মধবাচার্ষ্য জল হইতে বিগ্রহকে উত্তোলনপুৰ্ব্বক উদিপিতে প্রতিষ্ঠা করেন । তদবধি উজ্জিপি মধবাচারীদিগের প্রধান তীর্থ বলিয়া গণ্য হইল। মধবাচার্য্য উদিপিতে কিছুকাল থাকিয়া ৩৭ খানি মুলগ্রন্থ ও কতকগুলি ভাষ্ণ প্রণয়ন করেন। গ্রন্থমালিকাস্তোত্রে ঐ ৩৭ খানির উল্লেখ আছে, যথা— ১ ঈশাবাস্তোপনিষদ্ভাষ্য, ২ উপাধিখণ্ডন, ৩ শ্লোকময়ঋগ্বেদভাষ্য,°৪ ঐতরেয়োপনিষদ্ভাব্য ও তাটপ্পনী, এ কথালক্ষণ, ৬ কৃষ্ণাকর্ণামৃতমহাৰ্ণৰ, ৭ কৰ্ম্মনির্ণয়, ৮ কাঠকোপনিষদ্ভাষ্য ও তৎটিপ্পনী, ৯ কেনোপনিষদ্ভাষ্য ও আটিপ্পনী, ১৯ ছানোগ্যোপনিষদ্ভাষ্য ও তাহার টিপ্পনী, ১১ জয়ন্তীকল্প, ১২ তত্ববিবেক, ১৩ তত্ত্বসংখ্যান, ১৪ তত্ত্বোদ্যোত, ১৫তন্ত্রসার, ১৬ তৈত্তিরীয়ে|পনিষদ্ভাষ্য ও তাহার টিপ্পনী, ১৭ দ্বাদশস্তোত্র, ১৮ নরসিংহনখস্তোত্র, ১৯ প্রপঞ্চ-মিথ্যাহ্বানুমানখগুন, ২০ প্রমাণলক্ষণ, ২১ প্রশ্নোপনিষদ ভাষ্য ও তাহার টিপ্পনী, ২২ বৃহদারণ্যকভাষ্য ও তাহার টিপ্পনী, ২৩ ব্ৰহ্মহত্রভাষ্য ও তাহার টীকা, ২৪ ব্ৰহ্মস্বত্রাকুভাষ্য, ২৫ ব্রহ্মস্থত্রানুব্যাখ্যান ( স্থায়বিবরণ ), ২৬ ভগবদগীতাতাৎপৰ্য্যনির্ণয়, ২৭ভগবদগীতাভাষ্য, ২৮ভাগবতপুরাণতাৎপৰ্য্যনির্ণয়, ২৯ মহাভারততাৎপৰ্য্যনির্ণয়, ৩০ মাণ্ডুকোপনিষদ্ভাষ্য ও তাহার টিপ্পনী, ৩১ মায়াবাদথওন, ৩২যুগুকোপনিষদভাষ্য ও তাহার টিপ্পনী,৩৩যতিপ্রণবকল্প,৩৪ যমকভারত, ৩৫ বিষ্ণুতত্ত্বনির্ণয়, ৩৬ সদাচারস্থতি, ৩৭সন্ন্যাসপদ্ধতি । উপরোক্ত গ্রন্থ ব্যতীত আত্মজ্ঞানোপদেশটীকা, আর্য্যাস্তোত্র, উপদেশসাহস্ৰীটক, উপনিষৎপ্রস্তান, কৈবল্যোপনিষভাষ্য ও তাছার টিপ্পনী, কৌষীতকুপনিষদ্ভাষাটিপ্পনী, খপুষ্পটীকা, গুরুস্তুতি, গোবিন্দভাষাপীঠক, গোবিন্দtষ্টকটক, 之鸚聽圖 গৌড়পানীয়ভাবাটাক, তৈত্তিরায়শ্রতিবাৰ্ত্তিকটাক, ত্রিপুট প্রকরণটক, নারায়ণোপনিষদ্ভাষ্যটিপ্পনী, দ্যায়বিবরণ, পঞ্চীকরণপ্রক্রিয়াবিবরণ, বৃহজ্জাবলোপনিষদ্ভায্য, বৃহদারণ্যকৰাক্টিকটীকা, ব্রহ্মস্থলভাষ্যনির্ণয়, ব্রহ্মাননা, ভক্তিরসায়ন, ভগবদগীতা প্রস্থান, ভগবদগীতাভাষ্যবিবেচন, মিতভাষিণী,রামোত্তরতাপনীয়ভাষ্য, বাক্যবৃত্ত্বিবিবরণ, বাক্যসুধাটক, বিষ্ণুসহস্ৰনামভাষ্য, বেদাস্তবাৰ্ত্তিক, শতশ্লোকীটকা, সংহিতোপনিষভাষাটিপ্পনী, সত্তত্ব, সদাচারস্তুতিস্তোত্র, সূত্রপ্রস্থান, স্মৃতিবিবরণ, স্থতিসারসমুচ্চয়, স্বরূপনির্ণয়টকা, হরিমীড়েস্তোত্রটক ইত্যাদি কতকগুলি গ্রন্থ পাওয়া যায়। উপরোক্ত সমস্ত গ্রন্থের মধ্যে মাধবভাষ্য অর্থাৎ দ্বৈতপক্ষে ব্রহ্মস্বত্রভাষাই