করিতেছে। এতরি গৌরীশঙ্কর, গণেশ ও হনুমানের মূর্তি পৃথক্ পৃখক্ স্থানে জাছে । শনৈশ্চরেশ্বরের স্বন্দিরের দক্ষিণে শুক্রেশ্বরের ক্ষুদ্র মন্দির। কাশীখণ্ডের মতে, “পুরাকালে ভৃগুৰস্থল শুক্র এই স্থানে শিবলিঙ্ক প্রতিষ্ঠা করিয়া বিশ্বেশ্বরের আরাধনা করিয়া ছিলেন । এই শুক্রপ্রতিষ্ঠিত শুক্ৰেশ্বরের পুজা করিলে মাঙ্গৰ পুত্রবান, মৌস্তাগ্যশালী ও পরমস্থখী হয়। শুক্রে খরের স্তৰু শুক্রলোকে বাস করিয়া থাকে।” ( ১৬ জ: ) * । বিশ্বেশ্বর-মন্দিরের প্রায় অৰ্দ্ধক্রোশ উত্তরে কালভৈরবের মন্দির। কাশীখণ্ডে লিখিত আছে, “মহেশ্বর ব্ৰক্ষার গৰ্ব্ব খৰ্ব্ব করিবার জন্ত নিজ কোপ হইতে এক ভৈরবপুরুষ স্বষ্টি করেন, সেই পুরুবই কালভৈরব । পূৰ্ব্বে ব্রহ্মার পঞ্চমুখ ছিল, কালভৈরব তাহার পঞ্চম মন্তক ছেদন করেন। কালভৈরব এই ব্ৰহ্মহত্যারূপ মহাপাপ অপনয়নের জন্য কাপালিকত্রত অবলম্বন করিয়া ব্ৰহ্মার সেই কপালহস্তে ভিক্ষার্থ পৃথিবী পৰ্য্যটম করেন । তিনি বক্তর তীর্থ পৰ্য্যটন করিলেন, কিন্তু সেই কপাল কোথাও ৰিমুক্ত হইল না। কি আশ্চৰ্য্য ! কালভৈরব কাশীতে এৰেশ করিবামাত্র তাহার হস্ত হইতে সেই কপাল নিপতিত হইল, ব্ৰহ্মহত্যাও ক্ষশমধ্যে বিনষ্ট হইল! ‘ষে স্থানে সেই কপাল পত্তিত হইয়৷ ছিল, তাহাই কপালমোচন তীর্থ নামে বিখ্যাত হইয়াছে ? ( কুৰ্ম্মপু° ৩৪ । ১৮ । ) তৎপরে কালভৈরব কপালমোচন তীর্থকে সম্মুখে রাখিয়া ভক্তগণের পাপতাপ দূর করিবার জঙ্ক সেই স্থানেই অবস্থান করিলেন। অগ্রহায়ণমাসের কৃষ্ণাটীতে উপবাস করিয়া কালভৈরবের নিকট রাত্রিজাগরণ করিলে মহাপাপ দূর হয়। কালভৈরবের পূজা করিয়া | যে যাহা কামনা করে, তাহার সেই কামনাই সিদ্ধ হয় ।” ( কাশীখ- ৩১ ) । কালভৈরব বা ভৈরবনাথের বর্তমান মূৰ্ত্তি প্রস্তয়ে গঠিত কৃষ্ণাভ ঘোর নীলবৰ্ণ ; র্তাহার দুই চক্ষু রৌপ্যময়, তাহার অধিষ্ঠান স্বর্ণময়। পার্থে উাহার কুকুরের মূৰ্ত্তি। ভৈরবনাথের ক্ষশিল্প দেখিবার যোগ্য, মলিরগাত্ৰ বিবিধৰণে অলঙ্কঃ এৱং দেবঙ্গীলা চিত্রিত, বিশেষতঃ প্রবেশদ্বারের काश्नरिव फष्ठिशश्रद्ध बलांबफॉरब्रह जूलेिं जकिङ जाहि । মলিয়ের চৌকাটে দুইপার্থে দ্বারপালেশ্বরের মূৰ্ত্তি দণ্ডারগান। কালভৈরবের কর্তমাম মন্দির প্রায় ৫৪ বর্ধ পুৰ্ব্বে পূণার
- निवभूब्राप्न लान-नरश्किtब्र *• ।। ४• ) ७ कब५कूवाब्र-नाश्छिांत्र arrs frorsه به رم و اه) s* ***stsه ( ه ده ، ، ، ) लtछच जाcए । । , - ". . . . ; ; } . . . .
