পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/২০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

కాన్స్గా কুড় মি দিন প্রাতঃকালে কুলপ্রথা অনুসারে বর নিজ গৃহে প্রথমে জায়গাছকে ও কষ্ঠ পিতৃগৃহে মহুয়া গাছকে বিবাহ করে। সন্ধ্যাকালে বরযাত্রীগণ বরকে সঙ্গে করিয়া কষ্ঠার পিতৃ, গৃহে আসে । কন্সার অাষ্ট্ৰীয়ের যথোচিত আদর অভ্যর্থ নার পর সুপারির বোট দিয়া বরকে চন্দন পরাইয়। দেয় । তৎপরে সালগাছের চন্দ্ৰতিপে বরকষ্ঠ মিলিত হয়। এখানে একটি মৃন্ময়পত্রে আলো প্রজ্বলিত থাকে । দম্পতি সেই আলোকটিকে সাতবার প্রদক্ষিণ করে । এই সময়ে বরের ও কন্যার মাতুল পরস্পর এক রেক চাউল গ্রহণ করিয়া কুটুম্বিতা করিয়া লয়। অগ্নিপ্রদক্ষিণের পর বরকত্ব একখানি মাটির পিড়ীতে আসিয়া বসে। তখন বর কনিষ্ঠাঙ্গুলির রক্ত দিয়া কন্যার বক্ষস্থল স্পর্শ করে। এ দেশে যেমন সিম্পূরদান, কুড় মি. দিগের সেইরূপ রক্তদান । এই রক্তদানের অর্থ যে আজ হইতে কষ্ঠ ও বরের উভয়ে এক রক্ত মিশ্রিত হইল । যতদিন লাচিবে উভয়ের রক্ত একদিকে বহিবে, মন একদিকে চলিবে, সুখে দুঃখে আর কখন বিচ্ছেদ ঘটবে না । হৃদয়ম্পর্শের পর সিদূরদান । এই সময়ে একটি লোহার খাড়, কন্যার বাম হাতে পরাইয়া দিতে হয়। এই খাড় ই কুড় মিদিগের বিবাহের প্রতিভূস্বরূপ । যদি পতিপত্নী উভয়ের মনের মিল না হয়, যদি একজন অপরের গুরুতর দোষ দেখিতে পায় আর সেই দোষ দেখাইলে যদি পঞ্চায়তের অভিমত হয়, তাহা হইলে বিবাহভঙ্গ হইতে পারে। তখন স্ত্রী সেই খাড়, স্বামীকে খুলিয়া দেয়, স্বামীও আদরের খাড়, ফিরাইয়া লইয়। স্বম্বন্ধবিচ্ছেদজ্ঞাপক একটি পাতা দুই খণ্ডে চিরিয়া ফেলে । উত্তরপশ্চিম ও বেহারে ব্রাহ্মণেরাই বিবাহের মন্ত্রাদি উচ্চারণ করিয়া থাকে । কিন্তু উড়িষ্যা ও ছোটনাগপুরে এরূপ নিয়ম নাই, সেখানে ৰয়োবৃদ্ধ গৃহস্ত, গ্রামের লায়া, ভায়রাভাই কিম্বা ভগিনীপতি বিবাহের মাঙ্গল্য কৰ্ম্মাদি অনুষ্ঠান করে । উড়িষ্যার কুভূমির মধ্যে বহুবিবাহ নিন্দনীয়। উত্তরপশ্চিম প্রদেশ ও বেহারে বহুবিবাহ প্রথা নাই বটে, কিন্তু পত্নী বন্ধ্যা হইলে পুরুষ আর একটি বিবাহ করিতে পারে। ছোটনাগপুরের কুড় মিয়া বহুবিবাহ দোষের বলিয়া মনে করে না । বেহারে অযোধীয়া শ্রেণী ভিন্ন অপর কুড় মীরা বিধবা বিষাছে আপত্তি করে না ; সচরাচর বিধবা দেবরকে অথবা পতির জ্যেষ্ঠতাত বা খুল্লতাত ত্রাতাকে বিবাহ করে। কিন্তু ৰদি কোন স্কিখবা অপক্ষ কোন ব্যক্তির প্রণক্ষে জড়িত হয়, তাছা হইলে সে