পাতা:বিশ্বকোষ একাদশ খণ্ড.djvu/৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পশুপাশক প্রবাদ এইরূপ রাণী গঙ্গাদেবী ৭০৫ নেংসং (১৫৮৫ খৃষ্টাব্দে) এই মন্দির সংস্কার করেন। মন্দিরের চারিট দ্বার ও চতুৰ্দ্দিকে ধৰ্ম্মশালা। গর্ভগৃহের মধ্যস্থলে প্রস্তর নিৰ্ম্মিত মহাদেব মূৰ্ত্তি । মূৰিটা উচ্চে - ষ্টি, চতুর্মুখ ও অষ্টভূজ। দক্ষিণ হন্তে চারিট রুদ্রাক্ষ মালা ও প্রত্যেক বামহস্তেই কমণ্ডলু। মথুরা ও উদয়গিরিতে গুপ্তসময়ের এইরূপ ছুইটী মূৰ্ত্তি দেখা যায়। পূজার পূৰ্ব্বে দেবমূৰ্ত্তির গাত্র হইতে স্বর্ণ-অলঙ্কারগুলি উন্মোচন করা হয় । দেবমন্দির সংলগ্ন অনেকগুলি শিলালিপিতে রাজা ও অন্যান্য ব্যক্তি কর্তৃক প্রদত্ত ভূম্যাদির উল্লেখ আছে। মহাভারত আদিপর্ধ্বে লিখিত আছে, অর্জন গোকর্ণতীর্থে পশুপতিনাথ দৰ্শন করিয়াছিলেন । পশুপহুল ( ক্লী ) পশুপ্রিয়ং পস্বলং ক্ষুদ্রজলাশয় উৎপত্তিস্থান ত্বেনাস্ত্যস্ত, অচ্। কৈবৰ্ত্তীমুস্তক । ( শব্দচ" ) । পশুপ ( স্ত্রী) পশু-পা-ক্ষিপ । গোপ। উপতে স্তোমাম পশুপা । ( ঋক্ ১৷১১৪৷৯ ) “পশুপ। পশূনাং পালয়িত গোপঃ ” ( সারণ ) ২ পশুপালক, পশুপাল (ত্রি) পশুন পালয়তি পালি অ’ । ১ পশুদিগের পালক । ‘ যাহারা বৃত্তিগ্রহণ করিয়া পশুপালন করে। "যক্ষ্মী চ পশুপালশ্চ পঞ্জিৰেস্তু নিরাকৃতিঃ । ব্রহ্মবিটু পরিবিত্তিশ্চ গণাভ্যন্তর এব চ।" (মছ ৩,১৫৪ ) যদি ব্রাহ্মণ জীবিকার জন্তু পশুপালন করে, তাহাকে হব্য কবো ভোজন করাইবে না । ২ ঈশান কোণস্থিত দেশভেদ । ( মার্ক” ৫৮৪৮ ) এই দেশের লোক সকল পশুপালনের দ্বারা জীবিক নিৰ্ব্বাহ কল্পিত, এই জন্তু এই দেশের নাম পশুপাল হইয়াছিল । ( বৃহৎ স” ১৪২৯ } - পশুপালক (ত্রি ) পণ্ডং পালয়তি পশু-পাল খুল। পশুপালন কর্তা। ক্সিয়াং টপ্‌। পশুপালিক, পশুপালক-পত্নী । পশুপাশ (পুং ) পশুনাং পাশঃ । ১ পশুর পাশ-বন্ধ । ২ পশুরূপ জীবের বন্ধন । শৈব দর্শন মতে পশুশষো জীব । মল, কৰ্ম্ম, মায়া ও রোধশক্তি ভেদে পাশ চারি প্রকার । স্বাভাবিক অগুচিকে মল কহে । যেমন তণ্ডুল তুষ দ্বারা আচ্ছাদিত হইয়া থাকে, সেইরূপ ঐ মল দৃক্ষশক্তি ও ক্রিয়াশক্তিকে আচ্ছাদন করিয়। রাখে । ধৰ্ম্মাধৰ্ম্মকে কৰ্ম্ম, প্রলয়াৰgায় যাহাতে কার্ধ। সকল লীন হয়, এবং পুনৰ্ব্বার স্বষ্টিকালে যাহা হইতে উৎপত্তি হয়, তাছাকেই মারা এবং পুরুষতিরোধায়ক যে পাশ, তাহাকে রোধশক্তি কহে। পশুরূপ জীব এই চারি প্রকার পাশ বন্ধ হয় । ( সৰ্ব্বদর্শনসংগ্রহষ্কৃত শৈবদর্শন ) { পশুপাশক (পুং) পশুনামিব পাশে বন্ধনং যন্ত্ৰ, ভতঃ কপ্‌ ৷ প্রতিবন্ধ বিশেষ । [ ৯৬ ] পশুভাষ “ক্রিয়মানন্তপূৰ্ব্বাঙ্গীং স্বপাদান্ত পদদ্বয়ং। উৰ্দ্ধাংশেন রমেৎ কামী বন্ধোইয়ং পশুপাশকঃ h" (রতি ম”) পশুপুষ্পদেব, কিরাতবংশীয় জনৈক রাজা। ইনি ১২৩৪ * কলিযুগে পশুপতির মন্দিরের জীর্ণ-সংস্কার করেন।