পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/৭৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুরুষোত্তমপত্তন রত্নমঞ্জুষা-রচয়িত।। ৩ সিৰাৰ্কসম্প্রদায়ভুক্ত একজন সাধু। ইনি বিশ্বাচার্ষের শিষ্য ও বিলাসাচার্যের গুরু ছিলেন। ৪ ভক্ত স্তবপ্রণেতা । ৫ একজন পণ্ডিত, ইনি বেদান্তরত্নমঞ্জুষ দশশ্লো কীটীক নামে একখানি গ্রন্থ রচনা করেন। পুরুষোত্তম কবি, বুল্লেখওবাসী জনৈক কবি। খৃঃ ১৬৫০ অন্ধে তিনি বর্তমান ছিলেন । তিনি বিশেষ ধৰ্ম্মপরায়ণ ছিলেন এ কারণ সাধারণের নিকট তিনি গুরুর গুীয় সমাদৃত হইতেন । পুরুষোত্তম গজপতি নারায়ণদেব, পর্গকিমেবউীর জনৈক श्नूिद्रांज ( शूई आई ५४७२-8७) পুরুষোত্তম গজপতি শ্ৰীবীরপ্রকাশ, দক্ষিণাত্যের কোওবিড়, রাজ্যের অধীশ্বর, খুঃ ১৪৬১-১৪৯৬ অন্ধ পর্যন্ত ৩৪ বৎ সর কাল রাজত্ব করেন । ১৪ ১১ শকে উৎকীর্ণ শিলালিপি হইতে জানা যায় যে, তিনি ৰোওবিড়,বাসিগণকে রাজকর হইতে অব্যাহতি দিয়াছিলেন । পুরুষোত্তম ত্ৰিপাঠী, জনৈক কবি। সোমাদিত্যের পুত্র। পুরুষোত্তমদাস, বৈরাগ্যচন্ত্রিকারচরিত। পুরুষোপ্তম দীক্ষিত, রেবতীহালাওনাটকরচয়িত। পুরুষোত্তমদেব, ১ একজন কবি। পদাবলীতে हैंझांब्र উল্লেখ আছে। ২ গোপালার্চনবিধিপ্রণেতা । ৩ বিখ্যাত বৈয়াকরণ ও অভিধানিক । তৎকৃত হীরাবলী গ্রন্থে তিনি লিখিয়াছেন যে, জনমেজয় ও ধৃষ্টিসিংহ তাহার সমসাময়িক ছিলেন । উন্মাভেদ, একাক্ষরকোষ, কীরকচক্র, জকারভেদ, জ্ঞাপকসমুচ্চয়, দ্বিরূপকোষ, স্বার্থকোষ, পরিভাষার্থমঞ্জরীবিবরণ, পরিভাষাবৃত্তি, ভাষাবৃত্তি, বর্ণদেশনা, শবভেদপ্রকাশকোষ, সকারভেদ প্রভৃতি গ্রন্থ তাহার রচিত । ভুক্তির অধীশ্বর । ইহার পিতার নাম ভৈরব ও মাতা জায়ামহাদেবী । দ্বৈতনির্ণয় প্রণেতা প্রসিদ্ধ বাচস্পতিমিশ্র ইহাদের আশ্রিত ছিলেন । পুরুষোত্তম দেন, উড়িষ্যার জনৈক রাজা । ইতারা পুরুষামুক্রমে জগন্নাথদেবের মন্দিরে ঝাড় দারের কার্য্য করিতেন বলিয়া কাঞ্চীপতি ইহাকে কল্প দান করিতে অস্বীকৃত হন । নিজ অবমাননার প্রতিশোধগ্ৰহণার্থ রাজা পুরুষোত্তম কাঞ্চীর আক্রমণ ও তদবধিপতিকে পরাজিত করিয়া বলপূর্বক তদীয় কন্যাহরণ করত পত্নীত্বে বরণ করিলেন এ সম্ভবতঃ খৃঃ অব পৰ্য্যস্ত তিনি রাজত্ব করিয়াছিলেন । পুরুষোত্তমপণ্ডিত, গোত্রগ্রবরমন্ত্রী ও মহাপ্রবর্মগ্রীনামক দুইখানি গ্রন্থপ্রণেতা । পুরুষোত্তমপত্তন, মাত্রাজ প্রেসিডেন্সীর কৃষ্ণা জেলার অন্তর্গত একটি নগর । বেজবাড়া হইতে ১২ ক্রোশ দক্ষিণ পশ্চিমে ৪ তীর እ» 