতিচশুিভ্যামালএ । উৎ ১।১১৬ ) পাদস্ত তলে বর্ততে ইতি পৃষেদিরাদিত্বাৎ সাধুরিত্যেকে । ১ বিবর। ২ বড়বানল । ( মেদিনী ) ৩ জাতবালকের লগ্ন হইতে চতুর্থস্থান । “পাতালং হিবুকঞ্চৈব সুহৃদম্ভশ্চতুৰ্থকং ।” ৪ স্বনামখ্যাত ভুবনবিশেষ। পর্য্যায়—মধেtভুবন, বলিসম্ম, রসাতল, নাগলোক, অধঃ, উরগস্থান । ( অমর ) পাতাল ৭টী—অতল, নিতল, বিতল, গভস্তিমৎ, জল, সুতল ও পাতাল । ‘অতলং নিতলঞ্চৈব বিতলঞ্চ গভস্তিমং। তলং সুতলপাতালে পাতালানি তু সপ্ত বৈ ॥’ ( শকারত্না” ) পদ্মপুরাণে পাতালখণ্ডে এইরূপ লিখিত আছে,— পাতাল ৭ট প্রথম অতল, পরে বিতল, সুতল, তলাতল, মহাতল, রসাতল ও পাতাল এই সপ্তপাতলি । এই সপ্ত পাতাল স্বর্গের অধিক সুখকর স্থান, এই জন্য ইহাকে মুনিগণ বিলস্বৰ্গ বলিয়া অভিহিত করেন । এই পাতাল সমুদ্ধভবন, উদ্যান, বিহার, আক্রীড় ও চত্বর প্রভৃতি দ্বারা সুশোভিত । অধোদেশে দশযোজন বিস্তৃত যে স্থান, তাহীকে অতল কছে । এই অতল নামক পাতালে ময় পুত্র মহামায় অবস্থিত আছে, এই মহামায় ৯৬ প্রকার মায়া সৃষ্টি করে । ইহার অধোদেশে অযুত যোজনবিস্তৃত বিতল নামে পাতাল আছে। এই স্থলে ভগবান হাটকেশ্বর হর স্বয়ং বিরাজিত এবং সুপাখদ প্রভৃতি ভূতগণ ও স্বয়ং ভবানী অবস্থিত আছেন । এই স্থলে হাট কী নামে একটী অতি বিস্তৃত সুতল নামক পাতাল । এই সুতল পাতালে স্বয়ং বলি অবস্থিত । মুতল পাতালের অধোদেশে তলtতল পাতাল । এই খানে মায়ার অtশ্রয়স্বরূপ ময়দানব প্রতিষ্ঠিত আছে । ইহার নিম্নদেশে মহাতল নামক পাতাল । এই থানে সৰ্পগণ কুটুম্ব ও বন্ধুবান্ধবের সহিত গরুড়ের ভয়ে ভীত হইয়। বাস করিতেছে । ইহার তলদেশে স্থলাতল, এই খানে দানবগণ ইন্দ্রভয়ে ভীত হইয় অবস্থিত আছে । ইহার তলদেশে পাতালে বীরশ্রেষ্ঠ নাগলোকের অধিপতি সকল বিদ্যমান আছেন । (পদ্মপুরাণ পাতাল ১, ২, ৩ অঃ ) অগ্নিপুরাণে লিখিত আছে --অতল, সুতল, বিতল, গভস্তিমৎ মহাতল, রসাতল এবং পাতাল এই সপ্তপতাল । এই সপ্ত পাতালে যথাক্রমে রুকু, শিলা, নীল, রক্ত, পীত, শ্বেত ও কৃষ্ণ এই সাতপ্রকার মৃত্তিক অাছে ॥৯ বিষ্ণুপুরাণের মতে অতল, বিতল, নিতল, গভস্তিমৎ, মহtতল, সুতল ও পাতাল এই সপ্তপাতল । এই সকল পাতালের প্রত্যেকের পরিমাণ এক যোজন এবং ইহাদের ভূমি যথাক্রমে কৃষ্ণ, শুক্ল, মরণ, পীত, শর্কর, শৈল ও কাঞ্চনময় । এই পাতালে মহানাগ এবং সৰ্পগণ অবস্থিত আছে । এই সকল পাতাল স্বৰ্গলোক হইতে রমণীয়। এই খানে দিবাভাগে স্বর্য্যBBBB BBB BBB BBB BS BBB BBBBB BBB BBBBB প্রদান করেন না, কেবলমাত্র জ্ঞালোক দান ক'রয় থাকেন । এই পাতাল সমুহের অধোদিকে শেযাখ্যা যে তামসী তমু অাছে, পণ্ডিতগণ যাহাঁকে অনন্ত বলিয়া অভিহিত করেন, যে অনন্তদেবের ফণামণির অগ্রভাগে এই পৃথিবী কুসুমমালার দ্যায় বিদ্যমান অাছে, তাহার বীর্য্য ও শক্তি প্রভূতিকেহই বলিতে সমর্থ নহেন। যে সময় অনন্তদেব মদীঘুর্ণিতলোচন হুইয়া বিষ্কৃন্তন করেন, সেই সময় পৰ্ব্বত ও তোয়নিধি প্রভূতির সহিত পৃথিবী ও কম্পিত হইয়া থাকে { ( বিষ্ণুপুরাণ ২৫ অঃ )
- “অতলং সুতলঞ্চৈব লিত লঞ্চ গম্ভস্তি মং ।
মহাতলং রসাতলং পাতালং সপ্তমং স্মৃতম | রস্কাভে}মং শিলভেীমং পতালং নীলমুক্তিকং । রক্তপীতখেত কুম্বভৌমানি চ ভ গুণি ॥ KSBBBBSB BBBBD DYSBBKSE DDDDH S শুধিরং তানি কথ্যন্তে ভুবননি চতুর্দশ ॥" ( অগ্নিপুং ) “দশ সহস্ৰমেকৈকং পাত{লং মুলিলন্তম । অতলং লিভশঞ্চৈল মিতলঞ্চ গগুপ্তিমৎ ॥ মহাপ্যং স্বতলঞ্চাগ্রাং পাতালঞ্চাপি সপ্তম । কৃষ্ণ শুক্লারণাপীচ। শর্করাশৈলক নাঃ ॥ ভূময়ে বর মৈত্ৰেয় লয়প্রাসাদশোভিতাঃ । তেষু দানৰদৈতেয়জাতয়ঃ শতসঙ্ঘশঃ ॥ f নিলসন্তি মহাভাগ। অহয়শ্চ মহ ধুনে । স্বলে।কাদপি রম্যাপি পাতাল{ীfন ল{াদ ॥ দি লার্ক রশ্ময়ে যায় প্রস্তাং তস্বfগু না গুপং । শশিনশ্চ ন শীতtয় লিশি দ্যোতায় কেবলং ॥ পাতালীন মধ-চান্তে বিঞ্চেtধ তামসী তসু । শেবাথ্য যন্ত্রগুপান্ বক্তং ন শক্ত দৈত্যদানব: |