কাশ্মীর কিন্তু তুঙ্গ ত্ৰিগোচনের কথামত পৰ্ব্বতপার্থে শিবির স্থাপন না করার নূতন তুরুদ্ধসৈন্য আসিয়া পৰ্ব্বতপার্শ্ব श्रेष्ठ कार्यौौ ट्रेनमा श्इि लिग्न कब्रिन । कूत्र अशाहेब्र। রাজ্যে ফিরিলেন । ত্রিলোচন হস্তীক নামক স্থানে আশ্রয় লইলেম ; সাহীরাজ্য চিরদিনের জন্য হাম্মীরের অধিকৃত হইল। ফুঙ্গের পুত্র কাপসিংহ গৰ্ব্বিত ও বিলাসী ছিলেন। এই সময় বিগ্ৰন্থরাজ গোপনীয় পত্রদ্ধার তুঙ্গরুধের জন্য ভ্রাতাকে পুনঃ পুনঃ অনুরোধ করিতে লাগিলেন । রাজা ক্ষমাপতি কিন্তু হঠাৎ তাহ পারেন নাই ; অবশেষে পীড়াপীড়িতে একদিন কোন মন্ত্রণার পরামর্শ করিবার ছলে তুঙ্গৰে মন্ত্ৰগৃহে আহবান করিলেন। তুঙ্গগৃহে প্রবেশ কম্বুিবামাত্র পব, শর্করক ওঁ অন্যান্য অমুচরগণ র্তাহাকে আক্রমণ করেন । তুঙ্গ বিনষ্ট হইলে তুঙ্গের পুত্রও ধৃত হইয়৷ নিহত হইলেন । এই ঘটনার পর তুঙ্গের নাগ নামে এক ভ্রাত ছিলেন, তিনিই এখন কম্পনরাজ হইলেন । কমপের স্ত্রী নাগের সহিত ভ্রষ্টাচারে রত হইলেন । বিচিত্রসিংহ ও ভ্রাতৃসিংহ নামে কন্দপের দুই পুত্র স্ব স্ব মাতার সহিত রাজপুরীতে পলায়ন করিল। তুঙ্গের মৃত্যুর পর দরদ, ডাময় ও দিবিরের বিদ্রোহী হয় । ক্ষমাপতি নিজে কোন প্রাসাদ বা মন্দিরাদি নিৰ্ম্মাণ করেন নাই । তাহার কন্য। লোঠিক স্বনামে একটি ও মাতা তিলোত্তমার নামে একটি মঙ্গির প্রতিষ্ঠা করেন । ভদ্ৰেশ্বরও একটি মঠ স্থাপন করেন। ঐলেখা নায়ী মহিষী জয়াকর নামে (সুগন্ধিসিংহের ঔরসে জয়লক্ষ্মীর গর্ভজাত ) তুঙ্গের এক ভ্রাতু-পুত্রের সহিত ভ্ৰষ্ট ছিলেন । ৪ লৌকিক অন্মে ১লা আষাঢ় রাজা ক্ষমাপতি পরলোক গমন করেন। ইহার পর ইহার পুত্র লেখার গর্ভজাত হরিরাজ রাজা হন । ইনি অতি সুশীল প্রজারঞ্জক রাজা ছিলেন । ২২ দিন মাত্র রাজত্ব করিয়া শুক্ল-অষ্টমীতে কালগ্রাসে পতিত হন । কথিত আছে, ঐলেখা পুত্রের নিকট স্বীয় ভ্রষ্টাচারের জন্ত তিরস্থত হওয়ায় অভিচারদ্বারা তাহার প্রাণ নষ্ট করেন । তৎপয়ে স্ট্রলেখ স্বয়ং রাজত্ব করিবার জন্তু অভিষেকের জয়োজন করিলেন, এমন সময় হরিরাজের ধাত্রীপুত্র সাগর একাদিগের সহিত যোগ দিয়া হরিরাজের কনিষ্ঠ অনন্তদেবক্ষে রাজা করিল। বৃদ্ধ বিগ্রহরাঞ্জ শিশু ভ্রাতু-পুত্রের ज्ञांजा श्ब्र१ कद्रिबांब्र जछ aहे नभइ ८गांश्इ इहे८ङ বৃহৎ একদল সৈন্ত লইয়৷ কাশ্মীয়ে প্রবেশ করিলেন এবং ६णीको अनिरुद्र चक्रयाहाम कब्रिट्रश्न जानििरणञ । ट्रैप्णष| ग६कांव *ीरेट्री ५कनब देनङ गाईाहेब्र विद्रजांशिनिश्शब्र [ ১১৬ ] কাশ্মীর সকলকেই বিনষ্ট করিলেন । তৎপরে অনন্তদেৰ ৰয়ঃপ্রাপ্ত হইলে