কাশ [ ৫২ j ৰণশ বঙ্গভূমুত্রছাল, অশ্বখছাল, পাকুড়ছাল, শালগাছ, প্রিয়ঙ্গুছাল, তালমাথি, জামছাল, পিয়ালহাল, পদ্মকাষ্ঠ ও অশ্বকর্ণের ছালের সহিত দুগ্ধ সিদ্ধ করিয়া তাহা হইতে ষে স্থত উঠিবে, সেই বৃতের সহিত শালি-তগুলের অন্ন জাহার করিতে দিবে। কাসরোগে হৃদয়ে ও পাখে বেদন থাকিলে গুলঞ্চ, বংশলোচন, অশ্বগন্ধ, অনন্তমূল, বেড়েলা, গোরক্ষচাকুলে, কাকোলী, ক্ষীরকাকোলী, মুগামী, মাসাণী, জীবস্ত্রী ওযষ্টিমধুর সহিত পক্ষ স্থত পান করাইবে । অথবা পিত্ত ও রক্তের বিরোধী না হইয়া বাহ বায়ু নাশ করে, এইরূপ ঔষধ প্রয়োগ করিবে । উরঃক্ষত থাকিলে যষ্টিমধু ও গোরক্ষচাকুলের কাথ এবং ভূঞ্জিকা, পিপুল ও বংশলোচন ইহাদের কন্ধের সহিত যথাবিধানে স্কৃত পাক করিয়া পান করাইবে । ক্ষয়কালে পিত্ত কফ ও ধাতু সকল ক্ষীণ হইলে কাকড়াশৃঙ্গী, বেড়েলা ও গোরক্ষচাকুলের কন্ধ এবং দুগ্ধের সহিত যখানিয়মে স্কৃত পাক করিয়া সেবন করাইবে । কালরোপে মূত্রের বিবর্ণত থাকিলে অথবী কষ্টে মূত্র নির্গত হইলে ভূমিকুয়াও বা কদম্ব ও তাল শস্তেয় সহিত স্বত বা হং পাক করিয়া পান করাইবে। লিঙ্গ, গুৰ, কট ও কুঁচকি স্বানে ফুলা ও বেদন থাকিলে লঘু স্বভমণ্ডের অথবা স্থত ও তৈল একত্র মিশ্রিত করিয়া তাহার পিচকারী দিবে। এলাইচ, দারুচিনি ও তেজপাতচুৰ্ণ প্রত্যেক ১ তোলা, পিপুলচুর্ণ ৪ তোলা এবং চিনি কিসমিস, মৌলফল ও পিওঁীখেজুর প্রত্যেক ৮ তোলা ; এই সকল দ্রব্যে মধুর সহিত বটিকা প্রস্তুত করিয়া সেবন করিলে রক্তপিত্তকাস খাল প্রভৃতি নিবারিত হয় । ( ৰাভটা চিকিৎস ৩ জঃ । ) ধূমপান-কাসরোগে মস্তকে বেদন, নাক মুখ দিয়া জলক্সাৰ, হৃদয়ে ভারবোধ প্রভৃতি উপত্ৰৰ থাকিলে ধূমপান रुब्राहेण्ड इज ।। ७३ भूय भूष निद्रा प्रेनिद्रा भून#ीव्र भूर्भ দিয়াই বাহির করিয়া ফেলিতে হয়। এই রোগে শিরোবিয়েচক ধূমপান করাইতে হইলে একখানি সয়ায় ঔষধ রাখিয়া ডাহাতে অগ্নিসংযোগ করিয়া অপর একখানি ছিদ্রযুক্ত সর চাক দিয়া সন্ধিস্থল লেপন করিয়া দিবে, পরে ঐ ছিদ্রে মল দিয়া ধূমপান করিতে হইবে। বিরেচক ৰুষ-মন:শিল, হরিতাল, যষ্টিমধু, জটামাংসী, মুখ ও ইক্ষুদী ফল এই সকল প্রব্যের ধূমপান কৰিলে রক্ষঃস্থিত মেয় বিচ্ছিন্ন হুইয়া যাওয়ায় সৰ্ব্ববিধ ফলরোগ छांण श्ब्र । ७हे धूभ*ारनग्न भद्र मेंवठ्ठक छ्ध अङ्गब्रमश्ठि পাল করিবে । , “. . aಿme পুওরীরা, ষষ্ঠমধু, ঘন্টারব, মনঃশিলা, মরিচ, পিপুল, দ্রাক্ষা, এলাইচ ও তুলসীমঞ্জরী পেষণ করিয়া এক টুকরা পটুৰন্ত্রে মাথাইরা তাহা স্বতঃ ত করিবে ; এই বস্ত্রখণ্ড দ্বার বাতি প্রস্তুত করিয়া তাহার ধূমপান করিলেও কাসরোগের বিশেষ উপকার হয়। এই ধুমপানের পর ছদ্ধ বা গুড়ের সরবৎ পান কৱিৰে । মনঃশিলা, এলাইচ, মরিচ, বৰক্ষার, রসাঞ্জন, মাগরমুখা, ধাশেরনীল, বেণামূল, হরিতাল, অতসীবীজ, লাক্ষা ও গন্ধতৃণ এই সকল দ্রব্য পূর্বের স্থায় পটবস্ত্রে মাখাইয়া পূৰ্ব্বের নিয়ম মতই ধুমপান করিবে । - ইঙ্গুলীর ছাল, কণ্টকারী, বৃহতী, তালমূলী, মনঃশিলা, কাপাসের বীজ ও অশ্বগন্ধা ; এই সকল দ্রব্য ও পূর্বের ভায় নিয়মে পটুবক্সে মাখাইয়া ধূম পান করিতে হইবে। কাসরোগীর ক্ষত দোষ নিবৃত্ত কিন্তু কফ বৰ্দ্ধিত হইলে যদি বক্ষঃস্থলে ও মস্তকে কুঠারাঘাতের ন্যায় বেদন থাকে, তাহা হইলে নিম্নলিখিত ধূমপান কর্তব্য। অশ্বগন্ধ, অনন্তমূল, বেড়েলা ও গোরক্ষচাকুলে এই সকল দ্রব্য পেষণ করিয়া পট্টবস্ত্রে লেপন করিবে, ঐ বস্ত্ৰ দ্বারা বাতি প্রস্তুত করিয়া তাহার ধূমপান করিতে ছুইবে । এই ধূমপানের পর জীবনীয়ত্বত পান করিতে হয়। মন:শিলা, পলাশ, বনযমানী, বংশলোচন ও গুঠ ইহাদের পূৰ্ব্ববৎ বাতি প্রস্তুত করিয়া ধূমপান করিবে। এই ধূমপানের পর চিনির পান, গুড়ের সরবৎ বা ইক্ষুরস পান করিতে হয় । , , a r . . . . মন:শিলা ও কাচা বটের ঝুরি পেষণ করিয়া পূর্কের স্থায় পট্টবস্ত্রে লেপন করিষে ; পরে তাহাতে স্থত মাখাইয়া তাহার বাতির ধূমপান করিবে । এই ধূমপানের , পল্প তিক্তিরি মাংসের রস পান করিবে। . ... * কালরোগে পথ্যাপখ্য-শ্বেদ, বিরেচন, বমন, ধূমপান, সমভাবে ভোজন, শালি-তণ্ডুল, গম, গুণমাতৃণের চাউল, ৰব, কোদধান, জালকুলী, মাষকলাই, যুগ ও কুলখ কলাইয়ের যুৰ ; গ্রাম্য, জলচর, জানুগ ও ধন্বদেশজাত মাংস, মৃদা, পুরাতনস্থত, ছাগল্পগু, ছাগস্থত, ৰেতোশাক, কাকমাৰ্চীশাক, বেগুন, কচিমূল, কণ্টকারী, কালকাল্পনা, জীবী ও ক্ষধিণাশাক, দ্রাঙ্গ, তেলাকুচা, মাতুলুজ, পদমূল, বালক, ছোটএলাইচ, গোমুস, লণ্ডন, হরীতকী, ওষ্ঠ, পিপুল, মরিচ, উকয়ল, মধু, খই, দিবানিজ এবং বন্ধু অন্নপান কালরোগে ভৈলানি স্নেহ জৰ, হৰ ইম্ফল ও খলাত তক দল
পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।