कूनैौनं খর সিদ্ধ বা কুলীম ; দত্ত, দেব, নাগ ও সিংহ এই চারি ঘর সাধ্য ৰ মৌলিক, এতদ্ভিন্ন সোম, ধর, গুণ, কর, ইহার হেজ ৰ নিকৃষ্ট । সৰ্ব্বশুদ্ধ ১১ ঘরের মধ্যে প্রথম সাত খরই শ্রেষ্ঠ । বায়েন্ত্রদিগের ঢাকুর নামক কুলাচাৰ্য্যকারিকায় লিখিত अtcङ् “এই তো কহিল সপ্তঘরের আদিমূল । তিন ঘর সিদ্ধ কুলে হয় সমতুল । সাধ্য চারি ঘর মধ্যে আছে তারতম । সিদ্ধ তুল্য নাগঘর জানিবা নিয়ম ॥ তারপর মধ্যবিত সিংহকে জানিবা । তদপেক্ষা নীচ ভাবে দেবকে জানিবা ॥ দত্ত হ দেবের তুল্য জানিবা নিশ্চয় । এই চারিভাবে সপ্তঘরের নির্ণয় ॥” পদ্য চাকুর । বারেঙ্গ কায়স্থ সমাজের নিয়মানুসারে সিদ্ধবংশের সহিত যে সাধাগণ অধিক সম্বন্ধ রাখেন, তাছার তত কুলোজ্বল হয়, র্যাহাদের ক্রমাগত তিন পুরুষে সিদ্ধের সহিত মাদান প্রদান না থাকে, তাহারা নীচ ভাবাপন্ন হন । সাধাগণ উত্তম করণ দ্বারা সমাজে আদৃত হন বটে, কিন্তু সিদ্ধপদ লাভ করিতে পারেন না । সিদ্ধগণ তদপেক্ষ উৎকৃষ্ট সিদ্ধের সহিত জমাদান প্রদান করিবেন, ক্রমাগত নীচবংশে অাদান প্রদান করিলে হেয় হন ; হেজ বা সমাজ-বহির্ভূতবংশে আদান প্রদান করিলে অধঃপাত ঘটে। ঢাকুরে লিখিত আছে— “যদি থাকে আদি মূল ভাবে ভাল হয় । দান গ্রহণ দিয়া কুল কুলজিতে কয় ॥ সিদ্ধভাবে উত্তমেতে যাহার করণ । হস্তিদন্তে স্বৰ্ণ যৈছে রসানে মার্জন । সিস্কেতে সিদ্ধেতে তুল্য প্রধান চলন । জা,নদ হেম যৈছে উজ্জ্বল বরণ ॥ সিদ্ধ যদি প্রধান নাগে কার্যা করে । গজ দত্ত্বে রত্নহার যেমন প্রকারে ॥ নিরাবিল প্রধান সিংহে যদি কার্য্য হয় । তথাপি উত্তম ভাব জানিহ নিশ্চয় ॥ চঞ্জের মালিন্ত যেন নহে নিন্দtষ্টান । সেই অনুভলমাত্র জানিব বিধান । দেব দত্ত ঘরে যদি ক্রমে কার্য্য হয় । চঞ্জে ষেন মেঘে ঢাকি রাখয়ে নিশ্চয় ॥ এইত কহিল ভাব কুলজ করণে । অমূলজে কুলনাশ জান পৰ্ব্বজলে ” 1Ꮃ [ ৩৪৯ ] سياسي कूर्नेौज ৰায়েজ কায়স্বদিগের পদ্যকুলপঞ্জিকামতে, শৈলকোপায় নাগবংশীয় জমিদারগণের সাহায্যেই ভৃগুনন্দী প্রভৃতি বায়েঞ্জ কায়স্কসমাজ বন্ধনে প্রবৃত্ত হইয়াছিলেন । জটাধর ও কর্কটনাগ, করতাজার ব্যাসসিংহ, ফানসোণার বুধদেব, গ্রীধর ও জ্ঞানদেৰ, बüüfमैौम्र मांद्राग्नभनङ (?) छूसननौन्न जभशांभब्रेिक । বর্তমান সময়ে