পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৭১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ক্ষেত্ৰজ | [ १४8 ] ক্ষেত্রজ্ঞ ক্ষেত্রকর (ত্রি) ক্ষেত্ৰং করোতি ক্ষেত্র-কুট । ( দিবাবিড়৷ নিশাপ্রভা । পা ৩।২২১ ) যে ক্ষেত্র প্রস্তুস্ত করে । স্ত্রীলিঙ্গে উীপ হইয়া ক্ষেত্রকরী শব্দ হয়। ক্ষেত্রকর্কট (স্ত্রী) ক্ষেত্ৰজাত কৰ্কট মধ্যলো । বালুকী, চলিত কথায় বাঙ্গি-কাকুড় বলে । ক্ষেত্ৰকৰ্ম্ম ক্লী ) ক্ষেত্রস্ত কৰ্ম্ম ৬তৎ। ক্ষেত্রের কৰ্ম্ম । ক্ষেত্ৰকৰ্ম্মকৃৎ (ত্রি ) ক্ষেত্ৰকৰ্ম্ম করোতি ক্ষেত্ৰকৰ্ম্ম ক্ষিপ তুগাগমশ্চ । ক্ষেত্ৰকৰ্ম্ম কারী, যে ক্ষেত্রের কৰ্ম্ম করে । ক্ষেত্রগণিত ( ক্লী ) ক্ষেত্রস্ত গণিতং ৬তৎ। ১ ক্ষেত্রবিষয়ক অঙ্কশাস্ত্র । ২ ক্ষেত্রব্যবহার, ক্ষেতকালি। ক্ষেত্রব্যবহার দেখ ] ক্ষেত্রগত ( ত্রি ) ক্ষেত্রং গতঃ ২তং । ১ মে ব্যক্তি ক্ষেত্রে

  • मम हििनश्नf:छ् ।। २ ८*यश् षश्ौघ्नः । ক্ষেত্রগতোপপত্তি ( স্ত্রী ) ক্ষেত্রগত চীসে উপপত্তিশ্চেতি

কৰ্ম্মধা । ক্ষেত্রসম্বন্ধীয় যুক্তি । ক্ষেত্রচিভিটা ( স্ত্রী । ক্ষেত্ৰজাত চিভিট মধ্যলো । ১ চিভিটা, চলিত কথায় চিভিড় বলে । ২ কর্কট, কাকুড় । ক্ষেত্রঞ্জ (পুং ) ক্ষেত্রে স্ত্রীরূপক্ষেত্রে জায়তে ক্ষেত্র জুন-ড । ১ দ্বাদশ প্রকার পুত্রের অন্তর্গত একপ্রকার । মনুর মতে মৃত, নপুংসক বা রাজযক্ষ প্রভৃতি ব্যাধিগ্রস্ত ব্যক্তির স্ত্রী গুরুজন কর্তৃক নিযুক্ত হইয়া ধৰ্ম্ম অনুসারে অপর পুরুষদ্বারা যে পুল উৎপাদন করে, তাছাকেই সেই স্ত্রীর স্বামীর ক্ষেত্রঞ্জপুত্র বলে । ( মমু ৯,১৬৭ ) ক্ষেত্ৰজ পুত্র ঔরস পুত্রের স্থায় পিতার সমস্ত সম্পত্তির অধিকারী । কিন্তু ক্ষেত্ৰজ পুত্রের জন্মের পর, যদি ঐ ব্যক্তির ঔরসপুত্র জন্মে, তাহ হইলে সেই ঔরস পুল্লষ্ট সম্পত্তির অধিকারী হইবে, ক্ষেত্রজ অধিকারী হইবে । না ! ( মমু ৯৬২ ) কুলকভট্ট এইরূপ মতই প্রকাশ করি - য়াছেন। কিন্তু স্থতিসংগ্রহকার রঘুনন্দনের মতে এরূপ স্থলে ক্ষেত্ৰজ ও ঔরস উভয়েই অধিকারী হইবে । (উদ্ধাহতত্ত্ব) বৃহস্পতি ক্ষেত্ৰজ পুত্রোৎপত্তি বিষয়ে এইরূপ লিথিয়াছেন - । যে স্ত্রীর কোন সন্তান নাই এবং নিজ স্বামীদ্বারা পুল উং পাদনের সম্ভাবনা ও নাই, সে স্ত্রী দেবর অথবা স্বামীর } সপি ও অন্তু কোন পুরুষদ্বারা সস্তান উৎপাদন করিতে পারে । তাহার দেবর বা অন্য কোন সপিও গুরুজন কর্তৃক অমু জ্ঞাত হইয় তাহাতে সঙ্গত হইলে তাহাদের ও কোন পাপ ম্পর্শে না । কিন্তু গুরুজন কর্তৃক কোন বিধবার পুত্রোৎ পাদনের জন্ম নিযুক্ত হইলে সকল শরীরে