ऐकदशा “গুছিদ্রেষ্ণু প্রত্যস্বাস্তুরাশি সংস্কারেত্ত্যঃ” ( যোগস্থ ৪। ২৬ । ) ৰখন যোগিগণ সমাধি আশ্রয় করেন, তখন তাছাদের ইঞ্জিয়কৃত্তি ক্ষীণ হইলে ও যে সকল অস্থরার অর্থাৎ ৰাধি, স্তান, সংশয়, জালস্ত, প্রমাম্ব, অবিরতি, ভ্রান্তিদর্শন, অলব্ধ ভূমিকত্ব ও অনৰস্থিতত্ত্ব এই নয় প্রকার বিষ্ণু উপস্থিত হয় । ইহার মধ্যে আবার প্রত্যঙ্গাত্তর অর্থাৎ আমি ও আমার ইত্যাদি জ্ঞানস্বরূপ বিশ্ব সমুংপা হইয়া সমাধির ব্যাঘাত করে । অত এৰ চিত্তবৃত্তির উচ্ছেদ সাধন করিয়৷ সেই সকল বিস্ত্র নিবারণ করিবে । “হালযেষাং ক্লেশ বছুক্তম্ " ( যোগস্থ ৪ । ২৭ । ) পাতঞ্জলের দ্বিতীয় পাদের, দশম ও একাদশস্থত্রে অবি. দ্যাদি বিনাশের যেরূপ উপায় প্রদর্শিত হইয়াছে, সেইরূপ উপায় অবলম্বন করিয়া সংস্কারের ক্ষয় করিবে । সংস্কার ক্ষীণ হইলেই “আমি মামার" ইত্যাদি জ্ঞান তিরোহিত হয় । ধেমম বীজ সকল অগ্নিদগ্ধ হইলে তাহা হইতে আর অক্ষুরোৎ পত্তির সম্ভাবনা থাকে না, সেই প্রকার জ্ঞানাগ্নিস্পর্শে অবিদ্যাদি ক্লেশ স ক ল নাশ হইলে অtয় চিন্তুক্ষেত্রে সংস্কার জন্মিতে পারে ন এবং তাহ হইলেই “আমি আমার” ইত্যাদি প্রত্যয়াপ্তয় স ক ল নিবৃত্ত্ব কল্প । “প্রসংখ্যানে পাকুসীদস্য সৰ্ব্বথ বিবেক খ্যাস্তেধৰ্ম্মলেখ: সমাধি: * ( যোগস্থ ৪ । ২৮ । ) ৰহুবিধ বিষয়ের তত্ব সকল পৃথক পৃথক রূপে ভাবনা করি রাও যিনি সকল রূপ ফলক মন করেন না, তাহারই পূৰ্ব্বোক্ত বিঘ্ন সকল তিরোহিত য়। বিবেকের উৎপত্তি । হয়। বিবেকের উৎপত্তি হইলেই সেই বিবেক হইতে | সমাধি সিদ্ধি হয় । এই সমাধি সৰ্ব্বদা পরম পুৰুষাৰ্থসাধনরূপ ধৰ্ম্মবারি সেচন করে । এই নিমিত্ত ইহাকে ধৰ্ম্মমেঘ বলে । এই ধৰ্ম্ম তত্ত্বজ্ঞান উৎপাদন করে । “তত: ক্লেশনিবৃত্ত্বিঃ ” ( যোগস্থ ৪২৯ । ) পূর্শোক ধৰ্ম্মমেঘ হইতে অবিদ্যাদি ক্লেশ সকল নিবা রিত হয় এবং তাহতেই সংসারৰমণের কারণীভূত শুভাশুভ ফল সকল ক্ষীণ হয় ও বাসনা নিবৃত্তি হইয়া যায় । SBB BBBBBBBBBBYSDDBBD BBBBS যোগস্থ ৪ ৩০ } অবিদ্যাঙ্গি ক্লেশ ও শুভাশুভু কৰ্ম্মফল চিত্ত্বের আবরণকারী মলস্বরূপ । যাদ্ধার চিত্ত হইতে ঐ সকল মল মিবারিক্ত হইয়াছে, সেই ব্যক্তি সমুদয় জ্ঞেয় বস্তু জানিতে পারে । চিত্ত্বের আবরণ.