পালি [ ৩২৩ ] - ঔরসে ও দলিলস্ত্রীর গর্ভে যে সন্তান জন্মগ্রহণ করিৰে, সে কি ভাষায় কথা বলিবে ? যদি ঐ সন্তান মাতার সমীপে থাকে, তাহা হইলে দমিল ভাষায় কথা বলিবে, আর যদি শৈশব হইতে शिखांद्र युtङ्ग *ाँनिष्ठ झछ, छांह इहै८ठ अझक उांधांग्न रक्षं বলিবে। যদি সে পিতা ও মাত কাহার ও নিকট না থাকে, তাহা হইলে মাগধী ভাষায় কথা বলিবে । পুনশ্চ যদি কোন শিশু নির্জনবনে রক্ষিত হয় এবং তাহার সহ মানবের সমাগম না হয়, তাহা হইলেও সে অপনাপনি মাগধী ভাষাই উচ্চারণ করিবে । এই ভাষা স্বর্গ ও নরক সৰ্ব্বত্রই প্রচলিত । কিরাত, অন্ধক, যোনক, দমিল প্রভৃতি আয় যে অষ্টাদশ ভাষা প্রচলিত অাছে, উহারা সকলেই কাল সহকারে পরিবর্তিত হইবে, কিন্তু মাগধী ভাষা স্থির ও অপরিবর্তনীয়। ব্রাহ্মণ ও আর্যগণ এই ভাষায় কথা বলেন । বুদ্ধগণও এই ভাষায় ত্রিপিটক রচনা করিয়াছেন। বৌদ্ধধর্মের নিগৃঢ় তত্ত্ব মাগধী ভিন্ন অপর কোন ভাষায় সুন্দরন্ধপে প্রকাশিত হইতে পারে না।” পালি ও মাগধী এক ভাষা কিনা এ সম্বন্ধে কোন সিদ্ধান্ত এ পর্যন্ত প্রকাশিত হয় নাই । পালি এক্ষণে মুত ভাষা। এখানকার বাঙ্গাল, মহারাষ্ট্রী প্রভৃতি ভাষায় পালিভাষার নিদর্শন লক্ষিত হয়। বাঙ্গালীগণ উচ্চারণ করেন ভিকৃথু ( পালি শব্দ ), কিন্তু বর্ণ বিষ্ঠাসের সময় লিখেন ভিক্ষু। শ, য ও স এই তিমের বিভিন্ন ਦੋਂ । বাঙ্গালীয় নাই। পালিভাষায় কেবল "স’ স্বীকৃত হইয়াছে । সিংহল, ব্রহ্ম, গুণম, চীন প্রভৃতি দেশে অনেক প্রাচীন | | পালি গ্রন্থ অধুনা আবিষ্কৃত হইতেছে । ১৬৮৭ ও ১৬৮৮ খৃঃ অবো সম্রাট চতুর্দশ লুই ( Luis ) { মহাত্ম লালুবারকে (Inloubre) দুতরূপে শ্যামদেশে প্রেরণ করেন। ঐ সময়ে যুরোপবাসিগণ সৰ্ব্বপ্রথমে পালিভাষার ; অতুসন্ধান প্রাপ্ত হন । তদবধি ইংলণ্ড, জৰ্ম্মণী, ফ্রান্স, কুষিয়া প্রভৃতি প্রত্যেক দেশের পণ্ডিতগণ পলিভাষা ও | বৌদ্ধশাস্ত্র লইয়া সমালোচনা করিতেছেন । ইহায়া পালিসাহিত্যের পুনঃপ্রচারে সবিশেষ চেষ্টা করিতেছেন। শালি ( স্ত্রী) পালাতে ইতি পাল-পালনে ই4 ( বাহুলকাৎ শলতিপলতিভ্যাঞ্চ । উপ্ ৪।১২৯ ) ১ কর্ণলতাগ্র। ২ কর্ণরোগভেদ, কাণের পাতার রোগ । “ংশু পালিদ্বয়মপি কর্ণস্ত ন ভৰেদিহ । কৰ্ণপীঠ। সদে মধ্যে তস্ত বিদ্ধ বিবৰ্দ্ধয়েৎ "(স্থশত হু ১৬ অ’ । কৰ্ণবিবরের বহির্ভাগে যে স্থানে কর্ণভূষণ থাকে, তাহাকে কাণের পাত বা পালি কহে । স্ত্রীলোকের অলঙ্কার পরিবার छछ कां८१ब्र *ाँउ विष कब्रिग्न थांरक, अछांमठाँबनष्ठt यमेिं i
