পুত্রের মুখাবলোকন করিলে মাতাপিতার পুণ্যরাশি লাভ হইয় থাকে। ব্রহ্মবৈবৰ্ত্তপুরাণের গণপতিখণ্ডে লিখিত আছে— পাৰ্ব্বতী পুঞ্জঞ্জন্মিবামাত্র মহাদেবকে বলিয়াছিলেন,—হে প্ৰাণেশ্বর ভূমি, করে করে যাহার কামনা কয়, জাঙ্গ গৃহে জাগিয়া তপস্যার ফলস্বরূপ সেই পবিত্র পুত্রমুখ দর্শন কর । পুত্র পিতাকে পুল্লাম নরক ও এই সংলার হইতে পরিত্রাণ করিয়া থাকে। সৰ্ব্বতীর্থে স্নান, দক্ষিণাপুৰ্ব্বক যজ্ঞসম্পাদন, বিধিমত দান, পৃথিবীপ্রদক্ষিণ, সৰ্ব্ববিধ তপস্ক, অনশনত্রত, দেবতার সেবা এবং ব্রাহ্মণভোজন, এই সমুদায় সম্পাদন করিলে যে পুণ্য উৎপন্ন হয়, সৎপুত্রপ্রাপ্তির জন্ত পুণ্যরাশি তাহা হইতেও অধিক হইয় থাকে।* ধনধান্তাদি সমস্ত বস্তুই পুত্রন্থেভুক হইরা থাকে । পুত্র যাহা উপভোগ না করে, তাছা নিষ্ফল । একটী বাপী শতকূপ হইতে অধিক। একটা সরোবর শত বাপীর তুল্য এবং শত সরোবর হইতে একটা যজ্ঞ অধিক হইয়া থাকে। কিন্তু এক লাত্র সৎপুত্র শত যজ্ঞ হইতেও অধিক। নিজের প্রাণ হইতেও সৎপুত্র সমধিক সুখ প্রদান করে। পিতামাতার সম্বন্ধে সৎপুত্র ভিন্ন শ্রেষ্টবান্ধব আর কোন কালে হয় নাই এবং হুইবেও না । { পিতামান্ত সংপুত্রের নিকট পরাজিত হইলেও পরম আনন্দপ্রাপ্ত হইয়া থাকেন। “ননীঃ সপুলকে হৃষ্টং সভায়াং সাশ্রলোচনঃ। মাননাযুক্ত মমুজা যদি পুত্ৰৈঃ পরাজিতাঃ ॥" (ব্রহ্মবৈ” শ্ৰীকৃষ্ণজন্মথও ২১ অঃ ) এক পুত্র বিদ্যমান থাকিলেও বহু পুত্ৰ কামনা করা উচিত ; কেন না পুত্র অনেক থাকিলে তন্মধ্যে একজনও যদি কৃতী হয়, তাহা হইলে সে গয়াক্ষেত্রগমনপ্রভৃতি সংক্রিয়া দ্বারা পিতৃগণকে উদ্ধার করিতে পারে । “এষ্টব্য বহবঃ পুরা যদ্যপোকে গয়াং ব্রজেৎ । যজেদ বা অশ্বমেধেন নীলং বা বৃষমুৎস্থজেৎ।" (মৎস্তপু২২ অঃ) গুণহীন বহু পুত্র অপেক্ষা গুণশালী একমাত্র পুত্র হইলেও তাহা দ্বারা কুল ভূষিত হইয়া থাকে। --.... কল্পে কল্পে ধ্যায়সে যং তং পশ্বাগত্য মন্দিরম্ ॥ শীঘ্ৰং পুত্রমুখং পশু পুণ্যীজং মহোৎসবং। भूब्रामनग्नरुजार्गकाङ्ग" डबज्रागै१म्।’ रेठानि (अक्रोक् ग१'ठि१७) "ধনং ধান্যঞ্চ রত্নং ব৷ ভৎসৰ্ব্বং পুত্ৰহেতুকম্। ন ভক্ষিতং যৎপুত্রেণ তদু-বং নিস্কলং ভুবি } [ ¢२ 8 ] পুত্র דרrס-דההד “একেনাপি সুবৃক্ষেণ পুম্পিতেন মুগন্ধিন । ঘনং জবাসিতং সৰ্ব্বং স্নপূত্রেণ কুলং যথা ॥ একোছি গুণবান্ পুত্রে নিগুণেন শতেন কিম্। চত্রে ছত্তি তমাংস্তেকো ন চ জ্যোতিঃ সহস্রশঃ।” ( গরুড়পু ১১৪-১৫ অঃ ) পঞ্চম বর্ষ ৰয়স পর্যন্ত পুত্রকে লালনপালন করিয়া, পরে দশ বর্ষ পৰ্য্যন্ত তাড়ন করিবে, অতঃপর ষোড়শ বর্ষে উপনীত হইলেই পুত্রের সহিত মিত্রের ভায় আচরণ করা উচিত। পুত্র জম্মিয় যদি ক্রমে সদ্গুণসম্পন্ন হয় ও পরিমিত কাল ॐांछिंग्नां शंiएक, ऊांश रुहे८व्नहे भिडागांउॉब्र अtनमा छश्रिछा थtएक, च्छ्थं शूज़ श्रृंख्द्र छांद्र गििदसtब्रहे ऊँiशंग्निदर्भग्न मह९ फू:५ উৎপাদন করে। “লালয়েৎ পঞ্চবর্ষাণি দশবর্ষাগি তাড়য়েৎ । প্রাধে তু ষোড়শে বর্ষে পুত্ৰং মিত্রবদীচরেৎ ॥ জার্মানে হয়েদার" বৰ্দ্ধমানে হরেন্ধনম্। ম্ৰিয়মাণে হয়েৎ প্রাধান নাস্তি পুত্ৰসমোরিপুঃ ” ( গরুড়পু* ১১৪-১৫ অt ) মার্কণ্ডেয়পুরাণে সাধারণতঃ উত্তম, মধ্যম ও অধম এই ত্রিবিধ পুত্রের উল্লেখ আছে, তন্মধ্যে যে পুত্র পূৰ্ব্বোপার্জিত পৈতৃকধন, বীৰ্য্য ও যশ এই কয়েকট অক্ষুণ্ণভাবে রাখিতে পারে, তাহাকে মধ্যম কহে, আর যে পুত্র স্বীয় শক্তি দ্বারা পিতার উপার্জিত ধনাদিকে বৃদ্ধি করিতে পারে, তাহাকে উত্তম কহে, এতদ্ভিন্ন ষে পুত্র দ্বারা পৈতৃক ধন, বীর্য ও যশঃ ক্রমে নষ্ট পাইতে থাকে, তাহীকে অধম কহে । "যন্ত্রপাত্তং যশঃ পিত্র। ধনং বীর্যমথাপি বা । তন্ন হাপয়তে যস্থ স নরো মধ্যমঃ স্থতঃ ॥ তদ্বীৰ্য্যাভ্যধিকং যস্ত পুনরন্তং স্বশক্তিতঃ । নিম্পাদয়তি তং প্রাজ্ঞা বদস্তি নরমুত্তমং ॥ যঃ পিত্রা সমুপাত্তানি ধনবীৰ্য্যযশাংসি চ। মুনতাং নয়তি প্রাজ্ঞাস্তxtহুঃ পুরুষাধর্মম্।।” ( মার্কণ্ডেয় পুং ) মৎস্তপুরাণে লিখিত আছে, পুত্র অনেক থাকিলেও কনিষ্ঠ পুত্র যদি পিতামাতার আজ্ঞাকারী হয়, তাহা হইলে ঐ পুত্রই পৈতৃক রাজ্যের অধিকারী হইতে পারে।” * ৩ সহমভেদ । ( পুত্রসছম শব্দ দেখ। ] শম্ভকৃপাধিক বাপী শতৰাণীসমং সং। श्रब्र: श्रडशिांतःि । लि: भूय। छिनश्लिषङ्गः ॥” (इष्ाऎब* &)ङ्ग१छद्म’) ΧΙ \D)
- "शशांछिङ्ग१iछ । পুত্ৰোধত্বমুম্বৰ্ত্তেত স রাজা পৃথিবীপতিঃ । छदछ: धछिछांनद्ध शूझब्रांप्लj९छिदिकाङt९ ॥
প্রকৃতয় উচুঃ, য: পুত্রোগুণসম্পরে। মাতাপিত্রোৰ্ছিতঃ সত্বা। সৰ্ব্বং সোহর্থত কল্যাণং কলীয়ামণি ল প্ৰভুঃ।" ( মৎস্তপু: ৬ জ: )