“so נ אר ] মধ্যে নিশ্চয়ই তাহার মৃত্যু হয়। কালোদকের নিকটেই মহাকাল ও পঞ্চপাণ্ডষের মূৰ্ত্তি আছে। কালোদকের অনতিদূরে বৃদ্ধকালেশ্বরের বর্তমান মন্দির। কাশীখণ্ডের মতে, "দক্ষিণদেশে নন্দিবৰ্দ্ধন নামক গ্রামে বৃন্ধকাল নামে একপ্লাজা ছিলেন । তিনি সহধৰ্ম্মিণীর সহিত কাশীতে আগমন করিম একটি প্রাসাদ নিৰ্ম্মাণ ও তাহাতে শিবলিঙ্গ স্থাপন করেন । সেই অনাদি শিবলিঙ্গ বৃন্ধকালেশ্বর নামে খ্যাত। বৃন্ধকালেশ্বর মহাদেবের সেবা করিলে দরিদ্রতা, উপসর্গ, রোগ, পাপ কিম্বা পাপজনিত ফলভোগ নিবারিত झम्न ।” ( কাশীথ- ২৪ অঃ ) । বুদ্ধকালেশ্বরের মন্দির অতি প্রাচীন অনেকের মতে, কাশীতে এক্ষণে যত শিবালয় আছে, সৰ্ব্বাপেক্ষা বৃদ্ধকালেশ্বরের মন্দির পুরাতন । বৃদ্ধকালেশ্বরের মন্দির মধ্যে দক্ষেশ্বর নামে স্বতন্ত্র লিঙ্গ আছে। এই মন্দির ছাড়াইয়া দক্ষিণভাগে “অল্পমূতেশ্বর’ শিবলিঙ্গ বিদ্যমান আছে। ভক্তের বিশ্বাস, এই অল্পমূতেশ্বরলিঙ্গ অল্পায়ু মানবের দীর্ঘায়ু প্রদান করিয়া থাকেন, সেইজন্ত বিস্তর তীর্থযাত্রী এই লিঙ্গ দর্শন ও পুজা করিতে আইলে । এক সময়ে এই বৃদ্ধকালেশ্বরের দক্ষিণে পুরাণগ্রসিদ্ধ কৃত্তিবাসেশ্বরের মজির ছিল । কাশীখণ্ডে লিখিত আছে-- -মহাদেব গঙ্গাস্বরকে নিছক্ত করিলে, তাহার শরীর এই স্থানে শিবলিঙ্গরূপে পরিণত হয়। শিৰ গজারের কৃত্তি অর্থাৎ চৰ্ম্ম পরিধান করেন ৰলিয়া উক্ত লিঙ্গ কৃত্তিবাসেचब्र नात्म विशाल श्ञ । ७३ जित्र कानेर नकण नित्र হইতে শ্রেষ্ঠ। উত্তমরূপে সপ্তকোটি মহারুদ্র জপ করিলে ষে ফল হয়, কাশীতে কৃত্তিবাসেশ্বরের পূজা করিলে সেই ফল श्छ ।’ (कानै४° ४४ भः)। *क्ष्मऋत्र कृखिदायमाझब्रक अठि বৃহৎ প্রসাদ ছিল। কাশীখণ্ডে লিখিত আছে – “স্কৃত্তিবাসেশ্বরস্তৈষ মহাপ্রাসাদমিতিঃ । বাং দৃষ্ট্রাপি নরো দুৱাং কৃত্তিবাসপেনং লভে । সৰ্ব্বেষামপি লিঙ্কানাং মৌলিৰং কৃত্তিবাসলঃ।” ' ' ' , چrt 4ی وہی ! ہاپ مہاجات | এই ক্ষত্তিৰাসেশ্বরের বৃহৎ প্রাসাদ ময়নগোচর হইতেছে, মানৰ রে হইতে সেই প্রাসাদ নিরীক্ষণ করিরাই কত্তিৰাসৰ লাত করিয়া থাকে। এই মন্দিয় সৰ্ব্বাপেক্ষ শ্রেষ্ঠ । সেই ক্ষত্তিৰাসেশ্বরের পবিত্র প্রাসাদের চিহ্নৰাজ নাই, '७षब ठाशब्बरे किब्रक्स्त्र चाणयगैब्रि बन्छिन् मारज