কুতুমিনার [ ২১৮ ] কুতুবৃমিনার ৰাদে ভিত্তির উপর হইতে স্তম্ভের উচ্চতা ২৩৪ ফুট ১ ইঞ্চি । চুড়া ২ ফুট উচ্চ। ভিত্তির উপর হইতে চুড়ার নিম্ন পৰ্য্যন্ত স্তম্ভটি পাঁচটি তলে বিভক্ত । সৰ্ব্ব নিমতল ৯৪ ফুট ১১ ইঞ্চি, দ্বিতীয়তল ৫০ ফুট ৮ ইঞ্চি, তৃতীয়তল ৪০ ফুট ৯ ইঞ্চি, চতুর্থতল ২৫ ফুট ৪ ইঞ্চি এবং পঞ্চম বা সৰ্ব্বোচ্চতল ২২ ফুট ৪ ইঞ্চি উচ্চ। সৰ্ব্বনিম্ন ও সৰ্ব্বোচ্চ তলের উচ্চতা । সমগ্র মিনারের উচ্চতার ঠিক অৰ্দ্ধেক এবং চতুর্থ তলটি দ্বিতীয়তলের উচ্চতার ঠিক অৰ্দ্ধেক । এতদ্ভিন্ন ইহার পরিমাণে আরও একটু কৌশল দেখা যায়। ইহার নিম্নতলের ব্যাসের পরিমাণ ৪৭ ফুট ৩ ইঞ্চি ; চুড়া বাদে সমগ্র স্তম্ভের পরিমাণ এই ব্যাসের ঠিক পাচগুণের ২ ইঞ্চি মাত্র বেশী । কুতুবৃমিনারের তলদেশ ২৪টি পলকাটা । পরস্পর ৩টি তলের স্তম্ভগাত্রে ঐ রূপ পলকাটা আছে, কিন্তু চতুর্থ তলটি সম্পূর্ণ গোলাকার । নীচের দিক হইতে প্রথম তিন তল লাল বেলেপাথরে প্রস্তুত এবং প্রত্যেকটিতে আরবাভাষায় শিল্পলিপি খোদিত আছে। প্রত্যেক তলে অতি সুন্দর কারুকার্য্যশোভিত বারাও আছে। চতুর্থতলের উদ্ধভাগ এবং পঞ্চমতলের মধ্যে চুইস্কুল শ্বেত মৰ্ম্মর প্রস্তরে গাথা । ইছার মধ্যে উপরে উঠিবার ঘুরান সিড়ি আছে। ১৮৯৩ খৃষ্টাব্দের ভূমিকম্পে এই মিনারের ভাঙ্গিয়া পড়ে এবং অন্তান্ত স্থলে ও বিশেষ ক্ষতি হয় । লোকের মুখে শুনা যায় যে সেকালের চুড়া চারিটি স্তম্ভের উপর মন্দিরাকার গুম্বজবিশিষ্ট ছিল। ভূমিকম্পের পর তখনকার গবর্ণর জেনেরল মেরামত করিতে আদেশ দেন । বহযত্নে অনেক স্থল ( ১৮২৮ খৃষ্টাব্দে ) মেরামত করা হয় । ডাঙ্গা পাথর খুলিয়। ফেলিয়। ঠিক সেই ভাবের পাথর কাটিয়া বসাইয় দেওয়া হইয়াছিল, কিন্তু সাবেক পাথরে যে সকল স্বল্প কারুকার্ধ্য ছিল, তাহ অতি ব্যয়সাধ্য বলিয়া cणक्र" कब्र श्ब्र माहे । हेशएउहे उनू २२•••२ प्लाको খরচ হয় । বারাওরি সমস্ত কাটরা ( রেলিং ) ও সৰ্ব্ব নিমতলের প্রবেশদ্বারও ভাঙ্গিয়া গিয়াছিল, তাহার পরিবৰ্ত্তে বর্তমান কাক্ষকার্য্যহীন যারাগু ও বিলাতী-ধরণের কারুকার্য্যবিশিষ্ট প্রবেশদ্বার বসান হইয়াছে। এই দুইটি কাৰ্য্য বাকি সমস্তের সছিভ মিলে না। কুতুক্মিনারের গাঙ্গে অনেকগুলি শিল্পলিপি খোদিত श्राcइ, हे इ१ झहेtङहे झेशद्र इंडिशग *ां७ग्रा बांग्न । नर्क নিম্নতলে—পেটির মত ছয় লায় খোদাই অাছে, তন্মধ্যে সকলের উপরের পেটিতে কোরাণের শ্লোকমালা, দ্বিতীয়টিতে ভগबाएनब्र >>ठि भाव्रबैौ माम, फूड़ौद्र ८भ८िङ भूरेजडेकौन, চুড়া । আবুল মুজফর ও মুহম্মদ-বিন্-শামের নাম ও