পুরাণ (ব্রহ্ম ) গোকুলে আসিয়া পুত্রস্থাপন মায়ার স্বরূপধারণপূর্বক স্বৰ্গগমন । ও কংসকে তৎলন, দেবগণ কর্তৃক মায়াস্তুতি, “১৮৩ কংসের বালবিনাশে দৈত্যদিগের প্রতি আদেশ ও বসুদেব-দেবকীর কারামোচন, ১৮৪ বসুদেব ও নন্দের আলাপ, পূতনাবধ, শকটপাতন, গর্গ কর্তৃক বালকের নামকরণ, যমলাৰ্জুনভঙ্গ, কঞ্চের বালালীলাবর্ণন, ১৮৫ কালিয়দমন, ১৮৬ ধেমুকবধ, ১৮৭ রামকৃষ্ণের বহলীলা-কীৰ্ত্তন, প্ৰলম্বাসুর বধ, গোবৰ্দ্ধনাথ্যায়িকা আরম্ভ, ১৮৮ ইজের গোকুলনাশার্থ মেঘপ্রেরণ, ভক্তের দুঃখ নাশার্থ কৃষ্ণের গোবৰ্দ্ধনধারণ, ইন্দ্রের কৃষ্ণস্তুতি, ইন্দ্রের প্রতি কৃষ্ণের তৃভারহরণকথা, গোবৰ্দ্ধনাগসমাপ্তি, ১৮৯ রাসক্রীড়াবর্ণন ও কৃষ্ণকৃত অরিষ্টাস্করবধ, ১৯• কংসনারদসংবাদ, অক্র,রপ্রেরণ, কেশিবধবৰ্ণন, ১৯১ নাগোকুলে অক্ররাগমন, ১৯২ কৃষ্ণক্রি সংবাদ ও মথুরায় রামকৃষ্ণের গমন, ১৯৩ কুঞ্জ সছ কৃষ্ণের আলাপ, চাণুমুষ্টিকবধ, কংসবধ, বসুদেবকৃত ভগবৎস্তুতি, ১৯৪ দেবকী-বসুদেবের নিকট কৃষ্ণের আগমন, ॐáएमtनग्न ब्रांछाॉलिtषक, ब्राभकृएषभ्द्र जांनौ*निन्न निकै अक्षপ্রাপ্তি ও সান্দীপনির পুত্রপ্রাপ্তি, ১৯৫ রামকৃষ্ণের জরাসন্ধের সহিত যুদ্ধ ও জরাসন্ধের পরাজয়, ১৯৮ কালযবনোৎপত্তি, মুচুকুন্ন কর্তৃক কালযবন-বধ ও মুচুকুন্দকৃত ভগবৰ্ণন,১৯৭ মুচুকুন্দকে ভগবানের বরদান, গোকুলে বলদেবগমন, ১৯৮ বরুণবারণী ও যমুনা বলদেবসংবাদ, মথুরায় বলদেবের গমন, ১৯৯ কৃষ্ণের রুক্মিণীহরণ, প্রস্থামোৎপত্তি, ২• • শস্বরাক্ষর কর্তৃক প্রস্থায়হরণ, শম্বরাস্বরবধ, প্রহ্লামের দ্বারক আগমন, শ্ৰীকৃষ্ণনারদসংবাদ, ২০১ রুক্মিণী-পুত্ৰগণের নাম ও কৃষ্ণভাৰ্য্যাগণের নাম, বলদেব কর্তৃক রুন্মিবধ, ২•২ কৃষ্ণের প্রাগজ্যেতিষপুরে গমন ও নরকাসুরবধ, ২০৩ কৃষ্ণাদিতিসংবাদ, পারিজাতহরণ, ২০৪ ইন্দ্রকৃষ্ণসংবাদ, উষানিরুদ্ধবিবাহকথন, চিত্ৰলেখার আলেখ্য-নিৰ্ম্মাণকৌশল, ২০৫ বাণপুরে অনিরুদ্ধকে আনয়ন, ২০৬ কৃষ্ণবলদেবের যুদ্ধার্থ আগমন, কৃষ্ণের সহিত শঙ্করের যুদ্ধ, কৃষ্ণের অনিরুদ্ধ সহ দ্বারকায় আগমন, ২, ৭ পেও কবাসুদেববৃত্তান্ত, পোঁওক ও কাশিরাজবধ, কৃষ্ণচক্রে বারাণসীদাহ, পুনঃ কৃষ্ণহস্তে চক্রাগমন, ২•৮ শাম্ব কর্তৃক দুর্য্যোধনকন্তহরণ, দুৰ্য্যোধনাদি কর্তৃক শাম্বনিগ্রহ, বলদেবের সহিত কৌরবগণের যুদ্ধ ও বলদেবের হস্তিনাপুর-অধিকার, কৌরবগণের প্রার্থনা, ২০৯ বলদেব কর্তৃক দ্বিবিধ বানরবধ, ২১ • কৃষ্ণের দ্বারকাত্যাগ, প্রভাসে যদুবংশধ্বংস, ২১১ কৃষ্ণের প্রসাদে লুব্ধকের স্বৰ্গগমন, ২১২ রুক্মিণী প্রভৃতির অবসান, জাভীরগণের সহিত অর্জনের যুদ্ধ, ম্লেচ্ছ কর্তৃক্ষ যাদবস্ত্রীহরণ, অর্জুন [ ৫৭৬ } বিষাদ ও ব্যাসার্জনসংবাদ, অষ্টাবক্ৰচরিত কীৰ্ত্তন, অর্জুনমুখে शूद्रां१ (जश) সকল বৃত্তান্ত