* পশুপ্রেরণ (কী ) পশুনাং প্রেরণং। গবাদির চালন পৰ্যায়— ऐड्समझ । ( अमब्र) ‘...", পশুবন্ধ (পুং ) যজ্ঞবিশেষ। পঞ্চবন্ধাখ্য বজ্ঞ । “পণ্ডন, যজেত পণ্ডবাখ্যং বাগযন্থতিষ্টেং" (কুনুক, মন্ত্র ৪২৬ )। ( ঐতং ব্রা" ৩৪ - ) ( শত” ব্ৰা” ৪৫।১৫ ) ২ পশুবন্ধন । পশুবন্ধক (পুং ) দড়ি, পশুদিগের বন্ধন দ্রব্য। পশুভত্ত্ব ( পুং ) পশুনাং ভৰ্ত্ত। শিব, মহাদেব । পশুভাব (পুং ) পশোর্ভাবঃ ভভৎ ১ পশুত্ব । ২ সাধকদিগের মন্ত্রসিদ্ধির প্রকার বিশেষ । ইহাই সাধনার প্রথম ভাব ৰলির উক্ত হইয়াছে। রুদ্রযাত্ৰলে লিখিত মাছে, ভাব তিন প্রকার, দিব্য, বীর ও পশু । এই ভাবত্রয়ের মধ্যে দিব্যভাব উত্তম, বীরভাব মধ্যম ও পণ্ডভাব অধম বলিয়া অভিহিত । র্যাহার এই ত্ৰিবিধ ভাব অবলম্বন করেন, তাহীদের গুরু, মন্ত্র এবং দেবতা পৃথক পৃথক্ রূপে নিৰ্ণীত আছে। মন্ত্রসিদ্ধি করিতে হইলে ভাব অবলম্বন করা নিতাস্ত প্রয়োজনীয়। কারণ, বহুবিধ জপ, হোম ও কায়ক্লেশাদি স্বার উপাসন। করিতে প্রবৃত্ত হইলেও একমাত্র উৎকৃষ্ট ভাবাবলম্বন ব্যতীত কোনরূপেই মন্ত্রসিদ্ধি লাভ করিতে পারা যায় না। দিব্য অথবা বীরভাবগৃহীত ৰাক্তির অতি সত্বরই মন্ত্রসিদ্ধি হইয়। থাকে। পশু-ভাবে সিন্ধিলাভ করা অনায়াসে ঘটিয়া উঠে না । যিনি নিরস্তর বেদাভ্যাস ও বেদার্থের চিস্তা করেন এবং সৰ্ব্বপ্রকার নিন্দ, হিংসা, আলপ্ত, লোভ, মোছ, কাম, ক্রোধ, মদ ও মাৎসর্ঘ্য পরিত্যাগ করিয়াছেন ; তাহারই পশুভাবে সিদ্ধিলাভ ঘটিয়া থাকে। যিনি প্রথমে দিবাভাব, দ্বিতীরে বীরভাৰ এবং পরে পশুভাব, এই ভাবত্রয়ের বিশেষত্ব বুঝিয়াছেন এবং পঞ্চতত্ত্বার্থের ভাব জানিতে পারিয়া, দিব্যাচায়েই সতত রত হুইয়াছেন ; তিনি সাধাগণের মধ্যে শ্রেষ্ঠ এবং অণিমাদি अडेदि५ भैश्वरर्षी गभबिउ शहेब्र! शिtरुग्न छांग्न ७हे अश८७ दिशंब्र করিতে সমর্থ হন। নিরস্তুর গুচিভাবে অবস্থান করাতে র্তাহার জামন্দময় চিত্ত স্বতঃই ধ্যানধারণাদিতে নিমগ্ন হুইয়া থাকে, এ জঙ্ক কোন এক নির্জন প্রদেশে নিঃসন্দেহে তাহার সিদ্ধিলাভ ঘটিয়া থাকে । *

  • ভাষন্তু ত্ৰিবিধো দেব নিব্যধীয়পশুক্ৰমাং । “४ब्रचण बिषीकांश्-७*थव भङ्गरक्कल ॥