পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাশিপ্রেসাদ ঘোষ [ ৫৬ ] पधष्ठि दफ़ दफ़ हेटेएक नेिन्द्रिङ । ' हैठेक७णि ०८ हेॐि अश्वl, ১৯ ইঞ্চি প্রশস্ত ও ২ ইঞ্চি স্থল। অতি প্রাচীনকালেই এরূপ ইষ্টক নিৰ্ম্মিত হইত, এখন আর এরূপ ইষ্টক দেখিতে পাওয়া যায় না । দুর্গ পাশ্বস্থ ভূমি হইতে প্রায় ২০ হস্ত উচ্চ প্রাচীর দ্বারা বেষ্টিত। এক্ষণে ফুর্গের ভগ্নাবশেষগুলি জঙ্গলে পরিপূর্ণ, পূর্বদিক ব্যতীত তিনদিকে একটা গড়খাই রহিয়াছে । উত্তরপশ্চিম ও দক্ষিণপশ্চিম এই চুইদিকে কুইস্থানে দুইটি প্রবেশদ্বারের চিহ্ন বর্তমান রহিয়াছে। দুর্গের s• • হস্ত পূৰ্ব্বে জালাদেবী বা উজ্জয়িনী দেবীর মন্দির। ছোট ছোট মন্দিরগুলিতে নাগনাথ, ভূতেশ্বর, মুক্তেশ্বর ও যজ্ঞেশ্বরের মূৰ্ত্তি রহিয়াছে। এগুলি আধুনিক বলিয়া বোধ হয়। পুরাতন মন্দিরগুলি প্রায় মৃত্তিকাপের উপর নিৰ্ম্মিত। এরূপ হপ অনেক আছে। তন্মধ্যে দুর্গের উত্তরদিকে প্রাচীরের ভিতর একটা প্রকাও শু,প দৃষ্ট হয়। উহাকে ভীমের গদা বলিয়া থাকে। জালাদেবীর মন্দিরের পূৰ্ব্বদিকে যে স্তুপ আছে, তাহাকে রামগির-গোসাইকা টিলা অর্থাৎ রামগির গোস্বামীর স্তুপ বলিয়া থাকে। অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষভাগে নন্দরাম নামক এক ব্যক্তি কাশিপুরের শাসনকর্তা ছিলেন । তিনি সেই সময় স্বাধীনতা অবলম্বন করেন। তাহার ভ্রাতৃপুত্র শিবলালের রাজত্বকালে ১৮০২ খৃষ্টাবো কাশিপুর ইংরাজ অধিকারে আইসে। ইংরাজের কাশিপুরের রাজা শিবরাজসিংহকে মজিষ্ট্রেটের ক্ষমত দিয়া রাখিয়াছেন। এখানে একটা দাতব্য চিকিৎসালয় আছে। এখানে মোটা রকম কাপাস বস্ত্র প্রস্তুত হইয়া স্থানান্তরে প্রেরিত হয় । কাশিপুর, বঙ্গের ২৪ পরগণার অন্তর্গত ভাগিরথীতীরে অবস্থিত কলিকাতার নিকটবর্তী একখানি গওগ্রাম। এখানে ইংরাজ গবর্ণমেণ্টের গোলাগুলির কারখানা আছে। কশিপুরী (স্ত্রী) কাশিয়েশীয়পুর মধ্যলো। কাশী, বারাণসী। ( ভারত অনুশাসন ১৬৮ অঃ ) । কাশিপ্রসাদ ঘোষ, ইনি কলিকাতার এক বিখ্যাত জমীদার বংশে জন্মগ্রহণ করেন । ইহার পিতার নাম ৮ শিবপ্রসাদ ঘোষ । ইহাদের আদিনিবাস - হুগলীজেলার অন্তর্গত হাবড়ার নিকটবর্তী পৈতাল গ্রাম। ইহার পিতামহ তুলসীরাম ঘোষ ইষ্টইণ্ডিয়া কোম্পানীয় অধীনে থাজার্থী ছিলেন । এই কৰ্ম্মে থাকিয়াই তুলসীরাম প্রচুর অর্থ উপার্জন করেন। তুলসীরাম শেষদশায় ঢাকার কৰ্ম্ম হইতে অবসর পইয়া কলিকাতায় খামৰাজারে বৃহৎ বাটী নিৰ্ম্মাণ ক্ষয়াইয়া সপরিবারে তখার জালিয়া বাস