# পুরুষ - ཟ།─ཁལ་ཁབ་ཁ་བ་ཆཆྋ --WikitanvirBot (আলাপ) { 峨
- #a
ভারতচন্দ্র রসমঞ্জরীতে পুরুষদিগের জাতিকথনস্থলে লিখিয়া ছেন,— “চারিজাতি লায়িকার শুনহ নায়ক । শশ মৃগ বৃক্ষ অশ্ব সন্তোষদায়ক । পদ্মিনীর শশ পতি মুগ চিত্রিণীর । বুষে শঙ্খিনীর তুষ্টি অশ্বে হস্তিনীর ॥ রূপ গুণ দোষ সব মায়িকার মত । চারিঞ্জাতি নায়কেতে লক্ষণ সন্মত ॥ রসভাগু মত রসদস্তভেদ হয় । ছয়, অtট, দশ, বার পরিমাণ কয় ” ( রসমঞ্জরী ) “পাত্রে ত্যাগী গুণে রাগী ভোগী পরিজনৈঃ সহ । শাস্ত্রে বৌদ্ধ রণে যোদ্ধা পুরুষঃ পঞ্চলক্ষণঃ ॥" ( প্রাচীম ) যিনি সৎপাত্রে দাতা, গুণে আমুরাগী, পরিজনের সহিত ভোগী, শাস্ত্রজ্ঞ এবং যুদ্ধস্থলে বীরত্ব প্রদর্শন করেন, এই পঞ্চবিধ লক্ষণক্রাস্ত পুরুধপদবাচ্য। সামুদ্রিক মতে পুরুষের শুভাশুভ লক্ষণের বিষয় এইরূপ লিখিত আছে,— “কীৰ্দশঃ পুরুষে বন্দ্যোহবন্দ্যো বা কী শো ভবেৎ।।" ( সামুদ্রিক ) পুরুষ কিরূপ লক্ষণান্বিত হইলে শ্রেষ্ঠ বা নিন্দনীয় হয়, শ্ৰীকৃষ্ণ মহাদেবের নিকট ইহা জিজ্ঞাসা করিলে, তিনি ইহার বিষয় যথাযথ বলিয়াছিলেন। যে পুরুষের পঞ্চ অঙ্গ দীর্ঘ, চারি অঙ্গ হ্রস্ব অপর পঞ্চ অঙ্গ সুহ্ম, এবং যাহার ছয় অঙ্গ উন্নত, সপ্ত অঙ্গ রক্তবর্ণ, তিন অঙ্গ গভীর ও অপর তিন অঙ্গ বিশাল হয়, তিনি মহাপুরুষ। অর্থাৎ এই সকল লক্ষণ থাকিলে, তিনি পুরুষশ্রেষ্ঠ হইয়া থাকেন। বাহ ও নয়নযুগল, কুক্ষিদ্বয়, নসাপুট এবং স্তনদ্বয়ের মধ্যস্থল এই পঞ্চ অঙ্গ দীর্ঘ হইলে প্রশস্ত। গ্রীব, কর্ণদ্বয়, পৃষ্ঠদেশ ও জঙ্ঘাদয় এই অঙ্গ চতুষ্টয় হ্রস্ব হইলে প্রশংসনীয়। অঙ্গুলিপৰ্ব্ব, দত্ত, কেশ, নখ ও চৰ্ম্ম এই পঞ্চ অঙ্গ স্বক্ষ হইলে মঙ্গলপ্রদ। নাসিক, নেত্র, ললাট, দস্ত, মস্তক ও হৃদয় এই ছয় অঙ্গ উন্নত, পাপিতল, পাদতল, নয়নপ্রান্ত, নথ, তালুঃ অধর, জিহব। এই সপ্ত অঙ্গ রক্তবর্ণ হওয়া শুভকর। দর, বুদ্ধি ও নাভি গম্ভীর, এবং ৰক্ষঃস্থল, মস্তক ও ললাট এই তিনস্থল বিস্তীর্ণ হইলে শুভ হয় । যে পুরুষের নয়নের প্রান্তভাগ রক্তবর্ণ, লক্ষ্মী তাঙ্কাকে কখন পরিত্যাগ করেন না, যাচার শরীর তপ্তকাঞ্চনের দ্যায় গেীরবর্ণ, সে কখন নিৰ্দ্ধন হয় না। যাহার নয়ন न्निं, उिठनि সৌভাগ্যশালী, করতল স্নিগ্ধ হইলে ঐশ্বর্যাভোগী হইয়া থাকে । কৰ্ম্ম না কেরিয়াও যাহার হস্তদ্বয় কঠিন, পথভ্রমণ করিয়াও স্বাছার চরণদ্বয় কোমল এবং যাহার পাণিতল রক্তৰণ, তাদৃশ XI Ab-0 [ १७१ ] পুরুষ ব্যক্তি রাজ্যলাভ করে । যাহার লিঙ্গ দীর্ঘ সে দরিদ্র, লিঙ্গ স্থল হইলে