পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- ------- [ २७२ ] কুম্ভকার জগন্নার্থীদিগের মধ্যে ভঙ্গ ভঞ্জিয়া, গরু, কৌণ্ডিত, কূৰ্ম্ম, মুদির, নেউল ও সর্প এই কয় গোত্র দেখিতে পাওয়া যায় । উড়িষ্যার জগন্নার্থী কুমারদিগকে তাহাদের গোত্রের অদ্ভুত অকৃত নামের সম্বন্ধে কোন কথা বলিলে, তাহারা বলে যে “আমাদের গোত্রের মাদিপুরুষ সকলেই মুনি ছিলেন, তাহার দক্ষযজ্ঞে যাইয়। মহাদেবের ভয়ে ঐ সমস্তরূপ ধারণ করিয়া যজ্ঞ স্থল হইতে পলায়ন করেন ।” তদবধি তাঙ্কাদের নাম ঐ রূপ হইয়াছে । ইহার স্ব স্ব গোত্রের নামাকুযায়ী জীবের প্রতি প্রভূত দয়া ও ভক্তি প্রকাশ করিয়া থাকে, কথন তাহাদিগকে বধ বা কোনরূপে তাহীদের অনিষ্ট করে না ! উড়িষার খট্টা কুন্তকারের কাশুপগোত্রীয়। বঙ্গ, বেছার ও উড়িষ্যার কুম্ভকারদিগের বেহার, বিশ্বাস, দাস, দেউ ষ্টী, কুনকাল, মাছতো, মাঝি, মরর, মরিক, মেহন, পাল ও রাণ। এই কয়ট পদবী দেখিতে পাওয়া যায় । পূৰ্ণবঙ্গের কুম্ভকারের স্বগোত্রে বিবাহ করিয়া থাকে । কিন্তু মাষ্টয়া ও বেহারের অধিকাংশ অনানা কুমারদিগের মধ্যে স্বগোত্রে কিম্বা মাতুলগোত্রে অথবা পিতৃমাতুল ও মাতৃমাতুলগোত্রে বিবাহ করিতে নাই । জগন্নার্থী কুমারেরা পরস্পর আদান প্রদান করে । ইহারা আবার শালমৎস্তের গায়ে ঢাকের মতন দাগ অাছে বলিয়। তাছার পূজা করে । খট্র। কুমারের স্বশ্রেণীর মধ্যে অস্থ্য গোত্রের অভাবে স্বগোত্রে বিবাহ করিয়া থাকে । এইরূপ ভিন্ন ভিন্ন স্থানের কুস্তকারদিগের মধ্যে আদান প্রদান সম্বন্ধে বিস্তর বিভিন্নতা দেখিতে পাওয়া যায়। বিবাহসম্বন্ধে দেখা যায় যে বেহার, উড়িষ্যা ও ছোট নাগপুরের কুস্তকারদিগের মধ্যে বাল্যবিবাহ অধিক প্রশস্ত হইলে ও ইহার অধিক বয়সে স্ত্রীলোকদিগের বিবাহ দিয়া থাকে । সিংতুম ও উড়িষ্যার করদরাজ্যমধ্যে প্রাপ্তবয়স্কাদিগেরই বিবাহ প্রচলিত। বঙ্গদেশের কুমারের বয়ঃপ্রাপ্ত হইবার পুঞ্জেই স্ত্রীলোকদিগের বিবাহ দিয়া থাকে। সকল কুমার মধ্যেই বিবাহের সময় পালপাত্র ব্যবহার প্রচলিত আছে । এই সময়ে ইস্থায়ী কণ্ঠাপণ স্বরূপ কষ্টার পিতার হস্তে একটী পান দিয়া থাকে। ইহাঙ্গেয় কঙ্কাপণ পূর্কে পূৰ্ব্বে অত্যন্ত অধিক ছিল । এমন কি কস্তার মূল্য ৫• • হইতে ১• • • টাকা পৰ্য্যন্ত শুনা গিয়াছে। বিক্রমপুরের কুমারের সকলের অপেক্ষ কস্তাবিক্রয়ে জৰিক টাক। भाहेब्रा थांtफ । हेशरजङ्ग भाषा श्रह्मएक जांयाब्र कझांनण ना दिब्रt दिदांश् कद्रा