কুনাশক [ २२8 ] ও মনোহর ছুটি চক্ষু ছিল । সেই অনুপম চক্ষুর সৌন্দর্ঘ্যে लैंझिाँद्र निभांठ ङिदाग्नक भूथा श्न । ५मन कि ५कनिन ¢गहे রাজমহিষী কুণালের নিকট নিজ কুঅভিপ্রায় প্রকাশ করেন । কুনাল পরমধাৰ্ম্মিক ছিলেন, তিনি বিমাতার এই অসঙ্গত অভিপ্রায় গুনিয়া দুঃখে ও ঘৃণায় তাহার প্রার্থনা অগ্রাহা করিলেন। তখন তিব্যরক্ষায় হৃদয়ে অনল জ্বলিয়া উঠিল, সেই পাপিনী প্রতিজ্ঞ করিল, “যে কুকুমার ময়নযুগল আমার লক্ষার ও মনস্তাপের কারণ হইয়াছে, নিশ্চয় ¢न हे नग्नम5ैौ मछे दति द ।” এই সময় তক্ষশিলানগরের শাসমকর্তা বিদ্রোষ্ট্ৰী হইয়াউঠে। পিতার আদেশে কুণাল বিদ্রোহী নিবারণ করি বার জন্য তক্ষশিলা যাত্রা করেন। এদিকে প্রিয়পুত্রকে *ा?ाहे ग़ा श्र¢*रु श्रङि फ़िभुिङ इहेलम । ठेियुग्न काष्ठद्र হইয়া ক্রমে তাহার দারুণরোগ জন্মিল । এই সময়ে কেবল তিষ্য রক্ষিতার যত্বেই তিনি আরোগালাভ করেন । তক্ষ্য রাজা তাহার প্রতি অতিশয় সন্তুষ্ট হন । তিষ্যরক্ষিতা ও সময় বুঝিরা অশোকের নিকট ৭ দিন সাম্রাজ্যশাসন করিবার অনুমতি লইলেন । এই সাতদিনের মধ্যেই সেই বৃত্ত তক্ষশিলার শাসনকৰ্ত্তাকে লিখিয়া পাঠ ঠলেন, “র্তাহার আদেশ অনুসারে কুনালের নয়নযুগল উংপাঠন করিবে ।” ঘটনাক্রমে কুনালের হাতেই সেই পত্র পড়িল । তিনি অধীশ্বরীর আঞ্জ অগ্ৰাহা না করিয়া আপনঅমূল্য নয়ন কমল উৎপাটন কয়াইলেন। পত্নী কাঞ্চনমালা অন্ধপতিকে লইয়া রাজধানীতে আসিলেন । এই দুর্ঘটনা রাজা অশোকের কর্ণগোচর হইল। রাজা অত্যন্ত শোকতুর হইলেন। পরে তিব্যরক্ষিতার উপর ক্রুদ্ধ হইয়া উহাকে মারিবার জন্ত অগ্রসর হইলেন। কুনাল পিতাকে নিরন্ত করিয়া কছিলেন, “আপনি স্ত্রী হত্যা করিবেন না, জামি বিমাতার আচরণে বড়ই সন্তুষ্ট হইয়াছি । আমার সংসারে অসারদর্শী চৰ্ম্মচক্ষু গিয়াছে বটে, কিন্তু আমি মানসচক্ষু লাভ করিয়াছি।”-কুনালের এই মহুচরিত্রে সভাস্ক সকলেই তাহার যশোগান করিতে লাগিল । দেখিতে দেখিতে সৰ্ব্ব সমক্ষে তিনি পূৰ্ব্বাপেক্ষ সমুজ্জল নয়ন লাভ করিলেন। (দিব্যাবদানে কুমালাবদান ২৭ অঃ ও বোধিসত্ত্বাবদানকল্পগভী ৪৯ অঃ । ) কুনালিক (পুং ) কুৎসিতং নালমন্তেতি, কু মাল ঠঞ, (বহুবচু পূৰ্ব্বপদাৎ ঠঞ। পা ৪ । ৪ । ৬৪ । ) কোকিল । কুনাশক (পুং ) ঈষৎ নাশয়তি স্পর্শনেন, কু-নশ-পিছল। श्रांशकूकै । भर्षाग्न