নির্ধন, রুশ হইলে সৌভাগ্যশালী এবং হৰ হইলে রাজা হয় । ( সামুদ্রিক ) 影 [ রেখা দ্বারা স্ত্রী বা পুরুষের শুভাশুভ লক্ষণ জানা যায়, ইহার বিবরণ সামুদ্রিক শব্দ দেখ । ] বৃহৎসংহিতায় পুরুষের লক্ষণ এইরূপ লিখিত আছে— সুনিপুণ দৈবজ্ঞ পুরুষের উন্মান, মান, গতি, সংহতি, সার, বর্ণ, স্নেহ, স্বর, প্রকৃতি, সত্ব, প্রভৃতি অবলোকন করিয়া ভূত, ভবিষ্যৎ ও বর্তমান এই তিন কালের ফল বলিতে সমর্থ হন । যে চরণদ্বয় সৰ্ব্বদা ঘৰ্ম্মাক্ত নহে, যাহার তলদেশ অতীব সুকোমল, বর্ণ গেীর, অঙ্গুলি সকল পরস্পর স্থসংশ্লিষ্ট, নখর সমুদায় সুন্দর অথচ তাম্রবর্ণ পাঞ্চিদেশ মনোহর, যাহা সৰ্ব্বদা छेसकृय0, আশিরাল, স্বনিগুঢ় গুলফবিশিষ্ট এবং কুৰ্ম্মপৃষ্ঠের ন্যায় সমুন্নত, এই সকল লক্ষণযুক্ত পুরুষ রাজা হয়। যাহার চরণ-যুগলের নখর শুপের ন্যায় কক্ষ এবং পাণ্ডুবৰ্ণ, যাহার পদদ্বয় চক্র, শিরাল, শুস্কপ্রায় এবং অত্যন্ত বিরলাঙ্গুলিবিশিষ্ট, সেই ব্যক্তি দরিদ্র হইয়া থাকে। অতিদূর পথ গমন না করিলেও যাহার পদযুগল বিষম এবং ক্যায় সদৃশ কৃষ্ণবর্ণ হয়, তাহার বংশ খাকে না। পদতল দগ্ধ মুক্তিক সদৃশ হইলে ব্রহ্মঘাতী ও পীতবর্ণ হইলে অগম্যারত হইয়া থাকে যাহার জন্ম অত্যন্ত বিরল, অথচ স্বগ হুক্ষ রোমে আচ্ছাদিত ও বৰ্ত্তল, যাহার উরুদেশ সুন্দর ও হস্তি-শূণ্ডের ন্যায় এবং যাহার জায়দেশ স্থল অথচ পরম্পর সমান সেই ব্যক্তি রাজত্ব লাভ করে । কুকুর বা শৃগালের ন্যায় জ্যাবিশিষ্ট হইলে নিৰ্দ্ধন হয় । রাজাদিগের প্রতি লোমকূপে একটা করিয়া লোম এবং পণ্ডিত ও শ্রোত্রিয়ের প্রতি লোমকূপে দুইট করিয়া লোম হয়। যাহাদের লোমকূপে তিনটা বা তাহারও অতিরিক্ত লোম হয়, एठीहींद्रt নিঃস্ব হয় । মস্তকের কেশ সম্বন্ধেও এইরূপ নিয়ম । জামুদেশ মাংসহীন হইলে প্রবাসে মৃত্যু, অল্পমাংসযুক্ত হইলে সৌভাগ্যশী, বিকট মাংসল হইলে দরিত্র, ও নিয়মাংসবিশিষ্ট হইলে স্ত্রীজিত হইয় থাকে। জাহুদেশে সমান মাংস থাকিলে রাজত্বলাভ, এবং বৃহৎ হইলে দীর্ঘায়ুঃ প্রাপ্তি ङ्हेग्नां शtष्क । পুরুষাঙ্গ ক্ষুদ্র হইলে ধনবান ও সন্তানশূন্য এবং স্থল হইলে ধনহীন হয়। লিঙ্গ বামভাগে নত হইলে পুত্র ও ধনবর্জিত, দক্ষিণভাগে নত হইলে পুত্রবান, অধোভিনত হইলে দরিদ্র, শিরাল হইলে অল্পতনয়যুক্ত এবং লিঙ্গের গ্রন্থিস্থূল হইলে অত্যন্ত মুখী হয়। যাহার কোষ অতিশয় নিগুঢ়, সেইব্যক্তি রাজা, দীর্ঘ বা ভূগকোষবিশিষ্ট পুরুষ বিত্তহীন এবং যাহার भिश्च ঋজু, বৃত্ত ও আরশিয়াল, সেইব্যক্তি ধনৰা হয়। शश्tिग्नं