করেন। তুলসীয়ামের দুই পুত্র ছিল-শিবপ্রসাদ ও ভৰালীপ্রসাদ জ্যেষ্ঠ শিবপ্রসাদের দুই পত্নী, জ্যেষ্ঠ স্ত্রীয় গর্ভেই বঙ্গের মুখোজ্জ্বলকারী অসাধারণ গুণবিশিষ্ট সস্তান কাশিপ্রসাদ জন্মগ্রহণ করেন । ১২১৬ সালে ২২এ শ্রাবণ শনিবার ইংরাজী ৫ই আগষ্ট ১৮০৯ খৃষ্টাবো খিদিরপুরে y রামনারায়ণ বসু সৰ্ব্বাধিকারীর বাটীতে কাশিপ্রসাদের জন্ম হয় । রামনারায়ণ সৰ্ব্বাধিকারী কাশিপ্রসাদের মাতামহ ছিলেন । কাশিপ্রসাদ ( অকালে ) সপ্তমমাসে ভূমিষ্ঠ হন । বাল্যকালে তিনি প্রায়ই মাতুলালয়ে থাকিতেন, কাজেই অতিশয় আহ্বরে হইয়া পড়েন । ১২ বৎসর বয়সে তাহার অক্ষর পরিচয় পর্য্যন্ত লেখাপড়া হইয়াছিল মাত্র । এই বার বৎসর বয়সে তিনি একদিন লেখাপড়ার জন্ত পিতার নিকট তিরস্কৃত হন । এই তিরস্কারে তাহার মনে বড় ধিক্কার জন্মে। তিনি ভাবিলেন যে যদি লেখা পড়াই শিখিতে হয়, তাহা হইলে বাড়ীতে থাকিয়া আমার লেখা পড়া হইবে না ; কারণ বাজীতে নানাবিষয়ে মন বড় অন্যমনস্ক হইয়া পড়ে। এই ভাবিয়া তিনি তাহার মাতামহকে এবিষয় জানাইলেন । রামনারায়ণ সৰ্ব্বাধিকারী জামাতাকে অনুরোধ করিয়া কাশিপ্রসাদের জন্য তখনকার হিন্দুকলেজে একবারে ৩০০ শত টাকা জমা দেওয়াইলেন ; এই জমা দেওয়াতে কাশিপ্রসাদ অবৈতনিক ছাত্ররূপে ১৮২১ খৃষ্টাব্দের ৮ই অক্টোবর কলেজে ৭ম শ্রেণীতে প্রবিষ্ট হইলেন । ৩ বৎসরের মধ্যে কাশিপ্রসাদ ঈশ্বরের কৃপায় অসাধারণ মেধা ও শক্তিবলে প্রথম সৰ্ব্বোচ্চ শ্রেণীতে উঠিলেন । এই শ্রেণীতে তিনি আর ৩ বৎসর থাকিয়া অপরিসীম যত্ন ও অধ্যবসায়গুণে লেখাপড়া শিক্ষা করেন । তিনি প্রথমশ্রেণীতে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ বালক বলিয়া গণ্য হন ও প্রতিবৎসর বার্ষিক পরীক্ষায় সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ পুরস্কার পাইতেন। ১৮২৭ সালের শেষভাগে অধ্যাপক এচ এচ উইলসন (ইনি তখন উক্ত কলেজের পরিদর্শক ছিলেন ) আলিয়া প্রথমশ্রেণীর বালকদিগকে ইংরাজীতে পদা লিখিবার জন্য চেষ্টা করিতে বলেন । প্রথমশ্রেণীর বালকগণের মধ্যে এক शांप कांभि७धनांप्तहे हेश्ब्रांसैंौरङ *प्राग्नल्लमांछ क्लङकांर्षी श्न ! ইহার প্রথম ইংরাজী পদ্য “The young poet's first attempt" * ०१२१ धुंडेॉ८कब्र श्रां★हेमांटन जिथिएङ इग्न ! • कोणियजोएलङ्ग cरु मकण एिरब्रोर्खौं °फ्रा झti cवथिएछ नt७ङ्ग दग्नि छश्वtशा श्इ बारे ; कांब्रवं, कांक्षिथमांक निtख हेइ भूशिल DDDD DD DDS DDD D DDD LLDD DDDD DDD चाह, ठाशरल ७९ नवाई कृडे इब्र । । *.