—t •.
- নিজ নরেন্তী কুল গণনাতে দেখি । .
ংশয় পিতার দোষে বলাৎকার লিখি ॥” মেলমাল । বিজয়পণ্ডিতী—“বিজয়পণ্ডিতের কুলে বড়ই আঘাত । কাংসখানী দোষ আর শুষ্ক পরিবাদ ॥” মেলমালা । *বিজয়পণ্ডিত লিখি সাগরদিয়ার বংশে । কুলবাদ গুড়দোষ ক্রটি এই অংশে ॥” মেলচঞ্জিকা । আচার্য্যশেখরী-“দিগম্বরস্থত লিখি আচার্য্যশেখর। অকৃতিদোষ রায়ের দোষে হয় অথান্তর | কাটাবান রায়ের দোষে জাতিদোষ আছে । গল। কাটা গেল কন্ত! সেই দোষ পাছে ॥”মেলপ্রকাশ । “ত্যাচার্য্যশেখরের মেল প্রধান যবন । এই কুলে কুলীনমাত্র নাহি কোনজন ॥” মেলচন্দ্রিক । চট্টরাঘবী—“প্রধান বঙ্গভূষণ চট্টরাঘব । পরমানন্দ চট্টের পাকে পায় পরাভব ৷ নড়িয়াতে গঙ্গাধর তপস্থাতে ব্যাস । চটরাঘবের দোষে হয় সৰ্ব্বনাশ ॥” মেলমল । বিদ্যাধরী-—“পাঠক বিদ্যাধর তেন মত লিথি ! রায়দোষ বলাৎকার বিবাহদে যে দেখি ॥” মেলপ্রকাশ । চাদাই –“লম্বোদরসুত দুই চাদাই মাধ্যই । ব্ৰহ্মহত্য চোংখ ওঁীদোষে না পায় ঠাই ।” মেলমল । ( বা চন্দ্রশেথরী )—“চক্রাশেথেরের মেল ব্রহ্ম হত্য দোষে । চোংখ গ্ৰী গুড়ের দোষ সৰ্ব্বলোকে ঘোষে g” মেলচন্দ্রিক । মাধাই—“বন্দ্যমাধবের কুল কহিব বিশেষে । পিগু খাই য়। মন চট্ট গেল অবশেষে ॥” মেল প্রকাশ । মালাধরখানী –“কুন্দে বিয়া মালাধর ফুলিয়ার ভঙ্গ । নিতাই হরিদাস অণর দিগম্বর সঙ্গ ॥” মেলচন্দ্রিক । “ধন যেচে মৃত্যুঞ্জয় যবনেতে যায়। তৎসুত মালাধর কুন্দদোষ পায় ॥ পাটনীয় চতুভূজ বশিষ্ঠের বেটী । কেশবের পেীয় সে তাতে রণ্ডের ঘট । তাহারে করিয়া র গু মালাধর পায় । চতুভূজ পালট হইল ঘটকেতে গায় ।” দোষাবলী । প্রমোদনী—“প্রমোদনী মেল লিখি ধরা বাধা অন্তি । বিপর্যায় রায়ের দোষে করে বাপ পুতি।” মেল প্রকাশ । শ্রীরঙ্গভট্টী—“শ্রীরঙ্গ ভট্ট বিপৰ্য্যায় রায়ের দোষ বড় । বিবাহদোষে শ্রীরঙ্গভট্ট অথাস্তুর দড় ॥” মেলমাল । কাকুস্ট্রী—“কাঞ্জিবিল্প বিবাহদোষে কাকুস্কৃমিশ্র আর । খারিদোষ পরিবাদ মেলেতে শ খার ॥” মেলচন্ত্ৰিক । বালী—“শ্রোত্রিয়ান্ত বালী-মেল কিবা তার কুল । তথাচ লইল লোকে কেবল ভাগ্যমূল ॥” মেল প্রকাশ । “খানকুলি যায় পাছে রাঘবঘোষালে। শুঙ্গসৰ্ব্বাননী-গুঙ্গসৰ্ব্বানন্দী মেল কেছ কেহ বলে ॥” রাঘবঘোষালী—“গাভোবংশে রাঘব ঘোষাল-চুড়ামণি । পরাশরচট্টে আপ্তি রও পান তিনি ৷ কাচনার মুখটা বাৰু করে বলাৎকার । ঘোষালী হইল মেল রাঘবে চমৎকার।" দোষাবলী। “অৰ্শনের পেীয় বাসু কাচনার মুখটা । রাঘবঘোষালে হইল তাহার পালটী ॥” মেলমাল । IV [ లిరిల } b”8 कूलीन চন্দ্রপত্তি--"পরিষেজ্ঞ পরিষেজী চন্ত্রপতি মেল । - ধরা বাধা রায়ের দোষ জাতিজোৰ গেল ॥