দ্বী মাথাইয়া এবং লাগ্যত হইয়া রাত্রিকালে সঙ্গত হইবে । এরূপ স্থলে একটা সস্থানই উৎপাদন করিতে পারে। কোন কোন ধৰ্ম্মশাস্ত্রকার ছুইটী সন্তান উৎপাদন করিতে পারে, এইরূপও বিধান করেন । বিধবা ঐ পুরুষকে গুরুর স্থায় দেখিবে এবং পুরুষ সেই বিধবাকে আপনার পুত্রবধু বলিয়া মনে করিবে । কোনরূপ ইঞ্জিয়পরতন্ত্র না হইয়। কৈবল ধৰ্ম্মবুদ্ধিতেই সস্তান উৎপাদন করিবে। যাহারা এই নিয়ম লঙ্ঘন করে, তাহারা বধূগামী ও গুরুভল্লগের স্থায় পতিত হয় । সপিণ্ড ও দেবর ভিন্ন অন্য পুরুষে বিধবা স্ত্রীকে নিযুক্ত করিবে না, করিলে তাহার ধৰ্ম্ম নষ্ট হয়। বাগদানের পরেই যাহার পতির মৃত্যু হইয়াছে, সেই স্ত্রীই এরূপ ভাবে দেবর দ্বারা পুপ্রোৎপাদন করিতে পারে । কলিকালে ক্ষেত্রর পুত্র করিবার বিধান নাই । (ত্রি ) ২ ক্ষেত্রজাত, যাহা ক্ষেত্রে উৎপন্ন হয় । ক্ষেত্ৰজ ( স্ত্রী) ক্ষেত্রজ টপ ১ শ্বেত কণ্টকারী । ২ শশাভুলী, কর্কটবিশেষ। ৩ গোমূত্রিকাতৃণ, চলিত কথা তাম্বড়, বলে । ৪ শিৱিক । ৫ চণিকা তৃণ । ক্ষেত্ৰজাত (ত্রি ) ক্ষেত্রে জাত: ৭তৎ। যাহা ক্ষেত্রে উৎপন্ন झट्रेग्नftझ । ক্ষেত্রজেন্টু স্ত্রী জ্যে কিপ জেট ক্ষেত্রত ছেট তং। ক্ষেত্র প্রাপ্তি। “ক্ষেত্রজেষে মঘবচ্ছিত্রাং গাম।” (খুব ১৩৩১৫ ক্ষেত্রজেৰে শত্রুভি: সহ যুদ্ধবেলায়াং ক্ষেত্রপ্রাপ্ত্যৰ্থং (সায়ণ) ক্ষেত্ৰজ্ঞ । পুং ) ক্ষেত্রং শরীরং জানাতি মম ইত্যভিমানেন গৃহাতি ক্ষেত্র-জ্ঞা-ক (ই গুপধজ্ঞাপ্রীকির: ক: । প৷ ৩১১৩৫ ) S BBBBS BBBBS BBBS BB BB BBS নিলেপ, নিগুণ, ক্রিয়াশুষ্ঠ, কেবল চৈতন্যস্বরূপ, অবিদ্যাপ্রভাবে পাঞ্চভৌতিক স্থলশরীর বা স্বক্ষশরীর বুদ্ধি, অহঙ্কার ও ইন্দ্রিয় প্রভূতিকে আমার শরীর বলিয়া মনে করে, এই অভিমানযুক্ত পুরুষকেই ক্ষেত্ৰজ্ঞ বলা যাইতে পারে । নৈয়ায়িক বা বৈশেষিক মতে জীবাত্মাই ক্ষেত্রজ্ঞ SBBB S BBB BB BBS BS BBBB BBB BBS যাইতে পারে না, কারণ তিনি জ্ঞানস্বরূপ, তাহার কোন জ্ঞান নাই, এই কারণে বৈদাস্তিকগণ অবিদ্যাবিশিষ্ট ( অজ্ঞানে পহিত ) চৈতন্যকে ক্ষেত্ৰজ্ঞ বলিয়া থাকেন। ২ সৰ্ব্বজ্ঞ, পরমেশ্বর । গীতার মতে প্রকৃতি, মহত্তত্ব, অহঙ্কার ও ইঞ্জিয় প্রভৃতি সমস্ত জড়পদার্থকেই ক্ষেত্র বলে, যিনি ক্ষেত্র অর্থাৎ সমস্ত জড়পদার্থ জানেন, তিনি ক্ষেত্ৰজ্ঞ । (গীত। ১৩১-২) ৩ বিষ্ণু । “অব্যয়: পুরুষ: সাক্ষী ক্ষেত্রঞ্জোংক্ষর এবচ।” (বিষ্ণুসছঃ) ৩ সাক্ষী । ৪ অন্তর্ষামী, যিনি প্রাণীগণের হৃদয়ে থাকিয়। তাহাদের সমস্ত কার্য অবলোকন করেন । “হৃদিস্থিত: কৰ্ম্মসাক্ষী ক্ষেত্রজ্ঞে যন্ত তুষ্যতি।” (ভারত ১ প)