कूफुधि শ্রেণীই সৰ্ব্বপ্রধান। তাছাদের পূর্বপুরুষের অযোধ্যায় কৃষিকৰ্ম্ম দ্বারা জীবিকানিৰ্ব্বাহ কল্পিত । এখন ইহাঙ্গের মধ্যে অনেকেই বঙ্গদেশে চৌকীদার বা সৈনিককার্য্যে নিযুক্ত হয়। জৈগৰার শ্রেণী কৃষিকৰ্ম্মে বিলক্ষণ পটু, প্রধানতঃ কৃষি কার্য্যেই জীবিকানিৰ্ব্বাহ করে । ইহার সুরাপান ও বিধবাবিবাহ দেয় বলিয়। ভ্রষ্ট ও কুড় মিদিগের নিম্নশ্রেণী মধ্যে গণ্য । মানভূমের কুরুমশ্ৰেণীয় বলে, তাহারাই প্রকৃত মৌলিক জাতি, অপর শ্রেণী মদ্যপান ও কুকুট ভক্ষণ করায় তাহাদের অপেক্ষ নিকৃষ্ট । নীচ কুয়মিদিগের মধ্যে যোনি-দোষ প্রবল, ইছারা সতীত্বের তেমন মর্য্যাদা রাখে না । ছোটনাগপুরের উত্তরাংশে মগহিয়া শ্রেণীর বাস, ইহাদের পূৰ্ব্বপুরুষ বেহার হইতে আসিয়া এখানে বাস করে । এ অঞ্চলে অপর শ্রেণী অপেক্ষা ইহারাই অনেকট হিন্দু-ধৰ্ম্ম-নীতি মানিয়া চলে । যাগসল্লির নামক অপর শ্রেণীয় মাচার ব্যবহার ও ধৰ্ম্মবিশ্বাস অনেকটা অসভ্য কোল সাওতালদিগের ন্যায় । উড়িষ্যার-গায়সন্ধি, মইষাসরি, বাগগরি ও গদাসরি । এই চারি শ্রেণীর মধ্যে প্রথম দুই শ্রেণী অনেকট হিন্দুমতাবলম্বী, এই চুই শ্রেণীর লোকেরা এখানকার অপর শ্রেণী কুড় মির ন্যায় কুকুটাদির মাংস খায় না। উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে-প্রধানতঃ খরীীন্দ, পতরিয়া, ঘোরচড়, জৈসবার, কনেজিয়া, কেওত ও শুনৈয়া এই কয়েকটি শ্রেণীভেদ আছে। এ ছাড়া কাশী ও গোরক্ষপুর অঞ্চলে অঠারিয়া, অখরবার, চুননেীম্, পুতনবার ও সৈখবার ; রোছিলখণ্ডে কৰিয়ার, গঙ্গ বারী, জদোন ও ভৰ্ত্তি ; নাগপুরে ঋরি, নিমগ্নয়াবে চপরিয়া ও লিংরেীয় ইত্যাদি শ্রেণীভেদ দেখা যায় । অযোধ্যাপ্রদেশেও কুড় মির বাস আছে। অধিকদিন নহে দর্শনসিং নামে একজন ছুষ্ট লোক এখানকার স্বজাতি কুড় মিদিগকে রাজা উপাধি প্রদান করিয়াছে । গুজরাট, মহারাষ্ট্র, খাদেশ, বেরার প্রভৃতি স্থানে কুগ্ৰী, কুনৰী বা কুৰী নামে বহুসংখ্যক কৃষিজীবী বাস করে। অনেকে বলেন, এই কুণী ও কুড় মী উভয়ই একজাতি, গঠন সোসাদৃপ্ত, সামাজিক অবস্থা ও আচার ব্যবহার উভয় জাভিরই প্রায় এক প্রকার । এই সকল কুগ্ৰী জাতি বহুকাল ধরিয়া পুঞ্জবায়ুক্রমে এক এক স্থানে চাষবাস করিয়া এখন অনেকেই জাবার সেই সেই স্থানে স্বত্বাধিকারী হইয়া বসিয়াছে । সেখানে ইথার জলাচরণীর শূত্র মধ্যে পরিগণিত। জপ্রসিদ্ধ निकिताब्रांच uरे कूर्श्वौ जाष्ठिनह्छ । [ निशिबा ७ व्रणजी [ ২০৬ ] কুড় মি দেখ। ] কুড় মীদিগের স্তায় দাক্ষিণাত্যের কুগ্ৰীজাতি মধ্যেও শ্রেণীভেদ আছে । উত্তরপশ্চিমে ভিন্নশ্রেণী মধ্যে জাহার ব্যবহার প্রচলিত থাকিলেও যেমন এক শ্রেণী সহজে অপর শ্রেণীকে কস্তাদান বা অপর শ্রেণীর কন্যা গ্রহণ করিতে চায় না, কুণীদিগের মধ্যেও সেইরূপ প্রথা প্রচলিত আছে । দাক্ষিণাত্যে প্রধানত: কুগ্ৰীদিগের এই কয়ট শ্রেণীভেদ দেখা যায়—মাজী, ফুলমালী, জিরৎমালী, হলদীমালী, বঞ্জরী, গগুদি, সাগর, আতলী, ভেলালি, বিদেশ, পাজনি । পশ্চিম ভারতে-অৰ্জুন নামক শ্রেণীভুক্ত কাবাই অধিক । বেরারে কুগ্ৰী শ্রেণীর মধ্যে পরস্পর রোট-ব্যতার’ অর্থাৎ পান ভোজন চলিত অাছে, কিন্তু পরস্পর “বেটী ব্যভার’ অর্থাৎ কন্ঠদান প্রচলিত নাই । বেরারে দেশমুখ’ অর্থাৎ প্রধান কুণীরা উচ্চ হিন্দুদিগের স্তায় হিন্দুধৰ্ম্ম মানিয়া চলে । অপর সাধারণে মাংস ভক্ষণ মদ্যপান প্রভৃতি দোষের বলিয়া মনে করে না, তাহদের মধ্যে বিধবারা মনে করিলেই আবার বিবাহ করিতে পারে । কুণী পুরুষ ও স্ত্রী উভয়ই বলবান, কষ্টসহিষ্ণু ও অধিক পরিশ্রমী। স্ত্রীলোকেরা ও স্বামীর কৃষিকার্য্যে সহায়তা করে । একটি প্রবাদ আছে— “ভলী জাত কুম্বিন কী খুরূপী হাথ । খেত নিরাবে আপনে পী কে সাথ ॥”* বিবাহপ্রথা-বেহার ও উত্তরপশ্চিমের কুড় মীরা বালিকাকালেই কন্থার বিবাহ দেয় ; তবে অবস্থা নিতান্ত মন্দ হইলে সচরাচর ঋতু হইবার পূৰ্ব্বেই কষ্ঠার বিবাহ দেওয় হইয়া থাকে । বিবাহ প্রণালী হিন্দুধৰ্ম্মানুসারে অপরাপর শূদ্রের ষ্ঠায় সম্পন্ন হয়। উড়িয্যা ও ছোটনাগপুরের কুড় মীরা কন্তকালই বিবাহের প্রশস্ত বলিয়া জানে, অথচ বয়স্থার বিবাহ দিতেও কুষ্ঠিত নহে। সেখানে যদি কোন রমণী বিবাহের পূৰ্ব্বেই কাহারও ভালবাসায় পড়িয়া গর্ভবতী হয়, এরূপ স্থলে সন্তান প্রস্তুত হইবার পূৰ্ব্বেই সেই প্রণয়ী গর্ভবতীর পাণিগ্রহণ করে । কিন্তু এক জ্ঞাতির মধ্যে এরূপ হইলে কঠিন দও ও সমাজচ্যুত হইতে হয় । সচরাচর বিবাহ স্থির হইলে বর কস্তাকর্তাকে (৩২ টাকা হইতে ৯ টাকা পৰ্য্যন্ত ) পণ দিয়া থাকে। ব্রাহ্মণের निक इहे८ड हेझोङ्ग लड्ठनेिन हिब्र कद्रिब्रॉ लद्र । विवां८हन्न
- चर्षा९ कूचौ चाँठ जाण लांखि, रक्ष, ¢कयथ शटल अञ्च ज३श। चtश्व रr*ौ॥ंशश्डि cश्;ङ्ग शृिितां शङ्गिरुङ् ।