কালিঞ্জর অন্তর্গত একটী শাখা পাহাড়ের উপর অবস্থিত। পাহাড়ের আরও উচ্চে স্তর আছে। নিম্নস্তরে নগর স্থাপিত। কালিঞ্জর অৰ্দ্ধ ক্রোশ বিস্তৃত ও চারিদিকে প্রাচীরবেষ্টিত । छूमि श्हेष्ठ ९७० इख फेक्र श्रेष्व । cनांकनश्शा ७१०७ ।। তন্মধ্যে ব্রাহ্মণের সংখ্যা কিছু অধিক । কাছি নামক জাতির সংখ্যাও কম নহে। এখানে পুলিস, ডাকবাঙ্গাল, দুইটী বাজার, বিদ্যালয় ও ঔষধালয় আছে । পুরাতত্ব ও ইতিহাস —কালিঞ্জর অতিপুরাকাল হইতে মহাতীৰ্থ বলিয়া গণ্য। রামায়ণ (উত্তরকা ৫৯ স: ), মহা ভারত (বনপৰ্ব্ব ৮৫ অঃ ), হরিবংশ (২১ অঃ ), এতদ্ভিন্ন গরুড়, ব্ৰহ্মাও, মৎস্ত, পদ্ম প্রভৃতি পুরাণে এই মহাতীর্থের উল্লেখ আছে । পদ্মপুরাণীয় কালঞ্জরমাহায্যে লিখিত আছে— “অৰ্দ্ধযোজনবিস্তীর্ণং তৎ ক্ষেত্ৰং মম মন্দিরম্। কালঙ্গরেতি বিখ্যাতং মুক্তিদং শিবসন্নিধে ॥ গঙ্গায়াং দক্ষিণে ভাগে কালিঞ্জর ইতি স্মৃত: । সৰ্ব্বতীর্থঙ্কলং তত্র পুণ্যঞ্চৈব হনস্তুকম্।। ৯ ॥ কালঞ্জরসমং ক্ষেত্ৰং নাস্তি ব্ৰহ্মাগুগোলকে ॥” ১ম অঃ { দুই ক্রোশবিস্তৃত সেই ক্ষেত্রই আমার (শিবের ) মন্দির, শিবসন্নিধিপ্রযুক্ত সেই কালক্কর মুক্তিদায়ক বলিয় বিখ্যাত । গঙ্গার দক্ষিণভাগে কালিঞ্জরক্ষেত্র অবস্থিত। কালঞ্জরের মত পবিত্ৰক্ষেত্র ভূমণ্ডলে আর নাই, এখানে সকল তীর্থের ফল ও অনস্থ পুণ্য লাভ হয় । মুসলমান ইতিহাসলেখক ফেরিস্ত বলেন যে খৃষ্টীয় ৭ম শতাব্দীতে কেদারনাথ নামক এক ব্যক্তি কর্তৃক কালিঞ্জর স্থাপিত হয়। মুসলমান ইতিহাসে লিখিত আছে ষে ৯৭৮ খৃষ্টাবে লাহোরের রাজা জয়পাল যখন ঘজনি আক্রমণ করিতে যান, কালিঞ্জরের রাজ তখন তাহার সাহায্য করিয়াছিলেন। ১০-৮ খৃষ্টাব্দে মাস্ক, ঘজনি যখন ৪র্থ বাল্প ভারত আক্রমণ করেন, তখন আনন্দপালের সহিত পেসোবারক্ষেত্রে তাহার যুদ্ধ হয়। কালিঞ্জরের এক রাজা আনন্দপালের পক্ষে যুদ্ধ করিয়াছিলেন। ১৯২১ খৃষ্টাবে কালিঞ্জররাজ নন্দ কনোজের রাজাকে পরাজিত করেন। ১৯২২ খৃষ্টালে মাদ ঘজনি কালিঞ্জর আক্রমণ করেন, শেষে সন্ধি করিয়া চলিয়া যান। ১২০২ খৃষ্টাব্দে মুহম্মদ ঘোরীর প্রতিনিধি কুতুবুদিন কালিঞ্জর জয় করিয়া এখানে মসজিদ भानि निर्वां★ रुटब्रन । अन्नमिन भाषाशे श्रादाब्र देश হিন্মুদিগের অধিকারে আসিল । ১২৫১ খৃষ্টাব্দে মরিক मागिब्रांठ फेफैौन भूहचन ऐश छई कब्रिएलन । क्रूि 講 [ ९8 ] কালিঞ্জর তাহার পর আবার এই স্থান হিন্দুদিগের হস্তগত হয়, তাহা প্রস্তরলিপির প্রমাণে জানা