भश-शान, शदान, झ**, षषबांग, झंबागड, cब्रॉनिर्नौ, भांकाईौ, कन्नहू, जमडा, कषांबा, श्ब्रविअंश । কুনিনা কুনিযঞ্জ (পুং) দশমময়র পুত্র। (হরিবংশ ও অঃ।) কুনীতি (স্ত্রী) কুৎসিত নীতি। কুীতি, মদনীতি। কুমীলী (পুং) তৈরিশ গাছ। । তৈরিক্ট দেখ। ] , কুনেত্রক (পুং কুংলিতে নেত্রে অন্ত কুনেত্র-কপ। মুনিবিশেষ । , কুনেং, জাতিবিশেষ । [ কুনিন্দ দেখ। ] কুনকুন (দেশজ ) একপ্রকার শারীরিক যাতনা | সাধারণতঃ কোন স্থান ফুলিয়া উঠিলে যে যাতনা অনুভূত হয় । কুনিন্দ, পুরাণোক্ত ভারতের উত্তরদিগন্ত জনপদ ও জাতি বিশেষ। যথা—“শক হ্ৰণী: কুনিন্দাশ্চ পারদা হারস্থণকা ।” ব্ৰহ্মা গুপুং অনুষঙ্গপাদ ৪৮ অঃ । মহাভারত ও বামনপুরাণে এই জাতি এবং যেখানে ইহার বাস করে সেই জনপদ ‘কুলিন্দ’ নামে বর্ণিত হইয়াছে। “খসা একাসন হাৰ্হা: প্রদরা দীর্ঘবেণব: | পারদাশ, কুলিন্দাশ্চ তঙ্গণা; পরতঙ্গণা: ॥” সভাপর্ব ৫২ ৩ । “শাত দ্রব কুলিনাশ্চ পারাবত সমূষকাঃ ” বামন পুং ১৩৩৮ ব্রহ্মগুপুরাণের কোন কোন হস্তলিপিতে ‘কুণিন্দ এবং বরাহমিহিরের বৃহৎসংহিতায় ঐ জাতি ও জনপদ কৌণিন্দ’ নামে বর্ণিত হইয়াছে । “ব্রহ্মপুরদাৰ্ব্বডামরবনরাজ্যকিরাতচীনকৌণিনা: )” বৃহৎসংহিতা ১৪ ৩০ । পাশ্চাত্য ভৌগোলিক টলেমি এই স্থান কিলিন্দ্রিনে বা কাইলিন্দ্রিনে ( Rylindryu& ) নামে বর্ণনা করিয়াছেন । তাহার মতে, এই জনপদ বিবসিস ( বিপাশা ) ও গঙ্গানদীর মধ্যবর্তী। কুনিমা বা কুলিন্দজাতি এখন ‘কুনেং’ নামে প্রসিদ্ধ, শত ক্রপ্রবাহিত কুনবার ও বিপাশাপ্রবাহিত কুলু রাজ্যে এই জাতি প্রধানত: বাস করে, এই অঞ্চলই পুরাশোক্ত ‘কুনিন্দ বা 'কুলিক্ষ্ম’ জনপদ বলিয়া বোধ হয়, কিন্তু মহাভারতে অর্জুনের দিগ্বিজয় প্রসঙ্গে কুলিন্দবিষয় ভারতের (উত্তর ) পূর্ববর্তী বলিয়া বর্ণিত আছে। যথা— “পূৰ্ব্বং কুলিন্দবিষয়ে বশে চক্ৰে মহীপতান । ধনঞ্জয়ো মহা বাঞ্ছনাতি তীব্ৰেণ কৰ্ম্মণ ॥ আরট্রান• কালকূটাংশ্চ কুলিন্দাংশ্চ বিজিতা সঃ ” সভাপর্ব ২৬ {.৩ । অথচ এই জনপদ ভারতবর্যের উত্তরপশ্চিমে হিমালয়ের উপর অবস্থিত । সুতরাং বৰ্ত্তমান অবস্থান দেখিয় অর্জুনशिशिबरब्रग्न ‘कूणिग्य’ चङइ जम*म गणिब्र ८षांश श्ब, किड़ স্বাস্তবিক তাছা নহে। বৃহৎসংহিতায় গান্ধার ও কাশ্মীয়াদি
- ८कान ¢कान बूजिस नूडtरू ‘चामर्खांब अश्झन ** जtइ । किरू *रै नt* नचल मछ । [ जtनé रक्थ । ]
