جيمي مسييه পাপভক্ষেশ্বর, মধ্যমেশ্বর, রত্নেশ্বর, মাঙ্কেশ্বর, বৃদ্ধকালেশ্বর, খাণ so জয়মৃত্যুবরেখর, যাগেশ্বর, সিদ্ধেশ্বর, জম্মুকেশ্বর, কওকেশ্বর, জৈীৱব্যেশ্বর, ব্যাঞ্জেশ্বর, জ্যৈষ্টেশ্বর, ব্যালেশ্বর, ওঙ্কারেশ্বর, কপক্ষীশ্বর, বৈদ্যনাথ, দ্বারকানাথেশ্বর, ত্রিলোচনেশ্বর, কামেখর, প্রলোদেশ্বর, বয়ণাসঙ্গমেশ্বর, অাদিকেশ্বর, শূলটঙ্কেশ্বর, তারকেশ্বর, মণিকর্লিকেশ্বর, জাম্বুবীরেশ্বর, বৃহস্পতীশ্বর, ৰাখুৰীশ্বর, হরিশ্চশ্রেশ্বর, নাগেশ্বর, অগ্নীশ্বর, উপশাস্ত্রীশ্বর, ব্যঙ্কটেশ, গতীশ্বর, অমৃতেশ্বর, অন্নপূর্ণ, দুর্গ, সিদ্ধেশ্বরী, সন্ধটাদেবী, বিন্দুবাসিনী, রাজরাজেশ্বরী, ধূপচণ্ডী, কল্যাণী, পুছয়, জগন্নাথ, ৰিঙ্গমাধব, লক্ষ্মী, বারাহী, ললিতা, শীতলা, বাগীশ্বরী, দুশিরাজ, বুড়গণেশ, কালভৈরব, বটুকভৈরব, দওপাণি, সাক্ষিবিনায়ক, দুর্গবিনায়ক, অর্কবিনায়ক, চিন্তা মণিধিনায়ক, সপ্তৰৰ্ণবিনায়ক, সিদ্ধবিনায়ক, কুন্ধবিনায়ক, ধর্থধিনায়ক, রেণুকাদেবী, চৌষট্টিযোগিনী, হনুমান, বশিষ্ঠ, বামদেব । উক্ত দেব ও দেবালয় বাতীত আরও শত শত লিঙ্গ ও দেবমূর্তির বিবরণ কাশীখণ্ডে বর্ণিত হইয়াছে, কিন্তু এক্ষণে তাছার অধিকাংশের সন্ধান পাওয়া যায় না, বোধ হয় ম্লেচ্ছ উৎপীড়নে তাহার অনেক বিলুপ্ত হইয়াছে। [ কালীস্থ তীর্থবিবরণ সম্বন্ধে অবিমুক্তোপনিষৎ, মৎস্তপুরাণ ১৮-১৮৬ জঃ, কুৰ্ম্মপুরাণ ৩০-৩৩ অঃ, অগ্নিপুরাণ ১১২ অঃ, লিঙ্গপুরাণ ৯২ অঃ ; শিবপুরাণে জ্ঞানসংহিতা ৪৯ ৫১ অঃ, বিদ্যেশ্বরসংহিতা ১• জ: ; সনৎকুমারসংহিতা ৪১-৪৫ অঃ ; বিষ্ণুপুরাণ ৫ । ৩৪ জ: ; সৌরপুরাণ ৫ ৮ জ: ; পদ্মপুরাণে কাশীমাহাত্মা, ৰায়ুপুরাণে আনন্দকাননমাহাত্ম্য, স্কালে ত্রিশূলপুরীমাহাত্ম্য ও কাশীখণ্ড ; ব্রহ্মবৈবর্তে কাশীরহস্ত ; নারায়ণভট্টঙ্কত ত্রিস্থলীসেতু ; ভট্রোজিবিরচিত ত্রিস্থলীসেতুসারসংগ্রহ ; রত্নধরকৃত কালীমাহাত্মা ; রঘুনাথদাসবিরচিত কাশীমাহাত্ম্যকৌমুদী ; নঙ্গপণ্ডিতরচিত কাশীপ্রকাশ ও কৃপারামের কাশীমাহাত্মাসংগ্রহ দ্রষ্টষ্য । ] ব্যাসকাশী।—কাশীর অদূরে বর্তমান রামনগরে ব্যাস रूानै । श्निब्र विधान-८षमन भांनब कानैऋष्ठ भब्रिहण শিবন্ধ লাভ করে, সেইরূপ এই ব্যাসকাশীতে মঞ্জিলে গর্দভযোনি প্রাপ্ত হয় । এইজন্ত অনেকেই ব্যাসকাশীতে ময়িষার रेफ्री करब्रन मा । কাশীখণ্ডে লিখিত আছে, “ৰোব্যাস বিষ্ণুর নিকট বিশ্বেশ্বরের অপার মহিষা অবগত হইয়া কাশীতে বাল করিতে লাগিলেন । এখানে ভিনি ব্যাসাসনে বসিয়া अङाश् निशवर्जहक कांनेवरिया छमाहेएफन । uकनिन [ برابر ] কাণী মহাদেৰ বেদব্যাসকে পরীক্ষা করিবার জন্ত ভবানীকে ডাকিয়া আদেশ করিলেন, ‘অন্নপূর্ণে ! অদ্য যেন বেদব্যাসকে কেহ ভিক্ষা না দেয় । সুতরাং সেদিন বেদব্যাস কাহারও নিকট তিক্ষ পাইলেন না। যখন নানা স্থান ঘুরিয়া বেদব্যাস দেখিলেন যে কেহই ভিক্ষা দিল না, তখন তিনি অতিশয় ক্রুদ্ধ হইয়া কাশীবাসীকে এই অতিশাপ দিলেন, এখানকার অধিবাসীরা মুক্তিগৰ্ব্বে ভিক্ষণ দেয় না, অতএব এই কাশীতে ত্রৈপুরুষী বিদ্যা, ত্রৈপুরুষধন এবং ত্রৈপুঁৱৰী মুক্তি হইবে না।’ এইরূপ শাপ দিয়া তিনি মনোদুঃথে আকাশের দিকে চাহিয়া দেখিলেন, সুর্য্যদেব অস্তাচলে গমন করিতেছেন, তখন কি করেন, ক্ষোভে ভিক্ষাপাত্র দূরে নিক্ষেপ করিয়া আশ্রমের দিকে অগ্রসর হইলেন। তিনি যাইতেছেন, এমন সময় দেখিলেন, ভবানী প্রাকৃতস্ত্রীবেশে গৃহদ্বারে দঁাড়াইয়া কহিতেছেন—’হে ভগবন। আমার পতি অতিথিসৎকার না করিয়া ভোজন করেন না, এখন কাহাকেও পাইলাম না । অতএব আপনি অতিথি হউন। বেদব্যাস তাহার গৃহে সশিষ্যে অতিথি হইলেন । তখন ভবানী নানাপ্রসঙ্গে তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, যে ব্যক্তি নিজের তুর্ভাগ্যক্রমে স্বার্থলাভ করিতে না পারিয়া, ক্রোধে শাপ দেয়, সে শাপ কাহার প্রতি হয় ?” বেদব্যাস উত্তর করিলেন, সেই শাপ সেই অবিবেচক শাপ-প্রদাতারই হইরা থাকে । তখন গৃহস্থরূপী ভগবান বিশ্বেশ্বর কছিলেন, যে ব্যক্তি কাশীর সমৃদ্ধি দশন করিতে পারে না, সেই এইস্থানে শাপগ্ৰস্ত হয়। তুমি আর এস্থানে বাস করিবার উপযুক্ত নও, শীঘ্রই ক্ষেত্রের বাহিরে যাও ’ এই কথা শুনিয়া ব্যাস কঁাপিতে কঁাপিতে গৌরীর শরণ লইলেন এবং কছিলেন, ‘প্রতি অষ্টমী ও চতুৰ্দশী তিথিতে আমাকে এই ক্ষেত্রে প্রবেশের অনুমতি করুন।’ দেবীর অনুরোধে মহাদেব তাহাতেই স্বীকার করিলেন । সেই অবধি ব্যাসক্ষেত্রের বাহিরে থাকিয়া দিবারাত্র কাল্পীক্ষেত্র নিরীক্ষণ করিতেছেন এবং প্রতি অষ্টমী ও চতুর্দশী তিথিতে ক্ষেত্রে প্রবেশ করেন।” সাধায়ণের ৰিশ্বাস রামনগরে ব্যাসদেব এখনও অপেক্ষা করিতেছেন । তিনি লোকগণের মুক্তির জন্তু এখানে এক তীর্ঘ করিয়াছেন, সেই তীর্থে মাৰ মাসে স্বান করিলে মানবের কখন গর্দভজন্ম इह मां । नांमां हांन इहेरठ शांकँौब्रt aहे ऊँौ८र्थ प्रांम করিতে জাইলে । ब्राधनश्रप्द्रब्र इर्भबाश नशैच्न थाप्द्र कविज्ञाजयडिीक বেদধ্যাসের মন্দিয় অাছে।
পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/৯০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।