पाच् । Tन्वन्मलकन्नन्नन्नान्नान्बालन را ه 1 ه ه پ۲rt strrtfre م.) शिबिप्रशैौ भङ्गशिेषश् ‘झधिश्नींश भ्रूणणवीप्प्रङ्ग झखिवारणश्वग्न-मनिग्न क्षश्ण कब्रेिझ एsांशंकई भागमनजीब्र ०४८> খৃষ্টাৰে ঐ মসজিদ নির্শণ করেন। উক্ত মসজিদের নিকটই রয়েশ্বরের পবিঞ্জ মঙ্গির । কাশীখণ্ডে লিখিত আছে—“কালভৈরবের উত্তরভাগে গিরিब्रांछ हेिबांगङ्ग भांडिौग्न अछ ८ष ब्रङ्ग नभूनम्न श्रनिक्रम करप्रम, সেই সকল পুণ্যোপার্জিত রক্ষরাশি এই স্থামে রাখিয়া তিমি নিজ গৃহে প্রস্থান ক্ষরিক্স ছিলেন। কাণীতে মঞ্চ লিঙ্গ আছে, সেই সকলের মধ্যে এই লিঙ্ক রত্নভূত, এই জন্ত ইহার নাম রত্নেশ্বর। দেবী পাৰ্ব্বতীয় জাদেশে তাহার পিতৃপরিত্যক্ত ब्रानिङ्गङ श्रदर्भराब्र श्रमजबूह कईक ब्ररङ्गश्वरग्नग्न थांनान নিৰ্ম্মিত হয়। যে ব্যক্তি এই রত্নেশ্বরকে নমস্কার করিয়া দেশাস্তরে ও কালগ্রাসে পতিত হয়, সেই ব্যক্তি শতকোটি কল্পেও স্বৰ্গচ্যুত হয় না। এই লিঙ্গের পূর্বদিকে পাৰ্ব্বতী भांकब्रिगैौश्वग्न मांरय जिबलिश थङिई कब्रिवृझिटणम ।” (कांनैौथ* ४४ श्रः) । প্রায় পঞ্চাশৰৰ পূৰ্ব্বে এই মন্দিরের ভিত্তি খননকালে । স্কৃত্তিক হইতে মণিয়ত্ব বাহির হইয়াছিল । কাশীর মণিকণিকাও সামাঞ্চ "ীর্থ মন্ত্ৰ। শিবপুরাণে জ্ঞানসংহিতায় লিখিত আছে “ভতশ্চ বিষ্ণুনা দৃষ্ট জছে ফিমেতদদ্ভুতম্। ইত্যাশ্চৰ্য্যং তদা দৃষ্ট শিরঙ্গঃ কম্পনং কৃতম্। ততশ্চ পতিতঃ কর্ণান্মণিশ পুরতে এতোঃ ॥ যত্ৰাসে পতিতশ্চৈব তত্ৰাসীস্যশিকণিকা ।” ৪৯১৩-১৪ তদনন্তর বিষ্ণু, তাহ দেখিয়া মনে করিলেন, আছে। ইহা অতিশয় অদ্ভূত ব্যাপার! এই আশ্চর্ঘ্য দেখিয় তিনি विक्रकसिभत्र कब्रिएलज, डाइप्छि ऊंशब्र रूर्ण श्ऐङ भविভূষণ প্রভূর জগ্রে পতিত হইল। ৰেখানে ঐ যদি পণ্ডিত্ত হইল, সেই স্বামই মণিকণিকা । - গৌরপুরাণে ( ৪ । ৮ )-- * “নাস্তি গঙ্গালমং স্তীৰ্থং ফারপিস্তাং বিশেষতঃ । ठबानि बविकीथार ठीक्ष क्रिषदब्रथिइन्।” গঙ্গালম তীর্থ নাই, বিশেষতঃ ৰায়াপসীতে বিশ্বেশ্বক্ষেয় প্রিয় মণিকণিকাষ্ঠীর্থের তুল্য তীর্থ জাঙ্গ জোখাeলাই - سس ( ۶۰ دساس پ ۹ ۹ ) و ماج
- रजांब्रिठेिड्डांश्वमेिंङ्गछ चन्द्रई९ ठः ठांग्ररू१ नब्बमकर्णिकांग्राम् । भिप्रारछिथएख जर्नरिक्षकtण कलौकरच २नो भषेिक#िकऊि ॥