কাবেরী কাৰু (দেশজ) ১ বশীভূত। ই কাৰ্যাদি করিতে অসমর্থ। কারুক (পুং, স্ত্রী) কুৎসিত বৃক্ষ ইব, ঈষৎ বৃক ইব বা কোঃ কাদেশ । ১ কুকুট । ২ চক্ৰবাক । ৩ পক্ষিবিশেষ, ইহাদিগের भश्छक #ीज्रयंग । (কাবৃকঃ কৃকবাকে স্তাং পীতমস্তককোকয়োঃ । মেদিনী । ) কাবের (রী) কস্ত স্বৰ্য্যস্তেব অ ঈষৎ বেরং অঙ্গং যন্ত, জ্যোতির্ময়ত্বাং । কুঙ্কুম। কাবেরিক (স্ত্রী) কাবেরী-স্বার্থে কন্টাপ-ঈকারস্ত হ্রস্বত্বম । কাবেরী নদী । কাবেরী ( স্ত্রী) কং জলমেব বেরং শরীরমস্তাঃ, ক-বেয়-ক্ষ্মণ, ( তন্তেদম্। পা ৪ ৩ । ১২• ) উীপ। দক্ষিণাপথের একটা মহানদী। অক্ষা ১২, ২৫ উঃ ও দ্রাঘি ৭৫° ৩৪' পূঃ মধ্যে কুরগরাজ্যে পশ্চিমঘাটে ব্রহ্মগিরি হইতে নির্গত হইয়া দক্ষিণপূৰ্ব্বাভিমুখে মহীসুর-অধিতাকা অতিক্রম করিয়া মাত্রাজ প্রদেশের মধ্য দিয়া বঙ্গোপসাগরে মিলিত হইয়াছে। কুরগরাজ্যে কাবেরীর গতি বক্রভাবাপন্ন, গর্ড প্রস্তরময়, উত্তয়তীর নানাবৃক্ষসমাকীর্ণ। ইহার কদলুর, কুষ্মহোল, ককাবে, মুত্তারেমুক্ত, চিন্ধহোল ও সুবর্ণবর্তী নামে কয়েকটা শাখা নদী অাছে। কাবেরী মহীসুররাজ্যে অল্প পরিসরে প্রবেশ করিয়া একবারে ৩• ০ গজ হইতে ৪ • • গঞ্জ পর্য্যন্ত বিস্তৃত হইয়াছে । এখানে চাষবাসের জন্ত কাবেরীর অনেকগুলি খাল আছে, খালের মাঝে মাঝে বাধও দেওয়া হইয়াছে। তন্মধ্যে প্রধান খালটি প্রায় ৩৬ ক্রোশ বিস্তৃত । কাবেরীর মধ্যে পুণ্যতীর্থ শিবসমুদ্র, শ্রীরঙ্গপত্তন ও স্ত্রীরঙ্গম দ্বীপ আছে। শিবসমুদ্রের পাশ্বে কাবেরী-প্রপাত, প্রায় ১৫০ হস্ত উচ্চ হইতে জল নামিয়া অভ্যালিতেছে, এখানকার দৃপ্ত মনোমুগ্ধকর। শিবসমুদ্র হইতে কাবেরীর অপরপার পর্য্যস্ত দেশীয় হিন্দুরাজনিৰ্ম্মিত দুইটা সুদৃঢ় প্রস্তরনিৰ্ম্মিত সেতু আছে, যাত্রিগণ এই সেতু দিয়া শিবসমুদ্রদর্শনে গমন করে । মহীশুরে কাবেরীর কতকগুলি শাখা আছে। যথা— হেমৰতী, লক্ষ্মণতীর্থ, লোকপাবনী, শিংশা, অর্কবতী, স্ববর্ণবতী বা হোল্লুহোল । এখান দিয়া তঞ্জোর ও ত্রিচীনপল্লী অভিমুখে কতকগুলি খাল বাহির হইয়া গিয়াছে, তন্মধ্যে কোলিদম ( কোলরু৭) নামক খালই প্রসিদ্ধ। । बांखांजदिछांटल कांtबईौग्न यहे काङ्गकर्छी लांधीं अग्निह Iv ১২ [ 8t ] কাব্য (ন) কৰেমি ফৰে কৰ্ণ ভাবে