পারদ [ २८० ] পারদ সকলপ্রকার দোনাশক। অতএব ঐ পায় সকল কপেঁ ২ ম্লেচ্ছজাতিবিশেষ। সগররাজ এই জাতির মাথা মুড়াইয়া নিয়োগ করা যাইতে পারে। निब्राझिागन, उनदशि हेशग्ना भूखएक* । রসেশ্বর দর্শন মতে পারদ হইতে সকল স্থষ্টি হইয়াছে। পারদই আত্মা স্বরূপ ইহার বিশেষ বিবরণ রসেশ্বর দর্শন দেখ। ] প্রাণষ্ঠোষিণী ও মাতৃকাভেদতন্ত্রে পারদের শিবলিঙ্গনিৰ্ম্মাণ-বিধানের বিষয় এইরূপ লিখিত অাছে,— পারদের শিব নিৰ্ম্মাণ করিত্তে হইলে নানাপ্রকার বিন্ন উপস্থিত হয় । এইজন্য পারদশিবলিঙ্গ, নিৰ্ম্মাণ সময়ে শান্তি স্বস্ত্যয়নাদি করিতে হয়। পারদ সাক্ষাৎ শিববীজস্বরূপ। এই জন্ত কথন ইহা তাড়ন করিবে না। তাড়ন করিলে বিত্তনাশ ও বহুবিধ রোগ অথবা মৃত্যুও হইতে পারে। "পারদে শিবনিৰ্ম্মাণে নানাবিয়ং যতঃ প্রিয়ে । অতএব মহেশানি ! শাস্তিস্বস্ত্যয়নঞ্চরেৎ ॥ পারদং শিববীজং হি তাড়নং নহি কারয়েৎ । তাড়নাদ্বিত্ত্বনাশঃ স্তাৎ তাড়নাদ্বিত্তহীনতা ॥ "(মাতৃকাভে" ৮ পটল আরও লিখিত আছে,–লক্ষ্মী ও নারায়ণ পারদ-শিবলিঙ্গের শতাংশের এক অংশও নহে। যেহেতু পকার স্বয়ং বিষ্ণু, আকার কালিকা, রকার সাক্ষাৎ শিব এবং দকার ব্রহ্মা এইজন্ত • পারদ ব্ৰহ্মা, বিষ্ণু ও শিবাত্মক। আজন্ম মধ্যে যদি কেহ একবার পারদশিবলিঙ্গ পূজা করে, তিনি ধন্ত, জ্ঞানী, ব্রহ্মবেত্তা এবং পৃথিবীর রাজা হইয়া সকলের নিকট পূজিত হন।
- পারদস্ত শতাংশৈকে লক্ষ্মীনারায়ণে নহি । পকারং বিষ্ণুরূপঞ্চ আকারং কালিক স্বয়ম্ ॥ রেফং শিবং দকারঞ্চ ব্রহ্মরূপং ন চামুথ। । পারদং পরমেশনি ! ব্রহ্মবিষ্ণুশিবাত্মকম্ ॥ যো যজেং পারদং লিঙ্গং স এব শঙুরবায়ঃ। আজন্মমধ্যে যে দেবি একদা যদি পুজয়েৎ ॥ স এব ধন্তো দেবেশি ! স জ্ঞানী স চ তত্ত্ববিৎ । স ব্রহ্মবেত্তা স ধনী স রাজা ডুবি পূজ্যতে।”
( প্রাণতোষিণীধুত মাতৃকাভেদত• ৮ প” ) পারদের শিব প্রস্তুত করিবার কালে যোড়শোপচারে ১২ট শিবপূজা, জপ ও ছোমাদি করিতে হয়। এইরূপে শিবপূজাদি করিয়া পারদ আহরণ করবে। তাহার উপর বিঘ্ননাশক মন্ত্র অষ্টোত্তরশতবার জপ করিতে হইবে । পরে প্রণব মঙ্গে ঐ পারদ ঝিণ্টীপত্ররসদ্ধার কর্দমতুল্য করিতে হইবে। পরে ইহা নিৰ্ম্মাণযোগ্য হইলে তাহা দ্বারা শিবলিঙ্গ প্রস্তুত করিবে। এই পারদলিঙ্গ প্রস্তরে সংস্থাপিত করিবে । এইরূপে: পারদলিঙ্গ প্রস্তুত হয়, এই পারদলিঙ্গ পূজনে সকল পাপ বিদূরিত হয়। (প্রাণতোষিণী মাতৃকাক্ষেত ৮ প)
