কণিকাবৃত্তি রচিত হইল থাকিৰে। কারণ, রাজা হইবার পূৰ্ব্বে জন্মাদিত্য সম্বন্ধে কোন কথা কহুলণ লিখির ঘাম নাই। अब्रॉनिष्ठा निरख ५करमम द्वयब्रांकग्नश्च ७ मझां★ख्ङि झिएशन, তাহারই সময়ে মহাভাষ্যের পুনরুদ্ধার সাধিত হয়। বামন তাহার একজন সচিব । এই সময় ললিতাদিত্যের অমাতা লক্ষ্মণের পুত্ৰ হেলরাজ ৰাক্যপদীয়বৃত্তি রচনা করেন । বাস্তবিক জয়াদিত্যের রাজত্বের সময়ে পাণিমিব্যাকরণ বিশেষ আদৃত হইয়াছিল ; তাহা তৎসাময়িক কাশ্মীর ইতিহাসপাঠে জানা যায় । জয়াদিত্য কাশিকাবৃত্তির ১ম পাচ অধ্যায় লিখিয়াছিলেন, তৎপরে তাহার মন্ত্রী বামন অবশিষ্ট্র ৩ অধ্যায় লিখিয়া সম্পূর্ণ করেন । । কাশিকাবৃত্তিপ্রকাশক পণ্ডিত বালশাস্ত্রী লিখিয়াছেম, *कलिकांद्रष्ठग्निष्ठा टेक्षम द ¢दोझ झिालन ।। 4हें अछ अमग्नকোষের ন্যায় কাশিকার প্রারম্ভে মঙ্গলাচরণ লিখিত ছয় নাই। কাশিকাকার অনেকস্থলে পাণিনিসূত্রের পরিবর্তন করিয়াছেন ; ব্রাহ্মণ হইলে এরূপ করিতে সাহসী হইতেন না । পা ১ । ৩। ৩৬ হুত্রে নীঙধাতুর আত্মনেপদে সম্মানঅর্থে কাশিকাকার চাৰ্ব্বগম্যমানে অর্থাৎ লোকায়ত কর্তৃক সম্মানিতে” এইরূপ অর্থ করিয়াছেন। এখানে ( বালশাস্ত্রীর মতে) চাৰ্ব্ব (চাৰ্কাক ?) লোকায়ত কর্তৃক সম্মানিত বুদ্ধ । ধৰ্ম্মানুরাগী স্বধৰ্ম্ম প্রতিপাদ্য গ্রন্থ হইতেই প্রমাণ উদ্ধৃত করেন, কখন চাৰ্ব্বাকমত গ্রহণ করেন না ।” কাশিকা প্রকাশকের মত, যুক্তিসঙ্গত বলিয়া বোধ হইল ন। কাশিকাকার অনেকস্থলে ব্রাহ্মণ্যশাস্ত্র হইতে প্রমাণসংগ্ৰহ করিয়াছেন, কেবল একস্থলে 'চাৰ্ব্ব’ ও ‘লোকায়ত’ শব্দের উল্লেখ দেখিয়া বৃত্তিকারকে জৈন বা বৌদ্ধ বলা যায় না। পাণিনি, পতঞ্জলি, চাৰ্ব্বাক ও লোকায়ত শৰা দেখ। ] জয়াদিত্য একজন পরম হিন্দু ছিলেন। রাজতরঙ্গিণীতে লিখিত আছে, তিনি বিপুলকেশব নামে এক বিষ্ণুমূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠা করেম ( ১ ) । [ বামন দেখ। ] কাশিকাবৃত্তির বিভিন্ন সময়ে রচিত কয়েকখানি টীকা পাওয়া যায়। তন্মধ্যে এই করখানি প্রসিদ্ধ-উপমকু বিরচিত ‘তত্ত্ববিমশিনী’ জিনেপ্রবুদ্ধিবিরচিত ‘কাশিকাবৃত্তিবিবরণপঞ্জিকা, মৈত্ৰেয়রক্ষিতকৃত ‘তন্ত্রপ্রদীপ, হরদত্তরচিত পদমঞ্জরী ইত্যাদি। (३) “श्रु ब्रएक्क बब्रागैछः अछाड्छ निलाई ब्रिब्रम् । बजार शक इलात्र झुडान s गडां मनः । রাজ মহাপুরস্কচ্চত্রে বিপুলকেশৰ । - r ब्रांअकबत्रिकै १ । *४९,१४४ ।। গ্রাম। অক্ষা ২২° ১৭’ ২•* উঃ, জাখি ৮৭ ২২৫° পূ: गर्श अबश्छि। यर्थाटन भक्ष्णमि'बाईब्र यज्रउ झ्छ । কাশিনগর (ী) কাপিরেব নগরস্ । কাশী। কাশিনাথ (পুং ) কাশেঃ কাশীতীর্থস্ত নগরস্ত বা নাথঃ ভক্তং । ১ মহাদেব । ২ কাশীরাজ, দিবোদাস প্রভৃতি। কাশিপ (পুং) কাশিং কাশীপুরীং কাশিদেশং বা পাস্তি রক্ষতি, কাশি-পা-ক । ১ মহাদেব । ২ কাশির রাঙ্গ । কাশিপতি (পুং) কাশেঃ পতিঃ, ৬উৎ। ১ মহাদেব । ২ কাশি রাজ দিবোদাস প্রভৃতি । কাশিপুর, উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের তরাই প্রদেশের পশ্চিম বিভাগের একটা তহলীল। ইহার পাৰ্ব্বত্য ভূমি জার্ক্স, অধিকাংশ জঙ্গলপূর্ণ—মধ্যে মধ্যে তৃণপূর্ণ প্রশস্ত ভূখণ্ড । স্থানে স্থানে শস্তাদিও জন্মিস্থা থাকে । ইহার পরিমাণ ১৮৮ বর্গমাইল কিন্তু তন্মধ্যে ৮৯ মাইল পরিমিত ভূখণ্ডে শস্ত জন্মে। লোকসংখ্যা ৭৪৯৭৩ । তহসীলের মধ্যে একটা ফৌজদারী আদালত ও ২ জুইট থান আছে। এই তহসীলের প্রধাননগর কাশিপুর। ইহা মোরাদাবাদ হইতে ১৫ ফ্লোশ ; অক্ষা ২৯° ১৩' উঃ ও দ্রাঘি ৭৪° ৫৯৫৯% পুঃ মধ্যে অবস্থিত। লোকসংখ্যা ১৪৬৬৭। প্রাচীনকাল হইতে এই নগর প্রসিদ্ধ, প্রাচীন নগরের ভগ্নাবশেষ স্থানে স্থানে বাহির হইয়াছে । ইহা নাইনিতাল হইতে ২২ ক্রোশ । একটা মহাতীৰ্থ বলিয়া পরিগণিত । ১৬৩৮—১৬৭৮ খৃষ্টাব্দের মধ্যে কাশীনাথ অধিকারী নামক একব্যক্তি এই নগর স্থাপন করেন। তাহার নাম হইতেই নগরের নাম কশিপুর হইয়াছে। এই স্থানে পূৰ্ব্বে চারিটি গ্রাম ছিল । তাহারই একটিতে উজ্জয়িনী দেবীর মন্দির আছে। বর্তমান কাশিপুরের অৰ্দ্ধক্রোশ পূৰ্ব্বে উজ্জয়িনীর পুরাতন দুর্গ ছিল। চীনপরিব্ৰাজকের ভ্রমণবৃত্তাস্তে গোবিশন নগরের কথার উল্লেখ আছে, প্রত্নতত্ত্ববিৎ কানিংহাম সাহেব অম্বুমান করেন যে, তাহ এখানেই অবস্থিত ছিল। এখনও এখানে স্থানে স্থানে উপবন, সরোবর ও পুষ্করিণী দেখিতে পাওয়া যায় । ত্রোণসাগর নামক যে সরোবর মাছে তাহা নাকি মহাভারতোক্ত দ্রোণাচার্য্যের জন্য পাওযগণ কর্তৃক উৎখাত হয়। এই সরোবর সমচতুষ্কোণ, এক একদিক্ চারিশত হস্ত দীর্ঘ হইবে । যাহারা বদরিকাশ্ৰমতীর্থে গমন করে, তাহার এই সরোবরে স্নান করিয়া তবে যাত্রা করিয়া থাকে। সরোবরকুলে অনেকগুলি সতীস্তম্ভ দেখিতে পাওয়া যায়। দ্রোণসাগরের পশ্চিমফুলে কয়েকটা ছোট ছোট মন্দির আছে । দুর্গট
পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।