श्रृंठन भूर्डि अप्लिज चाइ । मनिङ्ग नाश भशेश्य, গণেশ ও স্বৰ্য্যনারায়ণমূৰ্ত্তি বিরাজ করিতেছে। কাশীতে ৪টি শীতলাদেবীর মন্দির আছে, তন্মধ্যে ভৈরবনাথের মন্দিরের নিকটে একটা ; এই শীতলামন্দিরে সপ্তভগিনী মূৰ্ত্তি আছে । কালভৈরবের অনতিদূরে দণ্ডপাশিৱ মন্দির। কাশীখণ্ডের মতে -“হরিকেশ নামে এক যক্ষ ছিলেন । বাল্যকাল इड्रेट्ठ ठाशद्र झम८ब्र शिबछखि फेकौभिङ इग्न । ठिनि শয়নে সৰ্ব্বদাই মহাদেবের বিভূতি দর্শন করিতেন। বালককালেই তিনি গৃহ পরিত্যাগ করিম বারাণসীতে আসিয়া মহাদেবের তপস্তায় প্রবৃত্ত হইলেন । বহুকাল পরে, মহাদেব তাহার প্রতি সন্তুষ্ট হইয়৷ এই বর দিলেন, ‘হে যক্ষ ! छूमि श्रांभाद्र श्रऊाख थिञ्च, ७हे cमtजग्न म७५द्र श्७ ।। আজ হইতে তুমি এই কাশীস্থ দুষ্টের শাসক ও শিষ্ট্রের পালক হইয়া অবস্থান কর । তুমি দণ্ডপাণি নামে প্রসিদ্ধ হইবে, আমার সন্ত্রম ও উদভ্ৰম নামে গণস্বয় সৰ্ব্বদা তোমার অনুগামী হইয়া চলিবে । কাশীবাসীর অস্তিমকাল উপস্থিত হইলে তুমি তাহাদের গলে মুনীলরেখা, হস্তে সৰ্প বলয়, তালে লোচন, পরিধানে কৃত্ত্বিবাস, মস্তকে পিঙ্গলৰণ জটা, সৰ্ব্বাঙ্গে বিভূতি, কপালে চন্দ্রকলা ও বাহনাৰ্থ বৃষ প্রদান করিবে। তুমিই কাশীবাসীর অন্নদাতা, প্রাণদাতা, জ্ঞানদাতা ও মোক্ষদাতা । তদবধি দণ্ডপাণি মহাদেবের আদেশে সম্যক্রূপে বারাণসী শাষন করিতেছেন " । কাশীত্তে দণ্ডপাণির পূজা না করিলে, কাহারও স্থখলাভ ঘটে না।” ( কাশীখ ৩২ জ: ) । দওপাণির প্রস্তরমূর্তি প্রায় ৩ হাত উচ্চ। প্রক্তি প্রৰি এ মঙ্গলবারে যাত্রিগণ দণ্ডপাশিল্প পূজা করিয়া কেন । দওপাণি ও ভৈরবনাথের মন্দিরের গ্ৰীৰামাঝি নৰঞ্জছের মন্দির ; এখানে রবি, সোম, মঙ্গল, বুধ, বৃহস্পতি, শুক্র, শনি, ब्रारु ७ ८कडू ७रे नदठश् गठिंब्र गूण इहेब थाहरु । কালভৈরবের আৰতিদূরে কালোদক বা কাল্পকুশ । এই তীর্থে স্নান করিলে পিতৃগণের উদ্ধার ছয় । (কাশীখ* ७s । २० ) dरे कूग*ि ७मनि छद्मब अवशिष्ठ cष, कि भशाप्रुब्र गमत्र रीब्रक्षि देशान्त अत्ण भच्डि श्त्र, गरे সময়ে আমেকে অদৃষ্টপ্রীক্ষার্থ এই কালকূপ দর্শনে জাসিয়া থাকে। অনেকের বিশ্বাস যে, মধ্যাহালোকে যে ব্যক্তি ঐ কূপেয় জলে আপনার প্রতিমূর্তি দেখিতে না পায়, ৬ মাস S tHDDDD DDYDDHHHDD HHDD DHHBDD DHHDDY ৰ ক্ষেপঞ্চোঙ্গ। -