পুরন্ধর কিছুকাল পরে ইহা আহ্মদনগর ও বিজাপুর-রাজের অধিকারে আইসে। অতঃপর আহ্মদনগরপতি বাহাদুর নিজাম শাহ (১৫৯৬-১৫৯৯ খুঃ অব্দে ) যখন শিবাজীর পিতামহ মালোজীকে স্বপা ও পুণা দান করেন, তখন এই স্থানও তাছার स्रशिरकांग्रजूङ श्हेम्नांश्लि ।। ०४२१ भुई भः भांश्छौद्र निको हहैtऊ cगांशष्णब्रt dई झाँ काफ़िग्न लग्न । ४७०१ शुः श्र६ भोश्छौ বিজাপুর অধীনে সেনানীপদে বরিত হইয়। মোগলসৈন্যকে যুদ্ধে পরাস্ত করেন এবং মোগলরাজের সহিত সন্ধি অস্তুে উহ! বিজাপুরের অধীন হইয়া থাকে। এই সময় হইতে হিন্দুসেনানীদিগের হস্তে ইহার রক্ষার ভার অর্পিত হয় । সেনানায়ক দাদাজী কোগুদেবের মৃত্যুর পর চুর্গাধিকার লইয়া তাহার তিন পুত্রে গোল বাধে। পরম্পরের অধিকার সত্ত্বনিরূপণার্থ শিবাজী আমন্ত্রিত হন, তিনি ভ্রাতৃত্ৰয়ের মনোভাব বুঝিয়। রাত্রি মধ্যেই তাহার অধীনস্থ মাৰ্বলীসৈন্ত দ্বারা দুর্গ পূর্ণ করিলেন। কাজেই ভ্রাতৃবর্গ তাছার অধীন থাকিতে বাধ্য হইলেন। এদিকে ১৬৬৫ খৃঃ অবো মোগলসেনাপতি রাজা জয়সিংহের অাদেশে দিলাবর খী পুরন্ধর আক্রমণে প্রেরিত হন । কএক দিবস অবিশ্রান্ত যুদ্ধের পর দুর্গরক্ষণে অসমর্থ বুঝিয় শিবাজী স্বয়ং দুর্গের চাবি লইয়া জয়সিংহ ও দিলাবরের সন্মুখীন হইলেন। ১৬৭০ খৃঃ অঃ, পুনরায় মরাঠাদিগের অধিকারে আইসে। ১৭•৫ খৃঃ অঃ, সম্রাটু অরঙ্গজেব মরাঠাদিগকে আক্রমণ করিয়া পুরন্ধর দখল করেন ; কিন্তু তাহার মৃত্যুর পর ১৭•৭ খৃঃ অব্দে রাজারামপত্নী তারাবাইর পৃষ্ঠপোষক শঙ্করজী নারায়ণ সচিব উক্ত দুর্গ পুনরধিকার করেন। উক্ত বৎসরেই শিবাদীর পৌত্র সাহু সম্রাটু বাহাদুরশাহের আদেশে স্বাধীনতা লাভ করিলেন এবং পুণায় প্রত্যাগত হইয়া পন্থসচিব শঙ্করজীকে দুর্গ প্রত্যৰ্পণ করিতে বলিলেন, কিন্তু সচিববর র্তাহার কথা উপেক্ষা করিয়া কোন প্রত্যুত্তরই দেন নাই । ১৭১৭ খৃষ্টাব্দে নিজাম-সেনানী চন্দ্রসেন যাদবের নায়কতায় মরাঠাদিগের সহিত গোদাবরীতীরে নিজাম সৈন্যের ঘোর ংঘর্ষ উপস্থিত ছয় । মরাঠাগণ ভীমানদীতীর পর্যন্ত পলাইয়া আইসে। সাহু উপায়ান্তর না দেখিয়া পেশবা-বংশের আদিপুরুষ বালাজী বিশ্বনাথকে দেশীয় সৈন্যের সাহায্যাৰ্থ পাঠাইয়া দিলেন । মিলিত মরাঠাসৈন্য পুরন্ধর আক্রমণ করিল। যুদ্ধে জয় হইয়াও জয় হইল না। এদিকে দমাজী থোরাত পন্থসচিবকে आविन भांश्नग्न कृक्षहेभौष्ठ ठांशएक नशैौक कवब्रइ कब्रिएलन 4ग१ भूड বালকের পিতামাতার ভরণপোষণ জন্য দুই খানি গ্রাম দান করেন। (Trans. Bom. Geo. Soc. Vol I. 191-258) [ 489 )
- ഞ്ഞ- পুরন্ধি