মল বিনষ্ট হইলেই সম্বৰিষয়ক জ্ঞান উৎপন্ন হয় । তখন জাকাশ প্রভৃতি মহৎ পদার্থও অনা ᎥᎳ ১২৬ ( * ~ y J दैरूरुनोमब्ण ब्रीदन भनिxक श्रृंॉब्रt दtज १ पछश्वन भाव्र ८कॉम दियङ्ग चन्tद्वि छोरङ शंॉरक मां ? SkDS DDBBB BBBDDDDDBBL ttBBD S S0 AAAA হৃদয়াকাশে ধৰ্ম্মমেঘ উদিত হইলে সেই মেশ্ববর্ষণে ক্লেশकईक़* क्लेिख्यण ८थोऊ श्देब्रा बांद्र ! जांशरष्ठ जड़, ब्रब; e তমঃ এই গুণত্রয় কৃতাৰ্থ হয়, অর্থাৎ পুরুষাৰ্থ ভোগ ও মোক্ষসাধন কৰ্ম্ম সকল সমাপ্ত হয় এবং ঐ সকল গুণের ক্রম •ब्रिोभ झङ्ग म ।
- ক্ষণ প্রতিযোগী পরিণামোহপরাস্তনিগ্রাহ: ক্রমঃ * ৪।৩২ । ক্ষণ হইতে পল, পল হইতে দণ্ড এবং দ গু হইতে প্রহয় ইত্যাদি রূপে কালের পরিণাম হইয় থাকে। আর পঞ্চভূত হইতে যে সকল বস্তু উৎপন্ন হয়, তাহারাও উত্তরোত্তর পল্লিণাম প্রাপ্ত হইয়া নানাপ্রকার বস্তু উৎপাদন করে, ইহাকেই ক্রমপরিণাম বলে । এই সকল পরিণামেয় শেষ কেছ জানিতে পারে না । কারণ, পরিণামের সীমা নাই । মৃত্তিফা रुहे८ड डेद्भिमाग्नि दड़ गद न छtन्द्र (aग१ झे नकण डेद्विजानि আবার স্মৃত্তিকারূপে পরিণত হয় । এইরূপে পদার্থ সকলের উত্তরোত্তর নানা প্রকার পরিণামের কেহ ইয়ুজ্ঞা করিতে
- 1
“পুরুষাৰ্থশূন্তানাং প্রতিপ্রসবঃ কৈবল্যস্বরূপ প্রতিষ্ঠা বা চিতিশক্তিন্নিতি ।” { যোগসু* ৪ । ৩৩ ) গুণ সকল ম্ভোগ ও অপবর্গ লক্ষণ পুরুষাৰ্থপূক্ত হইলে ক্ষণকালের নিমিত্ত্বও কোমরূপ বিকায় উপস্থিত হয় না । অথচ চিৎশক্তির বৃত্তি সন্ধিপ্য নিবৃত্ত হয় । আস্থার চিৎস্বরূপে যে অবস্থিতি হয়, তাহার নাম কৈবল্য । [ মুক্তি ও বিবেক দেখ । ] বেদান্তমতে পরমায়াতে জীবাত্মার লীন হও. য়ার নাম কৈবল্য । দ্যায়মতে সকল অদৃষ্ট বিনষ্ট হইলে আত্মার আর দুঃখ উৎপত্তি বা জন্ম হয় না । নৈয়াসিকের শরীর পাতের পর এই আত্মার অবস্থাকেই কৈ বলা ললেন । ( দ্যার ১১২ } ২ মুক্তি । [ মুক্তি দেখ } । (ত্রি ) কৈবল্যং স্বরূপত্বেনাস্ত্যন্ত অশাদিত্ব’দচ । ৩ কৈবল্যস্বরূপ । “জ্ঞানবিজ্ঞানযুক্তানাং নিরূপণখা নিরঞ্জন । কৈবল্য। যা গতি ব্রহ্মসদনে সাগfতর্ভবান " (ভারত অম্ল ১৬অঃ) কৈবল্য মোক্ষাধাগতি:’ ( নীলকণ্ঠ ) । (প্লী) কেবলএব কেবল স্বার্থে ব্যঞ, ৪ অদ্বিতীয় । “কৈবল্যং নিগুৰ্ণং বিশ্বমনাদিমঞ্জমক্ষরমূ” (ভারত অম্বু ৬৩ আঃ) এ কুঞ্চাছুৰ্ব্বেদান্তর্গত একখানি উপনিষদ । কৈবল্যানন্দ, একজন সংস্কৃত গ্রন্থকার। ইনি প্রশৰার্থ প্রকাশিৰাৰ্যাখ্যান ও মহিমঞ্চবটীক রচনা করেন ।