জাপন প্রশরীকে ৰিবাহ করিতে পারে বটে, [ २०१ ] कूफूभि কিন্তু এরূপ স্বলে ৰাষ্ট্ৰীয় কোন সম্পণ্ডি, এমন স্কি পূৰ্ব্বপতির ঔরসজাত পুত্র ক্যাদির উপরও তাছার কিছুমাত্র অধিকার থাকে না । তবে যদি দুখপোষ্য শিশুসম্ভণম থাকে, তাহ। হইলে কিছুদিনের জন্ত তাহাকে লালন পালন করিতে পারে, কিন্তু পুনরায় সেই সন্তানকেও পূৰ্ব্বপডিয় কর্তৃপক্ষদিগের निको गिब्राहेग्न हिज्र इच्न । विश्वादिार्श् कि कूबाज आङ्गম্বর নাই, নবপতি বুড়া আঙ্গুল দিয়া সীমক্সে সিলুর পরাইয়া দিলেই বিবাহ কাৰ্য্য শেষ হয় । বিধৰাবিধহে বিধলা রমণীয়াই যোগ দেয় । দক্ষিণাপথে কুগ্ৰীজাতি প্রধানতঃ চুই শ্রেণীতে বিভক্ত— লেবা কুণী ও কদাবা কুণী । কুণীদের বিবাহ প্রথা ও বড় চমৎকার । কুণীরা বলে, একদিন হয়পাৰ্ব্বতী বনে বেড়াইতে বেড়াইতে একস্তানে আসিয়া উপস্থিত হইলেন । মহাদেব দেবীকে কিছুকাল বিশ্রাম করিতে বলিয়া তপস্থা করিতে গেলেন। ভগবতী সেই অল্পকাল অতিবাহিত করি. বার জন্য মাটির পুতুল গড়িয়া খেলা করিতে লাগিলেন । বার বৎসর পরে মহাদেব আসিয়া উপস্থিত হষ্টলেন । তিনি উমার অনুরোধে সেই সকল পুতুলকে জীবন দান করিলেন, তাহা হইতেই কুণী জাতির জন্ম • প্রতি দশ বা বার বৎসর অন্তর সিংহ রাশির সহিত বৃহস্পতির সমাগম হইলে তাহীদের বিবাহ কাল উপস্থিত হয় । এই দিবস তাঁহাদের একমাসের দুগ্ধপোষ্য হইতে বয়স্থা যত অবিবাহিত কন্য। থাকে, সকলেরই এক একটি বরের সস্থিত বিবাহ হয় । এই সুবিধ চলিয় গেলে আবার ১০ । ১২ বৎসর অপেক্ষ করিতে হয়, কাজেই এ সুবিধা কেহ সহজে পরিত্যাগ করে না। উপযুক্ত বর না পাওয়া গেলে ফুলের সহিত বিবাহ হয়। পরদিবস সেই ফুল কূপে ফেলিয়া দেয় । ইহাতেই যেন বরের মৃত্যু ও কন্যা বিধবা হইল! তৎপরে সুবিধা মত ক্যার নাত্রা’ বা পুনর্বিবাহ হইবার বাধা নাই। এইরূপ আর একটি বিবাহপ্রথার নাম লিঙ্কবর’ ; এই বিবাহে পুরুষ অঙ্গীকার করে, যে এত টাকা পাইলে আমার বিবাহে কোন দাবী থাকিবে না, তদনুসারে অর্থ গ্রহণ করে। ‘বঙ্কবর’ नितांझ जन्viग्न झट्टे तांद्र *ब्रहे तब्र नेिछ छयtन कशिग्नां शांग्र । কন্ঠ পিতৃগৃহে আসিয়া হাতের চুড়ি ফেলিয়া স্নান করে, যেন তাহার স্বামীর মৃত্যু হইয়াছে। পরে সুবিধামত মাত্রা হয় । এইরূপ নামমাত্র বিবাহের পর যে স্ত্রীর পুনর্বিবাহ হয়,

  • कू१शैौब्र! वtशन, नfहे क वाए *iब्र**ाङ्ग ॐ मl मtभक इttन 4है दछैन। इन्न । cनश्रtन * काँ छूर्णीभनिज जttइ ।। ७३ cत्र शैग्न अtरबद्दल कझाषा दून्यौश भtथा विवांश्नः श्ब्रि कब्र श्झ ।