কুমারিল-ভট্ট [ २8७ ] কুমারিল-ভট্ট য়িক । শঙ্কল্পবিজয়ে (১) লিখিত আছে, শঙ্করাচার্য্য মল্লিকার্জনে ভ্ৰময়াখা দেবীদর্শন ও তথায় একমাস অবস্থান করিয়া ক্ষদ্ধপুরে চট্টের সহিত সাক্ষাৎ করিতে আসেন। ইতিপূর্বেই ভট্ট জৈন-গুরুর নিকট উপদেশ লাভ করিয়া জৈন-ধৰ্ম্ম অবলম্বন করিয়াছিলেন। শেষে তিনি সেই জৈন-গুরুকেই পরাভব করিয়া বেদমার্গ প্রচার করেন । শঙ্করাচার্য্য জাসিয়া দেখেন যে, তষ্ট সেই গুরু বধ-প্রায়শ্চিত্তের জন্ত হোমাপ্লিতে দগ্ধ হইতেছেন। এখানে তাহার নিকট আচাৰ্য্য শুনিলেন, সৰ্ব্বশাস্ত্রবিদ মওলমিশ্র ভট্টের ভগিনী-পতি । ংক্ষেপ-শঙ্কর জয়ে (২) মাধবাচার্য্য লিখিয়াছেন,— পুণ্যতীর্থ প্র্যাগে শঙ্করাচার্য্য ভট্টপাদের দর্শন পাইয়। ছিলেন । তখন মীমাংসক প্রধান নিজ কৃতপাপের প্রায়শ্চিত্তের নিমিত্ত তুষানল-মধ্যে অবস্থান করিতেছিলেন, এবং প্তাহার প্রভাক রাদি প্রিয় শিষ্যগণ অশ্রুপূর্ণনয়নে পাশ্বে দণ্ডায়মান ছিলেন। শঙ্করাচার্য্য তাহার নিকট উপস্থিত হইলে তিনি এইরূপে নিজ পরিচয় প্রদান করেন,— "বৌদ্ধগণ জগৎ আক্রমণ করিলে বৈদিক মার্গ এককালে বিয়লপ্রচার হইল । বেদমার্গরক্ষা ও বৌদ্ধদিগকে পরাজয় করিবার নিমিত্ত আমি প্রথমে প্রবৃত্ত হই । তখন সশিষ্য বৌদ্ধগণ নৃপতিগণের গৃহে প্রবেশ করিয়া কহিতে লাগিল— ‘রাজন ! আমাদের শাস্ত্ররূপ বিষয় আশ্রয় কর,--কথন বেঙ্গপথ আশ্রয় করি ও না ? অামি বৌদ্ধগণের সহিত বিবাদ করিয়াছিলাম সত্য,-কিন্তু তাছাদের সিদ্ধাস্তুর হস্ত না জানিয়া আমি তাহাদিগকে পরাজয় করিতে পারি নাই । শেষে বৌদ্ধগণের আশ্রয় গ্রহণ করিয়া তাহদের সিদ্ধাস্ত শিক্ষা করিতে বাধ্য হইলাম। একদিন একজন তীক্ষুবুদ্ধি বৌদ্ধ বৈদিক মার্গে দোষারোপ করিল। তাহার কথা শুনিয়া আমার চক্ষু দিয়া অশ্রুবিন্দু বিগলিত হইল, পাশ্বস্থ সকলে জানিতে পারিল । শেষে কৃতনিশ্চয় অহিংসাবাদী বৌদ্ধগণ আমাকে উচ্চতর প্রাসাদ হইতে ফেলিয়া দিল ! আমি কহিলাম, ‘যদি বেদ সকল সত্য হয়, তাছা হইলে নিশ্চয় পতনে আমার মৃত্যু হইবে না । তৎপরে পতনে কেবল আমার এক চক্ষু নষ্ট হয় ।” भशत्वांछार्शी छप्लेगानाक नखांब५ कब्रिग्नां कश्रिणम, “जांभि আপনাকে আমার ( শারীরক ) ভাষ্য দেখাইতে জালিয়াছি । আপনি ইহার একটি বার্তিক প্রণয়ন করুন।” ভষ্ট্রপাদ উত্তর करङ्गन, “श्वकच्न ! श्रामि दङ्काश श्रेण, श्रंकु धोख श्हेब्राष्ट्रि । ধিশ্বরূপ মগুনমিশ্রের নিকট গমন কর, ভায্যেয় বাৰ্ত্তিক রচনা