কালিঞ্জর [ २¢ ] `कifनश्चाङ्गः AAAAAASAAAALLLLLSAAAAAA o -------------------------- - * SDDD DD SS S BBBBB DD DD DDS BBBS BB BBBB BBB BBS DDBBBD DD BBBBB BBB এক্ষণে তিনটমাত্র দেখিতে পাওয়া যায়। ঐ সকলের নাম কামতাফটক, পাল্লাফটক ও রেবাফটক। পূর্বে এখানে ॰ब्रौ श्रृङ्ग इ* झिण ।। ५धन७ ठश्ांङ्ग कडश कडयतः। দেখিতে পাওয়া যায়। এই দুর্গে উঠিবার জন্তু পাহাড় কাটিয়া সুবক্র রাস্ত নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। দুর্গে প্রবেশের জন্য ৭টী দ্বার অাছে। তন্মধ্যে আলম-দরজাই প্রথম, এই দরজা আরঙ্গজেব বাদশাহ নিৰ্ম্মাণ করান। স্বারের উপর মুহম্মদ মুরাদ কর্তৃক প্রদত্ত ১৯৮৪ হিজরী সনে (খৃঃ অঃ ১৬৭৩) উৎকীর্ণ শিলালিপি আছে। এই সময়ে অরঙ্গজেব দুর্গট মেরামত করান। এই দ্বার হইতে কাফেরখাট নামক পথ দিয়া দ্বিতীয়ম্বার গণেশফটকে যাইতে হয় । তাহার পর চওঁীদয়জানামক তৃতীয় স্বার। এখানে একত্র ২টা দ্বার । তাহার চারিদিকে চারিট বুরুজ, এই জন্য ইহাকে চৌবুরুজী দরজাও বলে। এখানে ১১৯৯, ১২৭২, ১৫৮৪, ও ১৬০০ সম্বতে খোদিত শিল্পলিপি দেথা যায় । এই দ্বারের পাশ্বে একট প্রস্তরখণ্ড আছে, তাহাতে একটা শিল্পলিপি উৎকীর্ণ। কি অক্ষরে উছা লেখা, তাহ এখনও জানা যায় নাই। সুতরাং কি লেখা আছে, তাহাও কেহ জানে না। রত্ন নামক একব্যক্তি ঐ স্থানে একটা গৃহ নিৰ্ম্মাণ করেন । প্রস্তরখানি সেই গৃহের অংশমাত্র। চতুর্থদ্বারের নাম বুধভদ্র, ইহার অপর নাম স্বর্গারোহণ। ইহা বড়ই দুরারোহ। এখানে ১৫৮৮ বিক্রম সম্বতের (খৃঃ অঃ ১৫৩১) একখানি শিলালিপি মাছে। নিকটেই ভৈরবকুণ্ড । (১) একটী উচ্চ রাস্ত ধরিয়া এই কুণ্ডে যাইতে হয়। কুগুটি প্রায় ৯০ হস্ত দীর্ঘ ও প্রস্থে ২০ হস্ত। পাহাড়ের পাথর কাটিয়া এই কুও বাহির করা হইয়াছে। এই স্থান হইতে প্রায় ২০ হস্ত উৰ্দ্ধে ভৈরবের প্রকাওমূৰ্ত্তি ; মূৰ্ত্তির অধোভাগে পৰ্ব্বত কাটিয়া একটা গুহা নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। গুহার তলভাগ কুণ্ডের সহিত সমতল । স্বতরাং কুণ্ডের জল গ্রীষ্ম ব্যতীত অপর সকল সময়ে গুহার অষ্ট্যস্তর পর্য্যন্ত বিস্তৃত হইয়া থাকে। গ্রীষ্মের সময়ে গুহার অভ্যস্থর বেশ গীতল থাকে গুহার অভ্যস্তরে খোদিতলিপি দেখা যায়। জ্ঞ বায়িবৰ্ম্মাদেব, শ্রীরামদেব, মহিলা, दtनांश्ण झहठिब्र नाभ फे९कैौ{। बाषांथन नाएभब्र निरब्र ১১৯২ সম্বৎ লেখা জাছে । ওস্থাগুলির উপর পাহাড়ে প্রমণের Fफ्नोट्स মাগুৰুং কং স্থা কৰা চৈৰ প্ৰক্ষিণ। খোপারঙ্গলে দ্বাৰ পুনর্বজন विश्Tएस चॅ" *! ५७ ॥ IW किब्रुन्ज गिब्राहे श्न्यान्जङ्गज। अिहेथाप्न रुन्गान्कू७ ७ পাহাড়ের গায়ে হনুমানের মূৰ্ত্তি খোম্বিত আছে। এখানে অনেকগুলি প্রস্তরমূৰ্ত্তি দেখা যায়। অৰে অধিকাংশই কালপ্রভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত হইয়াছে। এখানে ১৫৩০ ও ১৫৮• সম্বৎ উৎকীর্ণ অাছে। এই স্থান ছাড়াইয়া একটু উপরে উঠিলে কালী, চণ্ডিক, শিব, পাৰ্ব্বতী, গণেশ, ননী ও শিবলিঙ্গমূৰ্ত্তি দেখিতে পাওয়া যায়। এই স্থানে কীৰ্ত্তিবর্ষ ও মদনবর্ণার নাম খোদিত আছে। তাহার পর অন্নদূর উঠিয়া গিয়াই ষষ্ঠদ্বার লালদরজা, এইখানে চন্দেলাদিগের সময়কার দীর্থ শিল্পলিপি দেখিতে পাওয়া যায়। এই দ্বারের পশ্চিমদিকে কম্ভোরকুণ্ডের উপরিভাগে ভৈরবের একটা প্রকাণ্ডমূৰ্ত্তি ; ছোট ছোট দুইটা মূৰ্ত্তি—দুইজন ভারবাহীর স্বন্ধে ভার-জলপূর্ণ দুই কলস । আর তাহার পরই সপ্তমম্বার সদরদরজা। ইহাকে বড় দরজাও বলিয়া থাকে। এই স্থান পায় হইয়া গেলে সীতারামের শয্যা দেখিতে পাওয়া যায়। পাহাড় কাটিয়া একটা ছোট গৃহ নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। সেই গৃহের অভ্যস্তরে একখানি খাট ও শয্যা প্রস্তরে খোদিত হইয়াছে । প্রবাদ অাছে যে, রাম সীতাদেবীকে লঙ্কা হইতে উদ্ধার করিয়া আনিবার সময় এইখানে শ্রাস্তিদূর করিয়াছিলেন। এই গৃহের অভ্যন্তরস্থ শিল্পলিপিপাঠে বুঝা যায় যে ইহা খৃষ্টীয় চতুর্থ শতাব্দীতে হরকর্তৃক নিৰ্ম্মিত হয়। পাণ্ডুকুও একটি । গোলাকার জলাশয় । উহার ব্যাস ৮হন্ত মাত্র, উপরে পাহাড় হইতে টপ টপ করিয়া সৰ্ব্বদাই জল পড়িতেছে। সীতাশয্যা পার হইয়া পাতালগঙ্গায় আসিবার পথ। কালজয়মাহাক্স্যে ইহ বাণগঙ্গা নামে কথিত হইয়াছে। পাতালগঙ্গা একটা গুহা । ইহাতে জল থাকে। ইহা ২৬ হস্ত দীর্ঘ ও ১৩ হস্ত প্রশস্ত । ইহাতে অবতরণ করা কিছু কঠিন। এখামেও স্থানে স্থানে খোদিতলিপি দেখা যায় । তাহাতে কোথাও ১৩৩৯, কোথাও ১৫৩৪, কোথাও বা ১৬৪• সম্বৎ লিখিত আছে। পাতালগঙ্গ। ছাড়াইয়া পাণ্ডুকুণ্ডে যাইতে হয়। সীতারামের নিকট একটা সীতাকুও অাছে। (২) কুর্গপ্রাকার হইতে ইহাতে অবতরণ করা যায়। এই কুণ্ডের উপরিভাগে একটা মূৰ্ত্তি। মূৰ্ত্তি (९) “ििभूख्द्रबाबिउा जानकी श्णबूल बन्। बावकौनद्माज्ञाज्ज गर्नkझ्क विघ्नकर्षः । ভাষং পুংৰেজ এগ্ৰীষ্কিাৰক। " ভৰ দুখ ভালোৱা তিখাণংr शशुङ्गषfश्चि; ४ं श्रः । د۱
পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।