कूलीन [ शिनि अ९कूटश छन्राक्षश्ण कब्रिग्रांटझन ७ विशाiनेि बझ७१नन्नग्न ङिनिहे कूणैौन । ‘मश्रृञौनः ५ाडिश्न-देिनाभिोनिं झट्ठिः ।’ মমুভাষে মেধাতিথি ৮। ৩৯৫ । कौडिं, शन, रिमा ७द१ cशोर्वानि छूबिङकूटन बिमि छमा গ্রহণ করেন, তাহাকেই মহাকুলীন বলে । যাজ্ঞ বন্ধ্যস্কৃতির অনেকস্থলে কুলীন শব্দের প্রয়োগ আছে, ৰিজ্ঞানেশ্বর প্রভৃতি বিখ্যাত টীকাকারগণ তাহার এইরূপ অর্থ করিয়াছেন – | پایا | چ st:P چfچ چچtچہ: :۱at صلى الله عليه وسلمچ، ‘মাতৃভঃ পিতৃতশাভিঞ্জনবান কুলীনঃ । মিতাক্ষর ১০-৮। ধিনি মাতা ও পিত হইতে কৌলীন্ত লাভ করিরাছেন অর্থাৎ ষাছার মাতা ও পিতা সবংশোৎপন্ন, তাহাকে কুলীন বলে । রামায়ণে ও মান্য সংকুলে স্থল ৰাক্তিই কুলীন বলিয়। অভিহিত হইয়াছেন । রামায়ণটীকাকার রামানুজ লিখিয়াছেন— 'চারিত্রং বেদায়মতাচারঃ তং সম্পন্ন: সন কুলীনত্বাদিখ্যাতি খাপয়তি অসম্পন্নশ্চাকুলীনত্বাব্দীতি ভাব:।’ রামায়ণ টীকা ২ । ১০৯ ৷৷ ৪ ৷ চারিত্র শব্যের অর্থ বেদবিহিত আচার । যিনি সেই আচার অবলম্বন করেন, তিনিই কুলীন বলিয়। প্রতিষ্ঠা লাভ করেন এবং যে বেদবিহিত ধৰ্ম্মের অনুষ্ঠান করে না, সে অকুলীন অর্থাৎ তাহার কুলনাশ হয় । মহাভারতে ও পুরাণে অনেক স্থানে ঋষি ও সন্ধান্তু ক্ষত্রিয়বীরগণের কুলীন মাখা দেওয়া হইয়াছে। (ভারত উদ্যোগ ও অনুশাসন পৰ্ব্ব ; সন্থাদ্রিখণ্ড পুৰ্ব্বাদ্ধে ২৭ ৷ ২৪ । ) শাস্ত্রকায়, ভাষ্যকার ও টীকাকারগণ ধনে মানে কুলে শীলে যে শ্রেষ্ঠ তাহাকেই যেমন কুলীন বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন, পরবর্তীকালে কুলাচাৰ্য্যকারিকায়ও সেইরূপ-- “আচারে বিনয়ে বিদ্যা প্রতিষ্ঠা তীর্থ-দর্শনম | নিষ্ঠ শাস্তি • স্তপোদানং নবধা কুল-লক্ষণমন” জাচার, বিনয়, বিদ্যা, প্রতিষ্ঠা, তীর্থদর্শন, নিষ্ঠা, শাস্তি, তপঃ, দান এই নয়প্রকার গুণবিশিষ্ট ব্যক্তিই কুলীন বলিয়া चौङ्गङ झ्हेब्रटिश् । cमषांडिथिब्र छांcया, मिठांचद्र ७ कूणांकर्षिjaj८इ कूलौনেয় যেরূপ লক্ষণ ৰর্ণিত হইয়াছে, বঙ্গদেশে এইরূপ লক্ষণबिलिडे बाछिन्हें जबटग्र नभ८ब्र ब्रांजमत्रांन जांछ कब्रिग्रः कूजैौन ७०१ ]
- “निर्डावृखि” 4श्क्रन भt#ाडद्र चारह ।
