कां★ौद्र ক্তিক্ষুকদিগের বাসের জন্ত স্ব স্ব নামে ‘বিহার’ নিৰ্ম্মাণ করাइब्राझ्निन, cनहे विशद्रसनिद्र नाम-अमूडङदन, भानना, মন্ম ও যুকদেবীপ্রতিষ্ঠিত নড়বনবিহার। রাণী অমৃত প্রভার পিতার গুরু স্তনপা লো নামক নগর হইতে মালিয়া লোম্বৰূপ নামে একটি স্বতন্ত্ৰ স্তপ নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন (১)। মেঘবাহনের মৃত্যুর পর তৎপুত্র শ্রেষ্ঠসেন ( অপর নাম প্রৰয়সেন ১ম) রাজা হন । তাহার পিতামাতা অনেকটা বৌদ্ধমতাবলম্বী হইলে ও তিনি নিজ নামে প্রবরেশ্বর নামক দেবমূলির প্রতিষ্ঠা করেন এবং দেবসেবার জন্য ত্ৰিগৰ্ত্ত রাজ্য দান করেন । শ্রেষ্ঠসেনের মৃত্যু হইলে তৎপুত্র হিরণ্য, কনিষ্ঠ সহোদর তোরমাণের সাহায্যে রাজ্যশাসন করেন । পূৰ্ব্বে কাশ্মীরে বালের মুদ্রা প্রচলিত ছিল, তোরমাণ তৎপরিবর্তে ( কাহারও অনিষ্ট না করিয়া) স্বনামাঙ্কিত (দীনার ) স্বর্ণমুদ্র প্রচলন করিয়াছিলেন । তোরমাণের এই কার্য্যে হিরণ্য ক্রুদ্ধ হইয়া সস্ত্রীক তাহাকে কারারুদ্ধ করেন । কারাগারে তোরমাণের পত্নী গর্ভবতী হন এবং দশমাস পুর্ণ হইলে কোন উপায়ে পলাইয়া গিয়া এক কুস্তকারের বাটতে আশ্রয় লন ও তথায় একটি পুল প্রসব করেন । শেষে এই পুত্র বড় হইলে ইহার মাতুল (ইক্ষাকুবংশীয়) জয়েন্দ্র কোনরূপে সন্ধান পাইয়া ভগিনী ও ভাগিনেয়কে স্বরাজ্যে লইয়া যান । হিরণ্য সৰ্ব্বশুদ্ধ ৩২ বৎসর ২ মাস রাজত্ব করিয়া নিঃসস্তান অবস্থায় কালগ্রাসে পতিত হন । এই সময় উজ্জয়িনাতে হর্ষবিক্রমাদিত্য রাজত্ব করিতেন । রাজতরঙ্গিণীর মতে, তিনি শক ও ম্লেচ্ছদিগকে পরাজয় করিয়াছিলেন। র্তাহার সভায় কবিবর মাতৃগুপ্ত থাকিতেন । হর্ষরিক্রম প্রথমতঃ কবি মাতৃগুপ্তকে কোনরূপ সন্মান দেন নাই। মাতৃগুপ্ত শয়নে স্বপনে জাগরণে অমুচরের ষ্ঠায় রাজার অমুগামী হইতেন । রাত্রে নিদ্রিত হইলে রক্ষিবর্গের স্থায় কৰি মাতৃগুপ্তও শয়নাগারের দ্বারে জাগিয়া কাটাইতেন। কালে রাজা বুঝিলেন যে, এরূপ একটা অসমান্ত প্রতিভাশালী পণ্ডিতকে অণুর এরূপে উপেক্ষা করা ভাল দেখায় না । এই সময়ে তাহার স্মরণ হইল যে, কাশ্মীররাজ্য অরাজক রহিয়াছে । তিনি মাতৃ গুপ্তকে ডাকিয়া বলিলেন, “এই পত্ৰখানি লইয়। আপনি কাশ্মীরের শাসনকর্তার নিকট গমন করুন । পথিমধ্যে কখনও ইহা পড়িবেন না ।” মাতৃগুপ্ত ( *) मूजिठ ब्राबलब्रनिीcड ‘cनाछाछा' ना? चारह, ५*ि बनगा? कलिन्नी "ब्रिडास इरेन । (ब्राबङ° ० । ४० ) । cण मनtब्रञ्च वर्डभाव बाथ ‘cन, ईद जादक पाँ वषा छिक्क्tड अवइिफ । चन्गो