পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/২১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাদিন পাদরিক (পুং ) পাদ ইব ঋচ্ছতাঁতি খ-খুল। পোলিন, নীেকার অবয়বভেদ । ( ত্রিকাও ) - পাদৰ্দ্ধি (ক্লী) পাদস্ত অৰ্দ্ধং ৬তৎ। পাদের অৰ্দ্ধেক, আট ভাগের এক ভাগ । “পাদং পশুশ্চ ঘোচ্ছি পদাৰ্দ্ধং রিক্তকঃ পুমান।" (মমু ৮।৪০৪) পাদলিক (পুং ) ধুন্ধুমার। (হেম ) পাদালিন্দী (স্ত্রী ) পাদ ইব অলিন্দে যত্র, গেরাদিত্বাং উীষ । নৌকা । ( হারা” ) পাদবি (পুং ) পাদ ইব আবর্ততে ইতি অ-বৃত-অচ্ । কুপাদি হইতে জল তুলিবার যন্ত্র, অরঘটক । পদবসেচন (ক্লা ) পাদয়োরবসেচনং ৬তৎ। পাদপ্রক্ষালন । “দুরাদাবস্থা,রং দুরাৎ পাদাবসেচনং। উচ্ছিষ্টান্নং নিযেকঞ্চ দূরাদেব সমাচরেৎ ॥” ( ময় ৪১৫১) পাদবিক (পুং ) অব-রক্ষণে ভাবে ঘঞ, পাদেন অবঃ রক্ষণ, তত্ৰ পাদাবে পাদেন শরীরাদিরক্ষণে নিযুক্তঃ ( তত্র নিযুক্তঃ পা ৪।৪।৬৯ ) ইতি ঠক্ । বা পদাতিক পৃষেদেরাদিত্বাৎ সাধু । পদাতি । ( শব্দর” ) નાના છેઃ ( পুং ) পাদ গুল্ফ, পায়ের গোড়ালি । "মৰ্ম্মস্বভাবীৎ ক্রুদ্ধঃ পদাষ্ঠালৈঃ মুদারুণঃ "(ভারত সোপ্তি" ) পাদসিন ( ক্লা ) পা রাখিবার আসন, পা রাখিবার টুল। পাদিক (ত্রি ) পাদেন চতুর্থাংশেন জীবতি বেতনাদিত্বাৎ ঢক্‌ ( পা ৪।৪।১২ ) ১ চতুর্থাংশ বৃত্তিযুক্ত। পাদঃ পরিমাণমস্ত নিষ্কাদিত্বtৎ চক্ । ( পা ৫১। ২০ ) ২ পাদপরিমাণ ।

  • তদৰ্দ্ধিকং পাদিকং বা গ্ৰহণাস্তিকমেব বা ॥” ( মচু ৩১ )

৩ পাদকৃচ্ছ, প্রায়শ্চিত্তবিশেষ । “মার্ক্সারগোধানকুল-মণ্ডকশ্বপতত্রিণঃ। হত্ব ত্র্যহং পিবেৎ ক্ষীরং কৃচ্ছ,ং বা পাদিকঞ্চরেৎ ৷” ( शांख्ठदका ७२१०) পাদিন (ত্রি ) পাৰোংস্তান্তেতি পাদ-ইনি। পাদযুত জলজন্তুগণ । ভাবপ্রকাশের মতে—কুষ্ঠার, কুৰ্ম্ম, নক্র, গোধা, মকর, শঙ্কু, খণ্ডিক, শিশুমার ইত্যাদি জন্তু পাদী নামে গণ্য । ইহাদের মাংস গুণ মধুররস, স্নিগ্ধ, বাতন্ত্র, পিত্তনাশক, শীতবীৰ্য্য, শরীরের উপচয়কারক, মলবৰ্দ্ধক, শুক্রজনক ও বলকারক । (ভাবপ্রকাশ) ২ চতুর্থাংশভাগী । যাহার চারিভাগের একভাগ প্রাপ্ত হয়। চলিত সিকি অংশীদার । [ ২১৪ ] • “কুন্তীরকুৰ্দ্ধনক্রাশ্চ গোধামকরশন্ধবঃ। খণ্ডিকঃ শিশুমায়চেতাদয়ঃ পাদিনঃ "ডাঃ । পাদিনেইপি যে তে তু কোষস্থানাং গুণৈ: সমা: " (ভাবপ্র প্রথমখ") পাছক “সৰ্ব্বেষীমন্ধিনে মুখ্যাস্তদৰ্দ্ধেনাস্কিনোইপরে। তৃতীয়িনস্তৃতীয়াংশাশ্চতুর্থাংশাশ্চ পাদিনঃ ॥” ( মমু ৮২১• ) পাছ (স্ত্রী) পাদ-উ । গমন । ( ঋক্ ১•।