কাশ্মীর [ ৯৮ ] কাশ্মীর _ پیجیجی جیبیسیسیایی কায় । স্টকারীতে চাপ্ল বাধা থাকে না, হাতে ধরিয়া বাহিয়া বাইতে হয়। এদেশের কোন নৌকার হাল নাই। পশ্চাতে একজন বসিয়া চাপ্লাম্বারা হালের কাজ চালায়। আরোহীর हेह दा आवशक यूशिद्र नैकान्नैौ cमोकांग्र ठिन श्रेष्ठ शिखम নাড়ী দেওয়া যাইতে পারে। স্ত্রীলোকে এ নৌকা বাহে না । “ভুল”নামক নৌকা দুরভ্রমণের উপযোগী। এই নৌকাতেই নাবিকের পরিবার লইয়া বাস করে । এইরূপ নাবিককে কাশীরভাষায় “হাফি” বলে। ডুঙ্গ সাধারণতঃ ৪• হাত দীর্ঘ, ৪ হাত বিস্তৃত ও দেড় হাত গভীর। ইহাও হোগলা দিয়া ছাওয়া । এই আবরণের শেষাংশে “হাঝিরা” বাস করে। স্ত্রীলোকেরাও এই নৌকা বাহিয়া থাকে। কাশ্মীরী পণ্ডিতেরা এই নৌকায় চড়িয়া কৰ্ম্মস্থানে যাতায়াত করেন, তাহাদের অাহারাদি নৌকাতেই সম্পন্ন হয় । কাশ্মীরপতির কতকগুলি সুদৃপ্ত নৌকা আছে। মাকস্বায়ুসারে ইহা পরিন্দা (পক্ষী), চকোয়ারী (চতুষ্কোণ), ৰাগী (গাড়ী) প্রভৃতি নামে কথিত। এই সমুদয়ে ৫• হইতে ৮• জন চাপ্পা লইয়া বসিতে পারে । অধিবাসী –কাশ্মীর হিন্দুরাজ্য হইলেও এখানে হিন্দু অপেক্ষ মুসলমানের সংখ্যাই অধিক । এমন কি অনেকামেক হিন্দুর ( যাহারা পণ্ডিত নামে খ্যাত র্তাহাদের অনেকের ) আচার ব্যবহার নষ্ট হইয়া মুসলমানের স্থায় হইয়া গিয়াছে। হিন্দু মুসলমান ব্যতীত এখানে বৌদ্ধও অনেক আছে। কাশ্মীরী পুরুষেরা গৌরবর্ণ, দৃঢ়কায় ও অঙ্গসৌষ্ঠববিশিষ্ট । পুরুষের চতুর, প্রখর-বুদ্ধিশালী ও আমোদপ্রিয়, কিন্তু সাহসী নহে। রমণীরা পরম সুন্দরী ; বিশেষতঃ পণ্ডিতানীরা অনুপমরূপলাবণ্যৰৰ্তী । ভারতচত্রের রূপসী বিদ্যা ও কালিদাসের শকুন্তলা এখানে প্রতিশৃহের প্রত্যেক রমণীতে বিদ্যমান ! “ডানাকাটা পরী” যদি পৃথিবীতে থাকে বা অঙ্গরা যদি কবিকল্পনা না হয়, তবে তাহারা এইদেশেই আছে! কিন্তু এই রূপই ইহাদের সর্বনাশ করে—ইহাদের মধ্যে প্রায়ই ছুশ্চরিত্র ও जजकांशैन । ५एमएल शनैौ भूमणगान ७ शनैौ कृषक बाउँौङ কাছারও একাধিক স্ত্রী দেখা যায় মা । পরিচ্ছদ –পুরুষদিগের পরিচ্ছদ কেীপীন, জালখাল্লা (কাশ্মীর পিয়হান বলে) ও উজ্জীব। কি হিষ্ণু, কি মুসলমান সকলেই মস্তক মুগুম করে। হিন্দুরা শিখ ধারণ करत्न । द्रौरणात्रुद्र चाउँौ माहे, ८करण अक्रब्राष, श्ठग्नाश একপ্রকার উলঙ্গ বলিলেই চলে। কোন কোন স্ত্রীলোক মন্তকে লাল টুপী পরে, কেশ বিনাই