डिक्वडौघ्र क्षण ! . - * IV [ 5 - 8 J ኟግ মাতৃগুপ্ত তখন বিক্রমাদিত্যের গুণগ্রাহিতা বুঝিলেন এবং নানাবিধ উপঢৌকন ও কবিতাদি প্রেরণ করিলেন। । ब्रांज भांङ्गसद्धं चब्रांरजा नलदश नियांग्रण कदग्नन । रेशांब्र नङाद्र ‘श्ब्रह्मैौरुवक्ष्' नामक कांदायरनडा कवियन्न माहाभ* অবস্থান করিতেন । রাজা মাতৃগুপ্ত “মাতৃগুপ্তস্বামী” নামে বিষ্ণুমূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠা করেন ও দেবসেবায় বিস্তর অর্থ ব্যয় করেন । রাজা মাতৃগুপ্ত ৪ বৎসর ১ মাস ১ দিন রাজত্ব করেন। এদিৰে তোরমাণের পুত্র প্রবরসেন (২য়) গুলিলেন, তাহার পিতৃ-পিতামহের সিংহাসনে অপর একজন লোক আসিয়া বসিয়াছে, কুমার ইহা সহ করিতে পায়িলেম না, তিনি কাশ্মীরে গমন করিলেন। মন্ত্রীরা তাহার সাহায্যাখ উপস্থিত হইলেন, প্রবয়সেন এখানে কাশ্মীরের অৰস্থা শুনিয়া বলিলেন, “নিরপরাধী মাতৃগুপ্তের অপরাধ কি ? যে এই ব্যবস্থা করিয়াছে, আমি সেই বিক্রমাদিত্যকেই ইহার প্রতিফল দিব ।” তৎপরে সৈন্তসংগ্ৰহ করিয়া প্রবয়সেন ত্ৰিগৰ্ত্ত জয় করেন ও তৎপরে হর্ষবিক্রমের বিরুদ্ধে উজয়িনীর অভিমুখে গমন করেন। তিনি পথিমধ্যে শুনিলেন, যে হর্ষবিক্রমের মৃত্যু হইয়াছে। বড় আশায় ছাই পড়িল । কুমায় প্রবরসেন মানাহার পরিত্যাগ করিলেন । দিবারাত্র ক্ষেত্তে কাটিয়া গেল । এই মাতৃগুপ্তকে কবি কালিদাস ও হর্ষবিক্রমকে সম্বতাবাপ্রতিষ্ঠাতা শকারি বিক্রমাদিত্য বলিয়া অনেকে মহাস্ত্রমে পড়িয়াছেন । মাতৃগুপ্ত সম্বন্ধে অনেক কথা রাজতরঙ্গিীতে পাওয়া যায় ও তাহার কবিত্ত্ব, ৰাৰ্ম্মিকতা, মহাঙ্গুত্তৰত সম্বন্ধে কলেণ মুককণ্ঠে বিস্তর প্রশংসা করিয়া গিয়াছেন, কিন্তু কোথাও তাহাকে কালিদাস বলিয়া উল্লেখ করেন নাই । যদি মাতৃগুপ্তই কালিদাস হইতেন, তাহা হইলে কলপ স্বেরূপ শতমুখে মাতৃগুপ্তের কবিত্বের প্রশংসা করিয়াছেন, তাহাতে কি ভুলিয়াও সে কথা একবার মাত্রও বলিতেন না ? { কালিদাস দেখ । ] রাজতরঙ্গিনীতে হৰ্ষৰিক্ৰমাদিত্য শকদেশ জয় করিয়াছিলেন, ৰলিয়। কথিত হইয়াছে ; কিন্তু এই শকজাই যে नचठांश वंद्धि*ांप्लांब नमग्न दहेंब्राझिल, फांदब्रनिन्छब्रष्ठ कि ? चांब्र७ हेश७ श्रनञ्चव माइ cष, विनि कांश्रौब्रद्धांजा नदीख छेञ्चब्रिनैौब्र कब्रङणशङ कब्रिब्राहिरणम, ठिनि फॉइॉब्र फेडब्रवउँौं শকপ্রদেশেও যুদ্ধ করিয়া জয় কম্বিয়াছিলেন বা কাশ্মীয়াদি ।
পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/১০৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।