পুরাণ ( ব্রহ্ম ) প্রাসাদের উচ্চচুড়া দর্শন করিয়াছেন, ইহার কোনটা পুরুষোত্তম প্রাসাদ হওয়া অসম্ভব নহে। [ জগন্নাথ শব্দ ৫৭৯ পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য। ] দেশীয় ও বিদেশীয় পণ্ডিতগণ প্রায় সকলেই বলেন যে, এখন যে বিষ্ণুপুরাণ প্রচলিত তাহ ব্ৰহ্ম প্রভৃতি সকল পুরাণ অপেক্ষাই প্রাচীন। কিন্তু ইহার সার্থকতা বুঝিলাম না। বরং ব্রহ্মপুরাণের কৃষ্ণচরিত ও বিষ্ণুপুরাণের কৃষ্ণচরিত উভয়ের পাঠ মিলাইয়া দেখুন, এইরূপ ব্ৰহ্মপুরাণের পুরুষোত্তমमांझाँ श्रा ७ नांद्रनैौग्र भशां शूद्रांcश्रृंद्र शूद्रम्:सांख्गमांशं श्रा भिलांहेग्नां দেখিলে বুঝিতে পরিবেন, ব্ৰহ্মপুরাণের শ্লোক গুলিই অবিকল পরিবর্কিত আকারে বিষ্ণু ও নারদপুরাণে গৃহীত হইয়াছে ২ এরূপ স্থলে ব্রহ্ম, বিষ্ণু ও নারদ এই তিনখানি পুরাণ মধ্যে ব্ৰহ্মপুরাণকেই অাদি ও সৰ্ব্ব প্রাচীন বলিয়৷ অনায়াসেই স্বীকার করা যায় । ব্ৰহ্মপুরাণ যে অষ্টাদশপুরাণের মধ্যে সৰ্ব্বপ্রথম, তাহ ৰিষ্ণুপুরাণেই বর্ণিত অাছে । ব্ৰহ্মপুরাণ-পৃষ্টে যে বিষ্ণুপুরাণে কৃষ্ণচরিত ও নারদপুরাণে পুরুষোত্তমমাহাত্মা বর্ণিত হইয়াছে, তাহ পূর্বেই বলিয়াছি। কেবল তাঁহাই নহে, এই ব্ৰহ্মপুরাণের অনেক প্রসঙ্গ মহাভারতে অনুশাসনপর্বে অবিকল উদ্ভূত হইয়াছে । এই ব্ৰহ্মপুরাণের ২২৩ হইতে ২২৫ অধ্যায় ও অমুশাসনপর্বের ১৪৩ হইতে ১৪৫ অধ্যায়ের সহিত এবং ব্রান্ধের ২২৬ অধ্যায় এবং অনুশাসন পর্বের ১৪৬ অধ্যায়ে শ্লোকে শ্লোকে অবিকল মিল আছে। এই সকল উন্থত শ্লোক দৃষ্টে হয়ত কেহ কেহ [ ৫৭৯ ] পুরাণ ( ব্রহ্ম ) বলিতে পারেন যে, মহাভারত হইতেই ব্ৰহ্মপুরাণে ঐ সকল শ্লোক সন্নিবেশিত হইয়াছে । কিন্তু অনুশাসনোক্ত—“ইদং চৈবাপন্নং দেৰি ব্ৰহ্মণ্যসমুদাহৃতং।” ( ১৪৩১৬) ও “পিতামহমুখোৎস্বঠং প্রমাণমিতি মে মতিঃ ।”৯ ( ১৪৩১৮ ) ইত্যাদি মহাভারতীয় শ্লোক দেখিলে ব্রহ্মের বচন মহাভারতে উদ্ভূত হইয়াছে, তৎপক্ষে আর সন্দেহ থাকে না । বেদকে বাড়ানই পুরাণের উদেপ্ত, তাহা পূর্বেই বলিয়াছি। এই ব্ৰহ্মপুরাণেও লিখিত আছে— "প্রাদুর্ভাব্যঃ পুরাণেধু গীয়ত্তে ব্ৰহ্মবাদিভিঃ। যত্র দেবী বিমুহস্তি প্রাচুর্ভাধাকুকীৰ্ত্তনে ॥ পুরাণং বর্ততে যত্র বেলশ্রুতিসমাহিতম্। এতদুদেশমাত্রেণ প্রাদুর্ভাবমুকীৰ্ত্তনম্।।” ( ২১৩১৬৬-১৬৭ ) বাস্তবিক এই ব্ৰহ্মপুরাণে তীর্থবৰ্ণনাপ্রসঙ্গে শত শত বৈদিক উপাখ্যান বা বংশামুচরিত কীৰ্ত্তিত হইয়াছে । ঋকৃসংহিতা, ঐতরেয়ন্ত্রাহ্মণ, শঙ্খীয়ন ব্রাহ্মণ, শতপথব্রাহ্মণ প্রভূতি ব্রাহ্মণ এবং বৃহদেবতায় যে সকল ৰৈদিক উপাখ্যান অাছে, তাহীরই অনেক উপাখ্যান এই ব্ৰহ্মপুরাণে সংস্কৃত বা বৰ্দ্ধিতাকারে লিপিবদ্ধ হইয়াছে। এতন্মধ্যে বলি ও বামনাথ্যান, অহল্যাসংবাদ, পুরূরবা-উৰ্ব্বণীসংবাদ, হরিশ্চন্দ্র ও শুনঃশেপ-উপাখ্যান, কঠোপাখ্যান, অষ্টি ষেণ ও দেবপিউপাখ্যান, বৃষ কপির বৃত্তান্ত, সয়মাখ্যান, শর্ধ্যাতি-রাজচরিত, কবষ ঐসূর্যচরিত, श्रांtज़ग्न ७ उ९कछ अtरह्मन्नैौद्र क९l, (২) পুর্বপৃষ্ঠার টিল্পনীতে ব্রহ্ম ও বিষ্ণুপুরাণের শ্লোকসাদৃষ্ঠ দ্রষ্টব্য । B. ব্ৰহ্মপুরাণে ( ৫০৪৮–৪৬ গ্লোকে “শ্রীত্বৈতদ্বচসং তস্য বিশ্বকৰ্ম্ম সুকৰ্ম্মকৃৎ । তৎক্ষণtৎ করিয়ামাস প্রতিমা: শুভলক্ষণt: ॥ ৪৮ ৷৷ প্রথমং শুক্লবর্ণভিং শারদেন্দুসমপ্ৰভম্। অtয়ক্তাক্ষং মহাকায়ং জটাবিকটমস্ত কম্।। ৪৯ ৷ নীলাম্বরধরং চোগং বলং বলমদেষ্টতম্। কুগুলৈকধরং দিব্যং গদামুসলধারিণম্ । দ্বিতীয়ং পুগুরীকাক্ষং নীলঙ্গী মুতসন্নিভম্। অতসীপুষ্পসঙ্কাশং পদ্মপত্রায়তেক্ষণম্।। ৫১ ৷ পীতৰাগসমতুগ্র শুভং প্রধৎপলক্ষণম্। চক্রপূর্ণকরং দিব্যং সৰ্ব্বপাপহরং হরিম্ ।। ৫২ ৷ তৃতীয়াং স্বর্ণবর্ণাঙাং পদ্মপত্রায়তেক্ষণাম । विsिजयज़नश्इब्राः शब्रएकबूबडूदिठीम् ॥ ५७ ॥ বিচিত্ৰtভরণোপেতাং রত্নহারবিলম্বিতাম । পীনোন্নতকুচাং রম্যাং বিশ্বকৰ্ম্ম বিশিষ্ট্ৰমে । ৫৪ ৷ B. নারদপুরাণে পুৰ্ব্বভাগে ( ৪ অধ্যায়ে ) “শ্রীত্বৈতদ্বচনং তস্য বিশ্বকৰ্ম্ম কুকৰ্ম্মকৃৎ । তৎক্ষণাৎ কারয়ামাস প্রেতিমাঃ শুভলক্ষণাঃ ॥ ৫৮ ॥ কুগুলtভ্যাং বিচিত্রাভ্যtং কর্ণাভ্যাং সুবিরাজিতাঃ। চক্রলাঙ্গলবিদ্যাসহস্তম্ভ্যোং সাধুসন্মতা: ॥ ৫৯ ৷ প্রথমং শুক্ল বর্ণাভং শারদেন্দুসমপ্ৰভম্। কুরকাঙ্গ মহাকায়ং জটাবিকটমস্তকম্ ॥ ৬০ ৷ নীলাম্বরধরং চোগ্রং বলং বলমদৌদ্ধতম । কুগুলৈকপরং দিবাং মহামুষলধারিণম্ ॥ ৬১ ৷ দ্বিতীয়ং পুওরীকাক্ষং নীলঙ্গীমুতসন্নিভম্। অতসীপুষ্পসঙ্কাশং পদ্মপত্রায়তেক্ষণম্।। ৬২ ॥ গ্ৰীবৎসবক্ষস ভ্রাঙ্গং পীতবাসসমচুতম্। চক্রপূর্ণকরং দিব্যং সৰ্ব্বপাপহরং হরিম্ ॥ ৬৩ ৷ তৃতীয়াং স্বর্ণবৰ্ণাভtং পদ্মপত্রায়তেক্ষণাম । - বিচিত্ৰবন্ত্রসংছয়াং হীরকেয়ূরভূষিতাং। ৬s ॥ বিচিত্রাতরণোপেতাং রত্নমালাবিলম্বিতাঙ্গ । १ीग्नtग्नष्ठकू5t: ब्रभाis विक्षबलं विनिरिष ॥ ७s ॥”
পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/৫৮৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।