হিঙ্গল-গামে বন্দী করিয়া রাখিলেন। বালাজী সুযোগ বুধিয় তাহাকে ১৭১৪ খৃঃ অব্দে উদ্ধার করিয়া আনিলেন। উপকারের পারিতোষিকস্বরূপ শঙ্করত্নীর মাতা বালাজীকে পুরন্ধর দুর্গ দান করিলেন। সান্থও এই হস্তান্তর অনুমোদন করেন। ১৭৬২ খৃঃ অঃ পৰ্য্যন্ত এইস্থানে পেশবাদিগের অধিকারে থাকে, কিন্তু ৪র্থ পেশব মাধবরাওর পিতৃব্য রঘুনাথরাও এই দুর্গ পুরষ্করের বংশধরদিগকে দান করেন। ( ১৭৭২-৭৩ খৃঃ অঃ ) পঞ্চম পেশব নারায়ণরাওর হত্যার পর, মানাফড়নবিশ ও হরিপন্থফড় কে নারায়ণের গর্ভবতী পত্নীকে পুরন্ধর দুর্গে অবরুদ্ধ রাখেন। এখানে গঙ্গাবাই এক পুত্র প্রসব করেন । পুত্রের নাম মাধবরাও রাখা হয়। রঘুনাথরাওর পেশব হইবার আশা সমূলে উন্মলিত হইল। তিনি ষড়যন্ত্র করিয়া তাহাদিগকে দমন করিতে উদ্যোগী হইতেছিলেন ; এমন সময়ে তাহারা খবর পাইয়া শাসবড় হইতে দুর্গাভিমুখে প্রস্থান করিলেন। ১৭৭৫ খৃঃ অঃ, নানা ও সখারাম বাপু পুরন্ধর হইতেই সকল কাৰ্য্য চালাইতে লাগিলেন । ১৭৭৬ খৃষ্টাবো পুরন্ধরের সন্ধিপত্র সাক্ষরিত হইল। ইংরাজরাজকে যুদ্ধবায় বাবৎ কতক টাকা এবং গাড়াপুরি ( Sal৪ette ) ও ভরোচ ছাড়িয়া দেওয়া হইল । রঘুনাথ রাজকোষ হইতে মাসহর প্রাগু হইলেন। ১৭৭৮ খৃঃ অঃ, নানাফড়নবিস ভ্রাতা মোরোবার ভয়ে ভীত হইয়া পুরষ্করে পলাইয়। আসিলেন। মহাদজী সিঙ্গিয়া ও হরিপন্থফড় কে পুরষ্করে আসিয়া নানার সহিত মিলিত হইলেন, নয়লক্ষ টাকা দিয়া নানা হোলকর-রাজকে বশীভূত করিয়া ফেলিলেন। ১৭৯৬ খৃঃ অঃ, সিন্দিয়ার আক্রমণে উীত হইয়া নানা দুর্গ মধ্যে পলাইয়া আশ্রয় লইলেন। ১৮১৭ খৃঃ অঃ, ত্রিম্বকী দেঙ্গলিয়ার পরিবর্তে, ইংরাজশাসনকৰ্ত্ত মিঃ এলফিনষ্টোন বাজিরাওর নিকট হইতে এই দুর্গ বন্দকীস্বরূপ প্রাপ্ত হন। কএক মাস পরেই বাজিরাও উহ! পুনরায় ফিরিয়া পান। মরাঠাদিগের শেষ যুদ্ধে সিংহগড় তুর্গ করতলগত হইলে ইংরাজসৈন্য পুরন্ধর ও বজগড়ের সম্মুখদেশে আসিয়া উপস্থিত হইল। এদিকে সুদৃঢ় শাসবড় দুর্গের অভ্যন্তরে থাকিয়া আরবী ও হিন্দু স্থানী সৈন্যগণ অসীম সাহসে যুদ্ধ করিয়াছিল। অবশেষে বজ্রগড় ইংরাঞ্জদিগের হস্তে পতিত হইল। উপায়াস্তর না দেখিয়া পুরন্ধর দুর্গের অধ্যক্ষ ইংরাজের আধিপত্য স্বীকার করিতে বাধ্য হইলেন। ১৮৪৫ খৃঃ অঃ, রাঘোৰ্জী ভাঙ্গি য়ার অধীনস্থ বৃত্ত বিদ্রোহী দল উত্তেজিত হইয়া পাছে ফুৰ্গবাসীদিগের প্রতি অত্যাচার করে, এই ভয়ে, ইংরাজরাজ তথায় সৈন্তসমাবেশ করিয়াছিলেন। مهم در পুরন্ধি (স্ত্রী) , ইষ্টকাসমূধাৱৰ। "স্বতবতী পুদ্ধি স্তোনে" ---