স্ব, ৰক্ষিব্যঞ্জ যুবনাশ্বের শাপে গদ শরীয়াৰ্দ্ধভাগে ফুৰনখের কস্তাক্ষপে জন্মগ্রহণ করেন, তাহারই নাম কাৰেী, জহ শুনি তাহার পাণিগ্রহণ করেন। এই কাবের গর্ভে জহর মুনহ নামক এক ধাৰ্ম্মিক পুত্র জন্মে। (হরিবংশ ২৭ জঃ ) গঙ্গর শীরাদ্ধठां८* जमा हरेब्रांझिल गजिब्रों कांट्वन्नैौ “जई#ज** मांटभ श्रृंrां ऊ হইয়াছেন। স্কন্দপুরাণীয় কাবেরীমাহায্যে লিখিত আছে— “ব্ৰহ্মতনয়া বিষ্ণুমায়া বা লোপামুদ্র পিতার অাদেশে কাবের নামক কোন মুনির কস্তারূপে (ইহলোক ) জন্মগ্রহণ করেন, কাষের মুনির আনন্মবর্ধন ও মানবগণের পাপমোচনের জন্ত নদীরূপে প্রবাছিত হইলেন ।” তলকাবেরী ও ভাগমণ্ডল নামক প্রথম সঙ্গমস্থানে অতি প্রাচীন দেবমন্দির আছে ; কাৰ্ত্তিকমাসে সহস্ৰ সহস্ৰ তীর্থযাত্রী ঐ সকল মন্দির দর্শন ও তথায় কাবেরীসলিলে স্নান করিবার জষ্ঠ গমন করিয়া থাকে । দক্ষিণাপথের লোকেরা ইহাকে "দক্ষিণগঙ্গা’ বলিয়া থাকে । এখানে যেমন গঙ্গাস্নানকালে নিষ্ঠাবান হিন্দুগণ গঙ্গাস্তব পাঠ করিয়া থাকেন, দাক্ষিণাত্যের লোকেরা এই নদীতে স্নানকালে সেইরূপ ‘কাবেরীস্তোত্র’ উচ্চারণ করিয়া থাকে । কাবেরী-প্রবাহিত প্রদেশে "অন্মাকোড়গ’ বা ‘কাবেরী ব্রাহ্মণের’ বাস আছে । এই ব্রাহ্মণেরাই অম্বা বা কাবেরীদেীর পৌরোহিত্য করেন । ইহারা সকলে শাকান্নভোজী, অপরাপর কোড়গ ব্রাহ্মণের সহিত ইহাঙ্গের বিবাহের আদাল প্রদান নাই । কাবেরীর প্রবল তরঙ্গ হইতে দেশ ও শস্তরক্ষা করিবার জষ্ঠ নানাস্থানে হিন্দুরাজনিৰ্ম্মিত পাথরের র্যাধ আছে। তন্মধ্যে স্ত্রীয়ঙ্গের নিকটবৰ্ত্তি বাধটি প্রধান, এই বঁtধ একখানি পাথরে প্রস্তুত হইয়াছে, উহা ১৯৪০ ফুট দীর্ঘ ও ৪০ হইতে ৬০ ফুট পৰ্য্যস্ত বিস্তৃত। খৃষ্টীর ৪র্থ শতাব্দীর পূৰ্ব্বে এই অপূৰ্ব্ব বাধটি প্রস্তুত হইয়াছে বটে, কিন্তু অদ্যাপি যেন নুতন বলিয়া বোধ হয়। : . পূজাকালে গঙ্গা প্রভৃতি তীর্থ আবাহন করিবার মধ্যে এই নদীর নাম অন্তর্নিবিষ্ট আছে । "গঙ্গে চ যমুনে চৈব গোদাবরি সরস্বতি । নৰ্ম্মদে সিন্ধু কাৰেরি জলে হস্মিন সন্নিধিং কুর ॥” তীখাবাছসমগ্ৰ । ২ ফুেৎসিতং অপৰিত্ৰং শীরং বস্তাঃ) বেঞ্চ ও ছক্রিয়। (কাবেরী স্থাৎ সরিজেদে পশ্যনারীহরিমোঃ। মেদিনী।) }
- কবিতাগ্রন্থ। ২ রসযুক্ত ৰাক্ষ্য । ,