কুলীন [ ७०8 ] কুলীন রায়মেল—“কেহ বলে মহিন্ত পীতমুণ্ডী হয় । রায়দোষে দে বাহ বন্দ্য বাণের তনয় ॥ চৈতলে চটুল বিষ্ণু পশে পুতি কয় । ইহাতে জানি ও মেল রায় বাধ্য হয় ৷ গ্রামদোষে থানকুলে জাতিদোষ আর । পরি বালী বাধ্য হয়ে করিল সঞ্চার ॥” মেলমাল । দেবী বরের মেল হুইবার পর ও কুলীনদিগের মধ্যে মাধব | বরাই, কাপ্তপ কাঞ্চড়ী, কৈবরস্ত, রামাই, রবিকরি, আঠা, সুথনালী প্রভৃতি দোষ ঘটে । উত্তম কুলীন সংস্পশে সেই সকল দোষ কাটিয়া গিয়াছে । দেবীবর কর্তৃক অল্প ঘর মেল বন্ধ হওয়ায়, কয়েক পুরুষ পরেই কুলীনসমাজে পত্রিভাব ঘটিল। এই সময়ে শ{{গুলাগোত্রে মকরদ বন্দ্যের ত্রয়োদশ উত্তর-পুরুষ বিশ্বেশ্বর, ক খাপগোত্রে বাঙ্গালের ত্রয়োদশ উত্তর-পুরুষ মথুরানাথ চট্ট এবং ভরদ্ধাঞ্জগোত্রে উৎসাহের ত্রয়োদশ উত্তরপুরুষ নন্দন মুথে। এই তিন ব্যক্তি পরস্পর প্রতিজ্ঞ। বদ্ধ হইয়া এই নিয়ম কfরলেন, যে তাহার। সস্তান-পরম্পরায় পরস্পরের সহিত অদিমি প্রদান করিবেন, পুল্লের বিবাহ অন্তস্ত্র দিলে ক্ষতি নাই, কিন্তু কন্যার বিবাহ ইছাদের পরস্পরের গুলাfদর মধ্যে হওয়া চাই ; কস্তার বিবাহ বাহিরে দিলেই দলচু্যত হইবেন । তিনমেলের যোগে ও নদনমুখোর যত্নে এই দল হয় বলিয়, এই দলের নাম “নন্দনী-ত্রিকুল-থাক” হইল । অবশেষে মথুরানাথের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা ফুলিয়৷ কমলাকান্ত চট্ট" এই দলে যোগ দেন । সচরাচর এই থাক “ত্রি কুল” নামে উক্ত হইয়া থাকে । বর্তমান রাঢ়ীয় ব্রাহ্মণের মধ্যে কুলীনের সংখ্যা অতি অল্প, অধিকাংশই বংশজ । রাঢ়ীয় ও বারেস্ত্ৰশ্রেণীর উপসংহারে জানাইতেছি, এই দুই শ্রেণীর মধ্যে এক্ষণে পরস্পর আদান প্রদান প্রচলিত নাই । কিন্তু পূৰ্ব্বে রাঢ়ী ও বারেত্র ব্রাহ্মণে আদান প্রদান হইত, তাহার অনেক প্রমাণ পাওয়া যায় । প্রায় সাড়ে তিন শতবর্ষ পূৰ্ব্বে রচিত বৈষ্ণবকবি নিত্যানন্দ দাসের ‘প্রেমবিলাস’ নামক গ্রন্থে লিখিত আছে-- "मिङTानमा धडून कञ्च इग्न १भी नाम । মাধব আচার্য্যে প্ৰভু কৈলা কন্যাদান । রাঢ়ীতে বারেঞ্জে বিয়ে না ভাবি ও মান। রাঢ়ী ও বারেজ হয় একের সস্তান ॥
- कूलाठादी काँब्रिका*ार* जाना बाह,-क भण! कtछ ७ मधूडानांt५ब्र णिङ। शू ध्झै दिदाश्८माtव उक झ्हेप्टाइजम । १ "Btभ।”ाण हाई नप्क् क्tनत्व बृभूो ।