২৭২৪ ) পাদুক (ত্রি ) পদ্যতে গচ্ছতীতি arمستوي) লষপতপঙ্গেতি । পী ৩।২।১৫৪ ) গমনশীল । পাদুকা (স্ত্রী) পাদুরেব পাদু স্বার্থে কন, ততো হ্রস্ব স্থিয়াং টাপ্‌। কাষ্ঠচৰ্ম্মাদি নিৰ্ম্মিত পাদাচ্ছাদন। জুতা, বিনাম বা খড়ম্ পর্যায়--পাদু, উপানহ, পাদ্ধ, পাদরক্ষিক, প্রাণিহিত, পন্নদ্ধী, পাদরী, কোষী । ( শব্দর", হেল, ত্রিকাণ্ড) জ্যোতিস্তত্ত্বধৃত বচনে লিখিত আছে, শরীরত্রাণকামী ব্যক্তিগণ সৰ্ব্বদা পাদুকা পায়ে দিয়া গমন করিবেন। “বর্ষাপোদিকে ছত্ৰ দণ্ডী রাত্রতাটীষু চ । শরীরত্রাণকামো বৈ সোপানৎকঃ সদা ব্রজেৎ ॥” (জ্যোতি” ) বৈদ্যক মতে—পাদুকাধারণ বৃষা, ওজস্ত, চক্ষুর হিতকর, সুখপচার, আয়ুষ্য, বল ও পাদরোগনাশক । ইহা ধারণ ন করিলে অনারোগ, অনায়ুয়া, ইন্দ্রিয়নাশ ও চক্ষুর দৃপ্তিহানি হয়। (বৈদ্যকনি” ) সৰ্ব্বদা পাদুকা ব্যবহার করা বিধেয়। পাদুকা দানে অশেষ পুণ্য হইয়া থাকে। যে ব্যক্তি ব্রাহ্মণকে পাদুকাদান করে, তাহার কখনও মানসিক দাহ হয় না। "দহমানায় বিপ্রায় যঃ প্রযচ্ছত্যুপানহে । ন তন্ত মানসো দাহঃ কদাচিদপি জায়তে ॥” (অগ্নিপুরাণ) মহাভারতে আনুশাসনিক পৰ্ব্বাধ্যায়ে ছত্র ও উপানহ সম্বন্ধে একটা উপাখ্যান আছে ঃ–একদা যুধিষ্ঠির ভীষ্মকে জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন, শ্রাদ্ধ ও বিবিধ পুণ্যকৰ্ম্ম উপলক্ষে ছত্র ও উপানহ যুগল প্রদত্ত হইয়া থাকে। কোন মহাত্মা ঐ ছত্র ও উপানহ যুগল প্রদানের প্রথা প্রচলিত করেন, কিরূপেই বা এই দুই পদার্থ উৎপন্ন হইল এবং কেনই বা শ্ৰাদ্ধাদি কাৰ্য্যে উহা দান করা হয়, তাহ সবিস্তর কীৰ্ত্তন করুন । পিতামহ ভীষ্মদেব এই কথা শুনিয়া কহিলেন, পূৰ্ব্বকালে একদ ভগবান জমদগ্নি ক্রীড়ার্থ শরাসনে শরসন্ধান করিয়া নিক্ষেপ করিতে আরস্ত করিলে তাহার পত্নী রেণুকা নিক্ষিপ্ত শর সকল আহরণ করিয়া তাহাকে অৰ্পণ করিতে লাগিলেন । এইরূপে উভয়ে ক্রীড়া করিতে লাগিলেন, ক্রমে মধ্যাহ কাল উপস্থিত হইল। জমদগ্নি তথাপি শরনিক্ষেপে নিরস্ত হইলেন না । তিনি পূৰ্ব্বের ন্যায় শর পরিত্যাগ করিয়া রেণুকাকে কহিলেন, এই বার তুমি শর মানয়ন কর । রেণুকা তৎক্ষণাৎ শর অনিয়নার্থ ধাবমান হইলেন । একে জ্যৈষ্ঠমাল, তাহাতে মাহকাল উপস্থিত। পতিব্ৰতা রেণুকা সেই ভীষণসময়ে স্বামীর