अनश्वाप्नङ्ग फॉर्षी वणिद्र! भtन क८ब्र । মুর্শিদাবাদের-পরামাণিক, পামপাত্র ও মুজগণি কুমারেরা এখন বিবাহ করিতে পাত্রপণ পাইয়া থাকে। বিবাছকাৰ্য্য সমস্তই যথার্থ হিন্দুমতে হইয়া থাকে । জগন্নার্থীর। গাটছড়া বাধাই বিবাহের প্রধান অঙ্গ বলিয়। বিবেচনা করে। উড়িষ্যার খট্রাকুমারের বিবাহন্তে বিন্ধ্যবাসিনীর হোম করিয়া থাকে ইছাদের মধ্যে বহুবিবাহ অল্প প্রচলিত। বঙ্গদেশীয় কুম্ভকারের উচ্চতর শ্রেণীর হিন্দুদিগের ছায় বিধবাবিবাহ বা পত্নীপরিত্যাগ করে না । বেহার, ছোট নাগপুর ও উড়িষ্যার কুমারদিগের মধ্যে বিয়ান্তত শ্রেণী ব্যতীত অন্যান্ত কুম্ভকার-বিধবারা সাঙ্গা করিতে পারে, কিন্তু দেবরকে বিবাহ করিতে হইবে বলিয়া কোন বিশেষ বাধ্যবাধকতা নাই ! পত্নী অসতী হইগেই কে বল, পঞ্চায়তের অনুমতি লইয়া পরিত্যাগ করিতে পারে। পরিত্যক্ত পত্নী সৰ্ব্বত্র অসম্মানের পাঞ্জ হইয়া থাকে, কিন্তু সে পুনরায় সাঙ্গ করিতে পারে । উড়িষ্যায় এই পত্নী-পরিত্যাগের পত্র পঞ্চয়িতের ( ব্রাহ্মণ পণ্ডিতদিগের মত ) তালপরে পাতি লিখিয়া দিয়া থাকে। পত্নী পরিত্যাগ করিতে হইলে উড়িয়া কুমায়দিগকে পরিত্যক্ত পত্নীকে ছয়মাসের ভরণপোষণ দিতে হয় । ধৰ্ম্ম সম্বন্ধে কুস্তকারের প্রবাদ অনুসারে মহাদেব হইতে উৎপন্ন হইলেও অনেকে বৈষ্ণবসম্প্রদায়ভুক্ত। বঙ্গ ও বেহারের কুমারদিগের ধৰ্ম্মকাৰ্য্য সমস্তই তাহদের উচ্চতর ও সমজাতীয় হিন্দুদিগের দ্যায়, অপর শিল্পকারদিগের স্তায় ইহার ও বিশ্বকৰ্ম্মার পুঞ্জ করিয়া থাকে। জগন্নার্থী কুমারের রাধাকৃষ্ণ ও জগন্নাথের পূজা করিয়া থাকে কটকের খট্টা কুমারের ঢাকার থট্রাকুমারদিগের স্থার নানকপষ্ঠী, তাহারা গুরুনানকের পূজা করিয়া থাকে। বিন্ধাবাসিনী দৃষ্টিতে দুর্গাপূজাও তাহাদিগের মধ্যে প্রচলিত আছে । জগন্নার্থী কুমারের তাহাদের আদিপুরুষ বলিয়া রুদ্রপালের মূৰ্ত্তি নিৰ্ম্মাণ করিয়া পূজা করে, তাহার রুদ্রপালের মূৰ্ত্তি রাধা ও কৃষ্ণের প্রতিমার মধ্যস্থলে রাখিয় দেয়। অগ্রহায়ণ মাসের শুক্লাষষ্টতে তাহার এই দেবতার পূজা করিয়া থাকে । তাহার এই পৰ্ব্বকে ওড়ানষষ্ঠী বলে। কটকের খট্টারা কুম্বার (কুমার) নামে তাহাঙ্গের জাতির আদিপুরুষকে অগ্রহায়ণ মাসে পূজা করিয়া থাকে, সেই সময়ে শীতলারও পূজা করে। চৈত্রমাসে বিন্ধ্যবাসিনীর পূজা করিয়া থাকে। বেহারপ্রদেশে ঐ কুম্বার গাইয়ান (প্রেত)-দ্বিগের অধিপতি cभषड । डव्छछ छांशंग्नौ यांशण $*शtग्न भिग्ना बएषा भएका