পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৩৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুশণ্ডিক [ ૭૪ના ] কুশণ্ডিক । 懿国 - কুশকণ্ডিকা (স্ত্রী) কুশৈঃ কত্তিকেৰ। বৈদিক সংস্কার বিশেষ কুশণ্ডিকা দেখ । ] কুশকাশ (রা) কুশশ্চ কাশশ, তৃণবাচকস্থাৎ সমাহারম্বস্ব। (বিতাৰ বৃক্ষমৃগতৃণধাঙ্গ ব্যঞ্জনপগুশকুন্তশ্বৰডুবপূৰ্ব্বাপরাধরোত্ত রাণাম্। পা ২ । ৪ । ১২ ) ইস্তরেতর দ্বন্দ্ব ও হইয়া থাকে । “কুশকাশ বিরাজস্তে বটবং সামগাইৰ” বিষ্ণুপুরাণ । কেহ কেহ এরূপঙ্কলে “কুশসহিত কাশাঃ” এইরূপ বাক্য করিয়া মধ্যপদলোপীসমাস করেন । কুশ ও কাশ । কুশচীর (রা) কুশ নিশ্বিতং চীরং মধ্যলো। ১ কুশ নির্শিত বস্তু। (ত্রি ) ২ তাক । কুশচীরা (স্ত্রী) কুশটার স্থিয়াং টাস্ নদীবিশেষ। (ভারত। কুশজ (পুং ) ( বহু ) জনপদবিশেষ । কুশট (পুং ) ( বছ) জনপদবিশেষ। (ভারত)। কুশণ্ডিকা (স্ত্রী) কুশং উীয়তে গ্রাপ্নোতি, কুশং উঙ ক্ষিপ ( বেরপৃক্তস্ত । প। ৬২৬৭ ) কিপোলোপ:, অলুক । কুণ্ডে অথবা স্থণ্ডিলে বিধি অনুসারে অগ্নিস্থাপনের মানুষ্ঠানিক ক্রিয়ার নাম কুশণ্ডিকা । হিন্দুস্থানীয় পণ্ডিতগণ ইহাকে "কুশ কণ্ডিকা" বলেন, তাহাদের পদ্ধতিতেও "কুশকত্তিকা” লিখিত আছে। ভবদেব জকৃত পদ্ধতিতে কুশণ্ডিক শব্দ লিখিয়াছেন,— “তত্ৰ সৰ্ব্বেষা মাহুতিযুক্ত কৰ্ম্মণাং কুশণ্ডিক সংস্কৃতাগ্নি সাধাৰাং কুশণ্ডিকৈব প্রথমমভিধীয়তে” । “ইতি সৰ্ব্বকৰ্ম্ম সাধারণী কুশণ্ডিকা সমাপ্ত ।” কুশণ্ডিকা বেদোক্তক্রিয়া, বেদানুসারে বিভক্ত । সাম বেদি-কুশণ্ডিক এইরূপ— ১ হাত উচ্চে ১ হাত দীর্থে ও ১ হাত প্রস্থে বেদি নিৰ্ম্মাণ করিয়া তাছার উপরে কুশণ্ডিকা করিতে হয়, ঐ বেদিকে স্থগুিল বলে । যথোক বেদি নিৰ্ম্মাণ করিয়া সেই বেদিকে কাল করিয়া পরিস্কার করিতে হইবে, যেন তাহাতে শকরা ( কার্কর }, অঙ্গায়, চুল ও তুষ প্রভৃতি কোন প্রকার অপবিত্র দ্রব্য মা খাকে । মওপ ও বেদি ভাল করিয়া গোময় জাল্লা লেপন কপ্লিবে । ছোমকর্তা নিত্য কাৰ্য্য সমাপন করিয়া পূৰ্ব্বমুখী হইয়া কুশাসনে উপবেশন করিবেন এবং স্থণ্ডিলের উত্তরদিকে, কুশ ও পুষ্পের সহিত একটা জলপাত্র স্থাপন कब्रिट्बन । उननडग्न cशमकर्ड फूभिरठ अभि१ जान्न ग५गभ করিয়া উত্তরাঞ্জ কুশের উপরে বামহস্তের প্রাদেশ উত্তানछाप्य { ठेि९ कब्रिब्र) ब्राथिब्रा भकि५ झालुब्र चममांमिका ७ अचू राब्रः कूल अर१ कब्रिएव ७ष९ थे कूटनब्र त्रूण शांब्रा স্বণ্ডিলের দক্ষিণপ্রান্তে ১২ জৰুলি প্রমাণ পূৰ্ব্বমুখী একটা রেখা জঙ্কিত করিয়া তাহাকে ধ্যান করিবেন ; এই