সৰ্ব্বপ্রধান ও মধবাচার্য্যের যথেষ্ট পাণ্ডিত্যপরিচায়ক। কিছুদিন পরে মধ্বাচাৰ্য্য দিগ্বিজয়ে ধাত্রা করিয়া দাক্ষিণাত্যের শঙ্করাচাৰ্য্য প্রভৃতি আচাৰ্য্যদিগকে ৰিচারে পরাস্ত XIV 1 לי כ ] মধবাচার্য্য করিয়া অবশেষে বদরিকাশ্রমে গমন করেন। মধবাচারীদিগের বিশ্বাস, আজও তিনি তথায় অবস্থান করিতেছেন। ১১২১ শকে (’းအခ খৃষ্টাকে ) তাহার তিরোধান ঘটে। মধবাচার্য্যের পাণ্ডিত্যগুণে বিমুগ্ধ হইয়া অল্পদিন মধ্যেই বহুসংখ্যক শিষ্য হইয়াছিল। তিনিও শিষ্যগণের মুৰিধায় জন্য উদিপির মন্দির ব্যতীত স্থানে স্থানে আরও আটট মদির স্থাপন করিম তাছাতে যথাক্রমে রামসীতা, লক্ষণসীতা,দ্বিভূজকালীয়দমন, চতুভূজকালীয়দমন, স্ববিটুঠল এইরূপ অঃ মুক্তি প্রতিষ্ঠা করেন। নিজ ভ্রাতা ও গোদাবরীতীরস্থ ব্ৰাহ্মণকুলোদ্ভব আটজন সন্ন্যাসাঁকে ঐ সকল মন্দিরের অধ্যক্ষপদ প্রদান করেন। সেই সকল মন্দির এখনও রহিয়াছে ও শিষ্যপরম্পর অধ্যক্ষতা করিয়া আলিতেছেন। আটট মন্দিরই ভুলুবের অন্তর্গত। মধ্বাচাৰ্য্য প্রিয়শিষ্য পদ্মনাভতীর্থকে রামচন্দ্ৰমূৰ্ত্তি ও ব্যাসপ্রদত্ত শালগ্রাম শিল প্রদান করিয়া বলিয়া গিয়াছিলেন, “আমার মত প্রচার কর আর উদিপির মন্দিরের ব্যয়নিৰ্ব্বাস্থার্থ ধনরত্ন সংগ্রহ কর।” গুরুর উপদেশক্রমে পদ্মনাভ চারিট মঠ স্থাপন করেন। তাহার পরম্পরাগত শিষ্যের তখকার অধ্যক্ষত করিয়া থাকেন । মধবাচায্যের মতে,—সৰ্ব্বাগ্রে একমাত্র অদ্বিতীয় আনন্দস্বরূপ ভগবান নারায়ণ ছিলেন, তখন কি ব্ৰহ্মা কি শঙ্কর কেছই ছিলেন ন is সেই বিষ্ণুর দেহ হইতেই সমুদয় জগং উৎপন্ন হইয়াছে। তিনি জীব ও ঈশ্বরের পৃথক সত্ত্ব স্বীকার করায় তাহার মত দ্বৈতবাদ নামে প্রসিদ্ধ হইয়াছে । তাহার মতে, একমাত্র ভগবান বিষ্ণুই অশেষ সদগুণসম্পন্ন, নিদোষ ও স্বতন্ত্র, তদ্ভিন্ন আর সমস্তই অস্বতন্ত্র অর্থাৎ ঈশ্বরের অধীন। মহোপনিষদের এই উক্তি হইতে মধবাচার্যে’ব মতের প্রকৃত আভাস পাওয়া যায়। যথা"যথা পক্ষী চ সুত্রঞ্চ নানাবুক্ষরলা যথা । যথা নষ্মঃ সমুদ্রাশ্চ গুদ্ধোদলৰণে যথা t চেীরোপহাৰ্য্যে চ যথা যথা পুংবিষয়াবপি । তথা জীবেশ্বরে ভিয়ে সৰ্ব্বদেববিলক্ষণে ॥” পক্ষী ও সূত্রে, বৃক্ষ ও রসে, নদী ও সমুদ্রে, শুদ্ধ জল ও লবণে, চোর ও অপহৃত প্রব্যে এবং পুরুষ ও ইঞ্জিয়ের বিষয়ে যেমন পার্থক্য, ঈশ্বর ও জীৰ সেইরূপ পরস্পর ভিন্ন ও বিল s १९७
- "একো নারায়ণ অসিীং স ব্ৰহ্মা ন চ শঙ্কর; } चांब्रन भक ५षांॐ चांज्ञैौघ्रॉब्राम": ***: "" + শৰকোদে হাজগৎ সৰ্ব্বমাৰিয়ালীs "