পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৪১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৃষি [ ৪ ১৬ ] ৰুধি चाश्रङ्ग छैौभानमछ ब्रोमछ छ श्रृ:थात्रांग्नि । তাড়িত নলদণ্ডেন সৰ্ব্বে স্ল্যঃ সমপুম্পিতাঃ ॥ সমপুষ্পশ্বমাসাদ্য ফলস্বাগু চ নির্ভরশ্ন । तूहाँपछरुरू क्लषक ५म५tछनभश्विङt: ॥* অগ্রহায়ণ মাসে মুষ্টি গ্রহণ করিতে হয়, মুষ্টি গ্রহণ না করিয়া জনিয়মে ধান্তছেদন করিলে কৃষকের বিশ্ন হয় । অগ্রহায়ণ মাসে শুভদিনে ক্ষেতে উপস্থিত হইয়া ভক্তিপূৰ্ব্বক গন্ধপুষ্পাদি দিয়া ধান্তবৃক্ষের পূজা করিয়া ঈশানকোণে ২ মুষ্টি ধাঙ্ক ছেদন করিবে । সেই জাড়াই মুট ধান অগ্রভাগ সন্মুখের দিকে রাখিয়া মাথায় করিবে। কাহারও সহিত কথা না বলিয়া বাড়ীতে আসিয়া বড় ঘরে ধান্ত স্থাপন করিবে এবং গন্ধ পুষ্পাদি দ্বারা পূজা করিবে । কাৰ্ত্তিক ও পৌষমাসে মুষ্টি গ্রহণ একান্ত নিষিদ্ধ। জার্মা, মঘা, মৃগশিরা, পুষ্যা, হস্তা, স্বাতী, উত্তরাত্রয়, মূল ও শ্রবণ এই সকল নক্ষত্র ধান্তছেদনে প্রশস্ত । বৈধৃতি, ব্যতীপীত, ভদ্রা, রিকা, মঙ্গল, শনি ও বুধবারে মুষ্টিগ্রহণ করিবে না । “কৃত্বাতু খলকং মার্গে সমং গোময়লেপিতম। রোপণীয় প্রযত্নেন তন্ত্র মেধি: শুভেংহনি ৷” অগ্রহtয়ণ মাসে খল ( মেধিয়োপণ করিবার স্থান ) সমান করিয়া গোময় দ্বারা লেপন করিবে । শুভদিনে তাহাতে যত্বপূৰ্পক মেধি রোপণ করিতে হয়। ৰট, সপ্তপর্ণ, গাস্তারী, শিমূল, যজ্ঞডুমুর বা অন্য কোন প্রকার ক্ষীরযুক্ত বৃক্ষের, ইছার অভাব হইলে স্ত্রীনামধারী কোন লুক্ষের মেধি করিতে হয় । ধানের অগ্রভাগ, তৃণ, মৰ্কট ( শস্তবিশেষ ), মিস্ব ও সর্ষপ দ্বারা মেধি বাধিবে । মেধিতে একট পতাকা ও দিতে হয়। পরে ভক্তিভাবে গন্ধপুষ্প দিয়া মেধির অর্চনা করিতে হইবে । এই অমুষ্ঠান করিলে শস্ত বৃদ্ধি হয় । “পোষে মেধিনচারোপ করাহে শ্রবণে ওখ। শস্ত বৃদ্ধিকরী মার্গে পোষে শস্তক্ষয়ঙ্করী ॥ কপিখষিৰ বংশানাং তৃণয়াজাং তথৈবচ | মেধি কাৰ্য্য পরৈনৈৰ ঘনীচ্ছেদাত্মন: শুভম্।” পৌধমাস ক্রুয়দিন ও শ্রবণানক্ষত্র মেধি আরোপণে নিষিদ্ধ। অগ্রহায়ণ মাসে মেধি আরোপণ করিলে শস্তের বৃদ্ধি এবং পৌষমাসে আরোপণে শস্ত ক্ষয় ছয় । কয়েত বেল, বেল বঁাশ, নারিকেল ও তালবৃক্ষেয় মেধি করিলে জগুপ্ত इब्र, ऐश कथन७ कब्रिट्य मा । • BBDDSDDBB BBBS DDG BDD DB BB BBS পুৰাবাজাং জনা কুর্ধ রঙ্গোঙ্গক্ষেত্রসঙ্গিৰে।।” পৌষমাসে ধান কাটার পূৰ্ব্বে সকলে মিলিয়া পরস্পরের ক্ষেতের নিকটে পুষ্যযাত্রা করিবে । ইহা শুভদিন এবং শুভ নক্ষত্রে করিতে হয় । - পরমান্ন, মৎস্ত, মাংস, নিরামিষ, দধি, দুগ্ধ, স্থত, নানাবিধ ফল, মুমিষ্ট পিষ্টক প্রভৃতি বস্থভর উপহারে কদলীপত্রে ভোজন করিবে । ভোজনাস্তে চন্দন, কুঙ্কুম প্রভৃতি সুগন্ধি জব্য পরস্পর পরম্পরের অঙ্গে লেপন করিবে । লবঙ্গ, কপুর প্রভৃতি দিয়া পাণ সাজিয়া মুখ ভরিয়া পাণ খাইবে । এইদিন সকলকেই নুতন কাপড় পরিধান করিতে হয় । অনস্তর পুষ্পমাল্য, পুষ্পাভরণ প্রস্তুত করিয়া শচীপতিকে ভক্তিপূৰ্ব্বক নমস্কার করিবে। গীত, বাদ্য, নৃত্য করিয়া মহোৎসব করিবে । হর্ষিতচিত্তে হাত যোণ্ডু করিয়া এই মন্ত্র কয়ট পাঠ করিবে । মন্ত্র যথা— “ক্ষেত্রে চtথণ্ডিতে ধান্তে তত্ব দেবপ্রসাদতঃ । পুষ্যস্তু মিলিতা: সৰ্ব্বে শস্তানি শুভকার কাঃ ॥ মনসা কৰ্ম্মণ। বাচা যে চাম্মাকং বিরোধিনঃ । তে সৰ্ব্বে প্ৰশমং যাস্তু পুষ্যযাত্র-প্রসাদতঃ ॥ ধান্ত বৃদ্ধির্যশোবৃদ্ধি: প্রবৃদ্ধি: পুল্ল দা রয়োঃ । রাজসন্মানবৃদ্ধিশ্চ গ’বাং বৃদ্ধিস্তথৈবচ | মন্ত্রশাসনবৃদ্ধিশ্চ লক্ষ্মীবৃদ্ধিরহর্নিশম । অস্মাক মস্ত সততং যাবৎ পুর্ণোনবৎসর ॥” এই সকল আমোদই ক্ষেতের নিকটে করিতে হয়, তারপর আনন্দিতচিত্তে সকলেই আপন আপন গৃহে প্রস্থান করিবে । সেইদিন পুনৰ্ব্বার আর আহার করিতে নাই । “পুষ্যযাত্রাং ন কুৰ্ব্বস্তি যে জন ধনগৰ্ব্বিতাঃ । ন বিয়োপশমস্তেষাং কুতস্তদবৎসরে মুখম্।।” যাহারা ধন মদে গৰ্ব্বিত হইয়া পুষ্যযাত্রার অনুষ্ঠান করে না, তাছাদের বিয়ের উপশম হয় না, সংবৎসরে মুখের তে৷ সম্ভাবনাও নাই । পৌষমাসে ধাক্ক ছেদন করিতে হয় । ছেদনের ২৩ দিন পরে ধান্যমৰ্দ্দন করিবে । পোষে এই ধান্যের ব্যয় কর। त्राप्ञ्ज निबिरु । याशाप्ख cोवभाप्न न्डन थामा बात्र করিবে না । “মাপনং সৰ্ব্বশস্তানাং বামাবৰ্ত্তেন কীর্ষিতম্। ধান্যানাং দক্ষিণাবর্তং মাপনং ক্ষয়কার কম। বামাবৰ্ত্তেন স্থখদং ধান্যবৃদ্ধিকরং পরম্ ॥* नकल लउहे वामांदएर्ड मानिएङ इग्न । मभिभांदté थामा মাপিলে ক্ষয় হয় । ৰামাবৰ্ত্তে মাপিলে মুখ ও শস্তের इकि इब्र ।