* মেলমালা ! ভৈরবঘটকী—“ভৈরবঘটকের কুল কহিব বিশেষে । পরিবর্ত বিপর্য্যায় সৰ্ব্বলোকে ঘোষে ॥* মেলচঞ্জিকা । “ভৈরবঘটক ঘোষ রাখৰ মহাশয়। রায়ের দোষ ধরা বাধা করে আতিশয় ॥ * মেলমালা । ধরাধরী ---“তাহার পাছে মেল ঘোষ ধরাধর । শেী পিগু খাইয়া তথা হইল ফাফর ॥” মেল প্রকাশ । দেহাট ---“দেহাটা মেলের তবে শুন হরি গতি । পিথাই দানপতি করি ছারাইল জাতি ॥” মেলমাল । পারিয়াল—“অবসতি দিগম্বর কুলচুড়ামণি । পজোর বেটা নিধাই করি খঞ্জ পান তিনি ৷ ভৈরব-ঘটকে করি বলাৎকার পাইয়া । তৎকুত রাঘব করে পারিয়ালে বিয়া । আৰ্হি করেন পাচু বন্য পশাই বক্ষোর বেটী । তাহারে করিয়া হইল বলাৎকারের ঘট ॥” দোষাবলী । “অনেক মেলের কুলে অtঠা উঠা আছে । স্ত্রীরামগায়ের কুল পারিয়াল দোষ পাছে ॥" মেলপ্রকাশ । আচম্বিত!—“আচম্বিত হইল মেল নানা দোষ পাইয়। গোবিন্দসুত বিদ্যাধর গুড়ে করে বিয়া ৷ চ কপাণি-মুখে মেল হইল আচম্বিত । গৌতম-ঘটক পালটী নাহি হিতাহিত ॥” দোমাবলী । দশরথঘট কী—“দশরথ-ঘটক তলে মেল করে আর । বি লঙ্গিদে যে ধরণ বাধ ঘোষায় সংসার ৷” চুয়ী ---“ চর্মী বশিষ্ঠের সুত বিকৰ্ত্তনের নাতি । সুদৰ্শনের সুত সে শ্রীকর সন্ততি ॥ গেম ই দমিরি তাহার ক yণ নিল হরি । কেশব বন্দ্যে ক্ষেমা করেন বলাংকার করি । র গু পক্টিলেন তিনি খঞ্জদোষ তায় । চুয়েতে হটল ছয়ী ঘটকেতে গায় ॥” দোযাবলী । KBBBB SBBB B BBBB BBSD DBS BB S এই দুই দোষেতে মুরাই ঠেকিলেন বিপাকে ॥ তাসায়ের বিভা কন্ঠ সুলভ সুদরী । শ্ৰীমস্তে গুইল মেল প{লট ত্রিপুরারি ॥” মেলমাল । নড়িয়া—“গুণ করে অস্তি করে গুড়দোষ পেয়ে । পিতৃবরে বিভা করে চাচার্য্যের মেয়ে ॥” মেলমাল । হরিস জুমদারী —“যবনদোষ পাইয়া হরি যান গড়াগড়ি । খ্ৰীনিবাস ঘোষাল ক্ষেমা বলাৎকার করি ॥ হরিতে হইল মেল হরি-মজুমদারী । সুদৰ্শন-বংশেতে নিবাস পালট হইল তারি।” মেলমালা । শুভরাজধানী—“আখণ্ডল বংশে নাম মাধব বাড়,রি । শুভরাজ থানী সে ছিল উপাধিধারী ॥ মাধবের বাপের বিয়ে পীতমুখী হয় । গৌরীবর গাঙ্গযোগ পরেতে সে পায় ॥ গৌরীর যবনদোষ প্রকাগু যে ছিল । তার কন্ঠ কীষ্টি চট্ট বিবাহ করিল ॥ প্রজাপতি-গাঙ্গ সঙ্গে দোষে কুল হল । যবনদোষ বলাৎকার রগু লেগে গেল।” মেলমল ।