পুরাণ ( দেবীভাগবত ) [ ৬২০ J পুরাণ ( দেবীভাগবত, ) -F-क्रT-T-ट’ কর্তৃক বহিকে প্রেরণ, যক্ষের নিকট বহির তৃণচালনে জলাধর্থীকথন, ইশ্রীজ্ঞায় যক্ষেয় নিকট বায়ুর গমন, যঙ্গের নিকট বায়ুর তৃণচালনে অসামর্থ্য-কথন, যক্ষের নিকট ইক্সের গমন, যক্ষের অস্তধান, ইঞ্জের প্রতি মায়াবীজ জপের নিমিত্ত আকাশবাণী, ইন্দ্রের উমামুদ্ভিদর্শন, ইঞ্জের নিকট ভগবতীর মায়াধিষ্ঠিত ব্ৰহ্মমূৰ্ত্তিয় সৰ্ব্বৰিষয়ক কারণত্ববৰ্ণন, শঙ্ক্যুপাসনার নিত্যত্ববৰ্ণন, ৯ গেীতমশাপে ব্রাহ্মণগণের অল্পদেবতার উপাসনায় শ্রদ্ধা, তুর্ভিক্ষহেতু ব্ৰাহ্মণগণের গৌতমের নিকট গমন, গৌতমন্তবে সন্তুষ্ট গায়ত্রীর গৌতমকে পূৰ্ণপাত্রপ্রদান, পূর্ণপাত্রদ্বারা গৌতমের সমস্ত লোককে অন্নদান, নারদের গৌতমসভায় আগমন, ব্রাহ্মণগণের প্রতি গৌতমের গায়ন্ত্রীশক্তি রহিতার্থ অভিশাপ, ব্রাহ্মণগণের বেদ ও গায়ত্র্যাদি বিস্মরণ, ১০ মণিদ্বীপবর্ণন, ১১ পদ্মরাগাদি প্রাকার ও তন্মধ্যে সেনা ও শক্তি প্রভৃতির সন্নিবেশ বর্ণন, ১২ চিত্তামণি গৃহাদি বর্ণন, দেবীর ধ্যান, চিন্তামণি-গৃহের পরিমাণাদি, ১৩ জনমেজয়-ক্লত দেবীমুখবর্ণন, ১৪ দেবীভাগবতপুরাণপাঠের ফলবর্ণন, মুনিগণের নিকট হইতে স্বতের পূজাপ্রাপ্তি, নৈমিধারণ্য হইতে সুতের নির্গমন । উপরে উভয় ভাগবতের হুটাই উদ্ভূত হইল, বড়ই আশ্চর্য্যের বিষয় উভয় ভাগবতের শ্লোকসংখ্যা ১৮e • ০ এবং উভয় ভাগবতই দ্বাদশঙ্কন্ধে বিভক্ত। এরূপ স্থলে কোনখানিৰে মহাপুরাণ ও কোনখানিকে উপপুরাণ বলিয়া গ্রহণ করা যায় । বড়ই বিষম সমস্ত । মৎস্তপুরাণের মতে— "যুত্রাধিকৃত্য গায়ত্ৰীং বর্ণ্যতে ধৰ্ম্মবিস্তরঃ । বৃত্ৰাসুরবধোপেতং তদ্ভাগবতমুচ্যতে ॥ সারস্বতস্ত কল্পস্ত মধ্যে যে স্থানরামরাঃ । তদূৰ্বত্ত্বাস্তোন্তবং লোকে তত্ত্বাগবতমুচ্যতে ॥••• অষ্টাদশসহস্রাণি পুরাণং তৎপ্রকীর্ষিতম্।” যে গ্রন্থে গায়ত্রীকে অবলম্বনপূর্বক সবিস্তার ধৰ্ম্মতত্ত্ব বর্ণিত হইয়াছে এবং যাহা বৃত্ৰাসুরবধ-বৃত্তান্তপূর্ণ, তাহাই ভাগবত নামে প্রসিদ্ধ । সারস্বতকল্পমধ্যে যে সমস্ত নর বা অমরগণের কথা আছে, তবৃেত্তান্তসমুদ্ভব গ্রন্থই মানবসমাজে ভাগবত নামে বিশ্রাত।. ইহার শ্লোকসংখ্যা ১৮• • • । পাপুরাণে লিখিত আছে— "পুরাণেষু চ সৰ্ব্বেষু শ্ৰীমদ্ভাগবতং পরম। স্বত্র প্রতিপদং কৃঞ্চো গীয়তে বহধর্ষিভিঃ ॥ ৩... ঔীমদ্ভাগবতং শাস্ত্রং কলে কুঞ্চেম ভাষিতম্। পরীক্ষিতে কথা বজং সভায়াং সংস্থিতে শুকে ।” ১৫ । ( tדש אש3 (אאהשט) সকল পুরাণ অপেক্ষ এই গ্ৰীমদ্ভাগবতই শ্রেষ্ঠ, যে গ্রন্থের প্রতিপদে ঋষিগণ কর্তৃক নানা প্রকারে কৃষ্ণমাহাত্ম্য কীৰ্ত্তিত হইয়াছে। কলিকালে কৃষ্ণভাষিত এই ভাগবতশাস্ত্র । এই শাস্ত্রকথা পরীক্ষিতের সভাতে থাকিয়া শুকদেব পরীক্ষিতকে বলিয়াছিলেন। আবার নারদপুরাণে অতি সংক্ষেপে ভাগবতের এইরূপ বিষয়ানুক্রম প্রদত্ত হইয়াছে— “মরচে শণু বক্ষ্যামি বেদব্যাসেন যৎকৃতম্। শ্ৰীমদ্ভাগবতং নাম পুরাণং ব্রহ্মসম্মিতম্ ॥ তদষ্টাদশসাহস্ৰং কীৰ্ত্তিতং পাপনাশনম্। সুরপাদপরপোহয়ং স্কৰ্দ্ধৈস্বর্ণদশভিযুতঃ ॥ ভগবানেব বিপ্রেজ বিশ্বরূপী ক্ষমীয়িতঃ । তত্ৰ তু প্রথমে স্বন্ধে স্বতবীণাং সমাগমঃ ॥ ব্যাসন্ত চরিতং পুণ্যং পাওবানাং তথৈব চ। পারিক্ষিতমুপাখ্যানমিতাদং সমুদাহৃতম্ ॥ পরীক্ষিক্ষুকসংবাদে স্থতিস্বরনিরূপণম্। ব্ৰহ্মনারদসংবাদে ইবতারচরিতামৃতম্ ॥ পুরাণলক্ষণঞ্চৈব স্থষ্টিকারণসম্ভবঃ । দ্বিতীয়োহয়ং সমুদিতঃ স্কন্ধে ব্যাসেন ধীমতা ॥ চয়িতং বিছুরস্কাথ মৈত্রেয়েণাস্ত সঙ্গমঃ । স্বষ্টিপ্রকরণং পশ্চাৎ ব্রহ্মণঃ পরমাত্মনঃ ॥ কাপিলং সাম্যমপ্যত্র তৃতীয়েtহয়মুদাহৃতঃ । সত্যাশ্চরিতমাদেী তু ধ্রুবস্ত চরিতং ততঃ ॥ পৃথোঃ পুণ্যসমাখ্যানং ততঃ প্রাচীনবহিষঃ । ইতোষ তুৰ্য্যোগদিতে বিসর্গে স্কন্ধ উত্তমঃ ॥ প্রিয়ত্রতন্ত চরিতং তৰংগুনাঞ্চ পুণ্যদম্ । ব্ৰহ্মাগুণন্তৰ্গতানাঞ্চ লোকানাং বর্ণনস্ততঃ ॥ " নরকস্থিতিরিত্যেষ সংস্থানে পঞ্চমেীমতঃ । অজামিলন্ত চরিতং দক্ষস্থষ্টিনিরূপণম্ ॥ বৃত্ৰাখ্যানং ততঃ পশ্চাষ্মরতীং জন্মপুণ্যদম্। ঘষ্ঠোংল্লমুদিতঃ স্কনো ব্যাসেন পরিপোষণে ॥ প্ৰহলাদচরিতং পুণ্যং বর্ণাশ্রমনিরাপণম্। সপ্তমো গণিতে বৎস বাসনাকৰ্ম্মকীর্তনে ॥ গজেজমোক্ষণtখ্যানং মন্বন্তরনিরূপণম্। गभूमिंनरैश्*१ शिरैश्छिनिम्,॥ মৎস্তাবতারচরিতং অষ্টমোহয়ং প্রকীৰ্ত্তিতঃ । স্বৰ্য্যবংশসমাধ্যানং সোমবংশনিরূপণম্ ॥ रा१*कूिछद्विtफ ८¢ां८ख नदएगां९अ१ भशमष्ठ । इश्वभ्छ बॉणऽग्निष्ठ१ ८कोथांब्रर्ष अञहिछि* ॥
পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/৬২৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।