বায়েজ সিদ্ধ বা কুলীন কারন্থের মধ্যে ভৃগুনন্দী প্রভৃতির বংশে অধস্তন ১৩ । ১৪ পুরুষ দৃষ্ট হয় । এরূপস্থলে নুনাধিক সাড়ে চারিশত বর্ষ পূর্কে (খৃষ্টীয় পঞ্চদশ नडांकौरङ ) बायब्रऊ-कांग्नश्-गमाय नूङनडारद अठिंड इद्र । রঙ্গ পুরের বর্দ্ধনকুটীয় রাজবংশ, কাকিনার বর্তমান রাজবংশ, পাবনাজেলায় অন্তর্গত পোতাজিয়ার রাজবংশ সিদ্ধ বা বীরেন্দ্রকুলীন কায়স্থের মধ্যে মান্ত গণ্য । [ উত্তররাঢ়ী, দক্ষিণ রাঢ়ী, বঙ্গজ ও বীরেন্দ্র কায়স্থ সম্বন্ধে অপরাপর বিবরণ কায়স্থ ও মৌলিক শবো দ্রষ্টব্য। ] বৈদ্য-বিবরণ ! --বৈদ্যগণের সম্বন্ধে কোন প্রাচীন পুস্তক প! sয়া যায় না, প্রসিদ্ধ টীকাকার ভরতমল্লিক প্রণীত ‘বৈদ্যকুলতত্ত্ব’ নামক পুস্তক পাঠে বৈদ্যফুলীন সম্বন্ধে যাহা জানিতে পারা যায়, তাহাই লিখিত হইল । “স্বজাতে য: সমুৎকর্ষ-বিশেষঃ সৰ্ব্বসন্মত: | সদাচারাদি-সম্বন্ধ হেতুকঃ কুললক্ষণম্ ॥ আচারো বিনয়ে বিদ্যা প্রতিষ্ঠাতীর্থদর্শনম । নিষ্ঠ বৃত্তিস্তপোদানং নবধা কুলমুচ্যতে ॥ আচারাদয় এবৈতে সস্তি যেষাং মহাত্মনাম । ত এব কুলীন হি সু্যন কুলং পারলৌকিকম্ ॥ মহাবংশ: সুসম্বন্ধাৎ ক্ষেম্য তুষ্টে ন ফুযাতি । পঙ্ক-মপ্লং যথা হেম বারি-প্রক্ষণ লনাৎ শুচি: | নাকুলীন: কুলীন স্যাৎ মুসম্বন্ধ-শতৈ রপি ।” সদাচার এবং সংসম্বন্ধাদি-প্রযুক্ত স্বজাতির মধ্যে যে উৎকর্ষ তাহাকে কুল বলে । আচার, বিনয়, বিদ্যা, প্রতিষ্ঠা, তীর্থদর্শন, ধৰ্ম্মনিষ্ঠা, যথাবিহিত বৃত্তি, তপস্তা ও দান এই নয়ট কুল লক্ষণ । যাহার এই নয়ট লক্ষণ অাছে, उाश८कहे कूोन षष्ण, हेश्। बाडौङ ८कान भनिक्षध्नौब्र পদার্থকে কুল বলে না । কোন মহাবংশপ্রস্থত কুলীন কার্যানুসারে ক্ষেম্য তুষ্ট হইলে পুনৰ্ব্বার কুলকার্য্য করিলেই তাহাকে কুলীন বলিয়। গ্রহণ করা যাইতে পারে, পদ্ধ মগ্ন সুবৰ্ণ জলে প্রক্ষালন করিলেই পরিষ্কৃত হয়। কুলীন ভিন্ন অপর ব্যক্তিগণ শত শত সুসম্বন্ধ করিলেও কুলীন হইতে পারে না। “বিনায়কঃ সেনকুলে কুলীনো দাসেযু চায়ুং কুলবান প্রসিদ্ধ । পন্থোইপি দাসেযু কুলীন উক্তঃ গুপ্তে চ কাস্তু ত্রিপুরে কুলীনে ॥
পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৩৫১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।