যায়। ১৫৩৯ খৃষ্টাব্দে সম্রাট হুমাউন কালিঞ্জর আক্রমণ করিয়া ১২ বৎসরকাল অবরোধ করিয়া রাখেন। হুমাউন ভারত ছাড়িয়৷ চলিয়া গেলে ১৫৪৫ খৃষ্টাব্দে সম্রাটু শেরশাহ পুনরায় কালিঞ্জর অবরোধ করিলেন। ২২এ মে তারিখে শেরশাহের কামানের গোলা পাহাড়ে লাগিয়া ফিরিয়া গিয়া তাহার বারুদের গুদামে পড়িয়া ফাটিয়া গেল। তাহাতে একটা অগ্নিকাও উপস্থিত হইল। শেরশাহ নিকটেই ছিলেন। তিনি সেই অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হইলেন। তাহাতেই তাহার মৃত্যু হইল। মৃত্যুযন্ত্রণ ভোগ করিতেছেন, এমন সময় সংবাদ পাইলেন যে, দুর্গ অধিকৃত হইয়াছে। তিনি ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিলেন, অমনি তাহার প্রাণবায়ু বহির্গত হইল । ২৫এ মে তারিখে শেরখার পুত্র জলাল খাঁ নবাধিকৃত কালিঞ্জরে পিতৃপদে অভিষিক্ত হইলেন । ১৫৭০ খৃষ্টাৰে ইহা প্রথমতঃ একটা স্বতন্ত্র সরকারের অধীন করিয়া রাখেন। তাহার পর বীরবল রাজাকে জায়গীরস্বরূপ অৰ্পণ করেন। কিছুকাল পরে স্থানটা . বুশেলাদিগের হস্তগত হয়। যুদেলাদিগের হস্তে অনেকদিন ছিল । বুন্দেলবীর ছত্রশালের মৃত্যুর পর পারার অধিপতি হরদেৰ কালিঞ্জর অধিকার করেন। পাল্লার রাজবংশ অনেককাল ধরিয়া কালিঞ্জর অধিকার করিয়া থাকেন । শেষে কায়েমজী নামক ঐ রাজবংশীয় একজন অনুচর স্থানটা নিজে অধিকার করিয়া লন। তাহার পর কায়েমঞ্জীর বংশের অধিকারে ছিল। মহারাষ্ট্রদিগের প্রাধান্তসময়ে বান্দার নবাব আলী বাহাদুর দুই বৎসরকাল কালিঞ্জর অবরোধ করিয়াছিলেন, কিন্তু জয় করিতে পারেন নাই। তাহার পর উহা ইংরাজের অধিকারে মাসিল । ইংরাজরাজ কায়েমজীর বংশের একজনের উপর এই স্থানের কর্তৃত্ব ভার ন্যস্ত করেন। এই ব্যক্তির নাম জরায়ু সিং । দয়ায়ু সিং ইংরাজকে অমান্য করেন। ১৮১২ খৃষ্টাব্দে ইংরাজের তাহাকে দমন করিবার জন্ত সেনাসহ কর্ণেল মাটিঙেলকে পাঠাইয়া দেন। মাটি গুেল নগর আক্রমণ করিলেন । কিন্তু নগর অধিকার করিতে পারেন নাই। অবশেষে দয়া সিং আত্মসমর্পণ করিলেন। ইংরাজের তাহাকে शांनांढरद्र छभि लांम कब्रिब्र! कांनिश्चब्रनै निज अषिकां८ब्र রাখিলেন। যখন সিপাহীবিদ্রোহ হয়, তখন অল্পসংখ্যক ইংরাজলেন কালিয়ের স্বৰ্গ রক্ষা করে। ১৮৬৬ অঙ্গে cगरे झुर्भ फोक्रिङ्ग ८कजा श्ध्र ! ক্ষেত্রবিবরণ –কাশিঙ্গরের চারিদিকে পূর্বে প্রাচীয় གྷེ་|3. ..s ༔ ༔ ་་༔ .j-ss: sse too-oo:
পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।