শ্রবণাস্তর যুধিষ্ঠিরের সবান্ধবে মহাপ্রস্থানোপঞ্জম, পরীক্ষিতে রাজাদানপূর্বক যুধিষ্ঠিরাদির বনগমন, কৃষ্ণচরিতসমাধি, ২১৩ বরাহাবতীর, নৃসিংহাবতার, বায়নাবতার, দত্তায়েরাবতার, জামদগ্নী বতার, দাশরণি রামাবতার, শ্ৰীকৃষ্ণাবতার ও কক্কাবতারবর্ণন, ২১৪ নরক ও যমলোকবর্ণন, ২১৫ দক্ষিণমার্গে গমনকারী প্রাণীদিগের ক্লেশধর্ণন, চিত্র গুপ্তকৃত পাপবর্ণন, পীতকাকুসারে নরক প্রাপ্তিকথন, ২১৬ ব্যাস কথিত ধৰ্ম্মাচরণ ও সুগতিপ্রাপ্তিবর্ণন, ২১৭ নানা যোনিতে জন্মপ্রসঙ্গ, ২১৮ অন্নদানে শুভপ্রাপ্তিকথা, ২১৯ শ্ৰাদ্ধবিধিনিরূপণ, ২২• প্রতিপদাদি শ্রান্ধকল্প ও পিগুদানকথন ২২১ সদাচার ও বিপ্রবসতিযোগ্য দেশসমূহকথন, স্বতকবিচার, ২২২ বর্ণধৰ্ম্মকথন, ২২৩ ব্রাহ্মণদিগের শূদ্রত্নপ্রাপ্ত ও শূদ্রাদির উত্তমগতিপ্রাপ্তিকথন, সঙ্করজাতি লক্ষণ, ২২৪ মানবধৰ্ম্মফল ও কৰ্ম্মফলকখন, ২২৫ দেবলোকপ্রাপ্তি ও নিরয়প্রাপ্তিকারণ, ২২৬ বাসুদেবমহিম, মধুবংশ ও বাসুদেবপূজাকথন, ২২৭ বিষ্ণুপূজাকথনপ্রসঙ্গে উৰ্ব্বণী-মূখব্রাহ্মণসংবাদ ও শকটদানকথন, ২২৮ কপালমোচনতীর্থ ও তৎপ্রসঙ্গে সুর্য্যাদির আরাধনা, কামদসমাখ্যান ও মায়াপ্রাঞ্ছভাব, ২২৯ মহাপ্রলয়বর্ণন ও কলিগত ভবিষ্যকথন, ২৩• দ্বাপর যুগান্ত ও ভবিষ্যকথন, ২৩১ প্রাকৃতসর্গ, কল্পমান ও নৈমিত্তিকলয়স্বরূপকথন, ২৩২ প্রাকৃত লয়ম্বরূপকথন, ২৩৩ আত্যন্তিক লয়, আধ্যাত্মিক তাপত্রয়, আধিভৌতিক তাপ ও আধিদৈবিক তাপ বর্ণন, মুক্তিজ্ঞানমহিম', ২৩৪ যোগাভ্যাসফল, ২৩৫ যোগ ও সাংখ্য নিরূপণ, ২৩৬ মোক্ষ প্রাপ্তি ও পঞ্চ মহাভূতকথন, ২৩৭ সৰ্ব্বধৰ্ম্মের বিশিষ্টধৰ্ম্ম নিরূপণ, ২৩৮ যোগ, বিধি-নিরূপণ, ২৩৯ সাংখ্যবিধি নিরূপণ, ২৪০ ক্ষরাক্ষরবিচারনিরূপণ ও চতুৰ্বিংশতিতত্ত্ব-প্রতিপাদন, ২৪১ অভিমানিগণের বহুবিধ সাধনকথন, ২৪২ সাংখ্যজ্ঞান ও ক্ষেত্ৰক্ষেত্রজ্ঞলক্ষণ কথন, ২৪৩ অভেদে সাংখ্যযোগকথন, ২৪৪ জনকের প্রতি বশিষ্ঠের ব্রহ্মসকাশে মহাজ্ঞানপ্রাপ্তি ও জ্ঞানপ্রাপ্তিপরম্পরাকথন, ২৪৫ ব্যাসপ্রশংসা, ব্রহ্মপুরাণ-শ্রবণ-ফল ও ধৰ্ম্মপ্রশংসা । পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি উইলসনৃপ্রমুখ পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ উক্ত ব্ৰহ্মপুরাণকেই পঞ্চলক্ষণাক্রান্ত পুরাণ অথবা মৎস্তপুরাণবর্ণিত ব্ৰহ্মপুরাণ বলিয়াও স্বীকার করেন না। এখন দেখা যাউক মৎস্তপুরাণে ব্রাক্ষেত্রেরূপ লক্ষণ নির্দিষ্ট হইয়াছে। "ব্রহ্মণাভিহিতং পুৰ্ব্বং যাবন্মাত্ৰং মরীচয়ে । ব্রাহ্মং ত্ৰিদশসাহস্ৰং পুরাণং পরিকীৰ্ত্ততে ॥” ( ৫৩.১২ ) পুরাকালে ব্ৰহ্মা মরীচিকে এই পুরাণ বলিয়াছিলেন, এই
পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/৫৮০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।