y क्रौव्रांठली [ 8b-0 | পীরালী মহাকাল, বাহিরঘাট, পোমভাগ প্রভৃতি গ্রামে এবং ২৪ পরগণার জগদল, বাসুদেবপুর, মুলাজোড়, মালঞ্চ, মাইনগর ও হুগলী cखज्ञाँग्न भईौग्नाऊँौऽांcम इक्लाहेग्नl *क्लिग्नां८छ्न । পীরালী থাকের উৎপত্তি সম্বন্ধে বহুবিস্তৃত ঘটকগ্রন্থে তেমন বিশেষ কিছু বিবরণ পাওয়া যায় না, তবে মেলমালার দোষ কীৰ্ত্তনস্থলে প্রসঙ্গতঃ অনেক কথা পাওয়া যায়, নিম্নে সেগুলি উদ্ধত হইল । কাচনার মুখুটী অর্জুনমিশ্রের ঠাকুর উপাধি ছিল । কুলেীপঞ্চানন এই ঠাকুর উপাধির কারণ দেখাইতে গিয়া ৰলিয়াছেন— "রায় রেয়ে সুকৃপণে, পীরালী দ্বিজনন্দনে, অপকৃষ্টে ঠাকুরত্ব ভণে ।” অর্থাৎ দ্বিজনন্দন পীরালীতে যে ঠাকুর উপাধি দেখা যায়, তাহ ব্রাহ্মণের মধ্যে অপকৃষ্টত্বস্বচক । এ সম্বন্ধে মেলমালায় একট কারিকা অাছে,— “শ্বশুর, ভাগুর, গুরু, বাপ যে ঠাকুর । নিকুষ্টেtৎকৃষ্ট দ্বিজ তার মৃত যে ঠাকুর ॥” অর্থাৎ শ্বশুর, ভাস্কর, গুরু, পিতা প্রভৃতিকে যেমন ঠাকুর ৰলিয়া সম্বোধন করে, তেমনি নিকৃষ্ট ও উৎকৃষ্ট দ্বিজের এবং স্বতের সম্বন্ধেও ‘ঠাকুর’ শব্দ ব্যবহৃত হয় । স্কুলোপঞ্চানন নিকৃষ্ট দ্বিজের উদাহরণ স্বরূপ পীরালী থাকের ঠাকুর উপাধির কথা তুলিয়াছেন। মুলোপঞ্চানন আরও একটী অর্জুনমিশ্ৰ-সম্পৰ্কীয় কারিকাল্প বলিয়াছেন,— “ভাল খেললে ঠাকুরালী, রায়রেয়ে পীরঙ্গালী, ফুলের মুখে বসে ঠাকুর । দেখো যেন তোমাদেরে, লোভ হেতু সস্তানেয়ে দাসত্বে নাহি করে কুকুর ॥” মুলোর এই দুই কারিকার “রায়রেয়ে” শব্দের প্রয়োগ পীরালীর সঙ্গে সম্বন্ধ দেখা যাইতেছে। .২৪ পরগণার অন্তর্গত জগঙ্গলের পীরালী “রায়বাবু”-বংশীয়ের বন্যঘটগ্রামী । তাহারা জাপনাদিগকে “রায়রেয়ে” উপাধিধারী বলিয়া পরিচয় দেন । এই বংশের রায় বাহাদুর ঐযুক্ত গগনচন্দ্র রায়ের উৰ্দ্ধতন পুরুষ ब्रांभङप्लग्नांtब्रब्र विवां८छ् नपदैौश्रृंiशि*ठि ब्रांछ इषभञ्ज ब्राग्न নিমন্ত্রিত হন। ঐতিহাসিক হির্গাবে রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায় ও ब्रांमऊझरब्रांब्र गयलांगब्रिक वdüन । ५lहे ब्रांगठछ्रब्रां८ग्नग्न निष्ठांब्र **ांडूब्र' फे°ांश् िविश्वाiङ झ्णि, ॐांशtब्र मांम इ८ब्रङ्गक ॐांकूव्र । बहे इरङ्गक्लक *ांङ्कङ्ग३ अंशांयांcगग्न निमिख नदीtभद्र ८कांन ब्रागैब्र নিকট জগদলগ্রামে ভুসম্পত্তি প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। সুতরাং XI ১২২ "রায়রের ঠাকুর" ঘটকের ५हे कथांद्र नश्ठि किचनडौ ५द१ ইতিহাস মিলিতেছে । স্থলে পঞ্চানন অর্জুনমিশ্রের মহিমাঙ্গুচক জার একটা কারিকায় বলিয়াছেন,—
