পাবনা [ _ ה-הלברדה r*r স্কৃষিজীবী মাছে । তাছার জোতদারগণের জমি চাস করে । জোতদারগণ অৰ্দ্ধেক বীজ ও নিষ্করে জমি প্রদান করে, বরগাইতের অর্ধেক বীজ দেয় এবং বুনন হইতে ফসলসংগ্ৰহ পৰ্য্যন্ত সমস্ত কার্যসম্পন্ন করে। সংগৃহীত ফসল উত্তরে অর্ধেক ভাগ করিয়া লয় । এখানকার প্রজাদের প্রায় অধিকাংশেরই প্রজাসত্ব জন্মিয়াছে । কৃষিজীবী ভিন্ন এই জেলার শ্রমজীবীদিগের অবস্থাও निष्ठांउ भन नग्न । भकूबङ्गा गांशtब्र*उ* श्रांफ़ाहे श्रांना रुहेष्ठ সাড়ে চারি অান পৰ্য্যস্ত দৈনিক উপাৰ্জ্জন করে। সিরাজগঞ্জে মজুরদিগের দৈনিক হার একটু বেশী। কৃষি ও শ্রমজীবীদিগের অবস্থা নিতান্ত মন্দ নয় বলিয়া এই জেলায় দুর্ভিক্ষের প্রকোপ বেশী হয় না। দুইবার মাত্র এখানে হর্ভিক্ষ হইয়াছে, একবার ১৮৭৪ খৃষ্টাব্দে এবং অঙ্কবার ১৮৯৭ शुडेॉरका । এই জেলার শিল্পকারগণের অবস্থা, শ্রমজীবী ও কৃষিজীবীদিগের অপেক্ষ অনেক ভাল। শিক্ষাবিষয়ে এই জেলা অল্পদিনের মধ্যে অনেক উন্নতি লাভ করিয়াছে। পাবনাসহরস্থিত সরকারী এণ্টেন্স স্কুল ভিন্ন জারও অনেকগুলি স্কুল আছে । এতদ্ভিন্ন মাইনর ও প্রাইমারী বিদ্যালয়ের সংখ্যাও অনেক বাড়িয়াছে। ১৮৯৮ খৃষ্টাব্দে পাবনা সছরে একট দ্বিতীয়শ্রেণীর কলেজ স্থাপিত হইয়াছে । এই জেলায় পাবনা, চাটমোহর, স্থলাই, মথুরা, সিরাজগঞ্জ, শাহজাদপুর, রায়গঞ্জ ও উন্নাপাড়া এই আটটা স্থানে ৮ট খান এবং সমগ্রীজেলায় ৩৮ট পরগণা ও ছুইটী মিউনিসিপালিটী अो छ् । পাবনা জেলার স্বাস্থ্য মোটের উপর মন নয়। সিরাজগঞ্জ মহকুমার কতকস্থান ম্যালেরিয়াপ্রধান হইলেও পাবনা সদরের অনেক স্বান, বিশেষতঃ পশ্চিম প্রাস্তস্থিত গ্রামগুলি বিশেষ স্বাস্থ্যকর । এই জেলায় পাচটী দাতব্য ঔষধালয় আছে । এখানে ঝড়ঝাপট তত বেশী হয় না । মেঘনা নদীর মোহনাস্থিত গ্রামগুলিতে সময়ে সময়ে ঘূর্ণবায়ু উপস্থিত হইয়া খাকে । ১৮৭২ খৃষ্টীফের সেপ্টেম্বর মাসে এখানে একবার ভয়ঙ্কর ঝড় হয়। তাহাতে অনেক বৃক্ষ, ও গৃহাদি চুর্ণ বিচুর্ণ হইয়া যায় ; সিরাজগঞ্জে শতাধিক নীেক জলমগ্ন এবং বৃহৎ दूह९४ीमांद्र उग्रं दहेब्राझिण । এই জেলায় বাতায়াতের অত্যন্ত অসুবিধ। পূর্কেই উক্ত হইয়াছে যে, এই জেলার পশ্চিমপ্রাপ্তস্থিত সারাঘাট ভিন্ন জার কোথায়ও লৌহবক্স নাই। পাৰন সহরে যাইতে হইলে উত্তরक्ल cब्रणउद्रमन्न बूटिंग्र (हेलन श्रेष्ठ छैभोरख्न पाँहेरठ श्ब्र । किरु XI. Ne ২৩৭ ] পাবনা --- জেলার অস্তবত্তীস্থানসমূহে যাতায়াত করা অত্যন্ত