পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কোচবেহার [ exw. ] কোচবেহার qఙa षयश्च । शखाम झ*ि८ग् १ष निेन ७ श्रश्नंfiभ:बश्न शक्षध्र लिপূজা হয়। মালারা সোলায় হংসের উপর সোলার দেবী नृद्धि यज्ड कटन, रेशहे श्शरशत्र बहीब्र यङिमा । cशोष মাসে কেবল স্ত্রীলোকের বাষ্ট্ৰীয় উঠানে ঘটপাতিয়া কোরাকুরী পূজা করে। পেথালী ও যোগিনী কেবল স্ত্রীপূজ্য। সন্ন্যাসী দেবতা বালকগণের পূজ্য। য়দপুরে কামরূপী ব্রাহ্মণের ইহাদের পৌরহিত্য করে । এই ব্রাহ্মণের স্বৰ্ণব্ৰাহ্মণ বলিয়া গণ্য । দাঞ্জিলিঙ্গ ও জলপাইগুড়ীতে কোচদিগের স্বজাতি কোন ব্যক্তিই পূজাদি করে। কোচের শবরাহ করে। কুণ্ঠরোগী শিশু ও সর্পদষ্ট ব্যক্তি মল্লিলে সকলে পুতিয়া ফেলে। দাহ বা সমাধিস্থানে ক্ষেই কেছ সাদা মসলিনের চন্দ্ৰাতপ বা পতাকা বা তুলসী রোপণ করিয়া থাকে । দাৰ্জিলিঙ্গের কোচেরা ১৩শ দিনে, জলপাইগুটীতে ১১ দিনে ও রঙ্গপুরে ৩১ দিনে শ্ৰাদ্ধ করে। এই সময়ে তাহারা ভিজা কাপড়ে নিরামিষ, ( আতপায় ) জাহার করে। পাণ, লবণ, মহুর দাইল, মসলা প্রভৃতি ব্যবহার করে না । প্রতিবৎসর ভাত্রমাসের কৃষ্ণ নবমীতে মঙ্গীতে উৰ্দ্ধতম ৩ পুরুষের তর্পণ ও পিগুদান করিয়া থাকে । “কোচোংতিজনোহন্ত কোচ আণ বহুযু চ অণো লুক । (পুং বছ) ৪ কোচদেশবাসী । ৫ দেশবিশেষ । [ কোচ. ৰেছায় দেখ। ] (ইং Couch) গদীপাত লম্বা কাষ্ঠাসনবিশেষ । কোচবেদীয়, কোচবেহার অঞ্চলের বেদিয়া জাতির একশ্ৰেণী । ইহার এখন নানাস্থানে ছড়াইয়া আছে। পূৰ্ব্বে - ইহাদের বাস কোচবিহারে ছিল । [ বেদিয়া দেখ । ] কোচবেহার, (কোচবিহার, কুচবিহার, কোচনীপাড়া) একটা দেশীয় রাজ্য। এখন রাজশাহী কোচবেহার কমিসনরের এলাকার অধীন। অক্ষা ২৫°৫৭৫ •% হইতে ২৬, ২৩ ২•* ইহার ক্ষেত্রফল ১৩৯৭ বর্গমাইল । এই রাজ্যের উত্তরদিকে জলপাইগুটী জেলার পশ্চিমম্বার, পূৰ্ব্বে আসামের গোয়ালপাড়া জেলার অন্তর্গত পূৰ্ব্বদ্বার, রঙ্গপুর, গদাধর ও স্বর্ণকোশীমদী, দক্ষিণে রজপুর, পশ্চিমে জলপাইগুড়ী ও রঙ্গপুর । কোচবেহায় সমতল ও ত্রিকোণাকার। ভূমি অধিকাংশই উৰ্ব্বপ্ন ও শস্যশালী । আসামেয় নিকট স্থানে স্থানে জঙ্গল cनश्रिङ •ो९इ दाइ । फूनि जगज्रण श्रेष्ग७ उख्ब्रभक्रिय হইতে দক্ষিণপূর্বদিক কিছু ঢালু বা নিয়। সেই জল্প अभइनिएकन्न फूबिद्र जज u३ निक् निबारे मिकांग रुद्र । द९नएमब्र नकन नमtइरे फूविद्र १v शच् निरश् चण थारक । ভূমির ও হাতে নীচেই ৰালি পাওয়া বাৰ। ভূতত্ত্ববিদগণের মতে, হিমালয় পৰ্য্যস্ত সমুদ্র ছিল। সমুদ্রের তরঙ্গ গিয়া পৰ্ব্বতে আঘাত লাগায় বালুকণা উৎপন্ন शहैद्रा मै थिएनt* दिसूड श्झ । मनौज *णि *क्लिद्र ऊाश्ॉब्र फेब्र उंद्रिा छूमि इहेद्रारकृ । यत्रएनएल ८षक्र” गकरण একত্র মিলিত হইয়া একটা গ্রামে বাস করে ও চাসের ভূমি স্বতন্ত্র রাখে, কোচবেহারের লোক সেরূপ করে না। যেখানে যাহার ক্ষেত্র সেইখানেই তাহার বাস । ষোতদার ও ক্ষেত্রপতির বাটীর নিকট প্রায়ই একটা করিয়া বঁাশ ঝাড় ও কলাবাগান দেখিতে পাওয়া যায় । তবে এদেশের মত গ্রাম নাই, এমত নহে । কোচবেহার রাজ্যে কালজানি, গদাধর, ভিস্তা, তরস, ধয়লা বা ধবল ও রৈধক নামক ছয়ট নদী প্রধাম । এই সকল নদীতে একশত মণ ভার লইয়া নৌকা বারমাস গতায়াত করিতে পারে। এতদ্ব্যতীত আরও সামান্ত কুড়িটা নদী অাছে, তাহার। বর্ষাকালে প্রবাহিত হয়, অদ্য সময় সামান্ত জল থাকে। এই নদীগুলি বালুভূমি পাইয়া যেদিক্ দিয়া ইচ্ছ। সেইদিকেই প্রবাহিত হয় । এই জঙ্গই , কোচবেহারের নদীগুলি প্রায়ই স্থান পরিবর্তন করে । প্রধান নদীগুলিতে স্রোত বিলক্ষণ, কিন্তু তাহাতে কোন কল চালাইবার প্রয়োজন সাধিত হয় না । শতকরা ২ জন লোক জেলে বা মাঝির কৰ্ম্ম করে । পাট ও তামাকের রপ্তানি নেীক পথে অধিক হয় । দেশে ব্যাঘ্ৰ, বন্ত মহিষ, গণ্ডার ও তন্ত্রক অনেক। হরিণ নানাপ্রকায় । শীকারের উপযোগী পক্ষী অল্প । গোরু, বাছুর, মহিষ, ছাগল, শূকর, কুকুর, বিড়াল প্রভৃতি সমস্তই কোচবিহারে দেখা যায় । গ্রামের সংখ্যা ১২• • ও গৃহের সংখ্যা ৮১,৮২•ট হইবে । মেখলিগঞ্জ, মাতাভাঙ্গ, লালবাজার, দিনহাট, কোচবেহার, তুফানগঞ্জ প্রভৃতি স্থানে গুলিসের খামা আছে। কোচবেহারে অধিকাংশ অধিবাসীই রাজবংশী বা কোচ জাতীয় অৰ্দ্ধ ছিল্, প্রাচীন অধিবাসীর সংখ্যা অধিক । ...) মানও অনেক আছে। দেশে বিৰাহৰছন তাদৃশ দৃঢ় নহে बजिब्र अग्निम भंडामर्लिए'ाग्न म१९ा अविक । বদশে ও তরাই। হইতে অনেক লোক কোচবেহারে গিয়া বাস করিতেছে। । প্রাচীম অধিবাসীদিগের সংখ্যা ৮৪৫ জন হইবে, তাহাঙ্গেয় बtषा २२४ जन श्रानांtभन्न भीष्मा नर्सल श्रे८ख चांगिब्रां८झ् । ङांश्ॉब्र! अत्रण श्रेष्ठ कोई चांश्ब्र१ कtब्र । कांझांफैौ, cभक, ও মোয়ঙ্গ জাতীয় পৰিায় দেখা যায়। মেচ ও মোরঙ্গ জাতি কৰি কৰ্ম্ম করে। মেটগণ ৰেহারায় কাৰ্য্যও করে । তেলেঙ্গ