পবিত্রারোপণ “শ্রাবণস্য সিতে পক্ষে কঙ্ক’টস্থে দিবাকরে । স্বাদপ্তাং বাসুদেবtয় পবিত্রারোপণং শ্বতং h সিংহস্থে বা রবে কাৰ্য্যং কছায়ান্ত গতেইথ বা । তস্যামের ভিথে সম্যক তুলসিংস্থে কথঞ্চন ’ (বিষ্ণু-রহস্য) শ্রাবণের শুক্ল দ্বাদশীর দিন পবিত্রীরোপণ হইবে। যদি কোন বিপ্লবশতঃ শ্রাবণ মাসে ইহা অনুষ্ঠিত না হয়, তাহ হইলে ভাদ্র, অশ্বিন বা কীৰ্ত্তিক মাসে করিতে হইবে। পর পর বিধান স্বারা ইহাই প্রতীত হয় যে, এই পবিত্রারোপণ বৈষ্ণবদিগের অৰণ্ড কর্তব্য । ভাদ্রাদি মাসে ও শুক্ল দ্বাদশীয় দিন ইহা করিতে হইবে । মন্ত্রতন্ত্র প্রকাশে লিখিত আছে, শ্রাবণ মাসে বিঘ্ন পতিত হইলে যতদিন হরি-শয়ন শেষ হয়, তাহার মধ্যে পবিত্ত্বক অর্পণ বিধেয় । শ্রাবণ মাস মুখ্যকাল এবং তদতিরিক্তকাল গৌণ। হরি-শয়ন শেষ হইলে আর ইহা দান হইবে না। বিষ্ণুরহস্য প্রভৃতিতে লিখিত আছে, যিনি সকল তীর্থে স্নান এবং সকল যজ্ঞ সমাপন করিয়াছেন, কিন্তু শাস্ত্রাঙ্গুসারে পবিত্রদান করেন নাই, তাহার সকল পূজাদির ফল বিনষ্ট হইয়াছে । ৯ এই জষ্ঠ ইহার অনুষ্ঠান করা সকলেরই অবগুকৰ্ত্তব্য । বিষ্ণুরহস্যে লিখিত অাছে, বিষ্ণুকে পবিত্রদান করিলে মুক্তিলাভ হয়, এবং ইহা স্ত্রীপুরুষের কীৰ্ত্তিপ্রদ, পবিত্র ও সুখ-সম্পদের কারণ । এই পবিত্রদান সকল প্রকার পুণ্য হইতে পুণ্যতম। এক বৎসর জনাৰ্দ্দন বিষ্ণুকে পূজা করিলে যে ফললাভ হয়, পবিত্রদানে সেই ফল হইয়া থাকে। পাপ হইতে মুক্ত ও ভববন্ধন হইতে নিস্কৃতিলাভ করে বলিয়া ইহার নাম ‘পবিত্র’ হইয়াছে 1 ।
- স স্নাতঃ সৰ্ব্ব তীর্ণেযু সৰ্ব্বযজ্ঞেষু দীক্ষিতঃ ।
হরিশ্চ প্রীতিমপ্নোতি যঃ পবিত্রং সমাচরেৎ { বিধিৰ শাস্তদৃষ্ট্রেন যে ন কুর্ধ্যtৎ পবিত্র কং। ছরস্তি রক্ষপাস্তস্ত বর্ষপুজাদিকং ফলং ” যে ত্বাং ন বহুমন্ত্যস্তে যথ। সস্তাবিতে। ময়া । জপহোমাদিকং তেষাং ফলং ত্বামেতু নিশ্চয়াং ! ( হরিভক্তি বি ) + "পবিত্র।রোপণং বিষ্ণোতুবি মুক্তিপ্রদায়কং। স্ত্রীপুংকীৰ্ত্তিপ্রদং পুণ্যং সুখসম্পন্ধনাবহং ॥ পুণ্যামাস্তু তথা পুণ্যং সৰ্ব্বপাপহরন্তু বৈ ৷ পবিত্রীরোপণং তস্মাৎ পবিত্রং পরমং স্থতং । সম্বৎসরে নরো স্তত্ত্ব্যt সমভ্যর্চ্য জনাৰ্দ্দনং | ষৎ ফলং সমবাপ্রোতি পবিত্রারোপণেন তৎ ॥ অপরঞ্চ-- “পাবক্ষত্যেনসে নিত্যং জ্ঞায়ণ্ডে তবধঞ্চনাৎ ॥ পবিত্রং ভেম বিখ্যাতং ত্রীক্ষ্যং তেজেtহভিধীয়তে ॥ বিষ্ণ,াখ্যয়ী তু বিখ্যাতং ভদ। লোকে বিধীয়তে ৮ স এব হত্ররূপেণ জ্ঞেশ: কৰ্ম্মণাং প্ৰভুঃ। [ سEسt ] পবিত্রারোপণ বিধিসুবর্ণ, রজত, তাম্র, ক্ষৌম, স্বত্র, পদ্মশ্বত্র বা কাপাস হুত্র স্বারা পবিত্র প্রস্তুত করিতে হুইবে । স্বত্র ত্রিগুণ করিয়। পরে ইছ আবার ত্রিগুণ করিয়া লইতে হইবে। এইরূপ প্রকারে প্রস্তুত হইলে, তাহ। পবিত্র নামে অভিহিত হয়। এই পবিত্র পঞ্চগবে শোধন এবং বিশুদ্ধ জলে ধুইয়। পরে মূলমন্ত্র অষ্টোত্তর শতবার জপ করির অভিমন্ত্ৰণ করিবে । ইহার অাদ্যভাগে ৩৬ট, মধ্যে ২৪টা এবং অস্তে ১২টা গ্রন্থি দিতে হইবে। এই সকল গ্রন্থি যেন স্ববৃত্ত ও মনোরুম ছয় । উত্তম পবিত্রে অঙ্গুষ্ঠ পৰ্ব্ব পরিমাণাস্তর, মধ্যম তদদ্ধ এবং কনিষ্ঠ পবিত্রে তাছার অৰ্দ্ধপরিমাণ গ্রন্থি সকল করিতে হইবে । এইরূপে পবিত্ৰ-নিৰ্ম্মাণ করিয়া দ্বাদশী দিনে প্রকৃষ্ণকে অর্পণ করিতে হয়। পৰিত্রারোপণের পূর্বদিনে অধিবাস কাৰ্য্য সমধি। করিয়, পরবর্তী দ্বাদশীতে প্রাতঃকৃত্যাদি যথাবিধানে সমাপনপূৰ্ব্বক পবিত্ৰদান করিতে হইবে। দানের সময় নানাপ্রকার বাদ্য, উৎসব এবং নাম সংকীৰ্ত্তন করিতে হয় । শ্রীকৃষ্ণের ও তৎ পরিবারাদির পুজা সমাপন করিয়া এই মন্ত্র পাঠ করিষ্ক। পবিত্র অর্পণ কৱিবে । অপৰ্ণ-মন্ত্ৰ—“কৃষ্ণ কৃষ্ণ নমস্তুভ্যং গৃহণেদং পবিত্রকম্। পবিত্রকরণার্থায় বর্ষপূজাফলপ্রদম্ ॥ পবিত্রকং কুরুস্বাদ্য যন্ময় দুষ্কৃতং কৃতম্। শুদ্ধে ভবাম্যহং দেব ত্বৎপ্রসাদাজ্জনাৰ্দ্দন ৷” পরে শ্ৰীকৃষ্ণের মহাপুঞ্জ। সমাপন এবং স্তুতি ও নমস্কারান্তে ইষ্ট প্রার্থনা করিতে হইবে। r প্রার্থনা-মন্ত্ৰ—“বনমালাং যথা দেব ! কৌস্তভং সততং হৃদি । তদ্বৎ পৰিত্রতত্ত্বংশ্চ পূজাঞ্চ হৃদয়ে বহ ॥ জীনতাজানতা বাপি ন কৃতং যত্তবাচৰ্চনং। কেনচিদ্বিস্তুদোষেণ পরিপূর্ণং তদস্তু মে ॥” এইরূপে পবিত্র অর্পণ করিয়া বিসর্জন করিতে হইবে । মাস, পক্ষ, ক্রিরাত্র বা অহোরাত্র পর্য্যন্ত পবিত্র রাখিয়া পরে পবিত্র বিসর্জন দিতে হইবে । হরিভক্তিবিলাসে ইহার বিশেষ বিবরণ লিখিত আছে, বাহুল্যভয়ে অধিক লিখিত হইল না। ( হরিভক্তিবি” ) পবিত্রারোহণ
- -*----- -
পবিত্রারোহণ (কী ) পবিত্ৰস্ত যজ্ঞোপবীতস্ত, আরোহণং সম্প্রদানং যত্র । পবিত্রারোপণ । ( পবিত্রীরোপণ দেখ। ] কালিকাপুরাণে লিখিত আছে, প্রাম সকলদেবতারই পৰিত্রারোহণ করিতে হয় । আষাঢ় ও শ্রাবণ মাসের শুক্ল তদেব ত্রিগুণীসুত্রং ততং নারায়ণtখ্যয় । DDBBBB BBBB BBB BBBB BBSDDDBBBBS