- ६कब्रांडा मञ्चन मर्की भूत्वा ध्वग्नांमक उथं । ঔঞ্জস্বয়া বিভাগা পারদাঃ সহ বাস্থলীকৈঃ ॥” (ভারত ২৫১৷১৩) পারদ, (Parthia) উক্ত পারদজাতির নিবাসভূত একটা প্রাচীন দেশ। কম্পিয়সাগরের দক্ষিণপূৰ্ব্বে অবস্থিত। প্রাচীন কোণাকার শিলালিপিতে পার্থব', সংস্কৃত সাহিত্যে ‘পহলব’ এবং গুপ্তगञांtछेब्र निशांगिभिtख्ठ ‘१iर्शिद' नांtभ फेड श्ब्रांtछ् । प्ल७धनिक ঐতিহাসিক প্লিনি বলেন যে, ইহার পূৰ্ব্বসীম এরাই, দক্ষিণসীম। কৰ্ম্মণাই ও এরিয়ানি, পশ্চিম সীমা প্রতিতি এবং উত্তরসীমা হিল্লকানাই নদী। হেকাটম্পিলন ইহার প্রধান এবং একমাত্র প্রসিদ্ধ নগর। ইহার ইংরাজী নাম পাৰ্ণিয় (Parthia)। পারদের অধিবাসিগণ শকদিগের বংশদভূত। তাহার। পারস্তসম্রাটের অধীন ছিল। জরক্ষেস ও দরায়ুসের সৈন্তদলের সহিত তাহারা যুদ্ধে গমন করিয়াছিল। পারদদেশের রাজা স্বপ্রসিদ্ধ আলেকসান্দরের একজন ক্ষত্রপ বা সামস্ত মাত্র ছিলেন। আলেকসান্দরের মৃত্যুর পর পারদবাসিগণ অস্তিগোনাস্ ও লিলিউকসের (জলেীক ) বগুত৷ স্বীকার করিয়াছিলেন। অবশেষে ২৫৬ খৃষ্ট পূৰ্ব্বাবে তাহার। সিরীয়ার রাজগণের বগুত পরিত্যাগপুৰ্ব্বক প্রথম আৰ্শকেশের শাসনাধীনে স্বাধীন রাজ্য সংস্থাপন করে । এই সময় হইতে পারদরাজ্য ক্রমশঃ বন্ধিত হইয়া ইউফ্রেটিস নদী হইতে সিন্ধুনদ এবং অকসাস নদী হইতে পারস্তোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত
হইয়াছিল । পারদরাজ্য ২৫৬ খৃষ্ট পুৰ্ব্বান্ধ হইতে ২২৬ খৃষ্টাক পর্যস্ত স্থায়ী হয়। প্রথম মার্শকেশ, প্রথম মিত্রদীত এবং দ্বিতীয় ফ্রবরতিশের সময়ে ইহা ইউফ্রেটিস ও সিন্ধুনদ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। ৫৩ খৃষ্ট পুৰ্ব্বাবে রোমক সেনাপতি ক্রাসাস হত এবং তাহার সৈন্যদল ধ্বংসপ্রাপ্ত হইলে পারদবাসিগণের প্রভুত্ব আরও বৰ্ধিত হয়। রোমের প্রধান সেনাপতিদ্বয় সিজর ও মিজর মধ্যে যখন যুদ্ধ হয়, তখন তাহারা পম্পিয় পক্ষ অবলম্বন করে। সিজরের মৃত্যুর পরে তাহার ক্রটাস ও কেসাসের সাহায্য করে। ৩৭ খৃষ্ট পূৰ্ব্বাদ হইতে পারদরাজ্যে অস্তর্বিপ্লব আরম্ভ হয়। অবশেষে ২১৭ খৃষ্টাব্দে পারদরাজ্যের শেষ সম্রাট আৰ্ত্তবানের আর্গুজরক্ষেস নামক জনৈক সেনাপতি পারদরাজ্যের এই গোলযোগ দেখিয়া স্বয়ং একট নুতন বংশ স্থাপন করিতে অভিলাষী হইলেন এবং পারসিকদিগকে তাহার সাহায্যাৰ্থ আহবান করিলেন। পারসিকের একটা বৃহৎ লৈম্বদল সংগ্ৰহ করিয়া পর পর তিনটী যুদ্ধে পারদবাসিগণকে