সাহীরাজপুত্রেরা তাহার প্রিয়পাত্র হইয়া পড়িল । জ্যেষ্ঠ রুদ্রপাল দসু্যদল ও কায়স্থগণকে প্রতিপালন করিতেন এবং রাজাকে আপাতসুখকর মন্ত্রণ দিতেন । রুদ্রপাল নিজে জালন্ধররাজ ইন্দুচন্ত্রের অতিরূপবতী জ্যেষ্ঠ কন্ত} আশামতীকে বিবাহ করেন ও তৎকনিষ্ঠ সূর্য্যমন্তীয় সহিত অনন্তদেবের বিবাহ দেন। শ্ৰীলেখা এই সময় স্বামী ও পুত্রের (হরিরাজের ) স্বৰ্গকামনায় দুইটি মন্দির নিৰ্ম্মাণ করান। কম্পনরাজ ত্রিভুবন ডামরগণের সহিত মিলিত হইয়া বিদ্রোহী হন ও কাশ্মীর আক্রমণ করেন। একাঙ্গগণের সাহায্যে অনস্তদেব এই বিদ্রোহনিবারণ ও ত্রিভুবনকে দূরীভূত করেন। তৎপরে অনন্তদেব স্বীয় প্রিয়পাত্র ব্রহ্মরাজকে কোষাধ্যক্ষ করেন ; কিন্তু তিনি রুদ্রপালের প্রতিপত্তি দেখিয়া হিংসায় পদ পরিত্যাগপুৰ্ব্বক পাচজন স্লেচ্ছরাজ, দরদ ও ডামরগণের সহিত মিলিত হইয়া দরদরাজকে সেনাপতি করিয়া কাশ্মীর আক্রমণ করিলেন। রুদ্রপাল ও অনন্তদেব একাঙ্গ সৈন্য লইয়া ক্ষীরপৃষ্ঠ নামক স্থানে যুদ্ধার্থ উপস্থিত হইলেন । পরদিন প্রাতে যুদ্ধারন্ত স্থির হইল। ইতিমধ্যে দরদরাজ ক্রীড়াপিণ্ডারক নামক নাগের আলয়ে উৎপাত করায় নাগের ভাবিল বুঝি যুদ্ধ বাধিয়াছে ; তাহারও ছুটিল। শেষে বাস্তবিকই কাশ্মীরসৈন্তের সহিত যুদ্ধ বাধিল । যুদ্ধে ম্লেচ্ছরাজগণ ও দরদরাজ নিহত হইলেন। রুদ্রপাল মুকুটমণ্ডিত দরদরাজের মস্তক অনন্তদেবকে উপহার দিলেন। উদয়নবৎস নামে দরদরাজের ভ্রাতা তৎপরে অভিচারক্রিয়ার সাহায্যে রুদ্রপাল ও তদীয় ভ্রাতৃগণকে বিনষ্ট করেন । ইহার পর রাণী সুৰ্য্যমতী বা স্বভট বিতস্তাতীরে সুভটামঠ নামে শিবমন্দির স্থাপন করিলেন । এই মন্দিরের নিকট রাজী স্বীয় কনিষ্ঠ সহোদর আশাচন্দ্র বা কল্পনের নামে একটি গ্রাম স্থাপন করেন । এতদ্ভিন্ন রাষ্ট্ৰী স্বৰ্য্যমতী স্বামীর নামে অমরেশ্বর, একজ্যেষ্ঠ ত্ৰাতা শিল্পনের নামে বিজয়েশ্বর এবং ত্রিশূল, বাগলিঙ্গ প্রভৃতি শিব ও মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। কিছুদিন পরে ইহার গর্ভজাত শিশুসন্তান রাজরাজের মৃত্যু হইলে রাজা ও রাণী উভয়ে রাজবাটী ত্যাগ করিয়া সদাশিবের মন্দিরের নিকট বাস করিতে লাগিলেন । এই সময় হইতে চিরদিনের জন্স কাশ্মীরের পুরাতন রাজপ্রাসাদ পরিত্যক্ত হয় ; কারণ, তৎপরবর্তী রাজগণও এই মন্দিরের নিকট বাস করি*ङन् ।। ५हे जमदग्न ७ङ्गक मां८ग ५कजन धमनिय ऊँफ़ि ब्रांबाब बज् अिङ्गनाज इंदेहः प्रभहे थन ब्रइ गाच् ऋछ,
পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/১১৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।