- लि
শিরাদি বিদ্ধ হয়, তাহ হইলে তাঙ্কাতে নানা প্রকার উপদ্রব হয় । • - - কর্ণের পালিদেশে যে সকল রোগ হয়, তাহার বিষয় জঙ্গতে এইরূপ লিখিত আছে ;-বায়ু, পিত্ত ও কফ এই তিনের মধ্যে দুষ্টট অথবা ইহারা সকলে কুপিত হইয়া কর্ণের পালিদেশে নানাপ্রকার রোগ উৎপাদন করে । এই পালিতে বায়ু বিকৃত হষ্টলে বিস্ফোটক, জড়তা ও শোক হয় এবং পরে পাকিয় উঠে । কফ বিকৃত হইলে কও, শোখ, জড়তা ও ভারৰোধ হয়। পালিতে যে কিছু দোষ থাকে, তাছা সংশোধন করিয়া চিকিৎসা করাই বিধেয় । স্বেদ, ততৈলাদি মর্দন, পরিষেচন, প্রলেপ, রক্তমোক্ষণ, মাংসবৰ্দ্ধন ও আহারের নিয়ম এই সকল মুদ্রক্রিয়া গুলি যে বৈদ্য জানেন, তিনিই কর্ণপালির দোষের চিকিৎসা করিতে পারেন । এই পালিগত রোগের নাম উৎপাটক ( যtহাতে চড় চড় করে ), উৎপুটক ( যাহাতে পিটুপিটু করে ), শুtব (শুীমবৰ্ণ হওয়া ), কৰু যুত ( সৰ্ব্বদা চুলকায়), গ্রন্থিক ( গাই গাট ছয় ), জাৰী ( সৰ্পদ রস নির্গত হয় ) । অবয়স্থ, সকওক, জম্বুল প্রভৃতি রোগও কর্ণপালিতে হইয়া থাকে । o উৎপাটক রোগে—অপা ধুনী, পারল ও মাদারগাছের ছাল, এই সকল দ্রব্য জলের সস্থিত একত্র পিধিয়া প্রলেপ দিলে অথবা ইহাদের দ্বারা তৈল পাক করিয়া দিলে এই রোগ প্রশমিত হয় । উৎপুটক রোগে—সোদাল-ছাল, সজিনায় ছাল, নাটাকরঞ্জের ছাল, গোসাপের মেদ অথবা বসা, বগুশুকরের, গোরুর ও হরিণের পিত্ত্ব এবং স্কৃত এই সকল দ্রব্যের দ্বারা প্রলেপ অথবা ইহাঙ্গের দ্বারা তৈল পাক করিয়া দিবে। গুবিরোগে—রান্না, খামালতী, হরিদ্র, অনন্তমূল ও কাটানটে গাছ, এষ্ট সকল প্রলেপ বা এই সকল দ্রব্যে পাকতৈল ব্যবহার করিলে নিরাময় হয় । & সক হুক রোগে—আকনাদি, রসাঙ্গন, মধু ও উষ্ণ কাঞ্জি এই সকল দ্রব্য একত্র পিষিয়া প্রলেপ দিবে। ২ অশ্রি, কোণ । ৩ পঙক্তি । "বিপুলপুলক পালিঃ শীতশীৎকারমস্তজনতজড়িমকাকুব্যাকুলং বাহুরষ্ঠী।” ( গীতগো” ৬১• ) ৪ অঙ্কপ্রভেদ । ৭ ছা রাদি দেয় । ( গেদিনী ) ৮ ফুকা । ৯ জাতগুঞ্জ স্ট্রী । ১ • প্রান্ত । - “ক্রপল্লবং ধতুরপঙ্গীতরঙ্গিতামি বাণ গুণঃ শ্রবণপালিরিতি স্ময়েণ । তস্তাগনঙ্গ জয়জঙ্গমদেবতায়।