করিয়া দিবেন।” তৎপরে শঙ্করাচার্য্য ভট্টপাদকে তারক-ব্ৰহ্ম-নাম শুনাইলেন । তিনিও সংসারের সকল বন্ধন হইতে বৈষ্ণব ধাম লাভ করিলেন । আনন্দগিরি ও মাধবাচার্য্যের বর্ণনায় কুমারিল ভট্ট সম্বন্ধে এই মাত্র জানিতে পারা যায়. কিন্তু উভয়ে যাহা লিখিয়াছেন, তাহাই ঠিক কি না, তদ্বিষয়ে অনেক সন্দেহ আছে । প্রথমতঃ ঐ দুই গ্রন্থ শঙ্করাচার্য্যের বহুশতাব্দী পরে লিখিত হইয়াছে। দ্বিতীয়তঃ উভয়গ্রস্থ মধ্যে এমন অনেক ঘটনা ও অনেক ব্যক্তির উল্লেখ আছে, যাহা কিছুতেই শঙ্করাচার্য্যের সমসাময়িক বলিয়া গ্রহণ করা যাইতে পারে না । [ শঙ্করাচার্য্য শব্দে বিস্তৃত বিবরণ দেখ। ] ভারতের মধ্যপ্রদেশের অন্তর্গত ইন্দোর হইতে একথানি মালতীমাধবের হস্তলিপি পাওয়া গিয়াছে, তাহার তৃতীয় অঙ্কের শেষে “ইতি কুমারিলশিষ্যকৃতে” এবং ষষ্ঠ অঙ্কের শেষে “ইতি কুমারিলস্বামি প্রসাদ প্রাপ্তবাগৈভব শ্ৰীমদ্ভদ্ধে কাচাৰ্য্যবিরচিতে মালতীমাধবে ষষ্ঠোহঙ্ক: ।” আবার দশমের শেষে “ইতি ভবভূতিবিরচিতে মালতীমাধবে দশমোইস্ক” লিখিত আছে। ইহাতে কোন পণ্ডিত ভবভূতিকে কুমারিলের শিষ্য বলিয়া স্বীকার করিয়াছেন । ( ১ ) এই হস্তলিপির মতে ভবভূতির অপর নাম উম্বেকাচাৰ্য্য, কিন্তু ভবভূতির অপর নাম যে উম্বে কাচাৰ্য্য, তাহ অপর কোন গ্রন্থ দ্বারা প্রমাণিত হয় নাই। কুমারিলের ভগিনীপতি মণ্ডনমিশ্রের একটা নাম উদ্বেকাচাৰ্য্য । [ মগুনমিশ্র দেখ । ] সুতরাং কেবল একখানি অপ্রাচীন পুথির উপর নির্ভর করিয়া ভবভূতিকে কুমারিলের শিষ্য বলিয়া স্বীকার করা যায় না । শঙ্করাচার্য্য শারীরিকভাব্যে ( ১ । ১ । ৩ স্থত্রের শেষে ) কুমারিলের মত উদ্ধৃত করিয়াছেন • । পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণের মতে +, “তারানাথ তাহার তিব্বতভাষায় লিখিত "ভারতীয় বৌদ্ধধর্মের ইতিহাস’গ্রন্থে লিখিয়াছেন, ‘কুমারলীল (কুমারিল) প্রসিদ্ধ বৌদ্ধ-মৈরায়িকধৰ্ম্মকীৰ্ত্তির সমসাময়িক। ধৰ্ম্মকীৰ্ত্তি ভোটে ‘জোনসন-গম্ তিনি তোমার (४) श्वदछविखभ a९ अकङ्ग१ ।। (५) मरएच*चकइङइ १थः, १७-४९४ cज्ञांक: । ( , ) S. Pandurang's Gaudavaho, Intro. p. 206.
- छच एरजक्र नांद्रौद्वकछारवrब्र फ्रीका कtञ्च जानन्थ छ छाशांश् चौकtब्र कaिइ णिथिब्राप्इन-"छक्केबलबूननश्ब्रछि ।"
† Dr. Bwrocłłos8anna-Widhîoa-brahmana, Vol. I,,p. Wła ; Max Müller's India, what can it teach us? p. 308h ; Weber's Sanskrit Literature, p. 68 m. ---