যশোগান লিখিত আছে। চতুর্থ পেটিতেও কোরাণের শ্লোক, পঞ্চম পেটিতে মুহম্মদ-বিন শামের নাম ও যশোগান আছে। ৬ষ্ঠ পেটির লেখা সব নষ্ট হইয়া গিয়াছে, কেবল একটা কথা “আমীর উল ওমরাহ মাত্র পড়া যায়। প্রবেশদ্বারের মাথার লিথিত আছে, “মুলতান শামস-উদ্দীন আলতামাসের নিৰ্ম্মিত এই মিনার ভাঙ্গিয়া যাওয়ায় বুঙ্গেলালের পুত্র সেকন্দরশাহের রাজত্বকালে খাওয়াসর্থার পুত্র ফতেখী কর্তৃক ৯.৯ হিজিরাতে ( ১৫৩৬ খৃষ্টাব্দে ) মেরামত হইল।” দ্বিতীয়তলে তিন পটী লিপি আছে । সৰ্ব্বনিমের পটীতে কোরাণের বচন, তাহার উপরের পটতে আলতামাসের যশোগান আর দ্বারের মাথার লিপিতে মিনারের নিৰ্ম্মাণকাৰ্য্য শেষ করিবার জন্ত আলতামাস যে আদেশ দেন, সেই আদেশটি খোদিত আছে। চতুর্থতলের দ্বারের মাথায় আলতামাসের মিনার নিৰ্ম্মাণ করাইবার আদেশ আর পঞ্চমতলের স্বারের মাথায় ৭৭০ হিজিরার ( ১৩৬৮ খৃষ্টাব্দে ) বজ্রাঘাতে মিনারের কিয়দংশ ভাঙ্গিয়া গেলে ফিরোজশাহ যে মেরামত করান, তাহারই বিবরণ খোদিত অাছে । এতদ্ভিন্ন কারুকার্য্যের মধ্যে মধ্যে কতকগুলি লিপি খোদিত আছে, তাহাতেও অনেক কথা জানা যায় । সৰ্ব্বনিম্নতলে একস্থানে মাতওয়ালী ( প্রধান মোল্ল। ) আবুল-মুয়ালীর পুত্র ফাজিলের নাম খোদিত আছে। এক স্থানে অট্টালিকাকার মুহম্মদ আমীরচোর নাম, অপর এক স্থানে নাগরীতে মুলতান মুহম্মদ সম্বৎ ১৩৮২ ( ১৩২৫ খৃষ্টাব্দ ) খোদিত আছে। এই বৎসরই মুহম্মদ তোগলকের রাজত্বের প্রথম বৎসর। চতুর্থ তলের দেওয়ালে নাগরী অক্ষয়ে “ফিরোজশাহ সম্বৎ ১৪২৫” ( ১৩৬৮ খৃষ্টাব্দ ) খোদিত আছে। চতুর্থতলের দরজার পার্শ্বে মৰ্ম্মর-পাথরে এক নাগরী লিপি আছে, তাহাতেও ফিরোজশাহের নাম ও সম্বং ১৪২৬ (১৩৬৯ খৃ: ) দেখিতে পাওয়া যায়। এই নাগরী লিপিখানি সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রয়োজন, কিন্তু काcणग्न cनोद्गाट्शूा हेशव्र अषिका१* मडे एहेब्र! शिबारह । ইহার মধ্যে উপরের এক চরণে বুঝা যায়, "ঐবিশ্বকৰ্ম্মপ্রসাদে রচিত;" তাছার পরে শেষের দিকে অট্টালিকাকার - শিল্পী সহদেবপালের পুত্র “নন সলহ” এই নাম পাওয়া যায়, এই ব্যক্তিই বোধ হয় ফিয়োজশাহের সময়ে মেরামত कब्रिग्न थाकिएन । यथाश्र्यौं करङ्गक िभब्रिमाणश्रुक अक आएझ्, ऊांश इहेtउ कभि:शम गाएश्रु अळूभांब कब्रिग्रांप्इन যে, সেগুলি ফিয়োজশাহের সময়ে কি ভাবে কিরূপ সংক্ষায় इहे ब्राझिण, ऊांशग्रहे भां८*ाग्न ¢कांन ब्रा*ि श्रें८व । नृक
পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/২২০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।