- দালত্বে কাপণ্যে দ্বিজনমানে পীয়ালী ।” পুৰ্ব্বোক্ত দুইট কারিকাতেও পীরালী-দ্বিজনম্বনের দাসত্ব ও কার্পণ্যের কথা স্থলে উল্লেখ করিয়াছেন। ৮ প্রসন্নকুমার ঠাকুর স্ববংশের যে বংশ-পরিচয় প্রকাশ করিয়াছেন, তাহতে উল্লেখ আছে যে, যশোহর-বাসত্যাগের পর পঞ্চানন আসিয়। কলিকাতা গোবিন্দপুরে বাস করেন। এই সময়ে ইংরাজদিগের নিকট কলিকাতার ব্রাহ্মণের সাধারণতঃ ঠাকুর আখ্যায় অভিহিত হইতেন । কলিকাতা বড়বাজারে গোষ্ঠীপতিবংশীয় বহুকালের বংশজ বনাঘটীয় ঠাকুরগণ র্তাহীদের ঠাকুর উপাধির কারণও উহাই নির্ণয় করেন, কেহ বা গোষ্ঠীপতিত্ব হইতে ঠাকুর উপাধির স্বষ্টি বলেন । কিম্বদন্তী এই যে, পঞ্চানন ঠাকুর গোবিন্দপুরে যে সময় বাস করেন, সে সময় সে স্থানে মালো, জেলে, কৈবর্ত, পোদ প্রভৃতি অস্ত্যজ জাতির বাসই বেশী ছিল । এই সকল নিকৃষ্ট জাতির মুখে ব্ৰাহ্মণ পঞ্চানন ঠাকুর’ এই উপনামে অভিহিত হন। পরে পঞ্চানন বংশীয়গণ ইংরাজ ও ফরাসী-দরবারে চাকুরী গ্রহণ করিয়া “ঠাকুর’ উপাধিই ব্যবহার করিতেন অথবা রায়রেয়ে চাকুরীর কথাও ধরা চলে । সুতরাং ঘটকের দাসত্বকথার ঐতিহাসিক মুল পাওয়া গেল, কিন্তু “কার্পণ" সম্বন্ধে কোন কিম্বদন্ত্রী জানা যায় নাই । মেলমালায় লিখিত আছে—
“ষখা রাঢ়ে সেরথানী পীরালী ভগ্নত কচিৎ ৷ বঙ্গে শ্ৰীমস্তথানী চ ত্ৰিভিৰ্নগ্ধ বস্কন্ধর ॥” এক সময়ে রাঢ়ীয় কুলীন-ব্ৰাহ্মণসমাজ সেল্লখfনী, পীরালী ও ঐমস্তথানী এই ত্ৰিবিধ থাক হইতে বিশেষরূপে অtফ্রস্তু ছইয়াছিল, কুলাচাৰ্য্যবচনে তাছাই প্রমাণিত হইতেছে । জয়াননের চৈতগুমঙ্গলে লিখিত আছে— “পীরলা গ্রামেতে বৈসে যতেক যবন । উচ্ছন্ন করিল নবীপের ব্রাহ্মণ ॥ ব্ৰহ্মণে যবনে বাদ যুগে যুগে আছে । বিধম পীরল্যাঞ্জাম নবদ্বীপের কাছে ॥ c*ोरएक्लश्वग्न दिलाभांटन मिल भिर्थrांदांन । নবদ্বীপবিপ্র তোমার করিব প্রমাদ ॥ গৌড়ে ব্রাহ্মণ স্লাজা হব হেন আছে । নিশ্চিত্তে না থাকিহ প্রমাদ হব পাছে to नदईौ८* अॉकृ* कारश्च श्द ब्रॉछ । भकtर्क गि५न अॉरछ ५छ्भ# eaख ॥