পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৪৩৮

কৃষ্ণকীর্তন চপের কীৰ্ত্তমে গানের ভাগ অতি জন্তু। উহার সমস্ত বৃত্তান্তই বক্তৃত ৰায় প্রকাশ পায়। বক্তৃতা শেষে তালমান স্বল্পসংযোগে একটা তুঙ্ক গান করিয়া প্রস্তাবিত্ব বিষয়ের উপসংহার হইয়া থাকে। এদেশীয় পুৰ্ব্বকালীন লোক যেমন সাত্বিকভাবে পরমার্থ রসায়ুশীলন মনে করিয়া হরিসঙ্কীর্তন শ্রবণ করিত, এখনকার লোক আর তক্রপ করে না । এখন যে সমস্ত লোক আপন আপন মাতাপিত পরলোক গমন করিলে উহাদের উদ্দেশে বৃষোৎসর্গ করিয়া শ্রাদ্ধ করে, তাছারাই সেই শ্ৰাদ্ধ উপলক্ষে কীৰ্ত্তন দিয়া থাকে, অথবা কখন কখন কোন কোন স্থানে দোলরাসাদি বিষ্ণুৎসবেও কাৰ্বন-গান হইয়া থাকে । নগরক্ষীৰ্ত্তন ও সঙ্কীর্তন একই প্রকার । যখন কতক, গুলি লোক একস্থানে একত্র হইয়া উচ্চৈঃস্বরে হরিগুণ গান করে, তখন তাহাকে সঙ্কীৰ্ত্তন বা নামসঙ্কীৰ্ত্তন বলা যায়, যখন এরূপ সঙ্কীৰ্ত্তন কোন গ্রাম, নগর কি পল্লী প্রদক্ষিণপূৰ্পক গীত ও কীৰ্ত্তিত হয়, তখন তাহাকে নগরকীৰ্ত্তন বলে। নামসঙ্কীর্তনের প্রথা প্রচৈতষ্ঠদেবের আবির্ভাবের পূৰ্ব্বে প্রচলিত থাকার অনেক প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যায় । কিন্তু নগরকীৰ্ত্তনের প্রথা বোধ হয়, উক্ত মহাত্মাই প্রথম প্রবর্ধিত করেন। চৈতন্যচরিতামৃতে আদি লীলায় ইহার আভাস ও আছে (১৩) । মোসলমানদিগের অধিকার কালে যে ভারতবর্ষের মধ্যে বৈষ্ণবধৰ্ম্মেয় বিলক্ষণ প্রাদুর্ভাব ছিল এবং তৎসম্প্রদায়ী লোকেরা সহস্ৰ সহস্র বাধা অগ্রাহ করিয়া অ}পন আপন মত প্রচার ও ধন্মের ঘোষণা করিতেন, প্রাচীন গ্রন্থাদি হইতে তাহার ভূরি ভূরি প্রমাণ প্রাপ্ত হওয়া যায়। ইংরাজদিগের প্রথমধিকারেও হরিসঙ্কীৰ্ত্তন ও নগরকীৰ্ত্তনের বিলক্ষণ সমাদর ছিল । মহানগরী কলিকাতানিবাসী রাজা নবকৃষ্ণ বাহাদুরের পুত্র রাজা রাজকৃষ্ণের ছৱিসঙ্কীর্তন ও নগরকীৰ্ত্তন বিলক্ষণ আমোদ ও উৎসাহ ছিল । তাছার নগরীর্তন বিষয়ে পাথুরিয়াঘাটনিবাসী বাৰু গোপীমোহন ঠাকুর ও কুমারটুলী নিবাসী ৮ গোবিন্দরাম মিত্রঘটিত বেশ কৌতুকাবহ অাখ্যান আছে। रेनानीबन डाौिद्रषैौद्र उछद्र डैौद्ररडौं शत्नद्र भएष ध्मान নগয়ে নগরকীর্তনের বিলক্ষণ অনুষ্ঠান আছে। বৈশাখ, { কাৰ্ষিক ও মাথাদি পুণ্যাহ মাসে গ্রামের কল্যাণের নিমিত্ত । uद९ ¢काम झांtन छद्र, ७शाउँठानि cग्नॉर्भ ७ মায়ীভর ইলে ।