পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৬৭২

零 [ ७१२ ] ক্ষণ রাত্রির পঙ্কজল দিনে গুরুপাক হয় বলিয়া পালঙ্কর নিষিদ্ধ । ( রাজবল্লম্ভ ) { পাচন দেখ। ] কাথি (পুং ) অগস্ত্যের নামান্তর। কাথোদৃভব (কী) উদ্‌ভৰত্যক্ষাৎ উচ্চ স্তু অপাদানে জপ্‌ তত: ক্ষাথ উদস্তবো যন্ত বহুত্র । তুখান, উপধাতুবিশেষ । কাপি ( অব্য) ক-অপি । কোন স্থানে । ক্ষ, ক্ষকার। ককার এবং স্বকার যোগে উৎপন্ন বলিয়া শান্ধিকগণ ইহাকে অতিরিক্ত বর্ণ বলিয়া স্বীকার করেন না। তন্ত্ৰমতে ইহা একটা অতিরিক্ত বর্ণ, চতুংিশং ব্যঞ্জনবর্ণ, অষ্টম বর্গের পঞ্চমবর্ণ, এক পঞ্চাশং মাতৃকাবর্ণের অস্তিমৰণ । “পঞ্চাশল্লিপিতি মাল বিহিত সৰ্ব্বকৰ্ম্মসু । অকায়াদি ক্ষকারাস্ত বর্ণমালা প্রকীৰ্ত্তিত।।” (গৌতমীয়তন্ত্র ) ইহার উচ্চারণস্থান কণ্ঠ। “মুখস্থানাংলোবাচ্য: ক্ষকার: रु%पाङछ: ।” (बग्नम्राज्रङ्ग ४० °ेश) কামধেছুতেন্ত্রের মতে ক্ষকার কুগুলীত্রয়যুক্ত, চতুবৰ্গ, ময়, পঞ্চদেবম্বরূপ, তিনটী শক্তি ও তিনটী বিন্দুযুক্ত এবং শরচ্চঞ্জের স্থায় উজ্জল কাস্তিবিশিষ্ট । ক্ষকারের এই কএকট নাম—কোপ, তুম্বুক, কাল, রূক্ষ, সম্বর্তক, নৃসিংহ, বিদ্যুত, মায়া, মহাতেজা, যুগান্তক, পরাত্মা, ক্রোধ, সংহার, বলাস্ক, মেরু, সৰ্ব্বাঙ্গ, সাগর, কাম, সংযোগান্ত, ত্রিপূরক, ক্ষেত্রপাল, মহাক্ষোভ, মাতৃকাস্তু, অমল, অক্ষঞ্জ, মুখ, কাব্যবহা, অনস্তা, কালজিহবা, গণেশ্বর, ছায়াপুল্প, সংঘাত, মলয়ত্রী ও ললাটক । ( বর্ণাভিধানতন্ত্র ) , কেহ কেহ বলেন তন্ত্রমতেও ক্ষকার একটী অতিরিক্ত বর্ণ নহে। মাতৃকাবর্ণের একপঞ্চাশং সংখ্যাপূরণের জন্য পৃথক রূপে ধরা হইয়াছে মাত্র। বরদাতন্ত্রে আবির্ণ ককার অম্বুসারে ক্ষকারের উচ্চারণস্থান কণ্ঠ বলা হইয়াছে। অত: এক প্রসিদ্ধ অভিধালাদিতে ক্ষ কারকে যে কাদি বর্ণের মধ্যে ধলা হইয়৷ থাকে, তাহা ও সঙ্গত । তন্ত্রসার প্রশেত কৃষ্ণানন্দ SBBBt BBBBB BBS BttttBBBS BBBB কষয়ে রেষ ক্ষকারে মেরুরীরিত ॥” এই প্রমাণ অনু সারে উহাকে সংযুক্তবর্ণ বলিয়াই গ্রহণ করিয়াছেন। বাচম্পত্যে লিখিত আছে যে মাতৃকাবর্ণের অন্তর্গত অন্তিম লকারটা যেরূপ অতিরিক্ত নহে, সেই প্রকায় ক ও যকারের সংযোগে উৎপন্ন ক্ষকারটাও অতিরিক্ত নছে। এই কারণেই ক্ষকারের একটী নাম সংযোগান্ধ হইয়াছে । ইহা কোন भt७३ भन्न ऊ रुशिग्न ८दोष श्झैँ म, कोब्रम अशुभारङ्ग क्रकोब्रएक अडिग्रेिस गर्ष ौकाग्न म रुब्रिट्श७ ज्रङ्खोरञ्जश्न भएउ हेश्एक अङिमेिख ६णिब्राई धौकीघ्र कब्रिट्ज श्रेtरु ॥ ६ब्रभाँठ८॥ चकांब्रहक रू$ बशिग्ना बििउ, ऊांश श्रांत्रि वर्गीठूनांtग्न করা হইয়াছে । এরূপ স্বীকার করিত্বে হইলে অস্ত্যবর্ণ যকার ধরিয়া মূর্ধন্ত বলা হয় নাই কেন ? তাহার কোন কারণ নির্দেশ করা যায় না । গৌতমীয়তন্ত্রেও *ঞ্জকারাদি ক্ষকারান্ত বর্ণমালা একীৰ্ত্তিতা ।” এই रुझानहे क्रकाङ्ग अडिब्रिस्त्र रु¥ श्हेब्राtझ् । क्रकाएुङ्ग সংযোগাস্ত নাম দেখিয়া অনতিরিক্ত বলা যায় না । কারণ ক্ষকারের যেরূপ সংযোগাস্তু একটী নাম আছে, সেইপ্রকার বর্ণান্তও একটী নাম দেখিতে পাওয়া যায়, প্রথমটা অনুসারে অনতিরিক্ত বলিলে বর্ণান্ত অনুসারে অতিরিক্ত ও বলা যাইতে পারে। মাতৃকাবর্ণের অন্তর্গত যে দুই লকার অাছে, তাহাও এক নহে, তাহাদের উচ্চারণও ভিন্ন, একট ল ও অপরটা ল। একটর উচ্চারণ স্থান মূৰ্দ্ধা ও অপরটার দন্ত । “সংযোগাৎ কষয়োরেষ ক্ষকারোমেরুরীরিত:” এই বচনে ক্ষকারকে যে অনতিরিক্ত বলা হইয়াছে, তাহাও বলা যাইতে পারে না, সুইট বর্ণ মিলিত হইয়া যে বর্ণটা হইতে পারে, তাছাই যদি অনতিরিক্ত হয়, তবে এ, ও, ঐ, ঔ, র এবং ল এই কয়টকেও অনতিরিক্ত বলা যাইতে পারে । কারণ স্বরবর্ণের পরম্পর সন্ধি হইয়াও এই ক একটী বর্ণ হইতে পারে। ক্ষ (পুং ) ক্ষয়তি লোকান প্রলয়কালে সৰ্ব্বণি ভূতানি মহাকালোদরং প্রেরয়তি ক্ষি-ড। ১ প্রলয় । ক্ষিণেতি হস্তি মমুয্যাদিজীবান ক্ষি ড ২ রাক্ষস। ৩ নৃসিংহ । ৪ বিদ্যুৎ । ৫ ক্ষেত্র । ৬ ক্ষেত্রপাল । ৭ নাশ । ( মেদিনী ) ལཱ་བ། ། { ক্ষণ দেখ। ] ক্ষণ (পুং) ক্ষণোতি নাশয়তি সৰ্ব্বং যথাকলেং ক্ষণ-অৰ্চ ১ কাল । সকল জন্ত পদার্থই কালে লয় পাইয়া থাকে, এই কারণে কালের *ক্ষণ” এই নাম হইয়াছে । ২ কালের অংশবিশেষ। অমরের মতে-অষ্টাদশ নিমিষে এক কাষ্ঠী, ত্রিংশং কাঠায় এক কলা ও ত্রিশ কলায় এক ক্ষণ হয় । শস্থার্থচিন্তামণির মতে—চক্ষুর একবার নিমেষে যতটুকু সময় লাগে, তাহার চারিভাগের এক ভাগের নাম ক্ষণ পাতঞ্জল ভাষ্যের মতে কালের শেষ অংশ, যাহাকে আর ভাগ করিতে পায় যায় না, তাছাকেই ক্ষণ বলে। যেরূপ দ্রব্যের শেষ অবয়ব, যাহার আর অবয়ব নাই, তাছাকে পরমাণু বলে, সেই প্রকার কালের শেষ অংশকে অর্থাৎ যাহার আর অবয়ব নাই, ऊांशष्क क्र१ दएग। छां★ भरउ मशंकांश मिठा झदा, ठांशद्र ८कांन अयब्रद दा अ१* माँहै। प्लेशांषिtछ:ण ग१, भूठू# अछूजि दावशञ्च श्श्र धारक, भ१ भछिद्रिङ *भांध मप्र ।