রেখাটী পীতবর্ণ ও ইহার অধিষ্ঠাত্রী দেবতা পৃথিবী। এই রেখার মূল হইতে ২১ অঙ্গুলি প্রমাণ উত্তরমুখী আর একটী রেখা অঙ্কিত করিয়া তাহাকে রক্তবর্ণ চিন্তা করিবে, এই রেখার দেবতা অগ্নি । প্রথম রেখার উত্তরে ৭ অঙ্গুলি দূরে প্রাদেশপ্রমাণ পুৰ্ব্বমুখী অপর একটা রেখা অঙ্কিত করিবে, প্রজাপতি ইহার অধিষ্ঠাত্রী দেবতা এবং এই রেখাটীকে কৃষ্ণবর্ণ চিন্তা করিতে হয়। ইহা হইতে ৭ অঙ্গুলি দুরে উত্তরদিকে প্রাদেশপ্রমাণ পুৰ্ব্বমুখী আর ১টা রেখা অঙ্কিত করিয়া নীলবর্ণ ও ইহার দেবতা ইন্দ্র এইরূপ চিত্তা করিবে । এই রেখা হইতে ৭ অঙ্গুলি দূরে অর্থাৎ ২১ অঙ্গুলি প্রমাণ রেখার উত্তর অগ্রভাগে প্রাদেশ-প্রমাণ পূৰ্ব্বমুখী আর একটা রেখা অঙ্কিত করিয়া ধ্যান করিবে, এই রেখাটী শুক্লবৰ্ণ ও চন্দ্র ইহার দেবতা । তদনন্তর সকল রেখা হইতে উৎকর (রেখা অঙ্কন করিবার সময়ে উৎকীর্ণ ধূলি ) দক্ষিণ হস্তের অঙ্গুষ্ঠ ও অনামিক অঙ্গুল দ্বারা গ্রহণ করিয়া, "প্রজাপতিৰূষিদ্ধৃষ্ট প্ৰ ছন্দোইগ্নির্দেবতা রেখা সুৎকার-নিরসনে বিনিয়োগঃ । ও নিরস্ত; পরাবস্থং” এই মন্ত্রট পড়িয়া ঈশানকোণে মুটম্হাত দূরে নিক্ষেপ করিবে। অনস্তর পুর্ধ্বস্থাপিত জলদ্বারা সমস্ত রেখা অভু্যক্ষণ করিবে । দক্ষিণদিকে কাংস্তপাত্রে কিম্বা নুতন শরাবে স্থাপিত অগ্নি হইতে জলন্ত ইন্ধন (কাঠ ) গ্রহণ করিয়া “প্রজাপতিঋষিত্ব পছন্দোইগ্নির্দেবস্থা অগ্নি সংস্কারে বিনিয়োগ: ও ক্ৰবাদময়িং প্রহিণোমি দূরং যমরাজ্যং গচ্ছতু রিপ্রবাহঃ” এই মন্ত্র পাঠ করিয়া দক্ষিণ পশ্চিমকোণে নিক্ষেপ করিবে । পরে অগ্নি গ্রহণ করিয়া “প্রজাপতিঋষিবৃহতীছন্দঃ প্রজাপতিদেবত অগ্নি-স্থাপনে । বিনিয়োগঃ । ও* ভূভু ব: স্বরোম’ এই মন্ত্রদ্বারা তৃতীয়রেখার উপরে স্বীয় অভি মুখী করিয়া অগ্নিস্থাপন করিবে । অনস্তর বামহস্ত উত্তোলন করিয়া এই মন্ত্ৰটী পাঠ করিতে হইবে । “ও ইহৈবাক্ষমিতরে জাতবেদ দেবেভ্যে হব্যং বহতু প্ৰজানন"। (প্রত্যেক বেদমন্ত্রের পূৰ্ব্বেই সেই মন্ত্রের ঋষি, ছন্দঃ, দেবতা ও কোন কার্য্যে বিনিয়োগ তাহার উল্লেখ করিতে হয়, তাহ ভবদেব ভট্টকৃতপদ্ধতিতে দ্রষ্টব্য ) মনস্তর আগ্নে ! ত্বং বিশ্বরূপনামালি” ইহা ৰলিয়া অগ্নির নাম স্থির করিয়া, ধ্যান ও আবাহন করিবে । পরে “বিস্বরূপনাক্সে অঞ্চয়ে নমঃ” এই মন্ত্ৰে পাদ্যাদিৰায় অগ্নির পূজা করিয়া “ও সৰ্ব্বতঃ পাণিপাদাস্তঃ সৰ্ব্বতোংক্ষিশিরোমুখঃ। বিশ্বরূপে মহানগ্নিঃ প্রণীতঃ সৰ্ব্বকৰ্ম্মস্থ” এই মন্ত্রট পাঠ করিবে । অনস্তর প্রাদেশ-প্রেমাণ একটা ত্বতাক্ত সমিধ অগ্নিতে বিনা মস্ত্রে