चा वाम म१tkन थाउ छिपूtण गाणप्रै ।” काब्रख्5प्ञ अब्रक्।५छन । রাঢ়ী ও বারেন্দ্রে বিয়ে হৈয়াছে অনেক । দেশভেদে নামভেদ এই পরতেক ॥” প্রেমবিলাস ১৯ বি : বারেঞ্জশ্রেণীর ব্রাহ্মণের রাষ্ট্ৰীয় শ্রেণীকে সপ্তশতীদৌহিত্রী বলিয়া ঘৃণা করিয়া থাকেন, আবার রাঢ়ীয় শ্রেণীর ব্রাহ্মণের বারেন্দ্রশ্রেণীকে “শূদ্রবৎ দ্বিজ” বলিয়া অবজ্ঞা করিয়া আসিতেছেন । কিন্তু পরস্পর বিদ্বেষের কোন কারণ নাই, প্রাচীন কুলাচাৰ্য্যকারিকায় উভয়শ্রেণী এক পিতার সস্তান এবং উভয়শ্রেণীই সপ্তশতী-সংশ্লিষ্ট বলিয়। বর্ণিত হইয়াছেন । “করঞ্জোই স্তাড়ীরীত্যেব চত্বরিংশস্মিত দ্বিজ: | তৈরূঢ়া নৃপতে বাক্যাৎ সপ্তসপ্তশতাত্মজীঃ } তদৈববশতে জাতাস্তাসু সপ্ত সুত বরা: | বারেন্দ্ৰে চ গতা: পঞ্চ কনিষ্ঠে রাঢ়সংস্থিতে ॥* \ দমুজারি-মিশ্র। সপ্তশতী ব্রাহ্মণদিগের করঞ্জ, অন্তাড়ী প্রভৃতি ৪০ টা গাই । তন্মধ্যে পাঁচজন বারেন্দ্র ও দুইজন রাঢ়ীয় শ্রেণীর মধ্যে মিলিত হন । { সপ্তশতী ও শ্রোত্রিয় দেখ । ] কুলীনবংশ –বর্তমান রাষ্ট্ৰীয় কুলাচাৰ্য্যকারিক পাঠে জানা যায়—আদিশূরের সভায় অস্থিত শাণ্ডিলাগোত্রীয় ক্ষিতীশের পুত্র ভট্টনারায়ণ বংশে বন্দ্যগ্রামী মধ্যে ৩২,৩৩ পুরুষ, কাগুপগোত্রীয় বীতরাগের পুত্র দক্ষবংশে চট্টগ্রামী মধ্যে ৩২৩৩ পুরুষ, ভরদ্বাজগোত্রে মেধাতিথির পুত্র শ্রীহর্ষের বংশে মুখুটগ্রামীদের মধ্যে ৩৫৩৬ পুরুষ, সাবর্ণগোত্রে সে ভরির পুল বেদগর্ভের বংশে গাঙ্গুলীগ্রামীর মধ্যে ৩২৩৩ পুরুষ এবং বাংস্তগোত্রীয় সুধানিধির পুত্র ছান্দড়ের বংশে কাfঞ্জলাল ও ঘোষালগ্রামীর মধ্যে ২৮২৯ পুরুষ পৰ্য্যন্ত হইয়াছে । উদাহরণ স্বরূপ পরপৃষ্ঠায় প্রসিদ্ধ পণ্ডিত-সংক্রান্ত দুইট বংশাবলী দেওয়া হইল ;– S D C BSBBSBSBB DD DBBB DSDD LSDDDD DDS মহেশের নির্দোষ কুলপঞ্জিক। প্রভৃতি কুলচাধাগ্রন্থপাঠেও জান ৰায় । এখানে দুই একটী প্রমাণ দে ওয়া গেল-- s ! "प्लग्न फूत्रप्ले शुद्ध नूम भूथब्रामछद्रन ङ९ठूडf: पूषन-नङ्गम-अत्र च। ब्रपू. ब्रम काखा: । छूदम७ अक्रक्राब्रि१: क छt विषाझ्दारब्रठ: * बलाषणैरर्नcम निरáाक्कूणनाब्राबलौ । १ । “कू कtश किंवः ब्राथबभूम: शून लखा वाचायलेौधान अझ्नtझ डङ: **51९ कमागूझ ब्रनमाद्वाब्रtनन अ॥ञ्चनt९ कुंड, चङ4द जड, फ्रक्वेनाबाब्र१ हे ठि (श्छूमझाम् वाcब्रक्ष विश्वबाभिमन्यर्क: । उ९२ठt: ब्राशाकाल-ब्रभDDBBS BBBBS HHSHBBDDHHDB BBDDSDDD S DD DD DD 5$ छूर्शाब्राभरणt९ १िषांश् छ१ इर्शाब्राcमन ९झळकबर्डिनः कनाः विवांश्ठिा हडि <श्tठा ईttब्रटन बघूब्राप्बाशकूडौ८झ्ण्डा ब्र छ भन्छt९ छक्लमां★ाम्रनछ श्रमpt fपदtइ: * बूषन्ने कुनवर्मप्न बे । ७ । “पनछामछ tनमा बाष्क्रश्च कमjाजद्रथनांना९ ” जे थे।