দুইভাগে পিঠে ফেলিয়া রাখে। পণ্ডিতানীদের মধ্যে কেহ কেছ কটাদেশে আলখাল্লার উপর চাদর জড়াইয়া রাখে । ইহার অল্পই গহনা পরে। স্ত্রীপুরুষে সকলেই কাষ্ঠপাহক ও কঁাকড়ি ব্যবহার করে । সকলদেশেই পুরুষ ও স্ত্রীলোকের বেশের বিভিন্নতা আছে, কিন্তু কাশ্মীরে নাই। পরিচ্ছদাদি দেখিয়া জাতির বলবীৰ্য্যের পরিচয় পাওয়া যায়। কাশ্মীরী পুরুষের রমণীবেশ-সম্বন্ধে ইতিহাসে দেখা যায় যে, দিল্লীর সম্রাটের এই স্থান আক্রমণ করিয়া কাশ্মীরী সৈন্ত পরাজিত করিতেন বটে, কিন্তু দেশাধিকার করিতে পারিতেন না । শেষে আকবর অধিকার করিলে পর জাহাঙ্গীর পরামর্শ করিয়া পুরুষদিগকে বলপূর্বক স্ত্রীবেশ-ধারণ করাইলেন। প্রথম প্রথম সহজে, বিনা যুদ্ধে যে ইহার এ বেশ ধারণে স্বীকৃত হইয়া ছিল তাহা নহে, কিন্তু শেষে স্বীকার করে। অবশেষে পুরুষের পোষাকের সহিত পুরুষোচিত সাহসও ইহার হারাইয়াছে। অধিবাসীর আচার ব্যবহার।—কাশ্মীরীর বড় অপরিস্কার। ইহাদের বস্ত্রাদি, গাত্র বা বাসগৃহ দেখিলে সাক্ষাৎ নরক বলিয়া বোধ হয় । শীতকাল ছাড়িয়া দিলেও বৎসরের অন্য কোন সময়ে বস্ত্রাদি ধৌত করে না । কি স্ত্রী, কি পুরুষ সকলেই প্রকাশ স্থলে উলঙ্গ হইয়া স্নান করে, সুতরাং স্বানের সময়ও গাত্রাবরণটিকে জলস্পর্শ করায় না। এই জন্ত ইহাতে এত ময়লা জমে যে, যথার্থ চিমটি কাটিলে ময়লা উঠে, ঝাড়িলে সহস্র উকুন ও পিস্তু পড়ে । ইহারা পথে, গৃহাভ্যস্তরে, প্রাঙ্গণে মলমূত্র ত্যাগ করে, শীতকালে ঘরের বাহির হওয়া দুঃসাধ্য হয় বলিয়া ইহার এইরূপ করিতে বাধ্য হয়, কিন্তু অভ্যাসক্রমে অল্প সময়ে ইহারা ঐ ব্যবহার ছাড়িতে পারে না । লোকালয় কাজেই নরক হইয়া থাকে শ্ৰীনগর, জম্বু প্রভৃতি রাজধানীও ঐরূপ ছিল, তবে এক্ষণে রাজনিয়মে অনেকট পরিস্কৃত হইয়াছে। রাজকৰ্ম্মচারী, বিদেশী, পৰ্য্যটক ( অর্থাৎ কাশ্মীরী ভিন্ন আর সকলেই) এই জন্ত লোকালয় ছাড়িয়া নদীতীরে বৃক্ষবাটিকায় বাস করে ।
- ধাম ঢাকা ঝগড়া” উপন্সাসের কথা মহে । কাশ্মীরীরা বাস্তবিকই ধাম ঢাকিয়া ঝগড় রাখিয়া দেয় । কাহারও সহিত । কাহারও বিবাদ উপস্থিত হইলে সারাদিন জৰিশ্ৰাস্তব্ধপে কলহ করে, পরে সন্ধ্য আসিলে উভয়পক্ষ আপন আপন উঠানে ধাম ঢাকিয়া রাখিয়া গুইতে যায়। পরদিন यकूरि भषां श्रॆड ७fol o शtशां गिङ्गां नूडब कद्रिज! वभक्ल कब्रिाउ षट्रिक् ।। ७ईक्रश्नं ७फक्नि मङ्ग, किडूक्नि