रुनीब । নামে প্রসিদ্ধ হইয়াছেন। বর্তমানকালে সেই সেই ব্যক্তির १*४८ब्रग्ना डेऊ नकशांङ्गांख् न झ्हेरण७ ८कयण यहांयश*প্রস্তুত বলিয়াই কুলীন ৰলির পরিচিত। তাছার বিবাহে ষে প্রথায় দানগ্রহণ রূপ কার্ধ্যাদি সম্পন্ন করেন, তাছাই কৌলীন্থ প্রপা বলিয়া খ্যাত । दéभांन दत्राश्टन खांक्रन, कांग्रह, ऎवमा धङ्गडि छांडिब्र ८कन ८कॉन ८थमैौब्र भ८था जश्नट्कहे कूजौन बलिब्रा भब्रिक्लिफ । প্রথমে দেখা যাউক, ব্রাহ্মণদিগের মধ্যে কুলীন ও কৌলীন্য প্রথা হইবার কারণ কি ? এবং কোন কোন ব্যক্তি প্রকৃত কুলীন আখ্যা প্রাপ্ত হইয়াছিলেন ? এখন দেখা যায় বারেঙ্গ, রাষ্ট্ৰীয় ও দক্ষিণাত্য বৈদিকশ্রেণীর ব্রাহ্মণ মধ্যে কৌলীন্য প্রথা প্রচলিত অাছে। বঙ্গদেশের বারেঙ্গ ও রাঢ়ীয় কুলাচার্ষ্যগণ কুলীনদিগের १*ाँदर्जौ निथिशां तां८५म । दशभिम शग्निद्रा ४ाहे मिघ्नभ ऽनिद्रा অ'লিতেছে । ৰঙ্গের প্রাকৃতিক অবস্থাভেদে ও সময়ে সময়ে বিধৰ্ম্মীগণের দৌরাত্ম্যে প্রাচীন কুলাচাৰ্য্যরচিত বংশাবলী অধিকাংশই নষ্ট হইয়াছে, কেবল ছুই একখানি প্রাচীন কুলাচার্য গ্রন্থ পাওয়া যায়। তন্মধ্যে এড় মিশ্র ও হরিমিশ্র নামক কুলাচাৰ্য্যরচিত গ্ৰন্থই সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রাচীন । সকল কুলাচাৰ্য্যগ্রন্থেই বর্ণিত আছে, রাজা আদিশূর ক্ষে পাঁচজন ব্রাহ্মণ মানাইয় ছিলেন, তাহাদেরই উত্তরপুরুষগণ মহাবংশ প্রস্থত ও কেহ কেহ কুলীন ৰলিয়া প্রসিদ্ধ । কাশ্মীররাজ জয়াদিত্য পঞ্চগৌড়াধিপকে পরাজয় করিম। তাহার শ্বশুর জয়ন্তরাজকে পঞ্চগৌড়ের অধীশ্বর করিয়াছিলেন । “বাধাবিনাপি সামগ্ৰীং তত্র শক্তিং প্রকাশয়ন । পঞ্চগৌড়াধিপান জিম্বা শ্বশুরং তদধীশ্বরম ॥” ब्रiश्ङद्मक्रिानैौ 8 ।। 8७१ ।। [ কায়স্থ শব্দ ৫৯৪-৫৯৫ পৃষ্ঠায় বিস্তৃত বিবরণ দ্রষ্টব্য । ] পঞ্চগৌড়াধিপ জয়স্তের উপাধি বা অপরনাম আদিশূর, সেই জন্ত তিনি বঙ্গের সর্বত্রই আদিশূর নামে প্রসিদ্ধ। প্রাচীন কুলাচাৰ্য্য হরিমিশ্র লিখিয়াছেন— “পঞ্চগৌড়াধিপঞ্চাস্ত স্পৰ্দ্ধ৷ কাশীশ্বরেণ চ । সম্মানেন চ দানেল কাশীশ্বর মধঃকৃত: ॥ কিন্তু সাগ্নিমহাদ্যপি ৰিপ্রাদ্যৈবিকলা সভা । মনী তেন ভূপোহয়ং ভূদেবৈর্নিন্যরাজাক । मठिकप्ङ्ग ऊनांप्नङ्क: cश्रोज़-ब्रांcजा विप्णाङथान् ॥ কোলাঞ্চদেশতঃ পঞ্চ বিগ্রা জ্ঞান-তপোধুতাঃ । মহারাজাদিশূরেণ সমানীতা সপঞ্জিকাঃ ॥