অসুবিধাজনক। এখানে ভাল রাস্ত আদেী নাই বলিলে অভুক্তি হয় না। ছোট ছোট নদী, বিল ও খাল যাহা আছে, তাহ निद्रा क्रहे प्रtडे शाउtग्रांउ कङ्गा गांग्र दर, किड'उांशष्ठ अन-. খক অনেক সময়ও অর্থ নষ্ট হইয়া থাকে। পাবনা সহর হইতে তৎপূর্ববর্তী দোগাছী গ্রামপৰ্য্যস্ত ষে রাস্তািট আছে তাহ সুন্দর। রাজশাহী রোড নামে পাবনা সহর হইতে জেলার পশ্চিম প্রাস্ত পৰ্য্যগু ৩• মাইল দীর্ঘ যে রাস্ত আছে, তাহার অবস্থা অতি শোচনীয় । পাবনা ও সিরাজগঞ্জের মধ্যবর্তী রাস্তাটা অসম্পূর্ণ ও তত সুগম নহে। পালন সন্থর হইতে র্তাতিবনা পৰ্য্যস্ত তাতিবলী রোড" নামক রাস্তাট মন্দ নয় ; কিন্তু বর্ষাকালে ইহার অনেক স্থানই অগম্য হইয় উঠে। কুষ্টিয়া হইতে পাবনায় যে ষ্টীমার যাতায়াত করে তাহ বর্ষাকাল ভিন্ন অঙ্গ সময়ে বাজিতপুর নামক পদ্ম নদীর একটা ঘাট ষ্টেসনে থাকে, এই বাজিতপুর হইতে পাবনাসহর পর্য্যস্ত রাস্তাট মৰ্ম্ম নয়, যেহেতু সাহেৰ কৰ্ম্মচারীদিগকে অনেক সময় এই পথ দিয়া যাতায়াত করিতে হয় । সিরাজগঞ্জ হইতে চাদাইকোণ এবং শেষোক্তস্থান হইতে বগুড়া পৰ্য্যস্ত সুন্দর রাস্তা আছে । পীবন জেলায় যে সকল বাণিজ্যপ্রধান স্থান আছে, তাহtদের ও তথা হইতে যে সমস্ত দ্রব্য রপ্তানি হয়, তাহার নাম নিম্নে প্রদত্ত হইল ;– সিরাজগঞ্জ, বেড়া, উল্লাপাড়া, কেন্দ্রপাড়, নাকালিয়া, মথুরা, দোলাহী, শাহজাদপুর, সাতবাড়িয়া ও বাজিতপুর হইতে পাট ; সিরাজগঞ্জ, উল্লাপাড়া, চাটমোহর, নাকালিয়া, বেড়া ও ভাঙ্গুড়া হইতে চাউল ; সিরাজগঞ্জ, নাকালিয়া, চাটমোহর, বেড়া, নিশ্চিন্তপুর ও ধাপাড়ী হইতে ছোলা ও কলাই ; ধাপাড়ী ও পাকুড়িয়া হইতে তিসি, কলাই ইত্যাদি এবং সিরাজগঞ্জ ও বেড়া হইতে তৈলবীজ ( সরিষা ইত্যাদি ) প্রচুর পরিমাণে রপ্তানি হইয় থাকে। সমগ্ৰ পাবনা জেলার মধ্যে পাবনা সহর, সিরাজগঞ্জ, বেলকুচি, বেল ও উল্লাপাড়া প্রসিদ্ধ । পাবন, উক্ত পাবনাজেলার সদর ও প্রধান নগর। পানীর শাখা ইছামতীর তীরে অবস্থিত । ইহার উত্তর সীমা ইছামতী নদী, দক্ষিণ সীমা পদ্মানদীর পুরাতন গর্ড, পূৰ্ব্বসীম দরিয়াপাড়াগ্রাম, পশ্চিমসীমা অক্ষরীগ্রাম । ইহার পরিমাণ দুই , বর্গ মাইল। এখানে প্রধানতঃ ৫টী বাজার অাছে। যথা— দেওয়ানগঞ্জ বাজার, রাধানগর বাজার, লালনপুর বাজার, পাবন। বাজার ও নূতন বাজার। এখানকার বাজারের অট্টালিকাটা অতি সুন্দর ।
পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/২৩৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।