8 ፃ Ey- > Ç • 8 [ १¢२ ] পুরুষোত্তম বিদ্যারাগীশ অবস্থিত। এখানে মন্দির সন্মুখস্থ তড়াগতলে ১-৫৫ শকে উৎকীর্ণ একখানি শিলালিপি আছে । পুরুষোত্তম পাণ্ড্য, দক্ষিণাত্যের পণ্ড্যিবংশীয় একজন নর[ পাও দেখ । ] 蠍 * পুরুষোত্তম পৌরাণিক, ব্ৰহ্মপদ্ধতিগ্রণেতা। ইনি বাগন্ত, ট্টের পুত্র । পুরুষোত্তমপুর, মাঞ্জাল প্রেসিডেন্সীর গঙ্গামজেলার অন্তর্গত একটা নগর । অক্ষা" ১৯৭৬১ ৬৫ ডঃ এবং প্রাঘি° ৮৪°৫৭% পুঃ ঋষি কুল্য নদীতটে অবস্থিত । নদীর ভাঙ্গনে পড়িয়া নগরের অনেকাংশ নষ্ট হইয়া গিয়াছে। এথানকার তেীগোড়োর স্তম্ভই সাধারণের দেখিবার জিনিস। উহাতে সম্রাটু অশোকের অকুশান খোদিত অtছে । অtলাহাবাদ, ধৌলী অগৰ কটকের স্তম্ভ গুলি যেরূপ আকৃতিবিশিষ্ট, ইহার গঠন ও তদমুরূপ। এই স্তম্ভের চতুর্দিকে মুক্তিকানিৰ্ম্মিত উচ্চ প্রাকার ভূমি বিরাজিত দেখা যায়। উহা একট প্রাচীন নগর ও হুর্গের নিদর্শন মাত্র । ভূমির পরিমাণ প্রায় ৫ • • বিঘা। অধিবাসীরা ঐ প্রাকারমণ্ডিত স্থানকে লক্ষণগুৰ্গ বলিয়া অভিহিত করে । প্রবাদ এই, তুর্গ অভেদ্য ছিল, ইহার গাত্র গালার দ্যায় মসৃণ ; কাজেই শত্রগণ ইহা অতিক্রম করিতে সমর্থ হয় নাই । ২ উক্ত জেলার বংশধারা নদীর দক্ষিণকুলে অবস্থিত একথানি গওগ্রাম। এখানকার দস্তধরপুকোট নামে মুক্তিকণ দুর্গট (এক বর্গমাইল ভূণি ) করুষাধিপতি রাজা দস্তবক্রের নিৰ্ম্মিত বলিয়া খ্যাত, উহা চিকাকোল হইতে ৬॥• ক্রোশ উত্তরে স্থাপিত । দুর্গাভ্যস্তরে অনেক গুলি শিবলিঙ্গ ও প্রস্তর খোদিত একটা শ্ৰীমূৰ্ত্তি আছে। স্থানবাসীরা বলে, উহাই দুর্গের অধীষ্ঠাত্রী দেবীর প্রতিমূৰ্ত্তি । মুলগবলম গ্রামের সন্নিকটে অবস্থিত পৰ্ব্বতগাত্রে একটা আশ্চর্য্যজনক কালরেখা আছে । প্রবাদ পূৰ্ব্বে ঐ স্থানে রাজকোষ ছিল । ইহার দুই মাইল দক্ষিণে পাণ্ডবপৰ্ব্বতে বহুপ্রাচীন প্রস্তরখোদিত প্রতিমুক্তিসমূহ বিরাজিত আছে । এতদ্ব্যতীত এখানে কতক গুগ প্রাচীন স্বর্ণমুদ্রাs পাওয়া গিয়tছে । - পুরুষোত্তমপ্রসাদ, উপাধি, আচার্য, ইনি শ্ৰীনিবাসের শিষ্য, অধ্যtষ্মমুধাতরঙ্গিণী ও শ্রী ত্যস্তমুর দ্রুম নামক দুইখানি গ্রন্থ ইহায় রচিত। ২ মিম্বার্কের শিষ্য, মুকুন্দমহিমস্তব প্রণেতা। পুরুষোত্তম ভট্ট, দেবরাজার্যের পুত্র, প্রয়োগপারিজাতগ্রণেতা। পুরুষোত্তম বিদ্যাবাগীশ ভট্টাচাৰ্য্য, একজন সংস্কৃতজ্ঞ পণ্ডিত । ইনি ১৭৭২ খৃঃ অব্দে কোচবিহারপতি মল্লনরনারায়ণ দেবের আদেশে প্রয়োগরত্নমালা নামে একখানি ব্যাকরণ প্রণয়স করেন । পতি । -