১৩) প্রচৈতন্থ গ্রন্থ সাঙ্গোপাঙ্গ সঙ্গে লইয়া নামান্থানে कौर्डम कब्रिद्रा ८वफ़ारेणज्म, ४षकवअप्इ उशन्न कूहि इब्रि ●धंभt१ श्रt८इः । - r [ 88७ ] झकडूबांझै वह्निबiब्रट्श्रब्र श्रश्च नश्रङ्गजैौ' ँन इङ्ग । चांङ्ग वै शश्वद्धं शृंfांशुं वभरग्न झेकांकांग्रण वकद छिकूकश्रृं* श्रृंख्रश्ञ कलाॉ१ कांशनांद्र ब्रां८व्र चां८द्र क्लकांनेि ¢नषङांग्न *उ मांभ कि गश्टव, नांग्र क्रांम कब्रिब्र ८य रुब्रिमांम नईौर्डन क८ग्न, , छांश८क छेइल बटन । छैश्णिग्रांद्र थछिनिन शृश्य्कङ्ग निकछे इहेष्ठ ख्नि शश्न করে না । সমস্ত মাস টহল দিয়া একদিন যথাসম্ভব গ্রহণ कtद्र । निज़ांछtत्र ऊँषांद्र गभद्र प्लेशणद्र शीन दफ़ भिहे गार१ ।। কৃষ্ণকুমারী, রাজপুতনার অন্তর্গত মিবারের অধিপতি রাণা ভীমসিংহের কল্প ৷ খৃঃ ১৭৭৮ (সং ১৮৩৪ অব্দে ) ভীমসিংহ মিবারের সিংহাসনে আরোহণ করেন। অনছিলবারের প্রাচীন রাজবংশীয় চোহানজাতীয় কষ্ট। তাহার মহিষী। সেই মহিষীর গর্ভে কৃষ্ণকুমারী জন্মে। কৃষ্ণকুমারী অসামান্ত রূপলাবণ্যবতী ছিলেন । সেরূপ যৌবনে বিষ্কাস পাইয়া তাহাকে আরও শোভাময়ী করিয়াছিল। এই জন্য তিনি রাজস্থানে “ফুল্ল-নলিনী” বলিয়া অভিহিত হইতেন । কস্ত। বিবাহ যোগ্য হইলে ভীমসিংহ জয়পুরের রাজা জগৎসিংহের সহিত তাহার বিবাহ দিবার সঙ্কল্প করেন। রাজা জগৎ সিংহ ও সে প্রস্তাবে সন্মত হইয়া ভীমসিংহের নিকট বছ মূল্য উপঢৌকন পাঠাইয়া দিলেন । নিজেও তিন সহস্ৰ সৈন্ত লইয়া জয়পুরের নিকট সাপুরে আসিয়া অবস্থান করিতে লাগিলেন। ভীমসিংহও প্রত্যুপহার স্বরূপ বহুমূল্য দ্রব্যাদি র্তাহার নিকট পাঠাইয়া দিলেন। এইরূপে বিবাহ স্থির হইয়া গেল । কৃষ্ণ কুমারীর রূপলাবণ্যের কথা রাজপুতনার সকলই অবগত হইয়াছিলেন। দেশের অন্তান্ত নৃপতিগণের মনে তাহাকে লাভ করিবার বাসনাও ছিল, কিন্তু তাহারা মনোভাব প্রকাশ করিবার সুযোগ পান নাই। জয়পুরাধিপতি জগৎসিংহ বিবাহাৰ্থ জয়পুর সন্নিকটে আপিলে ঈর্ষাপরবশ হইয়া মারবারের রাজা মানসিংহ কৃষ্ণকুমারীকে পাইবার জন্ত ব্যগ্র হইলেন -মারবারের ভূতপূৰ্ব্ব নৃপতির সহিত কৃষ্ণকুমারীর বিবাহ সম্বন্ধ ইতিপূৰ্ব্বে একবার স্থির হইয়াছিল, এক্ষণে তিনি সেই রাজ্যের অধীশ্বর, অতএব ঐ কষ্ট। তাহারই প্রাপ্য, এইরূপ হেতুবাদ প্রদর্শন করিয়া ভীমসিংহকে বলিয়া পাঠাইলেন যে, তাছাকে কল্প সম্প্রদান না করিলে তিনি জয়পুরাধিপতি জগৎসিহের সহিত বিবাহে বিশেষরূপে বাধা দিবেন। भाननिश्क कडा निrड छैौभनिःrरत्र चांप्रो ইচ্ছা ছিল না। , মায়বারের সর্দারগণ নিজের স্বাগিরি উদেশে মানলিংকে আরও উত্তেজিত কৰি দিল। এদিকে চৰাবৎ