পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/৩৯৩

পাশ্চাত্যদর্শন to এক্ষণে প্রশ্ন উঠিতেছে মনের প্রকৃতিগত, তখন এইগুলি বাহাবস্তুর উপর কিরূপে কার্যকরী হয় ; তৎসম্বন্ধে কাণ্ট এইরূপ সিদ্ধান্তু করিয়াছেন । ইস্ক্রিয়যোগে বাহাবস্তুর আমাদের মনের উপর যে ক্রিয়া (affections of the mind) &H, otol ইঞ্জিয়ামুভূতি {{I || মনের প্রজ্ঞাজাত ভাব গুলির সমন্বয় কিরূপে ইহাদের সহিত সাধিত হয় ? এই বিষয়ের মীমাংবায় কাণ্ট অার একটী তত্বের অবতারণা করিয়াছেন । ইঞ্জিয়গত অস্থভূতি (the sensuous element of knowledge) eqvs xta* *[fzfÃf¡zs wfweyfiT; (Apriori notion) #ngafsta sfērā sētas eta gorff তৃতীয় পদার্থের অস্তিত্ব স্বীকার করিতে হইবে। এই তৃতীয় পদার্থের প্রকৃতি উপরিউক্ত উভয় প্রকৃতির মধ্যপৰ্যায়ভুক্ত হওয়া আবখক। এই সমস্বয়কারক তৃতীয় পদার্থকে কাণ্ট স্কিম (Schema) নামে অভিহিত করিয়াছেন। স্কিমা শব্দের বুৎপত্তিগত অর্থ আকৃতি (Frame) বা ছাচ। কাণ্টের মতে দেশ (Space) ও কাল (Time) এই দুই পদার্থের যোগে আমাদের ইঞ্জিয়গত অমুভূতি of (manifold of the senses) aggotta পরিণত হয় । দেশ ও কালের যোগেই আমরা ক্যাটিগরিগুলি বাহাবস্তুর উপর আরোপ করিতে পারি। কালের যে গুণ ofoto (the quality of time) ostol atergstre+ for অবগত হইতে পারিয়াছি, কাণ্ট কালের সেই গুণকে স্কিম। বলিয়াছেন । কাণ্টের মতে, আমাদের সংখ্যাঙ্গান, কালের এই স্কিমা হইতে উৎপন্ন হয় । শ্রোতের গুtয় অবচ্ছিন্নভাবে চলিয়া যাওয়া কালের ধৰ্ম্ম, কালের এই শ্রেণীবদ্ধ গতি (series in time) হইতে সংখ্যাঞ্জানের উৎপত্তি হইয়াছে। সংখ্যাসমূহ কতকগুলি একত্বের (unit) সমষ্টি মাত্র । কিন্তু এই একত্ব জ্ঞান, কিরূপে উৎপন্ন হইল ? এষ্ট প্রশ্নের উত্তরে কান্ট বলেন, যদি মনের ক্রিয় অরিদ্ধ হওয়া মাত্রই অবরুদ্ধ হয়, তাহা হইলে একত্বের জ্ঞান জন্মে (If the move ment of thought is arrested in the very begin o ning thence arises the notion of unity) of যদি চিন্তার গতির প্রসার রুদ্ধ না করিয়া কিছুকাল উক্ত অবস্থায় রাখা যায়, তাছা হইলে পরম্পরাক্রমে ইঞ্জিয়ঞ্জান জনিত experiences) so o-sta ( notion of plurality) জন্মে এবং এই অভিজ্ঞতাসমূহের সমষ্টি হইতে সাকলা (Totality)-জ্ঞান জন্মে। কাণ্ট এই সংখ্যাঙ্গানকে কাল সংথ্যাx5* foll (schema of time) of Toton winto मांननिक zछिन्ग्नांमांकहे कttण नांशिऊ श्व्र ; भरनद्र ७मन ΧΙ «fesztnitz (a succession of sensuous যে, ক্যাটিগরিগুলি যখন আমাদের [ ৩৮৯ ] Ꮌb~ - जद१ रुझन कब्रो झुझश्, cरु जगन्न आभाप्लग्न भन एकोन न! cफांन रुिरुग्न क्रिखां न कब्रिtउtझ् । मरमग्न uहे फ़िखांब्र बियन गरुण कांtग uरु नररु । छिखांब दियtअब्र ठाँग्रउमा, विक्रघ्नन्न গুণের বিভিন্নত, অর্থাৎ যে সকল বস্তু তৎসাময়িক চিন্তার বিষয়ীভূত, সেই বস্তুসকলের গুণের তারতম্য নির্দেশ করিতেছে। সময় হইতে বস্তুসমূহের গুণসম্বন্ধে আমাদের ধারণার যে উৎপত্তি হইয়াছে, কান্ট তাহাকে গুণহুচক স্কিম (schema of quality) বলিয়াছেন। অারও মনের প্রক্রিয়াকালে আমর দেখিতে পাই, কোন বিষয় অল্প বা অধিক ক্ষণের জন্য আমাদের nn erforts Ffowi wtrę (persisting for a longer or shorter period); "tax of wool (this passive state) হইলে আমাদের দ্রব্যত্বের ধারণা (notion of substance) হয়, অথবা কাণ্টের ভাষায় বলিতে গেলে বলিতে झग्न, गtनग्न ५हे अदह श्हेtण श्रांभब्र हेशंद्र फे*ब्र अदाएफ्ब्र ক্যাটিগরি প্রয়োগ করি এবং তাছা হইতে আমাদের বস্তুর *f;Y oth (notion of substantiality or reality) জন্মে } আমাদের চিত্তার বিষয় সকলও একবারে আমাদের মন সন্নিধানে উপস্থিত হয় না । তাঁহাদের মধ্যে একটী পৌৰ্ব্বাপৰ্য্য আছে, যে স্থানে এষ্ট পৌৰ্ব্বাপর্যাভাব দৃঢ়বদ্ধ, সেই স্থানে stattra ptártze-esta (notion of causality) Esপত্তি হয়, অর্থাৎ আমরা কাৰ্য্যকারণ জ্ঞানসুচক ক্যাটিগরির জারোপ করি । এইরূপে কাস্ট দেখাইয়াছেন যে, এক কালজ্ঞানষ্ট ক্যাটিগরিগুলির সহিত ইন্দ্রিয়গত বাহ্য अङ्कङ्गठिब्र ( sensuous experience) সমন্বয় সাধন করিয়াছে। কালজ্ঞান বাস্থ্যজগৎ হইতে মনোজগতে প্রবেশ করিবার সেতুস্বরূপ । কাণ্ট এই কালজ্ঞান অন্যান্ত পদার্থ ( category)গুলির সহিত কিরূপে সমম্বিত করিয়াছেন, বtছল ভয়ে তাহার উল্লেখ করা গেল না । সুতরাং কাণ্টের মত অনুসরণ করিলে আমরা দেখি যে, বাহা জগৎ হইতে আমরা ইঞ্জিয় অনুভূতিগুলি প্রাপ্ত হই মাত্র, বাহা জগৎ শুদ্ধ আমাদের ইঞ্জিয়বোধের উদ্বোধন করিয়া দেয় । শুদ্ধ ইন্দ্রিয়জাত অনুভূতি জ্ঞানপ্রদায়ক নহে, ইহা হইতে আমরা কোন বিষয়ই অবগত হইতে পারি না । যতক্ষণ পর্যাঙ্ক অামাদের মন দেশ ও কাল এই দুই মানসিক সংযোজক *ानांर्थ६tग्रव्र जांझांध्या माननिरू छांद यां कrा*ि*ब्रिखणि ५हे ইঞ্জিরামুভূতির উপর আরোপ না করে, ততক্ষণ জামাদের বাস্থ্যछ१ीtठब्र खांटनब्र फे९*खि रुग्ने मी । बाँशयनंtङग्न छक अरिgफ् Rists (bare existence) wtww tej wstrzy wja frk - --WikitanvirBot (আলাপ) ২৩:১১, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (ইউটিসি)