পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাশিক্ষাবৃত্তি | [ +8 ] কাশিক্ষাক্তি কাশিকল (স্ত্রী) কাশিস্বার্থে কন্‌-টপ্‌, বৰ কাশয়তি প্রকাশস্বতি জ্ঞানং ভক্তামাস, কাশ-পিছ ল-টাপ্‌ইম্বন্ধ। ১ কালী। ২ যেখানে মনের নিবৃত্তি হয়, পরমশান্তি লাভ করা যায়, এইরূপ তীর্থশ্রেষ্ঠ মণিকণিকা, ও জ্ঞানপ্রবাহরূপ নিৰ্ম্মল গঙ্গাবিশিষ্ট আপনার বুদ্ধির নাম কাশিক । (“মনোনিবৃত্তিঃ পরমোপশাস্তি: স তীখৰৰ্য্যা মণিকর্শিক বৈ। জ্ঞানপ্রবাহী বিমলা হি গঙ্গা স কাশিকাহহং নিজবোধরূপঃ ॥” ) ৩.জয়াদিত্য ও বামনকৃতপাণিনিবৃত্তিবিশেষ। কাশিকাশ্রিয় (পুং) কাশিক প্রিয়া যস্ত, কাশিকায়াঃ প্রিয়ো বা । কাশিয়াজ দিবোদাস । কাশিকাবৃত্তি (স্ত্রী) পাণিনি ব্যাকরণের ব্যাখ্যা গ্রন্থবিশেষ। এই বৃত্তির , গ্রন্থকর্তৃত্ব সম্বন্ধে মতভেদ লক্ষিত হয় । কাহারও মতে জয়াদিত্য ১ম চারি অধ্যায় ও বামন শেষ চারি অধ্যায় রচনা করেন । আবার কোন কোন প্রাচীন হস্তলিপিতে ১ম চারি অধ্যায়ের পুস্পিকায় বামন-কাশিকা’ লিখিত হইয়াছে। কোন কোম হস্তলিপির সমাপ্তি পুস্পিকায় দেখা যায়—“পরমোপাধ্যায় বামনকৃতায়াং কাশিকায়াং বৃত্তেী” ইত্যাদি । ভট্টোজিদীক্ষিত, রায়মুকুট, মাধবাচাৰ্য্য প্রভৃতি বৈয়াকরণের কাশিকা হইতে বিস্তর প্রমাণ তুলিয়াছেন, তাহাতেও গোলযোগ। অমরকোষে ‘শর্কয়া’ শব্দ সাধিলার কালে রায়মুকুট জয়াদিত্যের নামে (প ৫ । ২ । ১৯৫ স্থত্রের) কাশিকবৃত্তি উদ্ধৃত করিয়াছেন। আবার ‘পাণ্ডুর’ শব্দ সাধিবার কালে লগাচ্চ এই বাৰ্ত্তিকস্থত্রে (৫ । ২। ১৯৭ ) ভাষাবৃত্তিকারের প্রতিবাদ হইতে জয়াদিত্যের পক্ষ সমর্থন করিয়াছেন। ভট্রোজিদীক্ষিত প৷ ৫ ৷৷ ৪ ৷৷ ৪৩ স্থত্রের বৃত্তিকালে জয়াদিত্যের মত এবং ৭ । ১ । ২• সুত্রের বৃত্তিতে বামনের মত গ্রহণ করিয়াছেন। এইরূপ রায়মুকুট ‘অন্সরস শব্দ সাধিবার কালে ৮ । ৪ । ৪৮ স্থত্রের বামনকাশিক উদ্ভূত করিয়াছেন। মাধবাচাৰ্য্য ধাতুবৃত্তিতে জয়াদিত্য ও বামনের মত গ্রহণ করিয়াছেন। তাহার উদ্ধত জয়াদিত্যের মত পা ৩ ৷ ২ ৷ ৫৯ স্বত্রের কাশিকার এবং বামনের মত ৮ । ২ । ৩৪ श्रजङ्ग कोषिकाब्र मूडे श्ब्र । এখন দেখা যাইতেছে, ভট্টোজিদীক্ষিত, রায়মুকুট ও মাধবাচার্য্যের মতে ৩ হইতে ৫ম অধ্যায় জয়াদিত্য এবং ৭ম ও ৮ম অধ্যায় বামন কর্তৃক বিরচিত । রাজতরঙ্গিণীতে জয়াদিত্য কাশ্মীয়ের একজন বিদ্যোৎ 隱議議... नॉरौः ब्रांज: ५ब१ दांभम ॐiहरंब्रहे भईौ बजिश्न पणेिऊ इहेब्रां८छ्न | 하 - - “দেশাস্তুরাদাগমর্য বাচক্ষাশঃ ক্ষমাপতিঃ । প্রাবৰ্ত্তয়ত বিচ্ছিন্নং মহাভাষ্যং স্বজগুলে ॥ ৪৪৮ ॥ ক্ষীরাভিধাচ্ছন্দবিদ্যোপাধ্যায়াৎ সংস্কৃতশ্রুত । বুধৈঃ সহ যযৌ বৃদ্ধিং স জয়াপীড়পণ্ডিত ॥ ৪৪৯ । বিৱৰ্ত্তয়া থক্রিয়াখ্যস্তেন স্বীকৃত্য বৰ্দ্ধিতঃ । ভট্রোইভূঢ়স্তটস্তস্ত ভূমিতওঁ সভাপতিঃ । ৪৯৪ ॥ স দামোদরগুপ্তাখ্যং কুটনীমতকারিণম্ ॥ ৪৯৫ । মনোরখঃ শঙ্খদতুল্লচটকঃ সন্ধিমাংস্তথা । বভূবু কবয়স্তস্ত বামনাদ্যাশ্চ মন্ত্রিণ ॥ ৪৯৬ ॥” ৪র্থ তরঙ্গ । রাজা জয়াদিত্য নানা দেশ হইতে পণ্ডিতগণকে আহবান করিয়া তাহাদিগকে মহাভাষ্যসংগ্রহে নিযুক্ত করেন । তিনি শঙ্কশাস্ত্রবিদ ক্ষীরস্বামীর নিকট * ব্যাকরণ অধ্যয়ন করেন । থক্রিয় প্রধান পণ্ডিত ও উদ্ভটভট্ট র্তাহার সভাপণ্ডিত ছিলেন । তিনি ‘কুট্টনীমত প্রণেতা দামোদরগুপ্ত কবিকে প্রধান মন্ত্রিত্ব প্রদান করেন । মনোরখ, শঙ্খদত্ত, চটক, সন্ধিমান প্রভৃতি কবিগণ র্তাহার সভা উজ্জল করিতেন । বামন প্রভৃতি পণ্ডিতগণ র্তাহার অমাত্য ছিলেন । কায়স্থরাজ জয়াপীড় ৬৬৭ শকে সিংহাসনারোহণ করেন । [ কাশ্মীর ও কায়স্থ শব্দ ৫৮৪ পৃঃ দেখ । ] অধ্যাপক মোক্ষমূলর মতে “কাশিকাকার জয়াদিত্য একজন স্বতন্ত্র ব্যক্তি, তিনি কাশ্মীররাজ জয়াদিত্যের পুৰ্ব্বে বিদ্যমান ছিলেন। চীনপরিব্রাজক ইৎসিং ৬৯০ খৃষ্টাব্দে (৬১২ শকে ) চীনভাষায় "দক্ষিণ সমুদ্রযাত্রা’ পুস্তকে জয়দিত্য বিরচিত ‘বৃত্তিস্বত্রের উল্লেখ করিয়াছেম । ইংলিংএর বিবরণ যদি প্রকৃত হয়, তাহ হইলে ৬৬০ খৃষ্টাব্দের পূৰ্ব্বে পাণিনিবৃত্তিকায় জয়াদিত্যের মৃত্যু হয় + ” এখালে চীনপরিব্রাজকের বিবরণ কতদূর সম্ভব ও তাহার. প্রকৃত আবির্ভাবকাল কতদূর ঠিক, তাহ নিঃসদেহে বিশ্বাস করা যায় না। এরূপ স্থলে রাজতরঙ্গিীর বর্ণিত ঘটনার উপর নির্ভর করিলে নিতান্ত অঙ্গায় বলিয়া ৰোধ হয় না । তবে কথা হইতেছে, যদি কাশ্মীররাজ জয়াপীড় কাশিকাবৃত্তি রচনা করিয়া থাকিবেন, তবে কলণ পণ্ডিত্ত তাহার কোন উল্লেখ করেন নাই কেন ? সত্তৰতঃ রাজ্যভিষিক্ত হইবার পূৰ্ব্বে যৌবনকালে জমাদিত্য কর্তৃক ५ चौद्रचांभैौ चमबङ्गाकtश्वब्र की कलम थनिक औकांकाँग्रे । # Max Müller's India, what can it teach us? p. 848-346.